চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় এক হাজার ২০০ মানুষকে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়েছে।
আজ ২৩ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার দিনব্যাপী বাঞ্ছারামপুর সরকারি এস এম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে রোটারি ক্লাব অব বারিধারা সানরাইজ ও বসুন্ধরা আই হসপিটাল এবং ভিশন কেয়ারের যৌথ উদ্যোগে এই সেবা দেওয়া হয়। সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের নানা বয়সী লোকজন এসে বিনামূল্যে চিকিৎসা নিয়েছেন।
বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সিনিয়র চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. অ্যান্টনি এলবার্ট, ডা. আকতার ফেরদৌসী জাহান ও অপটোমেট্রিস্ট রুবেল রানাসহ ১২ জনের একটি দল চিকিৎসাসেবা দেয়।
বসুন্ধরা আই হসপিটালের ক্যাম্প অর্গানাইজার মো. আবু তোয়াব জানান, সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত প্রায় ১২০০ রোগী দেখা হয়েছে। এর মধ্যে প্রাথমিকভাবে চোখ পরীক্ষা করে চশমা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ দেওয়া হয়েছে। যাদের চোখে ছানি ছাড়াও অন্যান্য সমস্যা রয়েছে তাদের বিনামূল্যে অপরেশনের জন্য ঢাকার বসুন্ধরা আই হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হবে।
চিকিৎসা নিতে আসা বৃদ্ধা রেজিয়া বেগম বলেন, স্বামী মারা গেছে চার বছর হয়েছে। আমার ছেলে সন্তান নেই। শুধু পাঁচটা মেয়ে নিয়ে অভাবের সংসার। ডান পাশের একটি চোখ একেবারে অন্ধ হয়ে গেছে। বাম চোখে ঝাপসা দেখি। এত টাকাও নেই যে, শহরে গিয়ে চিকিৎসা করাবো। আজকে আমাদের গ্রামে চোখের ফ্রি চিকিৎসা পাওয়াতে আমার অনেক উপকার হইছে। তাদের নিজ খরচে ঢাকায় নিয়ে গিয়ে বসুন্ধরা হসপিটালে চোখের ছানির ফ্রি অপারেশন করে দিবে। এমন না হলে আমার চোখের চিকিৎসাই হইতো না।
নিখরচে চিকিৎসা নিতে আসা আব্দুর রহমান বলেন, দিনমুজরের কাজ করে সংসার চালাই। দিন দিন বয়সও বাড়ছে। এখন চোখে তেমন দেখি না। জেলার বাইরে প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা করার সামর্থ্য নেই। এখানে চক্ষু ক্যাম্পে চোখের পরীক্ষা করেছে। প্রয়োজনীয় সব ওষুধ দিয়েছে ফ্রিতে।
চিকিৎসা নিতে আসা লোকজন বলছেন, মেঘনা নদীর পূর্বাঞ্চলের প্রত্যন্ত এলাকা হিসেবে পরিচিত বাঞ্ছারামপুরের সাধারণ মানুষ নিজেদের হাতের নাগালে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসার সুযোগ পেয়ে অত্যন্ত খুশি হয়েছেন। ঘরে বসে সেবা পাওয়ার পাশাপাশি ঢাকায় গিয়ে বিনামূল্যে অপারেশনের আশ্বাসে তারা মহাখুশি।
রোটারি ক্লাব অব বারিধারা সানরাইজের যুগ্ম সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ মোমিন বলেন, বাঞ্ছারামপুরের প্রান্তিক যেসব মানুষ অর্থাভাবে শহরে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে পারেন না, তাদের দোরগোড়ায় বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা পৌঁছে দিতে সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে বসুন্ধরা আই হসপিটাল। তারা এই কার্যক্রম অব্যহত রাখলে আমরা ক্লাবের পক্ষ থেকে প্রতিবছরই গ্রামের মানুষকে সেবা দিয়ে যাবো।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনে অষ্টমবারের মতো আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম। টানা ৩৮ বছর ধরে এই আসনে নৌকার মাঝি তিনি। জেলার ৬টি আসনের মধ্যে তিনিই একমাত্র প্রার্থী, যিনি টানা ৩৮ বছর ধরে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম ১৯৮৬ সাল প্রথম নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। এরপর থেকে প্রতিটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। ২০০৮ সালে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে বাংলাদেশ সরকারের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মনোনীত হন। তিনি কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত হন। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন দীর্ঘদিন।
তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ১৯৯৬, ২০০৮, ২০১৩ ও ২০১৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। ১৯৮৬, ১৯৯১ ও ২০০১ সালে তিনি নির্বাচনে পরাজিত হয়েছেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম বলেন, বাঞ্ছারামপুর আওয়ামী লীগ মানে ক্যাপ্টেন তাজুল। তার বিকল্প এখনো বাঞ্ছারামপুরে নেই। তার নেতৃত্বে বাঞ্ছারামপুরে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।
ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম বলেন, আমি বাঞ্ছারামপুরের মানুষের জন্য কাজ করি। আমি সাধারণ পরিবারের সন্তান। মানুষের সুখ-দুঃখ বুঝি। বাঞ্ছারামপুরে যা উন্নয়ন দরকার সেটা আমি করার চেষ্টা করেছি। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার উপর আস্থা রেখে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুর উপজেলার দরিয়াদৌলত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ জাহাঙ্গীর আলম মারা গেছেন।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে মারা যান তিনি। দীর্ঘদিন ধরে কিডনি রোগে ভুগছিলেন জাহাঙ্গীর আলম। দুই মেয়ে, এক ছেলে ও স্ত্রীসহ অনেক গুনগ্রাহী রেখে গেছেন তিনি।
তিনি সেনাবাহিনীর একজন দক্ষ সৈনিক ছিলেন। অবসর নেওয়ার পরে ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপির ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে কাজ করেন। তিনি আওয়ামী লীগের একজন নিবেদিত নেতা ছিলেন। মরিচাকান্দি ডিটি একাডেমির পরিচালনা পরিষদের সভাপতি হিসেবে ৩ মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
তার মৃত্যুতে স্থানীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৬ বাঞ্ছারামপুর আসনের সংসদ সদস্য ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি মরহুমের শোক-সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা ও সহমর্মিতা জ্ঞাপন এবং তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুরের সোনারামপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আয়নালের বিরুদ্ধে মেঘনা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে। ছয় মাস ধরে বালু তোলার কারণে নদী পাড়ে ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদী পাড়ের জমির মালিকরা বালু তুলতে নিষেধ করলেও আমলে নিচ্ছেন না অভিযুক্ত যুবলীগ নেতা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আইয়ুবপুর ইউনিয়নের কড়িকান্দি থেকে মেঘনা নদী দশানী, চর শিবপুর, ইছাপুর হয়ে শান্তিপুর দিয়ে প্রবাহিত হতো। কালের বিবর্তনে মেঘনার প্রবাহ বদলে কড়িকান্দি দিয়ে নরসিংদীর সদর উপজেলার চর দিগলদী ইউনিয়নের পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে শান্তিপুর গিয়ে মিলিত হয়েছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, ইছাপুর গ্রামের পশ্চিম পাশে পুরাতন মেঘনা নদী থেকে খননযন্ত্র দিয়ে বালু তুলে ইছাপুর গ্রামে বিক্রি করা হচ্ছে। মেঘনা নদীর যে অংশ থেকে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে, এর দুই পাশে ফসলি জমি ও পশ্চিম পাশে বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইনের খুঁটি রয়েছে। নদী থেকে তোলা প্রতি ঘনফুট বালু ইছাপুর গ্রামে বিক্রি হচ্ছে ১২ টাকা দরে।
অনাথ রামপুর গ্রামের শিশু মিয়া জানান, ইছাপুর গ্রামের যুবলীগ নেতা আয়নাল ছয় মাস ধরে মেঘনা নদী থেকে বালু তুলে বিক্রি করে আসছেন। বাধা দিলে উল্টো হুমকি দেন তিনি। বালু উত্তোলনের কারণে ফসলি জমি মেঘনা নদীতে চলে যাচ্ছে। ইছাপুর গ্রামের শাহ আলম বলেন, ‘আয়নাল অনেক প্রভাবশালী। তাই বাধা দিয়েও কিছু করতে পারছি না।’
অভিযোগের বিষয়ে কথা হয় সোনারামপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আয়নালের সঙ্গে। তাঁর ভাষ্য, তিনি অল্পস্বল্প বালু উত্তোলন করেছেন। তাতে কারও ক্ষতি হচ্ছে না। নৌকা দিয়ে বালু নিয়ে জায়গা ভরাট করছেন। এলাকার কিছু লোক মিথ্যাচার করছেন।
