অনলাইন ডেস্ক :
পবিত্র রমজান মাসে সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অফিস সময় সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে।
আজ ২৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন জানান, জোহরের নামাজের জন্য দুপুর ১টা ১৫ মিনিট থেকে দেড়টা পর্যন্ত ১৫ মিনিটের বিরতি থাকবে।
তিনি বলেন, ‘রমজানকে সামনে রেখে ব্যাংক কম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নিজস্ব অফিস টাইম নির্ধারণ করবে।
অনলাইন ডেস্ক :
জাতীয় সংসদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের উপ-নির্বাচন উপলক্ষে ঋণ খেলাপিদের তথ্য চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের সময় ঋণ খেলাপিকে অবৈধ ঘোষণা করতেই অর্থ মন্ত্রণালয়কে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়েছে সংস্থাটি।
ইসির উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান জানিয়েছেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকে ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।
নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ এবং লক্ষ্মীপুর-৩ নির্বাচনী এলাকার শূন্য আসনের নির্বাচন আগামী ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি অনুসারে ঋণ খেলাপি ব্যক্তিরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন না। নির্বাচনে ঋণ খেলাপি ব্যক্তি মনোনয়নপত্র দাখিল করলে যাতে তাদের প্রার্থী হিসেবে অযোগ্য ঘোষণা করা যায়, তার জন্য আইনে নির্ধারিত সব ব্যাংক হতে ঋণ খেলাপি সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ করা আবশ্যক।
এজন্য মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন বিকেল ৪টার পর মনোনয়নপত্র দাখিলকারীদের নাম, পিতা/মাতা/ স্বামীর নাম ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক স্ব উদ্যোগে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে হবে। সংগ্রহ করার জন্য এবং সে আলোকে বিভিন্ন ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারকে ঋণ খেলাপি সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া প্রয়োজন।
এই অবস্থায় নির্বাচন উপলক্ষে ঋণ খেলাপি সংক্রান্ত তথ্য মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের দিন কিংবা তার পূর্বে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারকে প্রদান এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের সময় রিটার্নিং অফিসারের দপ্তরে উপস্থিত থাকার নির্দেশনা প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। অনেক ঝড়ঝাপটা পার করে পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে হয়েছে। সাধারণত কোনও প্রকল্প শেষ হলে সেই শেষ হওয়ার অনুষ্ঠান হয় না। কখনো করা হয় না, শেষ হয়ে যায়।’
আজ ৫ জুলাই শুক্রবার বিকালে পদ্মা সেতুর মাওয়াপ্রান্তে পদ্মা সেতুর প্রকল্পের সমাপনী উপলক্ষে সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এতে সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মনজুর হোসেন। প্রকল্পের বিস্তারিত তুলে ধরেন পদ্মা বহুমুখী সেতুর প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম। প্রধানমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতুর সঙ্গে যারা জড়িত, যারা জমি দিয়েছে, তাদের প্রতি ধন্যবাদ জানাতে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি। এটি সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানানোর অনুষ্ঠান। তিনি বলেন, ‘একটা সিদ্ধান্ত বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বদলে দিয়েছে। বিশ্ববাসী এখন আমাদের সমীহ করে চলে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ক্ষমতা ছিল না বিদেশে গেছি, তখন বাংলাদেশের নামটা শুনলে কেউ জিজ্ঞাসা করত, এটা কি ভারতের কোনও অংশ? জিজ্ঞেস করত, এদেশে তো শুধু ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, বন্যা, দুর্ভিক্ষ লেগে থাকে। মিসকিন হিসেবে আমাদের হিসেব করা হতো। যেটা আমাদের জন্য অত্যন্ত কষ্ট, ব্যথার ছিল। লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা। আর সেই স্বাধীন জাতি হিসেবে আমাদের মর্যাদা থাকবে না, আমরা মাথা তুলে কথা বলতে পারব না, আমাদের আত্মমর্যাদাবোধ থাকবে না, এটা কি ধরনের বাংলাদেশ?
