চলারপথে রিপোর্ট :
অনূর্ধ্ব-১৯ জাতীয় দলের ক্রিকেটার আরিফুল ইসলামকে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মাহমুদ পারভেজ এ সংবর্ধনার আয়োজন করেন।
আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকালে পৌর মিলনায়তনে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন পৌরসভার প্যানেল মেয়র আব্দুল গণি, সিনিয়র সাংবাদিক সুবীর বসাক, মোস্তফা কামাল, মেয়রপত্নী সুলতানা নাসরিন ঝুমা, কিশোরগঞ্জের ক্রিকেট কোচ আশরাফ উদ্দিন স্বপন, সাবেক ক্রিকেটার শহীদুল হক লাভলু প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে পৌর মেয়রের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা স্মারক হিসেবে ক্রিকেটার আরিফুল ইসলামকে ২০ হাজার টাকার চেক ও একটি ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
সংবর্ধনার জবাবে ক্রিকেটার আরিফুল ইসলাম বিশ্বমানের ক্রিকেটার হওয়ার আকাংখা প্রকাশ করে বলেন, আমি বড়দের বিশ্বকাপ জেতাতে চাই। এর জন্য যত পরিশ্রম করতে হয় আমি করবো ইনশাল্লাহ।
পৌরসভার মেয়র মাহমুদ পারভেজ বলেন, নিজ জেলার কৃতী ক্রিকেটারকে সংবর্ধনা দিতে পেরে আমি আনন্দিত। শুধু ক্রিকেটার নয়, যে কোনো ক্ষেত্রে যিনি ভালো অবদান রাখবেন তাদেরকেও আমি অনুপ্রাণিত করবো। এ জেলার ক্রিকেট তথা খেলাধুলার মান উন্নয়ন ও প্রসারে ভূমিকা রাখার আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, ক্রিকেটার আরিফুল ইসলাম সম্প্রতি শেষ হওয়া অনূর্ধ্ব-১৯ যুব বিশ্বকাপ ২০২৪ এ বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ রান করেন।
কিশোরগঞ্জ জেলা পাকুন্দিয়া উপজেলার এগারসিন্দুর ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামের আফজাল হোসেন ও ফারজানা পারভীন দম্পতির সন্তান তিনি। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তার পিতা-মাতাও উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে সকলকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ। আজ ২৬ আগস্ট সোমবার নেপালের কাঠমান্ডুতে টাইব্রেকারে ৪-৩ গোলে ভারতের হারায় বাংলাদেশ। নির্ধারিত সময়ে খেলা ১-১ গোলে ড্র ছিল। এর আগে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে শুরুতে অবশ্য এগিয়ে যায় বাংলাদেশই। ম্যাচের ৩৬ মিনিটে ডেডলক ভাঙেন আসাদুল মোল্লা। বাঁ প্রান্ত দিয়ে কোনাকুনি শটে ভারতের জালে বল ঢোকাতে চেয়েছিলেন রাব্বি হোসেন রাহুল। তা অবশ্য ঠেকিয়ে দেন ভারতের গোলরক্ষক প্রিয়াংশ দুবে। কিন্তু ফিরতি শটে ঠিকই জালের ঠিকানা খুঁজে নেন আসাদুল। তার গোলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় বাংলাদেশ।
দ্বিতীয়ার্ধের মাঝামাঝি সময়ে বল ঠেকাতে গিয়ে গগমসার গোয়ারির সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধে বাংলাদেশ গোলরক্ষক মেহেদী হাসান শ্রাবণের। মাঠে বেশ কিছুক্ষণ সেবা-শুশ্রূষা নেওয়ার পর হাসপাতালে পাঠানো হয় তাকে। তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই বদলি গোলরক্ষক হিসেবে নামতে হয় আসিফকে। থিতু হওয়ার আগেই গোল হজম করে বসেন তিনি। ৭৫ মিনিটে নাওবা মেইতেই পাঙ্গামবামের কাটব্যাক থেকে ভারতকে সমতায় ফেরান অধিনায়ক রিকি মিতেই হাওবাম।
