চলারপথে রিপোর্ট :
জেলা আওয়ামীলীগ ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু বলেছেন, স্কুল ক্রিকেট হল একজন ক্রিকেট খেলোয়াড়ের বিভাগীয় এবং জাতীয় দলে খেলার একটি ফাউন্ডেশন। এ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ক্রিকেট খেলাকে মজবুত করা হয়।
আজ ১৮ ফেব্রুয়ারি রবিবার সকাল ৯টায় প্রাইম ব্যাংক জাতীয় স্কুল ক্রিকেট ২০২৩-২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি আবুল কাসেমের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন প্রাইম ব্যাংক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার ব্যবস্থাপক এ.কে.এম শাহ আরেফিন।
জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দায়িত্ব প্রাপ্ত কোচ মোহাম্মদ রুহুল কুদ্দুছ শামীম এর সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফুটবল এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মহিম চৌধুরী, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য নাজমুল হক সেলিম, বাকের মোশারফ, মঞ্জুর-ই মাসুদ, সুভাস দাস, জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার মামুন খাঁন প্রমুখ।
উদ্বোধনী খেলায় গতবারের চ্যাম্পিয়ন ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ ১৯ রানে নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়কে পরাজিত করে শুভ সূচনা করে। টসে রেসিডেন্সিয়াল জয়লাভ করে প্রথম ব্যাট করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ৪১.৪ ওভারে ২১৪ রানে অল আউট হয়। ফারহান ফারুক আদি ৯১ রান, হাসান ৪টি উইকেট পায়। বিরতির পর নিয়াজ মুহম্মদ উচচ বিদ্যালয় ব্যাট করতে নেমে ৪৪.২ ওভারে ১৯৫ রানে অল আউট হয়। সুজন ৫৮ ও ঝলক ৪২ রান করে। ওয়াসি ৫টি ও আদি ৩টি উইকেট পায়। প্লেয়ার অব দ্যা ম্যাচ নির্বাচিত হন বিজয়ী দলের ফারহান ফারুক আদি। খেলাটি পরিচালনা করেন আম্পায়ার মোঃ আজিম ও শামীম ভূইয়া। স্কোরার আশফাক আহমেদ রোহান ও মেহেদী হাসান শ্রাবন। আজ ২য় দিনের খেলায় অংশ গ্রহণ করবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় বনাম আইডিয়াল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ।
চলারপথে রিপোর্ট :
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের দুই পক্ষের মধ্যে কমিটি নিয়ে বিরোধের জেরে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন।
আজ শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের জেলা শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে গভ. মডেল গার্লস হাই স্কুলে এ ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন, বুরহান উদ্দিন (২১) ও ফয়সাল আনুমানিক (২৭)। বুরহান উদ্দিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিটি কলেজের শিক্ষার্থী।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের সূত্রে জানা যায়, ২৩ নভেম্বর শনিবার বিকেলে কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশনায় পৌর শহরের গভ. মডেল গার্লস হাই স্কুলের ভেতরে একটি সভার আয়োজন করা হয়। সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অবস্থান নেওয়া শহর ও উপজেলা থেকে শিক্ষার্থীরা উপস্থিত হন। এক পর্যায়ে কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে এক পক্ষ ক্ষুদ্র বিষয়কে কেন্দ্র করে উত্তেজিত হয়ে পড়ে। পরে বিষয়টি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে তর্কবিতর্কের একপর্যায়ে মারধর শুরু হয়। এ ঘটনায় উভয়পক্ষের ২০-২৫ জন আহত হন। তবে গুরুতর হয়ে ফয়সাল জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্তি এবং বুরহানকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোজাফ্ফর হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে গুরুতরভাবে দুই জন আহত হয়েছে। এ ব্যাপারে দুই পক্ষের কেউই থানায় অভিযোগ দেননি।
চলারপথে রিপোর্ট :