অনলাইন ডেস্ক :
ফেসবুকে পরিচয়ের সূত্র ধরে দুই তরুণ-তরুণীর বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সম্পর্ক, তারপর ঘর বাঁধার স্বপ্ন। তবে তাদের মধ্যে বাধা ছিল অনেক। দুই দেশ, ভিন্ন সংস্কৃতি। শেষ পর্যন্ত ভালোবাসারই জয় হয়েছে। তারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ইতোমধ্যে সংসার শুরু করেছেন। এ দম্পতি হলেন পাবনার ঈশ্বরদী পৌর এলাকার পিয়ারখালী মহল্লার আসাদুজ্জামান রিজু (২৭) ও মার্কিন তরুণী হারলি এবেগেল আইরিন ডেভিডসন (২০)। রিজু কম্পিউটার মেরামত ও ফ্রিল্যান্সিং কাজ করেন। ডেভিডসনের বাড়ি যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকি অঙ্গরাজ্যের জর্জটাউন শহরে। সম্প্রতি ঢাকায় আসেন ডেভিডসন। বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান রিজুর পরিবারের সদস্যরা। রিজুর বাড়িতে মুসলিম রীতিতে বিয়ে হয়েছে।
রিজুর বাড়িতে গিয়ে তার সঙ্গে কথা হয়। ডেভিডসনের সঙ্গে পরিচয় কীভাবে- জিজ্ঞাসা করতেই তিনি বলেন, ২০২২ সালে ফেসবুকের মাধ্যমে ডেভিডসনের সঙ্গে পরিচয়। তখনো জানতাম না তার বাড়ি কোথায়? বছরখানেক ধরে চেনাপরিচয়, বন্ধুত্ব। তারপর ধীরে ধীরে ভালোলাগা, প্রেমের সম্পর্ক। দুজনই তাদের পরিবারের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে আলোচনা করেন। দুই পরিবারই সম্মতি দেয়। কিন্তু বাধা ছিল দূরত্ব। ডেভিডসন বাংলাদেশে আসার সিদ্ধান্ত নেন। বিয়ের পর পিয়ারখালী এলাকায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করছেন তারা। ভিন্ন পরিবেশে আস্তে আস্তে মানিয়ে নিচ্ছেন ডেভিডসন। এ সম্পর্কে রিজু বলেন, ডেভিডসন ভালোবেসে বাংলাদেশে এসেছেন। এজন্য তিনি গর্বিত। এ দেশে তার খাবার নিয়ে সমস্যা হচ্ছে। কিছু কিছু বাংলা শিখেছেন। পরিবারের অন্যদের সঙ্গে কথা বলছেন। বাংলাদেশে আসার আগে কিছুটা শঙ্কা ছিল ডেভিডসনের মনে। তিনি বলেন, এ দেশ সম্পর্কে অনেকে খারাপ ধারণা দিয়েছিলেন। এখন দেখি সেসব সত্য নয়। এ দেশ ভালো লাগছে। রিজু ও তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আমি খুবই খুশি। বিদেশি হলেও পুত্রবধূকে পেয়ে খুবই খুশি রিজুর বাবা আবদুল লতিফ। তিনি বলেন, অসংখ্য মানুষ তাদের দেখতে আসছেন। এটা দেখে ভালো লাগছে। ছেলের শ্বশুরবাড়ি দেখার ইচ্ছা হচ্ছে। কিন্তু আদৌ তা সম্ভব হবে কি না জানি না। ঈশ্বরদী পৌরসভার মেয়র ইছাহাক আলী মালিথা বলেন, ‘ওই ছেলেটির বাড়ি পৌর এলাকার ২ নম্বর ওয়ার্ডে। আমি শোনার সঙ্গে সঙ্গেই ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মনিরুল ইসলাম সাবুকে খোঁজখবর নিতে বলি। একই সঙ্গে সব নিরাপত্তার জন্য থানার সঙ্গে কথা বলার নির্দেশও দিই।’ কাউন্সিলর মনিরুল বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের একটি মেয়ের সঙ্গে এলাকার একটি ছেলের বিয়ে হয়েছে খবর পেয়ে দেখতে গিয়েছিলাম। তাদের ভালোবাসার গল্প শুনে ভালো লাগল। ওই তরুণীর যেন কোনো সমস্যা না হয়, সেজন্য নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
অনলাইন ডেস্ক :
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. ফাওজুল কবির খান বলেছেন, ট্রেনের অনলাইন টিকিট পদ্ধতিতে কিছু পরিবর্তন করা হবে। এ নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন বিষয় জানিয়েছেন।
আজ ২৯ অক্টোবর মঙ্গলবার রেল ভবনে বাংলাদেশ রেলওয়ের রুট রেশনালাইজেশন এবং ই-টিকেটিং ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতের বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। রেল উপদেষ্টা বলেন, আজ একটা প্রেজেন্টেশন হয়েছে। সেখান আমরা অনেক কিছু পেয়েছি। রেলের টিকিটিং পদ্ধতি নিয়ে একটা ডায়াগনস্টিক (কিছু সমস্যা চিহ্নিতকরণ) হয়েছে। প্রেজেন্টেশনে দেখা গেল, কমলাপুর থেকে টিকিট চাইলেন সেখানে নেই। কিন্তু তেজগাঁও থেকে আছে। আবার ৭টার ট্রেনে টিকিট নেই, কিন্তু ১০টার ট্রেনে আছে। তবে, সেটির কী অবস্থা তা জানা যাচ্ছে না। যাত্রী যেন এখন থেকে এটা দেখতে পান কখন, কোথায় কোন স্টেশন থেকে টিকিট আছে। ‘সহজ’ বলেছে, আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে এটা ঠিক হবে। না হলে আপনারা অভিযোগ করবেন। তিনি বলেন, রেলে অনেকেই কর্মকর্তা আছেন। এখানে কাজ করেন। কিন্তু এটা কারও ব্যক্তিগত সম্পত্তি না। এটা জনগণের সম্পত্তি।