শেষেও অবশ্য নাটক কম ছিল না। যোগ করা সময়ের পঞ্চম মিনিটে ভারতীয় গোলরক্ষকের পথ আটকানোয় লাল কার্ড দেখেন বাংলাদেশের কামাকাই মারমা। ৯০ মিনিট শেষে ব্যবধান ১-১ থাকলে খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। আসিফও পেয়ে যান শাপমোচনের সুযোগ। প্রথম পেনাল্টিতেই ভারতের থাংলালসুন গাংতের নেওয়া শট ডান দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে তিনি ঠেকিয়ে দেন। পরের তিনটি শট অবশ্য আটকাতে ব্যর্থ হন এই গোলরক্ষক। তবে শেষ পেনাল্টি নিতে আসা আকাশ তিরকের শট বাঁ দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে রুখে দেন তিনি। রুখে দেন ভারতের ফাইনালে যাওয়ার পথও।
বাংলাদেশ অবশ্য একটি শট কম নিয়েছে। তবে চারটি শটের প্রতিটিতেই গোল এনে দেন পিয়াস আহমেদ নোভা, মইনুল ইসলাম মইন, শাকিল আহাদ তপু ও আশরাফুল হক আসিফ। ফাইনালে আগামী ২৮ আগস্ট স্বাগতিক নেপালের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।
অনলাইন ডেস্ক :
কয়েক দিন আগেই বলিউড প্রসঙ্গে বোমা ফাটান প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। নিজের কর্মজীবনের শিখরে থাকাকালীন বলিউড ছাড়েন তিনি। বলেছিলেন, বলিউডের নোংরা রাজনীতির কারণেই না কি মায়ানগরী ছেড়ে পাড়ি দেন সুদূর আমেরিকায়। এখন হলিউডের নয়নের মণি তিনি। একের পর এক কাজও পাচ্ছেন সেখানে। হলিউডে জায়গা পাকা করে নিতে পেরেছেন প্রিয়াঙ্কা। বলিউডে ফেরা তার কাছে এখন শুধু মাত্র ঘরে ফেরার টান। এবার মেয়ে মালতীকে নিয়ে প্রথমবার মুম্বাই ফিরলেন অভিনেত্রী। শুক্রবার মুম্বাই কালিনা বিমানবন্দরে স্বামী নিক ও মেয়ে মালতী মেরি চোপড়া জোনসের সঙ্গে আলোকচিত্রীদের দেখা মাত্র পোজ দেন ‘দেশি গার্ল’।
তবে বিমানবন্দরে নামা মাত্রই স্বামীর সঙ্গে পথ আলাদা প্রিয়াঙ্কার। মেয়েকে নিয়ে এক গাড়িতে নিক, অন্য গাড়িতে উঠলেন প্রিয়াঙ্কা।
কিন্তু হঠাৎ কী কারণে মুম্বাইতে প্রিয়াঙ্কা? জল্পনা, পরিণীতির বিয়েকে কেন্দ্র করে!
মেয়ে মালতীর জন্মের পর একবার ঝটিকা সফরে এসেছিলেন মুম্বাইতে। যদিও সেই সময় একাই এসেছিলেন তিনি। স্বামী নিকের দায়িত্বেই রেখে আসেন মেয়েকে। সদ্য এক বছর হয়েছে মালতীর। এবার তাই দেশে সপরিবার হাজির প্রিয়াঙ্কা। তবে নেপথ্য কারণ হিসেবে অনেকেই আঁচ করছেন পরিণীতি চোপড়া ও রাঘব চাড্ডার ‘রোকা’ অনুষ্ঠান মানে বাগদান পর্ব। দিন কয়েক ধরেই মায়ানগরী সরগরম পরিণীতি চোপড়া ও রাঘব চাড্ডার বিয়ের খবরে। দিন কয়েক আগেই মুম্বাই ঘুরে এসেছেন আপ নেতা রাঘব। দিল্লিতে গিয়েছেন পরিণীতি। এর মাঝেই প্রিয়াঙ্কার দেশে ফেরা যেন সেই জল্পনায় ঘৃতাহুতি দিয়েছে।
তবে হাতে যে বেশ অনেকগুলো কাজ নিয়ে এসেছেন, তা ভালই বোঝা গেল। বিমানবন্দরে নেমে স্বামী, মেয়েকে গাড়িতে তুলে অন্য গন্তব্যে রওনা দিলেন প্রিয়াঙ্কা। কিন্তু কোথায় গেলেন, তা অজানা।
অনলাইন ডেস্ক :
