ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সিপিবি’র সভাপতি কমরেড শাহারিয়ার মোঃ ফিরোজের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছে জেলা বাসদের সভাপতি প্রবীর চৌধুরী রিপন,সাধারন সম্পাদক সোহেল সরকার,সহ-সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির,সাংগঠনিক সম্পাদক আমিলুল ইসলাম আহাদ। বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দেরা বলেন শাহারিয়ার মোঃ ফিরোজের মৃত্যুতে যে অপুনীয় হ্মতি হয়েছে তা পুরন হবার নয়।পরিশেষে মরহুমের রুহের আত্মার প্রতি জনান এবং শোকাহত পরিবারে প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।মরহুমের জানাজা শেষে কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাসদের সভাপতি প্রবীর চৌধুরী রিপনসহ অনান্য নেতৃবৃন্দেরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেছেন, আজকের ছোট্ট-ছোট্ট সোনামনিরা আগামী দিনে বাংলাদেশের অভিভাক হিসেবে কাজ করবে। তিনি বলেন, লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধূলার বিকল্প নেই। প্রশিক্ষনের মেধা ভবিষতে দেশের জন্য বিলিয়ে দিবে। আশা করি আজকের ক্ষুদে খেলোয়াড়গন আগামী দিন জাতীয় পর্যায়ে যাবে।
জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত আজ ৩১ জানুয়ারি বুধবার বেলা ১২টায় নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি ২০২৩-২৪ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পর্যায়ে অনুর্ধ্ব-১৬ বালক ও বালিকাদের মাস ব্যাপী এ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহমুদা আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, বিশিষ্ট শিল্পপতি ও কবি দেওয়ান মারুফ, ফুটবল প্রশিক্ষণের কোচ মোঃ রিপন মিয়া, এ্যাথলেটিক্স এর কোচ দিলিপ চন্দ্র দাস।
অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনা করেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ সভাপতি মোঃ আবুল কাসেম। এসময় অনুর্ধ্ব-১৬ বালক ও বালিকা এ্যাথলেটিক্স ও ফুটবল প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথি সনদ বিতরণ করেন।
স্টাফ রিপোর্টার :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা জজ শারমিন নিগার এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের-১-এর বিচারক মোহাম্মদ ফারুককে বদলি ও নাজির মুমিনুলের শাস্তির দাবিতে আইনজীবীদের বেধে দেওয়া সময়সীমা আগামী ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
আজ ২৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার সাধারণ সভা শেষে এ তথ্য জানান আইনজীবীরা।
জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট তানবীর ভূঁইয়া বলেন, আগামী ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত জেলা জজ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-১ ছাড়া অন্য আদালতে কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
সভায় তানবীর ভূঁইয়াকে প্রধান করে অন্য আইনজীবীদের নিয়ে ২১ সদস্যবিশিষ্ট একটি উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী ৩০ জানুয়ারির মধ্যে বিচারক শারমিন নিগার ও ফারুককে বদলি করা না হলে এই উপকমিটি পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে।
প্রসঙ্গত, শীতকালীন ছুটির আগে গত বছরের ১ ডিসেম্বর জেলা জজ আদালতের শেষ কার্যদিবস ছিল। এদিন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এ মামলা না নেওয়ায় ১ জানুয়ারি বিচারক ফারুকের আদালত বর্জন করেন আইনজীবীরা।
এদিকে গত ২ জানুয়ারি ওই বিচারকের সঙ্গে আইনজীবীদের বাদানুবাদের একটি ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর ৫ জানুয়ারি তিন কার্যদিবস কর্মবিরতির ডাক দেন আইনজীবীরা। এরপর থেকে আদালতে অচলাবস্থা চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকার নির্ধারিত মূল্য ৬৬৪ টাকা ৩৯ পয়সা কেজি দরে গরুর মাংস বিক্রি করতে অপারগতা প্রকাশ করেছে মাংস বিক্রেতারা।
