অনলাইন ডেস্ক :
জাতীয় ভোটার দিবস আজ ২ মার্চ শনিবার উদযাপন করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এজন্য কেন্দ্রীয়ভাবে নানা আয়োজনের পাশাপাশি মাঠ পর্যায়ের বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে।
ইসির জনসংযোগ শাখা সহকারী পরিচালক মো. আশাদুল হক সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। তিনি বলেন, সঠিক তথ্যে ভোটার হবো, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব- স্লোগানকে সামনে রেখে এবারের দিবসটি পালন করা হবে।
এদিন বিকেল তিনটায় নির্বাচন ভবনের আয়োজন করা হবে আলোচনা সভা। ভোটার দিবসে প্রকাশ করা হবে হালনাগাদ করা চূড়ান্ত ভোটার তালিকা।
খসড়া তালিকা অনুযায়ী দেশের ভোটার এখন ১২ কোটি ১৭ লাখ ৭৫ হাজার ৪৫০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ছয় ভোটার কোটি ২০ লাখ ৯০ হাজার ১৩৭, নারী ভোটার পাঁচ কোটি ৯৬ লাখ ৮৪ হাজার ৩৮৯ এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ৯২৪ জন।
অনলাইন ডেস্ক :
দেশের অন্যতম আলোচিত বিষয় হলো মিথ্যা মামলা। হরেদরে যে কারো নামে হচ্ছে মামলা। বিভিন্ন চক্র নেমে পড়েছে মামলা বাণিজ্যে। মূলত চাঁদাবাজি ও হয়রানির জন্যই দায়ের করা হচ্ছে এসব মিথ্যা মামলা। আর এই বাণিজ্য এতটাই রমরমা হয়ে উঠেছে যে, সাধারণ মানুষ থেকে রাজনীতিবিদ, এমনকি সরকারের উপদেষ্টারাও মিথ্যা মামলা নিয়ে মুখ খুলেছেন।
তবে মিথ্যা মামলা দায়ের করার জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তির বিধান। মিথ্যা মামলা প্রমাণিত হলেই বাদীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেন আদালত। এমনকি মামলার সাক্ষী ও পুলিশের যে কর্মকর্তা চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন তাদের জন্যও রয়েছে কঠোর সাজার বিধান।
কারো বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করা এবং মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া— দুটিই ফৌজদারি অপরাধ এবং এর জন্য শাস্তির বিধান রয়েছে। দণ্ডবিধির ২১১ ধারা অনুসারে মিথ্যা মামলা দায়েরকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যায়। তবে এজন্য মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হতে হবে।
বিচারক যদি মনে করেন যে, আসামির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো মিথ্যা, ভিত্তিহীন, তুচ্ছ, বিরক্তিকর বা হয়রানিমূলক এবং আসামির প্রতি চাপ সৃষ্টি করতে মামলাটি করা হয়েছে, তাহলে তিনি ওই মামলাকে মিথ্যা মামলা হিসেবে গণ্য করতে পারেন। বিচারক অভিযোগকারী বা মামলা দায়েরকারীকে দণ্ড দিতে পারেন। এ ছাড়া সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি নিজে বাদী হয়ে আলাদা মামলাও করতে পারেন।
বিচারক দুইভাবে ব্যবস্থা নিতে পারেন। ফৌজদারি কার্যবিধির ২৫০ ধারা অনুযায়ী মিথ্যা অভিযোগকারীকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার আদেশ দিতে পারেন। প্রয়োজনে অভিযোগকারীর বিরুদ্ধে দণ্ডমূলক ব্যবস্থাও নিতে পারেন। ২৫০ ধারা অনুযায়ী কোনো পুলিশ কর্মকর্তা মিথ্যা প্রতিবেদন দিলে তাঁর বিরুদ্ধেও ক্ষতিপূরণের আদেশ দিতে পারেন আদালত।
আরেকটি সাজার বিধান রয়েছে দণ্ডবিধির ২১১ ধারায়। মিথ্যা অভিযোগকারীর বিরুদ্ধে এই ধারায় দুই বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে। সঙ্গে হতে পারে অর্থদণ্ডও। তবে মিথ্যা মামলাটি যদি মৃত্যুদণ্ড, যাবজ্জীবন এবং সাত বছর বা এর বেশি মেয়াদের দণ্ডনীয় অপরাধ সম্পর্কে হয়; তাহলে বাদীকে সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দিতে পারেন আদালত। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনেও মিথ্যা মামলা দায়েরকারীকে সাত বৎসর সশ্রম কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে।
মিথ্যা সাক্ষীর ক্ষেত্রেও কঠোর বিধান রয়েছে। মিথ্যা সাক্ষ্য দিলে বা সাক্ষ্য বিকৃত করলে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে সাত বছরের কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডে দণ্ড হতে পারে। আরেক ধারায় মৃত্যুদণ্ডযোগ্য কোনো অপরাধে মিথ্যা সাক্ষী দিলে ১০ বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড হতে পারে।
চলারপথে রিপোর্ট :
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মহানন্দা নদীতে ডুবে রিফাত হোসেন (১৪) নামের এক স্কুল ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।