আজকাল যৌবন ধরে রাখতে, সুন্দর দেখাতে নারী-পুরুষ সবাই দারুণ আগ্রহী। কাজেই পোশাক, চুল, ত্বক ও দাড়ির স্টাইল সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে চলতে এবং নিজেকে তরুণ দেখাতে অনেক কিছুই করতে হয়। তবে কি এসবই শেষ সমাধান? মোটেও এমনটা নয়। রূপ বোদ্ধাদের মতে, ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে এবং নিজেকে চিরতরুণ রাখার জন্য ছোট ছোট কিছু নিয়ম মেনে চলা প্রয়োজন। স্কিন কেয়ার রুটিন ও স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইলই উজ্জ্বল-তারুণ্যদীপ্ত ত্বকের ইচ্ছা পূরণ করবে।
প্রাথমিক স্কিন কেয়ার : ভিটেন-হ্যার্ডেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ত্বক বিশেষজ্ঞ উলরিকে হাইনরিশ বলেন, ‘বয়স বাড়া মানেই কোনো কিছু পরিত্যাগ করা নয়। বয়সের সঙ্গে সৌন্দর্য হারাতে হবে- এমন কোনো কথা নেই। বয়সের সঙ্গে ত্বক পাতলা এবং শুষ্ক হয়। তাই এমন ক্রিম বা কসমেটিক ব্যবহার করতে হবে যাতে ভিটামিন এ, সি এবং ই-থাকে। আর হ্যাঁ, ত্বক ভালো রাখতে প্রাথমিক স্কিন কেয়ার রুটিন মেনে চলা প্রয়োজন। না হলে ত্বকের সমস্যা বাড়তে পারে। এমনকি বয়সের ছাপ পড়ে ত্বকে।
প্রাত্যহিক ত্বকের পরিচর্যা
প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে শুতে যাওয়ার আগে প্রথমে মুখ ভালোভাবে ক্লিনজিং করুন। তারপর প্রাকৃতিক টোনার ও ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।
সানস্ক্রিন কখনো ভুলবেন না। রোদের ক্ষতিকারক রশ্মি ত্বকের ক্ষতি করে। ফটোএজিং ঘটায়। ফলে সময়ের আগেই ত্বক বুড়িয়ে যায়। তাই মেঘলা দিনেও সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত।
বয়স ৩০ পেরোলেই অ্যান্টি-এজিং স্কিন কেয়ার রুটিন ফলো করা উচিত। রেটিনল, AHA সমৃদ্ধ প্রোডাক্ট ত্বকে ব্যবহার করতে হবে। সৌন্দর্যচর্চায় আগের ট্রেন্ড ফিরে এসেছে। অর্থাৎ গাছগাছালির পাতা, রস, শেকড় ইত্যাদির তৈরি ভেষজ ক্রিম, পাউডার, তেল ব্যবহার করতে পারেন।
অসময়ে ত্বকে বলিরেখা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। শারীরিক সমস্যা বা পুষ্টির অভাবেও এমন হতে পারে। সঠিকভাবে ত্বকের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি আপনাকে জীবনশৈলীর দিকেও নজর দিতে হবে। বিশেষ করে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করাও জরুরি। রাতে অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম দরকার। নিয়মিত ব্যায়াম করতে ভুলবেন না। এই ছোট ছোট নিয়মগুলো মেনে চললেই আপনিও পাবেন চিরতরুণ ত্বক।
লেখা : উম্মে হানি
অনলাইন ডেস্ক :
ইকুয়েডরের বিপক্ষে রদ্রিগোর একমাত্র গোলে জয়ের দেখা পেল ব্রাজিল। বাংলাদেশ সময় আজ ৭ সেপ্টেম্বর সকালে ২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচে ঘরের মাঠে ইকুয়েডরকে ১-০ গোলে হারিয়েছে ব্রাজিল।
ব্রাজিল জয়সূচক গোলটি পেয়েছে ম্যাচের ৩০ মিনিটে। প্রথমার্ধে গোল হজমের পর ইকুয়েডর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত এই গোলকে পুঁজি করেই জয় পেয়েছে ব্রাজিল। গত জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত কোপা আমেরিকার পর এটাই ছিল ব্রাজিলের প্রথম ম্যাচ।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এ জয়ে পয়েন্ট টেবিলে চারে উঠল ব্রাজিল। ৭ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট পেয়েছে দরিভালের দল। সমান ম্যাচ খেলে তাদের চেয়ে ৮ পয়েন্ট ব্যবধানে এগিয়ে শীর্ষে আর্জেন্টিনা। ৭ ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় উরুগুয়ে। তৃতীয় কলম্বিয়ার সংগ্রহ ৬ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট।
