বিজয়নগর প্রতিনিধি :
প্রতিটি স্টল সাজানো হয়েছে দেশের ঐতিহ্যবাহী বাহারি ও সুস্বাদু পিঠায়। চিতোই, পাকানো, গোলাপ ফুল পিঠা, জোঁক পিঠা, পাকোয়ান, পক্কন, পাটিসাপটা, কুশলি, ভাপা, ভাত পিঠা, কাটা পিঠা, নকশি, পুলি পিঠা, দুধ পিঠা, লাউ পায়েস, ছিট পিঠা, লবঙ্গ পিঠা, রসপুলি পিঠাসহ প্রায় শতাধিক রকমের পিঠা রয়েছে পুরো মেলা প্রাঙ্গণে। পিঠামোদী দর্শকের সংখ্যাও নেহাত কম নয়। একদিকে সাংস্কৃতিক মঞ্চ অন্যদিকে পিঠাঘর দিয়ে সাজানো হয়েছে বিজয়নগর উপজেলার বেগম মরিয়ম মেমোরিয়াল মডেল স্কুল প্রাঙ্গণ।
গ্রামের মানুষদের বাঙালীর অনন্য এই ঐতিহ্যের সঙ্গে নিবিড় বন্ধনে আবদ্ধ করার লক্ষ্যে বিজয়নগর উপজেলা নাগরিক ফোরাম আয়োজন করেছে ‘ পিঠা উৎসব ২০২৩’।
আজ ৪ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকাল ৯ টা থেকে ২ টা পর্যন্ত এই পিঠা উৎসবের উদ্বোধন করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মেহেদী হাসান খাঁন শাওন।
বিজয়নগর উপজেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি আব্দুর রশিদ খানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বিধান নগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাছিমা মুকাই আলী।
বিজয়নগর উপজেলা নাগরিক ফোরাম এর সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক কামরুল হাসান শান্তের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা পরিষদ সদস্য বাবুল আক্তার, সংরক্ষিত সদস্য রুমানুল ফেরদৌস রুমা, ভাইস চেয়ারম্যান সাবিত্রী রাণী, বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রাজু আহমেদ, ইন্সপেক্টর (তদন্ত) বিমল কর্মকার, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মোঃ ইকবাল হোসেন, ইছাপুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ জিয়াউল হক বকুল, ইছাপুরা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি মোঃ ইসহাক সরকার, সাধারণ সম্পাদক মোঃ নুরুল আমিন, সহকারী শিক্ষা অফিসার মানিক ভূঁইয়া, অবঃপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষা অফিসার মোঃ কুতুব উল আলম, বিজয়নগর উপজেলা পুজা উৎযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চৌধুরী, বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য সহকারী এসোসিয়েশন সাংগঠনিক সম্পাদক আলা উদ্দিন, বিজয়নগর উপজেলা কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশন সাধারণ সম্পাদক মোঃ সেলিম মৃধা, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম মাস্টার, বিজয়নগর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোঃ ইলিয়াস সরকার, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক সুর্নিমল সাহা, যুব মহিলা লীগের সভাপতি হালিমা চৌধুরী, বিজয়নগর থানার সেকেন্ড অফিসার মোঃ তৌহিদুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক মোঃ হৃদয় আহমেদ প্রমুখ।
পিঠা উৎসব এ মোট ১০ টি প্রতিষ্ঠানের স্টল অংশগ্রহণ করেন। তার মধ্যে বেগম মরিয়ম মেমোরিয়াল মডেল স্কুল প্রথম, ডালপা রংধনু বিদ্যানিকেতন দ্বিতীয় ও বিজয়নগর পাইলট হাই স্কুল তৃতীয় স্থান অর্জন করেন। পাশাপাশি অনুষ্ঠান জুড়ে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে সামাজিক সম্প্রীতি ও বন্ধনকে সুসংহত করার লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সামাজিক সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৮ অক্টোবর বুধবার বেলা ১১টায় উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ.এইচ. ইরফান উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সামাজিক সম্প্রীতি সমাবেশে বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা আনসার ভিডিপির কর্মকর্তা মোঃ ইসমাইল হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ বিল্লাল হোসেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক সুশান্ত সাহা, বিজিবির সহকারী পরিচালক মোঃ রফিকুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাছিমা লুৎফুর রহমান ওরফে নাছিমা মুকাই আলী, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মাহমুদুর রহমান মান্না, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সাবিত্রী রাণী, বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ রাজু আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ দবির উদ্দিন ভূঁইয়া, ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াউল হক বকুল, এ.এম শামীউল হক চৌধুরী শামীম, বিজয়নগর উপজেলা মডেল মসজিদ মসজিদের খতিব মাওলানা মিজবাহ উদ্দীন, উপজেলা পূজা উৎযাপন কমিটির সভাপতি অশোক কুমার ভৌমিক, সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চৌধুরী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তুলতে সকল ধর্মের এবং বর্ণের লোকজনকে একসাথে মিলেমিশে ধর্মীয় সম্প্রীতির বন্ধনকে আরো সুসংহত করতে হবে।
সমাবেশে উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যগন, বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে নোয়াবাড়ী গোষ্ঠীর সাথে মেম্বার গোষ্ঠীর সংঘর্ষে ৩ পুলিশ সদস্যসহ অর্ধশতাধিক আহত হয়েছেন। আজ ২৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার সকাল সাড়ে ৭ টায় উপজেলার হরষপুর ইউনিয়নের বুল্লা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণ আনতে ৪ রাউন্ড রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। এসময় কমপক্ষে ১৫টি বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের শিকার হয়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। আহতদের মধ্যে ৪৭ জন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। কয়েকজনকে ভর্তি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য কাউসার আহমেদও রয়েছেন। বিভিন্ন স্থান ও জেলা সদর হাসপাতালে অভিযান চালিয়ে ৩৩জনকে আটক করে পুলিশ।
চিকিৎসা নেওয়া আহতরা হলেন, কাউসার (৪২), মুখলেস (২৯), মোহন (২৫), জহুরুল হক (৩২), আব্দুল্লাহ (২৫), ছোট্ট মিয়া (৫৫), মিলন মিয়া (২৩), রিপন মিয়া (২৯), জাকির মিয়া (২৮), রিপন মিয়া (২২), আব্বাস আলি (৪৫), তানভীর (২২), আশু মিয়া (৪২), শফিকুল (৩২), রফিক (৩৮), জসিম (৩২), রিপন (২৮), আবু লাল (৪০), কাউসার (১৪), আবন মিয়া (৩০), জয়নাল (৪০), লুৎফুর (৩০), সাদেকুল (৪০), নাজমুল (২০), ওহিদ (৪০), তারেক (২০), রামিত (৩০), জসিম (২০), সিরাজ (৪৫), কুশনাহার (৪০), রাসেল (১৪), নাসির মিয়া (৪৫), ফায়েজ মিয়া (৩০), বিল্লাল মিয়া (৩৫), আব্দুল্লাহ (২৭), আবু তাহের (৯০), মোশাররফ (৩০), সাকিব (১৮), মিলন (২৮), মনা মিয়া (১৮), নাঈম (১৫), হাকিম (৩০), শামীম (৩০), আবুল হোসেন (৩৫), মোজাম্মেল (২৫), মামুন (৩৫), আজগর (৪০)। তবে কারো অবস্থা আশঙ্কাজনক নয়।
স্থানীয়রা জানায়, ইউপি নির্বাচন পরবর্তী বিরোধ নিয়ে স্থানীয় নোয়াব আলী গোষ্ঠীর সাথে কাউসার মেম্বার গোষ্ঠী, হাড়িবাড়ি, মোড়াবাড়ি, উত্তরপাড়া, সৈদা বাড়ি, হাজী গোষ্ঠী, মাইঝ গাঁও গোষ্ঠীসহ অন্তত ৭ টি গোষ্ঠীর সাথে বিরোধ চলে আসছিল। গত ৬ মাস আগে কাউসার মেম্বারের মেয়ে নোয়াব আলী গোষ্ঠীর আব্দুল আহাদের ছেলে মহসীনের সাথে পালিয়ে যায়। এ নিয়ে তাদের মধ্যে আবারো বিরোধ দেখা দেয়। এরই জের ধরে বুধবার উভয় গোষ্ঠীর লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। এ সময় কাউসার মেম্বার গোষ্ঠীর পক্ষে হাজী গোষ্ঠী, মাইঝ গাঁও গোষ্ঠীসহ অন্তত ৭ টি গোষ্ঠী সংঘর্ষে জড়িয়ে যায়। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়। আহতদের জেলা সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
