চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আজ ১৪ মার্চ বৃহস্পতিবার সকালে পৃথক অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার লোকমান মিয়া জেলা শহরের সরকার পাড়া এলাকার কবির আহম্মদের ছেলে ও সদর উপজেলার রামরাইল ইউপির মোহাম্মদপুর এলাকার নুরু মিয়ার ছেলে বাহার মিয়া (বাক্কার)।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মো. আসলাম হোসেন বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সদর উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানকালে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে জেলা শহরের সরকারপাড়া এলাকা থেকে ১ বছর দুই মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি লোকমান মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়।
তিনি আরো জানান, সকাল ১০টার দিকে পৃথক অভিযানে সদর উপজেলার রামরাইল ইউপির মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে ২ বছর দুই মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি বাহার মিয়াকে (বাক্কার) গ্রেফতার করা হয়। দুপুরে কোর্টের মাধ্যমে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিএনপির ডাকা মহাসড়ক অবরোধ ঘোষণার প্রেক্ষিতে কুমিল্লা-সিলেট ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে চলাচলরত যানবাহনের নিরাপত্তা এবং চালকদের মনোবল বৃদ্ধির জন্য আজ ১ নভেম্বর বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কুমিল্লা-সিলেট ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে বিশেষ টহল দিয়েছে আইন-শৃংখলা বাহিনী।
জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ শাহগীর আলমের নেতৃত্বে বুধবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর পৌনে দুইটা পর্যন্ত এই দুই মহাসড়কে টহল দেয়া হয়।
সকালে জেলা প্রশাসন, র্যাব, পুলিশ, বিজিবি, আনসার, গোয়েন্দা পুলিশ, পুলিশের বিশেষ শাখাসহ আইন-শৃংখলা বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থার সদস্যদের সমন্বয়ে একটি গাড়ি বহর ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ গোলচত্বর ও কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের বিজয়নগর উপজেলার সাতবর্গ পর্যন্ত মহাসড়কে বিশেষ টহল দেয়। এ সময় দেখা যায় মহাসড়কে ট্রাক,মাইক্রোবাস, আন্তঃজেলা লোকাল বাস, সিএনজিচালিত অটোরিকসাসহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাচল করছে। এছাড়াও দূরপাল্লার বাস এনা পরিবহনের কয়েকটি বাসও মহাসড়কে চলাচল করতে দেখা গেছে।
বিশেষ টহল দেয়ার সময় পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, বিজিবির ২৫ ব্যাটালিয়নের ( সরাইল ব্যাটালিয়ন) লেঃ কর্ণেল সৈয়দ আরমান আরিফ, সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ একরাম উল্লাহ, র্যাব-৯-এর ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের নাশিদ হাসান, জেলা আনসার ও ভিডিপির অ্যাডজুটেন্ট, সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সরোয়ার উদ্দিনসহ আইন-শৃংখলা বাহিনীর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
টহল শেষে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, অবরোধ থাকলেও সড়ক-মহাসড়কে যানবাহন চলাচল করছে। আইন-শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা মাঠে কাজ করছেন। তিনি বলেন, মহাসড়কে দূরপাল্লার বাস চলাচল একটু কম হলেও সময়ের সাথে সাথে তা বৃদ্ধি পাবে। তিনি বলেন, কেউ কোন ধরনের বিশৃংখলার চেষ্টা করলে তাকে ছাড় দেয়া হবেনা।
এ ব্যাপারে জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, অবরোধের শুরু থেকেই আমরা মহাসড়কের নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করছি। তথাকথিত অবরোধ থাকলেও মহাসড়কে সব ধরনের যানবাহন চলাচল করছে। সব কিছু স্বাভাবিক আছে। তবে দূরপাল্লার বাসের সংখ্যা একটু কম। এর প্রধান কারণ হচ্ছে যাত্রী স্বল্পতা। তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এ পর্যন্ত কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