সোনারামপুর ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা এমরান হোসেন জানান, বালু উত্তোলনের বিষয়টি তাঁর জানা নেই। তিনি ঢাকায় রয়েছেন। সরেজমিন দেখে এসিল্যান্ডকে জানাবেন।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী আতিকুর রহমান জানান, খোঁজ নিয়ে বালু উত্তোলন বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা দাবি বাস্তবায়ন ও আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে গণমিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৪ জানুয়ারি শুক্রবার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার প্রাণকেন্দ্র মূসা মার্কেটের সামনে থেকে এ মিছিল শুরু হয়ে উপজেলার প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে।
এ সময় বাঞ্ছারামপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভিপি একেএম মূসা, সহ-সভাপতি মো. মাসুম মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক এসএইচজেড শুকরী সেলিম চিশতী, পৌর বিএনপির সভাপতি এমদাদুল হক সাঈদ, সাধারণ সম্পাদক সালেহ মূসা, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক হারুন আকাশ, পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি সেন্টু মিয়া, কৃষক দলের আহ্বায়ক ওয়াসে উদ্দিন মেহেদী, সদস্য সচিব রুবেল আহমেদ, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি আবু কালাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব হাসান, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন, সদস্য সচিব লিটন সরকার, কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক শাহাদত হোসেন, ছাত্রনেতা আশিকুর রহমান অন্তু, উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি শারমিন আক্তার রুমা, পৌর মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক বিউটি আক্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে আওয়ামী লীগের কোনো ভয় নেই, ভয় আছে বিএনপি-জামায়াতের, যারা সন্ত্রাস করবে তাদের। তারেক রহমান যুক্তরাষ্ট্রের কালো তালিকায় আছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা অডিটরিয়ামে জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি পালন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ বি তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ অবিচ্ছেদ্য ও এক সুতোয় গাঁথা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শৈশব থেকেই বোঝা গেছে তিনি মানবতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করবেন। তিনি পাকিস্তানের অন্যায়, অবিচার, জুলুমসহ ধ্বংসাত্মক সকল কার্যক্রম বাঙালি জাতির ওপর চাপিয়ে দেওয়া থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য জীবনভর আন্দোলন করেছেন।’
তিনি আরো বলেন, ‘সকল অন্যায়, অবিচার, অত্যাচার থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবনভর সংগ্রাম করে গেছেন। বর্তমান বাংলাদেশের অবস্থান বঙ্গন্ধুরই স্বপ্ন ছিল।
এই সোনার বাংলা বিনির্মাণে তারই সুযোগ্য কন্যা আজকের প্রধানমন্ত্রী নিরলস চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।’
বিশ্বশান্তি কামনায় ১৯৭৩ সালে ২৩ মে বিশ্বনেতারা জুলিও কুরি পদক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে তুলে দেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার একি মিত্র চাকমার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার ভূমি কাজী আতিকুর রহমান, উপজেলা শিক্ষা অফিসার আব্দুল আজিজ, সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যন সায়েদুল ইসলাম ভূইয়া বকুল, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যন জলি আক্তার, বাঞ্ছারামপুর পৌর মেয়র মো. তফাজ্জল হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উজানচর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম রানা, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি হিমেল সরকার, সাধারণ সম্পাদক স্যামুয়েল আহম্মেদ, কলেজ শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাসুদ প্রমুখ।
ক্যাপ্টেন এ বি তাজুল ইসলাম এমপি অন্য একটি অনুষ্ঠানে ৬১টি প্রথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের হাতে একটি করে ল্যাপটপ তুলে দেন।