সংঘর্ষ চলাকালে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মফিজ মাস্টার, জনাব আলী, জাহাঙ্গীর, বিল্লাল মিয়া, শের আলী, নূর আলী, আন্দর আলী, ইয়াসিন, হাসেম উদ্দিনসহ ১৫টি বাড়ি ভাংচুর করা হয়। এসময় লুটপাট চালানো হয়েছে বলেও অভিযোগ।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরশাদুল ইসলাম বলেন, মেয়ে সংক্রান্ত একটি বিষয় নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এ নিয়ে তারা সংঘর্ষে বাধে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়। ফের সংঘর্ষ এড়াতে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। এদিকে সংঘর্ষ চলাকালে বিজয়নগর থানা পুলিশ এলাকা থেকে ১০ জন ও সদর থানা পুলিশের সহায়তায় জেলা সদর হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিতে আসা ২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানান সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো.বিল্লাল হোসেন। পুলিশ বাদী হয়ে পুলিশের উপর হামলার ঘটনা ও সংঘর্ষের ব্যাপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে লিচু গাছের নিচ থেকে ২ বস্তা গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ ২৭ মার্চ বুধবার ভোরে উপজেলার সিঙ্গারবিল ইউপির কাশিনগর এলাকা থেকে বস্তা ভর্তি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
বিজয়নগর থানার ওসি মো. আসাদুল ইসলাম জানান, বুধবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার সিঙ্গারবিল ইউপির কাশিনগর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে কাশিনগর এলাকার দুধ মিয়ার বাড়ির পাশে লিচু বাগানে দুই ব্যক্তি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ লিচু গাছের নিচ থেকে দুই বস্তার ভেতর থেকে ১৮ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে। এ ঘটনায় দুই জনের নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশেমকে (৭৩) রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে উপজেলার শাহবাজপুর গ্রামে নিজ বাসভবনে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। পারিবারিক সূত্র জানায়, আবুল হাশেম দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। গত শনিবার রাতে নিজ বাসভবনে তিনি শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। গতকাল রোববার দুপুরে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের মাঠে তাকে নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভারপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মুহাম্মদ সরওয়ার উদ্দীনের নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেয়া হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মো. ইসমত আলী, সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আসলাম হোসেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৫ ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে ট্রাকচাপায় আরব আলী (৫৭) নামে এক পথচারী নিহত হয়েছেন।
আজ ২৬ অক্টোবর শনিবার সকাল ৬টার দিকে উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বুধন্তী ইউনিয়নের বীরপাশা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আরব আলী জেলার বিজয়নগর উপজেলার বুধন্তী ইউনিয়নের বীরপাশা গ্রামের মনির হোসেনের ছেলে।
খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানার ওসি মো. মারগুব তৌহিদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, উপজেলার বুধন্তী ইউনিয়নের বীরপাশা এলাকায় মহাসড়কের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন আরব আলী। এসময় সময় ঢাকাগামী দ্রুতগতির একটি ড্রামভর্তি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাকে চাপা দেয়। পরে স্হানীয়রা উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তিনি আরো জানান, দুর্ঘটনায় ড্রামভর্তি ট্রাকটিও মহাসড়কের পাশে উল্টে পড়ে যায়। চালক পালিয়ে গেলেও ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্হা গ্রহণ করা হবে।