অনলাইন ডেস্ক :
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, সরকার বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তরিত করতে কাজ করছে। বর্জ্য থেকে সার উৎপাদনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হচ্ছে।
আজ ১৪ মার্চ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে ইউএসএআইডি ও ঢাকা কলিং প্রজেক্টের প্রতিনিধি দলের সাথে বৈঠক শেষে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান তিনি। প্রতিনিধি দলে ছিলেন ইউএসএইড’র প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট এসিসটেন্ট মারুফার ইয়াসমীন খান খাদিম, কাউন্টারপার্ট ইন্টারন্যাশনালের অ্যাডভোকেসি স্পেশালিস্ট ইফফাত জেরিন, দুঃস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র (ডিএসকে)’র নির্বাহী পরিচালন ডা. দিবালোক সিংহ, ইনসাইটস্-এর সিইও নিগার রহমান, কোয়ালিশন ফর দ্য আরবান পুওর (কাপ) পরিচালক (কর্মসূচি) মাহবুল হক, বারসিকের প্রকল্প ব্যবস্থাপক ফেরদৌস আহমেদ উজ্জল, বস্তিবাসীর অধিকার উন্নয়ন সংস্থার সভাপতি হোসনে আরা বেগম রাফেজা প্রমুখ।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, ২০২৫ সাল নাগাদ দেশে বিভিন্ন খাতে প্রতিদিন প্রায় ৫০ হাজার মেট্রিক টন বর্জ্য উৎপাদন হবে। ভবিষ্যতে শুধু শহর না, সকল এলাকার বর্জ্যেরই ব্যবস্থাপনা করতে হবে। এগুলো সংগ্রহ করে সরকারি এবং বেসরকারিভাবে সার উৎপাদনের কাজ শুরু হবে।
তিনি আরো বলেন, বর্জ্য থেকে মানসম্পন্ন সার পাওয়া গেলে আমরা আমদানি কেন করবো? বর্জ্য থেকে সার উৎপাদন শুরু হলে সার আমদানি কমে যাবে। এতে আমাদের অনেক বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের ১০০ কর্মদিবসের কর্মসূচির মধ্যে ন্যাশনাল ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট ফ্রেমওয়ার্ক প্রণয়নের বিষয়টি অগ্রাধিকার পর্যায়ে আছে। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পুরো ইকোসিস্টেমের দিকে আমরা তাকাচ্ছি। কিভাবে সেটার উন্নয়ন ও কার্যকর করা যায় তা ভাবা হচ্ছে।
আপাততঃ কঠিন বর্জ্য বা সলিড ওয়েস্ট নিয়ে কাজ হবে। পর্যায়ক্রমে মনুষ্য বর্জ্য, ট্যানারি বর্জ্য, ই-বর্জ্য, মেডিক্যাল বর্জ্য নিয়েও কাজ হবে। সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিককেও পুনর্ব্যবহার করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। ভবিষ্যতের প্রয়োজন বিবেচনায় এখন থেকেই জায়গা চিহ্নিত করে জমি অধিগ্রহণ করে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হবে।
সাভারের ট্যানারির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, সেখানকার বর্জ্য থেকে যে ক্রোমিয়াম পাওয়া যাচ্ছে, তা মানবদেহের জন্য মারাত্মক ঝুঁকির।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের সাথে আলোচনা করে বিষয়টির সুরাহা করতে চায় পরিবেশ মন্ত্রণালয়।
বৈঠকে প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে বলা হয়, জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সুনির্দ্দিষ্ট কিছু সুপারিশ তুলে ধরা হয়। নির্বাচনের পর বর্তমান সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় ১০০ দিনের কর্মসূচিতেও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য জাতীয় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ফ্রেমওয়ার্ক প্রণয়ন, সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের উৎপাদন ব্যবহার হ্রাসে কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন, উৎপাদনকারীর সম্প্রসারিত দায়িত্বের (ইপিআর) খসড়া প্রস্তুতকরণ, প্লাস্টিক দূষণ প্রতিরোধ, স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে কার্যকর পরিবীক্ষণের পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে ওই সকল সুপারিশ বিবেচনায় নিয়েছে। যা বাস্তবায়নে ৯ দফা কর্মসূচি গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
মেহেরপুরে সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অতিরিক্ত মূল্যে সার বিক্রয়ের অপরাধে বিসিআইসি সার ডিলার মেসার্স মাসুদ আল নুরকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