টেকসই উন্নয়ন, অভীষ্ট অর্জন এবং নৈতিক শিক্ষার প্রসারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের ভূমিকা শীর্ষক কর্মশালা আজ ১৫ মে বুধবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকালে জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে জেলা প্রশাসন ও মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম কার্যালয়ের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ হাবিবুর রহমান।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর অমৃত লাল সাহা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ বিল্লাল হোসেন, জেলা হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা দিলীপ কুমার নাগ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের জেলা শাখার সহকারী পরিচালক আকরাম হোসেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, শিশুদের নৈতিক শিক্ষায় আলোকিত করে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বিশেষ করে এই প্রকল্পের অধিকাংশ শিক্ষক হলেন নারী। এতে প্রকল্পটি নারীর ক্ষমতায়নেও ভূমিকা রাখছে।
বক্তারা এই প্রকল্পের আরো উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি ও সফলতা কামনা করেন।
দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রকল্পের ৯০জন শিক্ষক, হিন্দু নেতৃবৃন্দ, মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দ ও অভিভাবকসহ ১৫০ জন অংশগ্রহন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের বড় হরণ গ্রামে দু’পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ ২৬ আগস্ট শনিবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘন্টাব্যাপী সংর্ঘষে উভয়পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে। ঘটনার খবর পেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, বড় হরণ গ্রামের ইসলামীয়া দাখিল মাদ্রাসার মালিকানাধীন একটি দোকানের মালিকানা নিয়ে মলাই মিয়ার সাথে একই এলাকার রমজান মিয়ার বিরোধ চলছিল। এই বিরোধের জের ধরে বিষয়টি মামলা মোকদ্দমায় গড়ায়। এর মধ্যে এক পক্ষ খবর পায় বিরোধ নিস্পতি হওয়ার আগেই মলাই মিয়ার লোকজন দোকানটি দখলের পায়তারা করছেন। এমন খবর পেয়ে রমজান মিয়ার লোকজন দুপুর ১টার দিকে বড় হরণ বাজারে গিয়ে দোকান দখলের পায়তারার বিষয়টি জানতে চায় মলাই মিয়ার পক্ষের লোকজনের কাছে। পরে এ নিয়ে মলাই মিয়ার পক্ষের সাথে রমজান মিয়ার লোকজনের কথা কাটাকাটি হয়। পরে দু’পক্ষ দেশীয় অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে রেল লাইনের উপর সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। একে অপরের দিকে রেললাইনের পাথর নিক্ষেপ করলে উভয়পক্ষের অন্তত ১০জন আহত হয়। তবে তাৎক্ষনিক ভাবে আহতদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।
রমজান মিয়ার পক্ষের কামরুল ইসলাম জানান, দোকান নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে আদালতে মামলা চলমান আছে। আদালত থেকে স্থিতাবস্থা দেয়া হয়েছে। তারপরও অপর পক্ষের লোকজন দোকানটির দখলের পায়তারা করছিলেন। আমাদের লোকজন বাজারে গেলে মলাই মিয়ার লোকজনের সাথে কথা কাটাকাটি হয়। তারা আমাদের লোকজনের উপর হামলা করে।
মলাই মিয়া পক্ষের বাবুল মিয়া জানান, বাজার কমিটির লোকজন সহ স্থানীয় মুরুব্বিরা দোকানের চলমান বিরোধটি মিমাংসার জন্যে বসেছিলেন। তারা হঠাৎ আমাদের লোকজনের উপর হামলা চালায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক মো: সাফায়েত উল্লাহ জানান, পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। সংঘর্ষ এড়াতে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