আজ ১৮ মার্চ সোমবার মাংস বিক্রেতারা শহরের সকল মাংসের দোকান বন্ধ রখেছে। মাংসের দাম পুনঃবিবেচনা না করা পর্যন্ত মাংস বিক্রি বন্ধ রাখবেন বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
সকাল থেকে শহরের প্রধান বাজার আনন্দ বাজার, ফারুকি বাজার, মেড্ডা বাজার, মৌড়াইলের বৌ বাজার, কাউতলী বাজারসহ জেলা শহরের অন্তত অর্ধশতাধিক দোকানে গরুর মাংস বিক্রি বন্ধ রেখেছেন মাংস ব্যবসায়ীরা।
এ অবস্থায় বাজারে এসে ক্রেতারা কাঙ্খিত মাংস না পেয়ে বিপাকে পরেছেন। মাংসের দাম পুনঃবিবেচনা না করা পর্যন্ত মাংস বিক্রি বন্ধ থাকবে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিনে বাজার ঘুরে খোঁজ নিয়ে ও ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সোমবার সকালে কৃষি বিপনন অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে মাংসের দোকানে লিফলেট বিতরণ করা হয়। লিফলেটে গরুর মাংস ব্যবসায়ীদের ৬৬৪ টাকা ৩৯ পয়সা কেজি দরে গরুর মাংস বিক্রি করার জন্যে নির্দেশনা দেয়া হয়।
ব্যবসায়ীরা জানান, খামার বা ব্যাপারিদের কাছ থেকে প্রতি কেজি গরুর মাংস চামড়াসহ ক্রয় করতে হচ্ছে ৭২০টা দরে। খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি মাংস ব্যবসায়ীরা বিক্রয় করে ৭৫০টাকা দরে। কম দামে মাংস বিক্রি করা সম্ভব নয় বিধায়, ব্যবসায়ীরা সকাল থেকে জেলা শহরের মাংসের দোকানগুলো বন্ধ রাখেন।
মাংস ব্যবসায়ী মোঃ জাকির হোসেন ও শামীম জানান, আমরা জনগণের চাহিদা ও ক্রয় ক্ষমতার কথা চিন্তা করেই মাংস বিক্রি করে থাকি। সরকার আমাদের যে বাজার দর দিয়েছে ৬৬৪ টাকা ৩৯ পয়সা দর। এই দরে মাংস বিক্রি করে আমাদের ব্যবসার লোকশান হবে। তাই আমরা গরুর মাংস বিক্রি বন্ধ রেখেছি। পরবর্তী নির্দেশনা না আসা পর্যন্ত আমাদের মাংস বিক্রি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
ব্যবসায়ী শাহিন মিয়া বলেন, আমরা লোকসানে ব্যবসা করতে পারব না। সরকার গরুর মাংসের যে দাম নির্ধারন করে দিয়েছেন, সে দামে মাংস বিক্রি করলে আমাদের লোকসান হবে। লোকসান দিয়েতো আর ব্যবসা সম্ভব না। তাই সকাল থেকে আমরা মাংস বিক্রি বন্ধ রেখেছি।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মাংস ব্যবসায়ী সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্যবসায়ীরা খামারী এবং ব্যাপারি থেকে গরু কিনে থাকে, তারা চামড়া সহ গরু কিনে বাজারে জবাই করে থাকেন। এতে ৭২০ টাকার মতো প্রতি কেজিতে দাম পড়ে।
এ অবস্থায় সরকার ৬৬৪ টাকা ৩৯ পয়সা নির্ধারণ করেছে। তা আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাজারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। অবশ্যই দাম সমন্বয় করতে হবে। কারণ খামারে গরুর দাম কমাতে হবে। দাম পুনরায় নির্ধারণ করতে হবে। অন্যথায় এই মাংসের বাজার বন্ধ রাখা ছাড়া আমাদের উপায় নেই।
শহরে ফারুকী বাজার আসা ক্রেতা মোঃ রবিউল্লাহ ও মনির মিয়া জানান, তারা বাড়ি থেকে গরুর মাংস কিনোর জন্য বাজারে এসেছেন। এসে দেখেন, সকল মাংসের দোকান বন্ধ। গরুর মাংস কিনতে না পেরে ফার্মের মুরগি নিয়ে বাসায় যাচ্ছি। রোজা- রমজান মাসে এমনটা আমরা প্রত্যাশা করিনি। আশা করি ব্যবসায়ীরা দ্রুত তাদের সমস্যার সমাধান করে দোকান গুলো আবারো চালু করবেন।
এদিকে শহরের ফারুকী বাজারে বাজার দরের লিফলেট বিতরণকালে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের কর্মচারী মোঃ পলাশ মন্ডল জানান, মহাপরিচালকের কার্যালয়ের নির্দেশনাক্রমে বাজারে লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে। এর বেশি আমার জানা নেই।
আগামীকাল মঙ্গলবার এ ব্যাপারে মাংস ব্যবসায়ীরা জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারক লিপি প্রদান করবেন। তারা আশাবাদ ব্যক্ত করছেন ফলপ্রসু আলোচনার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