অনলাইন ডেস্ক :
নাক ব্যবহার করে আপনি কি কোনো কিছু লিখেছেন? হয়তো আপনাদের কেউ কেউ চেষ্টাও করেছেন। কিন্তু নাক দিয়ে কতটা দ্রুত কম্পিউটারে লিখতে পারেন? ভারতের এক ব্যক্তি নাক দিয়ে দ্রুত ইংরেজি অক্ষর লিখে নিজের আগের রেকর্ডই ভেঙেছেন। তৃতীয়বারের মতো গড়েছেন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস।
বিনোদ কুমার চৌধুরী (৪৪) ২০২৩ সালে প্রথম নাক দিয়ে লিখে রেকর্ড গড়েন। ওই সময় তিনি ২৭ দশমিক ৮০ সেকেন্ডে ইংরেজি অক্ষরগুলো লিখেছিলেন। পরে একই বছর তিনি ২৬ দশমিক ৭৩ সেকেন্ডে লিখে আগের রেকর্ড ভাঙেন। এবার তিনি ইংরেজি অক্ষর লিখতে সময় নিয়েছেন ২৫ দশমিক ৬৬ সেকেন্ড।
বিনোদ কুমারের রেকর্ড গড়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে দিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস লিখেছে, ‘আপনি কি নাক দিয়ে দ্রুত ইংরেজি অক্ষরগুলো লিখতে পারবেন? ভারতের বিনোদ কুমার চৌধুরী ২৫ দশমিক ৬৬ সেকেন্ডে এ কাজটি করেছেন।’
বিনোদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, রেকর্ড গড়তে তিনি ঘণ্টার পর ঘণ্টার অনুশীলন করতেন। নাক দিয়ে লিখতে গিয়ে মাঝেমধ্যে তাঁর মাথা ঘুরে উঠত যাতে তিনি চোখে ‘তারা’ দেখতেন। প্রতিটি অক্ষর লেখার সময় মাঝখানে জায়গা রাখতে আরেকটি বাটনে চাপতে হয় তাঁকে।
বিনোদ কম্পিউটারশিল্পে কাজ করে থাকেন। লেখার এই গুণের জন্য তিনি ‘টাইপিং ম্যান অব ইন্ডিয়া’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন।বর্তমানে বিনোদ কুমার কম্পিউটারের কি-বোর্ডে দ্রুততম সময়ে লেখার তিনটি রেকর্ডের মালিক। একটি হচ্ছে পেছনে এক হাত দিয়ে দ্রুততম সময়ে লেখা, আরেকটি হচ্ছে দুই হাত পেছনে দিয়ে দ্রুততম সময়ে লেখা এবং তৃতীয়টি হচ্ছে নাক দিয়ে দ্রুততম সময়ে লেখা।
বিনোদ কুমার বলেন, ‘আমার কাজ হচ্ছে কম্পিউটারে লেখা। এ কারণে আমি কম্পিউটারে বিভিন্ন কৌশলে লিখে রেকর্ড করার কথা চিন্তা করেছিলাম। এ কাজটি আমার আবেগ বা আসক্তির পাশাপাশি জীবিকার সঙ্গেও জড়িত।
বিনোদ কুমার আরো বলেন, নানা বাধাবিপত্তি সত্ত্বেও যে কাউকে তাঁর আবেগ–অনুভূতিকে ধরে রাখা উচিত। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস বলছে, বিনোদের সাফল্যের গোপন রহস্য হচ্ছে, তিনি প্রতিদিন অনুশীলন করতেন আর ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করতেন।
বিনোদ বলেছেন, তিনি সব সময় নতুন রেকর্ড গড়ার দিকে তাকিয়ে থাকতেন। তাঁর স্বপ্ন হচ্ছে, সাবেক ভারতীয় ক্রিকেট তারকা শচীন টেন্ডুলকারের মতো রেকর্ড ভেঙে রেকর্ড গড়া। শচীন তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারে সর্বোচ্চ ৬২ বার প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ পুরস্কার জিতেছেন। সব মিলিয়ে তিনি ১০০টি সেঞ্চুরি করেছেন। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া