অনলাইন ডেস্ক:
রাজধানীর বেইলি রোডের বহুতল ভবনে ভয়াবহ আগুনে মারা গেছেন অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে এক সাংবাদিক। তিনি কাজ করতেন দ্য রিপোর্ট ডট লাইভ নামে একটি সংবাদমাধ্যমে।
আজ ১ মার্চ শুক্রবার বার্তা টোয়েন্টিফোরে যোগ দেওয়ার কথা ছিল অভিশ্রুতির। অভিশ্রুতি নির্বাচন বিট করতেন।
জানা গেছে, ২০১৫ সালে এসএসসি ও ২০১৭ সালে এইচএসসি পাস করেন অভিশ্রুতি। তার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ায়। পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
অভিশ্রুতির মৃত্যুর বিষয়টি জানিয়ে গণমাধ্যমকে দ্য রিপোর্ট ডট লাইভের চিফ রিপোর্টার গোলাম রাব্বানি বলেন, সে (অভিশ্রুতি) গত জানুয়ারি পর্যন্ত দ্য রিপোর্টের মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার ছিলেন। জানুয়ারিতে সে চাকরি ছেড়ে দেন। চাকরিরত অবস্থায় অভিশ্রুতি নির্বাচন কমিশন বিট করতেন। তিনি ইডেন মহিলা কলেজে স্নাতক পরীক্ষা দিয়েছেন। ঢাকার মৌচাকের সিআইডি অফিসের বিপরীতে একটি মেসে থাকতেন তিনি।
সাংবাদিক তুষার হাওলাদারের বাড়ি ফিরতে দেরি হওয়ার কথা ছিল, এদিকে আবার বাসার মূল গেইট বন্ধ হয়ে যায় রাত ১১টাতেই। তাই ছেলের যাতে বাসায় ঢুকতে সমস্যা না হয় সেজন্য বাড়িওয়ালার কাছ থেকে চাবি নিয়ে রেখেছিলেন তুষারের বাবা। রাত থেকে সকাল পর্যন্তও তুষারের মোবাইলে ফোন দিয়ে সাড়া পাননি তার বাবা। পরে পুলিশের ফোনে জানতে পারেন, ছেলের লাশ পড়ে আছে মর্গে।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বেইলি রোডে অবস্থিত বহুতল ভবনে আগুন লাগে। এতে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া গুরুতর আহত হয়েছেন অন্তত ২২ জন। এ ঘটনায় নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
অনলাইন ডেস্ক :
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘গুজবকাণ্ডের’ এক সপ্তাহ পর ঢাকা-আগরতলা-ঢাকা পথে চলাচলকারী শ্যামলী পরিবহনের বাস আজ ৭ ডিসেম্বর শনিবার দুপুরে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে এসেছে। বাসে দুই দেশের মিলিয়ে ২৪ জন যাত্রী ছিল।
৩০ নভেম্বর শ্যামলী পরিবহনের ওই বাস ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। তবে ভারতের কিছু গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, বাসটিতে হামলা হয়েছে। ভারতীয় যাত্রীদেরকে গালমন্দ করা হয়। তবে একাধিক সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে নিশ্চিত হওয়া যায়।
১ ডিসেম্বর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে বাসের চালক মো. আসাদুল হক ঘটনার বিস্তারিত তুলে ধরেন। ঘটনার সময় যাত্রীদের সঙ্গে কারও কোনো ধরনের বিবাদ তো দূরে থাক কথাও হয়নি বলে তিনি জানান। অটোরিকশা চাপার বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে মীমাংসা হয়।
একাধিক সূত্র জানায়, বাসটি ৩০ নভেম্বর শনিবার সকাল ১১টার দিকে আগরতলা থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। দুপুর ১২টার দিকে বাসটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সুহিলপুর এলাকায় আসার পর একটি ট্রাক উল্টোদিক থেকে অতিক্রম করতে গেলে বাসটি ইমার্জেন্সি ব্রেক কষে থামানোর চেষ্টা করে ও সড়কের একপাশে সরে পড়ে। এসময় পেছনে থাকা পণ্যবাহী ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বাসের সঙ্গে চাপা খেয়ে সড়ক বিভাজকে আটকা পড়ে। এতে সামান্য ব্যথা পান অটোরিকশার চালক। পরে একটি রেকার এসে বাস থেকে অটোরিকশাটিকে সরিয়ে দেয়। প্রায় দেড় ঘণ্টা পর বাসটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। বাসটিতে ভারতীয়সহ ২৬ জন যাত্রী ছিল। এর মধ্যে ১৬ জন ভারতীয় নাগরিক।