আজ ১২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার দুপুরে মেহেরপুর সদর উপজেলার নতুন মদনাডাঙ্গা বাজারে অভিযান পরিচালনা করেন মেহেরপুর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সজল আহমেদ।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সজল আহমেদ জানান, সরকার নির্ধারিত ২৭ টাকা কেজির টিএসপি সার ৩৯ টাকা, ২১ টাকা কেজির ডিএপি সার ৩০ টাকা, ২০ টাকা কেজির এমওপি সার ৩০ টাকা কেজি এবং ২৭ টাকা কেজির ইউরিয়া সার অধিক দামে বিক্রয়, সার ক্রয়-বিক্রয়ের ভাউচার প্রদান ও সংরক্ষণ না করা, মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য রাখার অপরাধে বিসিআইসি সার ডিলার মেসার্স মাসুদ আল নুরকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৪০ ও ৪৫ ধারায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এসময় জেলা কৃষি বিপণন কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক ও নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা রিয়াজ মাহমুদ এবং মেহেরপুর পুলিশ লাইনের একটি টিম উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
চিকিৎসার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে ৪০১ ধারার ক্ষমতাবলে যে আবেদন নিষ্পত্তি করা হয়েছে সেটা খোলার আর কোনো সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
আজ ১ অক্টােবর রবিবার দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রীর নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, আইনের ৪০১ ধারার কোনো দরখাস্ত যদি একবার নিষ্পত্তি করা হয়, সেই নিষ্পত্তি করা দরখাস্ত পুনর্বিবেচনা করার কোনো অবকাশ আর আইনে থাকে না। ঠিক সেই ফৌজদারি কার্যবিধি ৪০১ ধারার উপধারা ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬ ব্যাখ্যা করে আমরা আমাদের মতামত পাঠিয়ে দিয়েছি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সেখানে আমরা মতামত দিয়েছি, ৪০১ ধারার ক্ষমতাবলে যে দরখাস্ত নিষ্পত্তি করা হয়েছে সেটা পাস্ট অ্যান্ড ক্লোজ ট্রানজেকশন, এটা খোলার আর কোনো উপায় নেই।
খালেদা জিয়ার পরিবার যদি এর পরও তাকে বিদেশ পাঠাতে চায় তাহলে কী প্রক্রিয়ায় যেতে হবে? এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, তাকে এখন যে আদেশ বলে ৪০১ ধারায় দুটি শর্তে ছয় মাসের জন্য সাজা স্থগিত রেখে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, সেটা বাতিল করে পুনরায় বিবেচনা করার সুযোগ থাকলে সেটা করা হবে।
তাহলে আবার আদালতে যেতে হবে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আদালতে যাওয়ার বিষয়টি সবসময় আছে। তবে বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে বলছি আমাদের এই উপমহাদেশে ৪০১ ধারার ক্ষমতা যখন সরকার প্রয়োগ করে তখন সেটাকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করা যায় না বলে সিদ্ধান্ত আছে। সেক্ষেত্রে তারা হয়তো যদি প্রধানমন্ত্রী যেটা বলেছেন সেটা হলো এরকম, এখন যে আদেশ আছে সেটা যদি বাতিল করা হয়, বাতিল করে তাকে যদি আবার কারাগারে নেওয়া হয় তাহলে তিনি আদালতে যেতে পারবেন।
এই অবস্থায় তিনি আদালতে যেতে পারবেন এমন কোনো সুযোগ নেই। তাহলে কি আদেশ বাতিল করা হবে? জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, বাতিল করা অমানবিক হবে। বাতিল করব না।
২৪ সেপ্টেম্বর আদেশ জারি করলেন তার কয়েকদিন না যেতে আবার এবিষয়টি নিয়ে তারা আবেদন করলো, এটা নিয়ে সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, এ বিষয়ে আমাদের সঙ্গে তাদের কোনো আলাপ আলোচনা হয়নি।
আইনমন্ত্রী বলেন, আপনারা জানেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আইনি মতামতের জন্য বেগম খালেদা জিয়ার ভাইয়ের যে সর্বশেষ দরখাস্তটা, সেখানে বলা হয়েছে তাকে স্থায়ীভাবে মুক্তি দেওয়ার জন্য এবং তাকে বিদেশ পাঠানোর অনুমতি দেওয়া। সে বিষয়ে আইনি মতামতের জন্য আমাদের কাছে পাঠানো হয়েছিল।
আপনাদের প্রশ্ন হলো, প্রথম কথা হলো প্রথম যে দরখাস্তটা ছিলো ২০২০ সালের মার্চ মাসে নিষ্পত্তি হয়। সেখানে বলা হয়েছিল বেগম খালেদা জিয়া অত্যন্ত অসুস্থ। তাকে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়ে তার সুচিকিৎসার ব্যবস্থা হয়েছিল। সেই দরখাস্তের ওপর আমরা একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। সেটা হলো দুটি শর্তসাপেক্ষে তার দণ্ডাদেশ ছয় মাসের জন্য স্থগিত রেখে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিলো। এটা ফৌজদারি কার্যবিধি ৪০১ ধারার উপধারা ১ এর ক্ষমতা বলে। সেখানে যে দুটি শর্ত দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো- প্রথমত তিনি বাসায় থেকে চিকিৎসা নেবেন। দ্বিতীয়ত তিনি বিদেশে যেতে পারবেন না। সেই শর্ত মেনে তিনি কারাগার থেকে মুক্ত হন এবং বাসায় যান। সেভাবেই দরখাস্ত নিষ্পত্তি করা হয়।