রেলের সচিব, মন্ত্রীর জরুরি কাজ আছে বলে অন্যদের নেই এমন তো না। আমরা দেশটাকে সাধারণ মানুষের কাছে ফিরিয়ে দিতে চাই। মৌখিক বা টেলিফোনে টিকিট বিতরণ বন্ধ হয়ে যাবে এখন থেকে। আবার বিভিন্ন স্টেশন থেকেও টিকিট বরাদ্দ আছে। এখন সেটি এক স্টেশনে বিক্রি না হলে অন্য স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে। সেটাও ‘সহজ’কে বলা হয়েছে। আমরা এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
তিনি আরো বলেন, অনলাইনে টিকিট পাওয়া যায় না। কিন্তু কালোবাজারে ২০০ বা ৩০০ টাকায় টিকিট পাওয়া যায়। এই বিষয় নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে। যারা কালোবাজারি করেন তাদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যারা রেলের লোক তাদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেবো। আমরা সমস্যার গোড়ায় যেতে চাই। সবাই বলে এই সরকার কিছু করে না। কিন্তু এটা সময় লাগবে। আমরা গত একমাসে সমস্যার গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করছি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ফাওজুল কবির বলেন, আমাদের যথেষ্ট লোকোমোটিভ কোচ নাই। সেগুলো নিয়ে আমরা কাজ করছি।যেখানে যাত্রী নেই সেখানে ট্রেন যাচ্ছে। আবার যেখানে যাত্রী আছে সেখানে ট্রেন নেই। প্রবাসীরা যেসব জায়গা যায় যেমন, ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-চট্টগ্রাম এসব রুটে আলাদা ব্যবস্থা নেব। তিনি বলেন, রেলের প্রকল্পগুলো নিয়ে রিভিউ চলছে। অনেক প্রকল্প আগে হয়েছে যেগুলো কম গুরুত্বপূর্ণ। সামনে রেলের প্রকল্প নিয়ে আমরা আরও বেশি সতর্ক আছি। আমরা সামনে বসবো। কোন প্রকল্প কেন বাদ দেওয়া হয়েছে, সেটা আমরা জানাব। ঠিকাদারের বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, এখন আর আগের মতো পরিবেশ নেই। যে কেউ বিড করতে পারে। সেই সুযোগ তৈরি করতে হবে। এখন গিয়ে দেখি- দুই-তিনজন ঘুরেফিরে কাজ পাচ্ছে। এটা আর হবে না। সবাই কাজ পাবে। রেল ও সড়ককে সেই সুযোগ তৈরি করতে হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
অনলাইন ডেস্ক :
রাজধানীর রমনা মডেল থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় আত্মসমর্পণের পর জামিন পেয়েছেন প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান। আজ ৩ মে বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামানের আদালত হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রাখেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী প্রশান্ত কুমার কর্মকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলা পরিচালনা করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এহসানুল হক সমাজী।
এদিন আসামি মতিউর রহমান আদালতে উপস্থিত হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০ হাজার টাকা মুচলেকায় জামিন আবেদন দাখিলের অনুমতি দেন আদালত। একই সঙ্গে আগামী ১৬ আগষ্ট জামিন শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন। পাশাপাশি ওইদিন পর্যন্ত হাইকোর্টের দেওয়া তার জামিন বহাল রাখেন বিচারক। এর আগে এ মামলায় হাইকোর্ট থেকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন পেয়েছিলেন তিনি।
গত ২৯ মার্চ রাজধানীর রমনা মডেল থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আইনজীবী মশিউর মালেক বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় গ্রেপ্তারের পর ৩০ মার্চ শামসুজ্জামান শামসকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর গত ১৩ এপ্রিল তার জামিন মঞ্জুর করেন আদালত।