শ্যামলী পরিবহনের ওই বাসের চালক মো. আসাদুল হক আজ শনিবার সন্ধ্যায় মোবাইল ফোনে বলেন, ওই ঘটনার এক সপ্তাহ পর বাস নিয়ে আগরতলা থেকে এসেছেন। যাত্রাপথে কোথাও কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি। বাসে ২৪ জন যাত্রী রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে জংশন স্টেশন এলাকায় ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে অজ্ঞাত এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। আজ ১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার দুপুরে রেলওয়ে জংশন স্টেশনের পূর্ব দিকে দাউদ নগর বাজার রেলগেইট এলাকায় সিলেটগামী আন্তঃনগর পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে মারা যান তিনি। ওই বৃদ্ধের বয়স প্রায় ৬৫ বছর। খবর পেয়ে শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হবিগঞ্জ জেলা সদর আধুনিক হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মীর সাব্বির আলী জানান, ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত বৃদ্ধের এখন পরিচয় পাওয়া যায়নি। তার পরিচয় শনাক্তে চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে রাস্তা পারাপারের সময় এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। তার পরিচয় শনাক্তে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) কে খবর দেয়া হয়েছে। এদিকে, ট্রেনের নিচে কাটা পড়া ওই ব্যক্তির দেহ চিহ্নভিন্ন হয়ে গেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে বিজয়ী চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহাদাৎ হোসেন শোভনের আনন্দ মিছিলে গুলিবিদ্ধ হয়ে কলেজ ছাত্র আশরাফুল রহমান ইজাজকে হত্যার ঘটনায় হাসান আল ফারাবী জয়কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গতকাল ৭ জুন শুক্রবার ভোরে নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া উপজেলার কুতুবপুর গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। পরে তার দেয়া স্বীকারোক্তি মতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের ভাটপাড়ার গ্রামের একটি ঝোঁপ থেকে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়।
আজ ৮ জুন শনিবার দুপুর ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন এ বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন ও সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, গত ৫ জুন বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে শহরের মিশন প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন (আনারস প্রতীক) বিজয়ী হওয়ার খবরে তার সমর্থকেরা বিজয় মিছিল বের করে। মিছিলটি কলেজপাড়া এলাকার খান টাওয়ারের সামনে আসলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সম্মান দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আশরাফুল রহমান ইজাজ গুলিবিদ্ধ হয়। একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ফারাবী তাকে গুলি করে কোমড়ে পিস্তল রেখে ঘটনাস্থল থেকে সরে যাচ্ছে। এ সময় তার (ইজাজের) বন্ধুরা তাকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় প্রেরণ করেন। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে সে মারা যায়।
এ ঘটনায় পরদিন বৃহস্পতিবার রাতে নিহতের পিতা হাজী আমিনুল ইসলাম বাদী হয়ে ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা আরো ১০/১৫জনকে আসামী করে সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
পরে পুলিশ হেডকোয়াটার্সের একটি বিশেষ টিম, সদর থানা পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা শাখার দল অভিযান পরিচালনা করে শুক্রবার ভোরে নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া উপজেলার কুতুবপুর গ্রামের একটি বাড়ি থেকে হাসান আল ফারাবী জয়কে গ্রেপ্তার করে।