তিনি বলেন, নিষ্পত্তি করার পর দরখাস্তের মধ্যে এইটুকু জিনিস উন্মুক্ত ছিল সেটা হলো, তাকে দেওয়া হয়েছিল ছয়মাসের জন্য এবং প্রত্যেক ছয় মাসে বাড়ানো যাবে কি না সে ব্যাপার ছিল। প্রত্যেক ছয় মাসে এটা বাড়িয়ে ছিল, আটবার বাড়ানো হয়েছে। ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারার কোন দরখাস্ত যদি একবার নিষ্পত্তি করা হয়। সেই নিষ্পত্তিকৃত দরখাস্ত পুনর্বিবেচনা করার কোনো অবকাশ আইনে থাকে না।
গত ২৫ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে দেখা করে বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে চিঠি দেন। এরপর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এটি মতামতের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠায়।
চলারথে ডেস্ক :
চলতি বছর (২০২৩ সাল) সরকারি ও বেসরকারিভাবে হজে যেতে নিবন্ধন শুরু হবে আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার। নিবন্ধন শেষ হবে আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি।
আজ ৫ ফেব্রুয়ারি রবিবার হজযাত্রী নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে চলতি বছরের ২৭ জুন (৯ জিলহ্জ) পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। সৌদি আরবের সঙ্গে হজচুক্তি অনুযায়ী, এবার বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৫ হাজার জন ও অবশিষ্ট এক লাখ ১২ হাজার ১৯৮ জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ করার সুযোগ পাবেন।
অনলাইন ডেস্ক :
দ্বিতীয় ধাপে ১৬১টি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে আগামী ২১ মে।
আজ ১ এপ্রিল সোমবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে নির্বাচন কমিশনের বৈঠকে নির্বাচনের তফসিল চূড়ান্ত করা হয়।
ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম বৈঠক শেষে তফসিল ঘোষণা করেন। তিনি জানান, দ্বিতীয় ধাপে যেসব উপজেলায় নির্বাচন হবে সেখানে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২১ এপ্রিল। মনোনয়ন বাছাই হবে ২৩ এপ্রিল এবং মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল।
চারটি ধাপে এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে প্রথম ধাপে যেসব উপজেলায় ভোট হবে সেগুলোর তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে।
ইসির তথ্য অনুযায়ী, প্রথম ধাপের ভোট ৮ মে, তৃতীয় ধাপের ভোট ২৯ মে এবং চতুর্থ ধাপের ভোট হবে ৫ জুন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ময়মনসিংহে অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস ট্রেনের ৩টি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। জামালপুর থেকে ছেড়ে আসা ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে যাচ্ছিল। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
আজ ২০ আগস্ট রবিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এর ফলে ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়েছে।
ময়মনসিংহ রেলওয়ে জংশনের স্টেশন সুপার এস এম নাজমুল হক খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, জামালপুর থেকে ছেড়ে আসা ট্রেনটি ময়মনসিংহ স্টেশন থেকে রাত ৮টা ৭ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। পরে ত্রিশালের ফাতেমা নগর স্টেশন অতিক্রম করে কিছু দূর এগোতেই রাত পৌনে ৯টার দিকে ট্রেনের ৩টি বগি লাইনচ্যুত হয়।
এর ফলে ময়মনসিংহ জংশনে ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস ট্রেনটি আটকা পড়েছে বলে জানান তিনি।
ময়মনসিংহ রেলওয়ে থানার ওসি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ট্রেনের ৩টি বগি লাইনচ্যুত হলেও কেউ হতাহত হয়নি।
তিনি আরো বলেন, ময়মনসিংহ-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। উদ্ধারকাজ শেষ করে ট্রেন চলাচল স্বাভাভিক হতে অন্তত ৩ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে বলেও জানান তিনি।
ময়মনসিংহ লোকোসেডের ইনচার্জ মো. আলাউদ্দিন বলেন, উদ্ধারকারী ট্রেন নিয়ে রওনা হয়েছি। উদ্ধারকাজ শেষ হতে কত সময় লাগবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না।