জন্মের পর শিশুদের ধাপে ধাপে দেওয়া সম্প্রসারিত টিকা দান কার্যক্রমের (ইপিআই) টিকা গত এক মাস ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কোথাও নেই। ফলে কেন্দ্র এসেও সন্তানদের নিয়ে ফিরে যাচ্ছেন মায়েরা। একাধিকবার এসেও টিকা না পাওয়ায় তাদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্র জানায়, ইপিআই কর্মসূচিতে শিশুদের রোগ প্রতিরোধযোগ্য বিভিন্ন ধাপে টিকা দেওয়া হয়। এর মধ্যে আছে যক্ষ্মা, পোলিও, ডিফথেরিয়া, হুপিং কাশি, ধনুষ্টংকার, হেপাটাইটিস-বি, হিমোফাইলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা-বি জনিত রোগ, হাম, নিউমোকক্কাল জনিত নিউমোনিয়া, রুবেলা। সময়সূচি অনুযায়ী টিকা না নিলে শিশুর শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হবে না।
শিশু জন্মের পর প্রথম বিসিজি টিকা দিতে হয়। বয়স ছয় সপ্তাহ হলে আইপিভি টিকার প্রথম ডোজ ও ১৪ সপ্তাহে দ্বিতীয় ডোজ দিতে হয়। একই সময় পেন্টাভ্যালেন্ট (ডিপিটি, হেপাটাইটিস-বি, হিব), ওপিভি এবং পিসিভি টিকার প্রথম ডোজ দিতে হয়। কমপক্ষে চার সপ্তাহর ব্যবধানে এ সব টিকার দ্বিতীয় ও তৃতীয় ডোজ দিতে হয়। শিশুর ২৭০ দিন পূর্ণ হলেই এমআর (হাম ও রুবেলা) টিকার প্রথম ডোজ এবং ১৫ মাস হলেই দ্বিতীয় ডোজ দিতে হয়।
কিন্তু ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গত একমাস ধরে বিসিজি টিকা ছাড়া শিশুদের কোনো টিকা মজুত নেই। ফলে শিশুদের সময় অনুযায়ী টিকাগুলো দেওয়া যাচ্ছে না।
গত শনিবার জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গিয়ে দেখা যায়, ইপিআই টিকা কেন্দ্রে স্টাফরা অলস সময় পার করছেন। মাঝে মধ্যে বিসিজি টিকা দিতে নবজাতকদের নিয়ে মায়েরা আসছেন। তাদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। তবে দ্বিতীয় ধাপে টিকাগুলো দিতে আসা শিশুদের অভিভাবকদের ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
টিকার জন্য সন্তানকে কেন্দ্রে নিয়ে আসেন আসমা বেগম। তিনি বলেন, ‘আমার বাচ্চার তৃতীয় ধাপের টিকা দেওয়ার সময় ছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি। সেদিন আসার পর জানানো হয়েছিল টিকা নেই। কয়েকদিন পর আসবে। আজকে আসার পর টিকা কেন্দ্র থেকে একই কথা বলে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
নাজনীন বেগম নামের আরেক নারী বলেন, ‘আমার সন্তানের প্রথম টিকা দিয়েছিলাম ২৮দিনের মাথায়। আজকে ছিল দ্বিতীয় ডোজের তারিখ। কিন্তু টিকা না থাকায় পরে আসতে বলেছে।’
এ বিষয়ে জেলার ইপিআই সুপারিন্টেনডেন্ট আমিনুল ইসলাম বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একবছরে ৯১ হাজার শিশুকে টিকা দিয়ে থাকি। জেলার ৯৮টি ইউনিয়নের প্রতিটিতে ২৪টি কেন্দ্রে মাসে একবার করে টিকা দেওয়া হয়। এছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন টিকা দেওয়া হচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, আমাদের প্রতি তিন মাস পর পর টিকা পাঠানো হয়। এতদিন ঢাকাতেই টিকা ছিল না। আমরা কিছুদিনের মধ্যে টিকা পেয়ে যাবো।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিভিল সার্জন মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ বলেন, টিকার জন্য আমরা চাহিদা পাঠিয়েছি। যেন দ্রুত টিকা আসে, চেষ্টা করে যাচ্ছি।
ছাত্র আন্দোলনের নামে জামাত-বিএনপির নৈরাজ্য সৃষ্টি, জ্বালাও-পোড়াও-মানুষ খুনের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনভর অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠন।
আজ ৩ আগস্ট শনিবার সকাল থেকেই নেতাকর্মীরা শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ার, লোকনাথ টেংকের পাড়, বিরাসার মোড়, সরকারি কলেজ মোড়, রেলস্টেশন চত্বর, প্রেসক্লাব চত্বর সহ বিভিন্ন স্থানে জমায়েত হতে থাকেন।
এসময় বিভিন্ন স্থানে নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ মিছিলও বের করেন।
এসময় জেলা আওয়ামী লীগ সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. মাহবুবুল আলম খোকন, অ্যাড. তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, সাংগঠনিক সম্পাদক তানজিন আহমেদ, সৈয়দ এহতেশামুল বারী তানজিল, দপ্তর সম্পাদক মো. মনির হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অ্যাড. সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌম, যুব ক্রীড়া সম্পাদক অ্যাড. শাহানুর ইসলাম, ত্রাণ সম্পাদক আবদুল খালেক বাবুল, বন ও পরিবেশ সম্পাদক শাহআলম আলম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক জহিরুল ইসলাম, শিল্প বানিজ্য সম্পাদক স্বপন রায়, ধর্ম সম্পাদক মাওলানা আবুল কালাম উপদপ্তর সম্পাদক সুজন দত্ত, উপপ্রচার সম্পাদক মাসুম বিল্লাহ, কার্যকরী সদস্য মাহমুদুর রহমান জগলু, হাসান সারোয়ার, পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমএএইচ মাহবুব আলম, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি এড.লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা কৃষকলীগ আহবায়ক সাদেকুর রহমান শরীফ, জেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি কাউসার আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন শোভন, জেলা যুব মহিলা লীগ সাধারণ সম্পাদক আলম তারা দুলি, জেলা তাতী লীগ সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দুলাল, জেলা মৎস্যজীবী লীগ সাধারণ সম্পাদক শাহপরান।