প্রেসব্রিফিংয়ে আরো বলা হয়, গ্রেফতারের পর হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধারে কিশোরগঞ্জ, ভৈরব, নরসিংদী আশুগঞ্জসহ বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। পরে শুক্রবার রাত সোয়া ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ভাটপাড়া গ্রামের একটি ব্রীজের পাশের ঝোপের মধ্য থেকে অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়। তিনি বলেন, গ্রেফতারের পর হাসান আল ফারাবী জয় পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকান্ডে তার সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন। তার ভাষ্য অনুযায়ী পূর্ব বিরোধের জের ধরে ও এলাকায় তাদের একক আধিপত্য বজায় রাখার জন্য পূর্ব পরিকল্পিতভাবে ইজাজকে মাথায় পিস্তল দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি করে।
পুলিশের কাছে দেয়া জয়ের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী জালাল হোসেন খোকা এবং জয় খুবই ঘনিষ্ঠ, ইজাজও তাদের সাথে চলাফেরা করতো, তারা একই পাড়ার বাসিন্দা। কলেজপাড়া এলাকায় এককভাবে প্রভাব বিস্তার করতো খোকা ও জয়। তবে তাদের সব সিদ্ধান্ত ইজাজ ও তার সাথে কয়েকজন মেনে না নিয়ে কিছু কিছু সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করতো। আর এ কারনেই ইজাজ ও তার কয়েকজন বন্ধুর প্রতি ক্ষিপ্ত ছিলো খোকা ও জয়। এই বিরোধ আস্তে আস্তে চরম আকার ধারন করে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে আরো বলা হয়, মামলার অপর আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) জয়নাল আবেদীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ বিল্লাল হোসেন, সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেনসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। বুধবার সেখানে তার ওপেন হার্ট সার্জারি করা হবে। সার্জারির আগে দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানান, মঙ্গলবার সকালে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হসপিটালে ভর্তি হন রাষ্ট্রপতি।
বুধবার সকালে কার্ডিয়াক সার্জন অধ্যাপক ডাক্তার কফিদিস থিওডোরোসের তত্ত্বাবধানে রাষ্ট্রপ্রধানের অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হবে। রাষ্ট্রপতি তার আশু আরোগ্য কামনায় দেশবাসীসহ সবার দোয়া চেয়েছেন।
এর আগে, সোমবার সিঙ্গাপুরে যান রাষ্ট্রপতি।
সূত্র : বাসস
চলারপথে রিপোর্ট
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে জিনের বাদশা নামের প্রতারক চক্রের এক সদস্যকে আটক করেছে গ্রাম পুলিশ। সেইসাথে তার সাথে থাকা সোনার আবরণে একটি নকল মূর্তি উদ্ধার করা হয়। আটক ব্যক্তি আব্দুর রশীদ (৩৫) গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার বাড়িয়া গ্রামের রাজা মিয়ার ছেলে বলে জানা গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার চর ভূরুঙ্গামারী ইউনিয়নের নতুনহাট বাজার এলাকার একটি হাফেজিয়া মাদরাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে আব্দুল হাকিম নামের এক গ্রাম পুলিশ। এরপরে আটক ব্যক্তির কাছ থেকে সোনার আবরণে একটি নকল মূর্তি উদ্ধার করে ইউনিয়ন পরিষদে জমা দেয়া হয়।
চর ভুরুঙ্গামারী ইউপি চেয়ারম্যান মানিক উদ্দিন জানান,আটক ব্যক্তি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, নতুন হাট এলাকার আকবর আলীর স্ত্রী ফয়েরজানকে বিভিন্ন সময় মুঠোফোনে কল দিয়ে জিনের বাদশা পরিচয় দেয় এবং তাঁর স্বামী-সন্তান মারা যাবে মর্মে ভয়-ভীতি প্রদর্শন ও গুপ্তধন পাওয়ার কথা শুনিয়ে মুঠোফোনে বিকাশের মাধ্যমে বেশ কিছু টাকা হাতিয়ে নেয়। তিনি আরও জানান, প্রতারক চক্রের ওই সদস্য গায়েবি সম্পদ দেয়ার কথা বলে সোনার আবরণের একটি পিতলের নকল মূর্তি দিতে চর ভূরুঙ্গামারীতে আসে। সন্ধ্যায় বাজারে এলে সন্দেহ জনক ভাবে ঘুরাঘুরি করতে দেখে গ্রাম পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে তা স্বীকার করে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় আটক করে ইপি ভবনে নিয়ে এসে থানা পুলিশকে খবর দেয়া হয়।
ভূরুঙ্গামারী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ প্রেরণ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে বিস্তারিত জানার পরে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।