মোঃ রিফাতুল ইসলাম নামের (১১) বছরের বালক মধ্যপাড়া দারুল ফিকরি ইসলামি মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে হারিয়ে গেছে। গত ২২ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার পর থেকে তিনি নিখোঁজ রয়েছেন। রিফাতুলের তার গায়ের রং-ফর্সা, শারীরিক গঠন : হালকা পাতলা, উচ্চতা : ৪ফুট ৫ ইঞ্চি, হারিয়ে যাওয়ার সময় তার পড়নে ছিল মিস্টি কালারের পাঞ্জাবি এবং সাদা পায়জামা এবং একটি কোরআন শরীফ ছিল। এ ব্যাপারে রিফাতুলের বাবা মোঃ শিপন মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে (যার নং-৫৫৪/২৪, তারিখ :২৩/৮/২৪ ইং। কেউ মোঃ রিফাতুল ইসলামের সন্ধান পেলে অনুগ্রহপূর্বক যোগাযোগ করতে বিনীত অনুরোধ করেছেন তার বাবা মোঃ শিপন মিয়া। যোগাযোগের ঠিকানা : মোঃ শিপন মিয়া, পিতা-মৃত মোঃ আমির হোসেন, সাং-চড়পাড়া, থানা-গৌড়িপুর, জেলা-ময়মনসিংহ বর্তমান ঠিকানা- মধ্যপাড়া, দিঘীর পাড়, মৃত মোঃ সাইমুল মিয়ার বাড়ির ভাড়াটিয়া। মোবাইল : ০১৯৭৬-৩৯৯০২৪।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডিস্ট্রিক্ট পলিসি ফোরামের (ডিপিএফ) উদ্যোগে গণশুনানী অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৯ মার্চ বুধবার দুপুর ১টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এই গণশুনানী অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
ডিস্ট্রিক্ট পলিসি ফোরামের (ডিপিএফ) সভাপতি মোহাম্মদ আরজু মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত গনশুনানীতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন।
এ সময় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম, ডিপিএফের বিভাগীয় প্রতিনিধি আলমগীর মিয়া, জেলা রেজিষ্ট্রার সরকার লুৎফুল করীর, জেলা সমাবসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক আবু আবদুল্লাহ মোঃ ওয়ালী উল্লাহ, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি ডাঃ মাহমুদুল হাসান, আঞ্চলিক পাসপোর্ট কার্যালয়ের উপ-পরিচালক শামীম আহমেদ, জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জুলফিকার হোসেন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার খোরশেদ আলম, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক ভিকারুন নেছা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ন্টেশনের ভারপ্রাপ্ত মাস্টার রফিকুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডিস্ট্রিক পলিসি ফোরামের সাধারণ সম্পাদক শরীফ উদ্দিন।
গণশুনানীতে সাংবাদিক, আইনজীবী, সংস্কৃতিকর্মী, এনজিও কর্মী, চাকুরি প্রার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ অংশ নেন।
গণশুনানীতে অংশ নেয়া সেবাগ্রহীতা অভিযোগ করে বলেন, জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সিটিজেন চার্টে রোগীদের কি খাবার খেতে দেয়া হয়, তা লিখা নেই। এটি লিখা থাকলে রোগীরা নিয়মিত খাবার পাচ্ছে কি না জানা যাবে।
একজন বলেন, তিনি একদিন মধ্য রাতে তার এক শিশুকে হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নিয়ে যান। কিন্তু কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে পাশের বেসরকারি নবজাতক হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেন। সরকারি এই হাসপাতালের জরুরী বিভাগে তুলা ও ব্যান্ডেজ বাইরে থেকে রোগীদের কিনতে হয়।
কয়েকজন বক্তা বলেন, শহরে পুকুর ভরাট চলছে, দলিল করতে ও পাসপোর্ট ভেরিফিকেশন করতেও টাকা লাগে। এসব অভিযোগের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তর প্রধানরা একে একে উত্তর দেন।
অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, জেলায় পুকুর ভরাট নিয়ে চলছে চোর পুলিশ খেলা। তবে তিনি জেলায় যোগাদানের পর কোনো পুকুর ভরাট হতে দেননি। কোনো পুকুরই ভরাট করতে দেয়া হবেনা।
তিনি বলেন, বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে বই ছাপায় বিলম্ব হয়েছে। তিনি বলেন, শহরের হকার, যানজট ও ট্রাক প্রবেশ বিষয়ে পুলিশকে সাথে নিয়ে কাজ করব। উন্নয়ন কাজ চলমান থাকায় চারলেনের বিষয়ে একটু ধৈর্য্য ধরতে হবে। সময় লাগবে।