এসময় সদর উপজেলা ও পৌর যুবলীগ, সদর উপজেলা, পৌর ও সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ, পৌর, সরকারি কলেজ ও সদর উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকগণ উপস্থিত ছিলেন।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
চলারপথে রিপোর্ট :
লাইসেন্স বিহীন এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পরিচালনা করার অভিযোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দি ডাচ-বাংলা ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে একটি প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা করে দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা শহরের পুরাতন জেল রোডে ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারটিতে অভিযান পরিচালনা করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জামশেদুল আলম।
এসময় তার সঙ্গে ছিলেন- জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার এহসানুল হক শিপন, স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষে ডা. সম্বিতা চক্রবর্তী ও ডা. আরিফুল ইসলাম এবং স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ছফিউর রহমান প্রমুখ।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জামশেদুল আলম জানান, দি ডাচ বাংলা ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে প্রতিষ্ঠানটিতে লাইসেন্স সহ বৈধতার কোনো কাগজপত্র ছিল না। এছাড়াও ডায়াগনস্টিক সেন্টারটি অনেক অপরিচ্ছন্ন ছিল। তাই ভুক্তা অধিকার আইন এবং বেসরকারি ক্লিনিক ও ল্যাবরেটরি নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর ৮ ধারা প্রতিষ্ঠানটিকে সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাদেরকে ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হলে ম্যানেজার তা প্রদান করেন।
স্টাফ রিপোর্টার:
দেশে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধী টিকার বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ৬ কোটি ৪২ লাখ ৬১ হাজার ৯১৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ১ লাখ ১ হাজার ৬৫৮ জন। রোববার (১১ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন শাখার (এমআইএস) পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়। এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রথম ডোজ পেয়েছেন ১৫ হাজার ৮৪৮ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২১ হাজার ৭৮১ জন। তাদেরকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন ১৪ কোটি ৮৮ লাখ ৫৬ হাজার ৪৯২ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১২ কোটি ৬৪ লাখ ৫৮ হাজার ৮৪৮ জন। এ সময়ে টিকার বুস্টার (তৃতীয়) ডোজ পেয়েছেন ছয় কোটি ৪২ লাখ ৬১ হাজার ৯১৪ জন।
২০২১ সালের ১ নভেম্বর ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। এখন পর্যন্ত এক কোটি ৭৩ লাখ ৯৭ হাজার ৫৩৯ শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে ১ কোটি ৬১ লাখ ৯৮ হাজার ৩২৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রথম ডোজ পেয়েছেন ২৪২ শিক্ষার্থী। দ্বিতীয় ডোজ টিকা পেয়েছেন ৬৮৯ শিক্ষার্থী। তবে এখন পর্যন্ত কোনো শিক্ষার্থীকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়নি।
এদিকে, এখন পর্যন্ত ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১ কোটি ৭৫ লাখ ৩৫ হাজার ৮০০টি। এছাড়া দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ১০ লাখ ৩৩ হাজার ৪২১ শিশুকে। অন্যদিকে, এখন পর্যন্ত ভাসমান জনগোষ্ঠীর ৫ লাখ ৭৭ হাজার ১৮০ জনকে জনসন অ্যান্ড জনসনের সিঙ্গেল ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ১৪ হাজার ৭৭০ জন।