আজ ২০ জুলাই বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বন্ধুদের সাথে মহানন্দা নদীর আনসারের ঘাটে গোসল করতে গিয়ে নদীতে ডুবে নিখোঁজ হয় রিফাত। পরে বিকেল তিনটার দিকে রাজশাহীর একটি ডুবুরি দল এসে মরদেহ উদ্ধার করে।
রিফাত চাঁপাইনবাবগঞ্জ হরিমোহন স্কুলের ৭ম শ্রেণীর ছাত্র ও শিবগঞ্জ উপজেলার ঘোড়া পাখিয়া ইউনিয়নের গোলাপের হাট এলাকার ফারুক হোসেনের ছেলে। রিফাতের পরিবারের সদস্যরা জানান, বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টার দিকে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে নদীতে স্রোতের কারনে পানিতে তলিয়ে যায়। পরে রাজশাহী থেকে ১১ সদস্যের একটি ডুবুরি দল নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।
শিবগঞ্জ থানার ওসি চৌধুরি জোবায়ের আহমেদ জানান, কারও অভিযোগ না থাকায় মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনের সংসদ সদস্য ও খালেদা জিয়ার সাবেক উপদেষ্টা সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান সুখন আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছেন।
আজ ১৩ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর উত্তরা বোট ক্লাবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর সঙ্গে নাসিরনগর উপজেলার জনপ্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভায় আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন তিনি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিকেলে রাজধানীর উত্তরা বোট ক্লাবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর সঙ্গে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার সকল জনপ্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
একরামুজ্জামান নিজেই নাসিরনগরের সকল জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন। এতে উপজেলা পরিষদ, সকল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের মিলিয়ে প্রায় ৩০০ জনপ্রতিনিধি অংশ নেন।
সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে আওয়ামী লীগে যোগ দেন একরামুজ্জামান। এসময় গণপূর্ত মন্ত্রীও তাকে আওয়ামী লীগে বরণ করে নেন।
একরামুজ্জামানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। তবে তার ব্যক্তিগত রাজনৈতিক সহকারী মোহাম্মদ এনামুল হুদা সুমন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, স্যার আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগের যোগদান করেছেন। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী তাকে সাদরে গ্রহণ করে নেন।
ওই সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল- আশুগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য মঈন উদ্দিন মঈন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজী হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী, জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌসুলী (পিপি) ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল আলম ও সাবেক দপ্তর সম্পাদক তানজিল আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
একরামুজ্জামান বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ছিলেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হলে তাকে বহিষ্কার করে বিএনপি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসন থেকে কলার ছড়ি প্রতীকে ৮৯ হাজার ৪২৪ ভোট পেয়ে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন একরামুজ্জামান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি নৌকার প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য বি এম ফরহাদ হোসেন পান ৪৬ হাজার ১৮৯ ভোট।
মতবিনিময় সভায় একরামুজ্জামান বলেন, মাননীয় মন্ত্রী আমাকে আপনাদের সামনে রেখে আওয়ামী লীগে গ্রহণ করে নিয়েছেন। এটি আমার জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এই গ্রহণ করাকে আমি সশ্রদ্ধচিত্তে ও কৃতজ্ঞচিত্তে মেনে নিচ্ছি। নাসিরনগরের ৯৯ শতাংশ জনপ্রতিনিধি এখানে আছেন। কে আমার নির্বাচন করেছেন, কে করেননি তা মাথায় রাখিনি। আমি এখন সবার প্রতিনিধি। কোনো ভেদাবেদ না করে সবাইকে নিয়ে কাজ করতে চাই।
অনলাইন ডেস্ক :
মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদির মৃত্যুর পর তার জন্য দোয়া করে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ায় পুলিশ কনস্টেবল জুয়েল মিয়াকে বিভাগীয় মামলায় জড়ানো হয়। ৩ বছরের জন্য তার বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়। আজ ৮ আগস্ট বৃহস্পতিবার দুপুরে লক্ষ্মীপুর পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সদস্যদের ১১ দাবি বাস্তবায়নে বিক্ষোভ মিছিল শেষে জুয়েল মিয়া বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানান।
জুয়েল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার বিনাউটি ইউনিয়নের দরুইল গ্রামের মজনু মিয়ার ছেলে।
২০১৮ সালে তিনি পুলিশের চাকরিতে যোগ দেন। শুরু থেকেই তিনি বান্দরবান পুলিশে কর্মরত ছিলেন। গত ২৭ জুলাই তাকে লক্ষ্মীপুর পুলিশ লাইন্সে বদলি করা হয়।
জুয়েল মিয়া কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘সাঈদি সাহেব একজন আলেম ছিলেন। তার মৃত্যুর পর দোয়া চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম। এতে বান্দরবান জেলা পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন আমার বিরুদ্ধে বিভাগী মামলা করিয়েছেন। ৩ বছরের জন্য আমার বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট বন্ধ করে দিয়েছেন। তখন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হোসাইন মো. রায়হান কাজেমী তদন্ত করেছিলেন।
একজন আলেম মারা গেছেন, আমি দোয়া চেয়ে কি এমন দোষ করেছি? আমার কি দোষ ছিল? আমি গরিব পরিবারের সন্তান। অনেক কষ্ট করে চাকরিটি পেয়েছি। কিন্তু আমাকে নিপীড়নের শিকার হতে হয়েছে। আমি এর বিচার চাই।’
এদিকে ১১ দাবিতে পুলিশ লাইন্সে পুলিশ সদস্যরা বিক্ষোভ মিছিল করেন।
এ সময় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিচার চেয়ে তারা ‘আমার ভাই কবরে, আইজি কেন বাইরে, আমার ভাই কবরে কমিশনার কেন বাইরে, আমার ভাই কবরে বিসিএস কেন বাইরে, বিচার চাই বিচার চাই’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া পুলিশ সদস্যদের অভিযোগ, সারা দেশে পুলিশ হতাহতের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দায়ী। ‘দায়িত্বহীন’ পুলিশ কর্মকর্তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ পুলিশ অধস্তন কর্মচারী সংগঠন যে ১১ দাবি দিয়ে কর্মবিরতি শুরু করেছে তা বাস্তবায়ন করতে হবে।
তারা বলেন, পুলিশ বাহিনীকে পুলিশ বাহিনী রাখে নাই। পুলিশ বাহিনীর পোশাক শেখ হাসিনার কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। আমাদের আওয়ামী লীগের গোলাম বানিয়েছে। পুলিশ, পুলিশ ছিল না। পুলিশকে, পুলিশ লীগে পরিণত করা হয়েছে।
এ সময় তারা দাবি জানিয়ে বলেন, ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পুলিশ হত্যাসহ পুলিশের বিভিন্ন স্থাপনায় হামলাকারীদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। নিহত পুলিশ সদস্যের পরিবারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। প্রতিটি পরিবারের এক সদস্যকে সরকারি চাকরি দিতে হবে। সাব ইন্সপেক্টর ও সার্জেন্ট পিএসসির এবং কনস্টেবল পুলিশ হেডকোয়ার্টারের অধীনে নিয়োগ দিতে হবে। পুলিশের কর্মঘণ্টা ৮ ঘণ্টা নির্ধারণসহ স্বাধীন পুলিশ কমিশন গঠন করতে হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার কথা থাকলেও লক্ষ্মীপুরের ৬টি থানাসহ কোনো কর্মস্থলে পুলিশ সদস্যদের দেখা যায়নি। এ ব্যাপারে লক্ষ্মীপুর জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারেক বিন রশিদের মুঠোফোনে কল দিলে রিসিভ না করায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
চলারপথে রিপোর্ট :
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় সাপের কামড়ে জুলফিকার আলী (৩৪) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। আজ ১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ভোরে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত জুলফিকার আলী দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদহ ইউনিয়নের চন্দ্রবাস গ্রামের নজির আলীর ছেলে।
নিহতের পরিবারের সদস্যরা জানান, জুলফিকার বৃহস্পতিবার বিকালে মাঠে কৃষি কাজ করার সময় একটি সাপ তার পায়ে কামড় দেয়। পরিবারের সদস্যরা তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। শুক্রবার ভোরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।