আজ ২৩ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সকালে নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে ৩জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রতীক প্রাপ্তরা হলেন, মো. হেলাল উদ্দিন চশমা, শফিকুল আলম আনারস ও বিল্লাল মিয়া পেয়েছেন ঘোড়া প্রতীক।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচনে তফসিল ঘোষণার পর ৬জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। এরমধ্যে শেষ দিন ৩জন প্রার্থী মনোনয়ন দাখিল করেন। মনোনয়ন যাচাই-বাছাই শেষে বৈধ হওয়ায় তাদেরকে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ২০২২ সালের অক্টোবরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেন আল মামুন সরকার। এক বছর পূর্ণ হওয়ার মাত্র কয়েকদিন আগে ২০২৩ সালের ২ অক্টোবর মারা যান আল মামুন সরকার। তার মৃত্যুতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদটি শুন্য হয়ে পড়ে।
আগামী ৯ মার্চ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানি ॥ সংশ্লিষ্টদেরকে নোটিশ
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ব্রোকেন স্টোন বা চূর্ণ পাথরের ঘোষণা দিয়ে ভারত থেকে আমদানি হয়েছে ২৭০০ টন পাথরের ধুলা (ডাস্ট)। মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানির অভিযোগে ছাড়পত্র মিলছে না কাস্টমসের। যে কারণে প্রায় এক মাস ধরে আখাউড়া স্থলবন্দরে এই ডাস্ট বা ধুলাগুলো পড়ে আছে। কাস্টমসের গঠিত তদন্ত কমিটিও ডাস্ট উল্লেখ করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়িরা দাবি করেছেন, এতে প্রতিদিন লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদেরকে। এ জন্য তারা কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে দায়ী করছেন। রপ্তানিমুখী আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রথমবারের মতো চূর্ণপাথর আমদানি হয় গত ১৩ নভেম্বর। এরপর কয়েক দফায় মোট ২৭০০ টন আমদানি করে ভারতীয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এফকনস ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। এ প্রতিষ্ঠানটি আশুগঞ্জ নদীবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত মহাসড়ক চারলেনে উন্নীত করার কাজের জন্য পাথর আমদানি করেছে। আমদানিকৃত চূর্ণপাথরগুলো প্রতি টন আমদানি হয়েছে ১৩ মার্কিন ডলারে। এগুলো বন্দর থেকে ছাড়ানোর কাজ পায় সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট খলিফা এন্টারপ্রাইজ। তবে কাস্টমস থেকে ছাড়পত্র নিতেই বাঁধে বিপত্তি। প্রথমবারের মতো আমদানি হওয়ায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ছাড়পত্র দেওয়ার কথা জানায় কাস্টমস। পরবর্তীতে এগুলো পরীক্ষা করে পাথরের বদলে ডাস্ট আনা হয়েছে জানিয়ে আটকে দেয়া হয়। ফলে প্রতিদিনই বন্দর কর্তৃপক্ষকে মাশুল বাবদ প্রায় ৩৬ হাজার টাকা গুনতে হচ্ছে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে।
অভিযোগ উঠেছে- আমদারিকারক প্রতিষ্ঠান ভাঙা পাথরের ঘোষণা দিয়ে ডাস্ট এনেছে। এজন্য কাস্টমসের তরফ থেকে চার সদস্যের তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়। তদন্ত শেষে রিপোর্ট দেওয়া হয় ডাস্ট হিসেবে। তবে দ্রুত এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে বলে জানান কাস্টমসের কর্মকর্তারা।
এদিকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে চূর্ণ পাথর বা ডাস্ট আমদানির অনুমতি না থাকায় আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে আগামী ১০ দিনের মধ্যে তাদেরকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট খলিফা এন্টারপ্রাইজকেও কার্যার্থে একই চিঠি দেওয়া হয়। সিএন্ডএফ এর মালিক হলেন আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মো.তাকজিল খলিফা কাজল।
খলিফা এন্টার প্রাইজের প্রতিদিন নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমরা প্রথম দফা আনার পর বলা হয় সব আনার পর অনুমতি দেওয়া হবে। এখন বলা হচ্ছে এ ধরণের পাথরের অনুমতি নেই। এখন পাথর আটকে থাকায় আমরা লোকসানের মুখে পড়েছি।’
আখাউড়া স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, ‘তদন্ত করে আমদানি করা পণ্য ডাস্ট হিসেবে পাওয়া গেছে। এ ধরণের পণ্য আমদানির অনুমতি নেই। এখন এ বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা নিবেন।’