চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় ১হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ মোঃ মিন্টু মিয়া (৫৫) নামক এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
গতকাল সোমবার রাত ১০টার উপজেলার নূরপুর গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত মিন্টু মিয়া নূরপুর গ্রামের সুরুজ মিয়ার ছেলে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার রাত ১০ টার মিন্টু মিয়ার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার বসতঘর তল্লাশী চালিয়ে ১ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।
তিনি বলেন, মিন্টু পেশাদার মাদক কারবারি। তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় প্রধানমন্ত্রী আশ্রয়ণ প্রকল্পে ২ এর আওতায় ৪র্থ পর্যায়ে আরো ৮টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে জমিসহ ঘরের দলিল হস্তান্তর করা হয়েছে।
আজ ২২ মার্চ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে দলিল হস্তান্তর অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন। এসময় আখাউড়া উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হয়।
উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) অংগ্যজাই মারমার সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ মুরাদ হোসেন ভূঁইয়া, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন সফিক আলেয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ জামসেদ শাহ্, বীর মুক্তিযোদ্ধা বাহার মালদার, জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মোঃ সেলিম ভূইয়া, আখাউড়া উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান, দক্ষিণ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ জালাল উদ্দিন, মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম.এ. মতিন, কৃষি কর্মকর্তা শাহানা বেগম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ভূমিহীন গৃহহীন ব্যক্তিদের মাঝে ঘর প্রদানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথথিবীতে নতুন এক দৃষ্টান্ত স্হাপন করলেন। পৃথিবীর কোন রাষ্ট্র প্রধান আজও এধরণের কোন মহৎ উদ্যোগ নেয়নি। আজকে ভূমিহীন ও গৃহহীন ব্যক্তিরা ভ‚মি ও ঘর পেয়ে হাঁস-মুরগি, গরু, ছাগল লালন পালন করার পাশাপাশি তারা বিভিন্ন ধরনের শাক সবজি চাষাবাদ করে আয় রোজগার বাড়ানোর আহবান জানান।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাপস চক্রবর্তী, পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা সাবিনা ইয়াসমিন, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ লুৎফর রহমান প্রমুখ।
জানা গেছে, আখাউড়া উপজেলায় ৬৬৩টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় জমিসহ পাকা ঘর দেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ মুসলেহ উদ্দিন আহম্মদ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলায় পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় ভারতীয় মালামাল ও দেশীয় অস্ত্রসহ ১ জন এবং সাজাপ্রাপ্ত গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত ৫ জনসহ ৬ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান এর নির্দেশে সহকারী পুলিশ সুপার মো. দেলোয়ার হোসেন, কসবা সার্কেল এর দিক-নির্দেশনায় এবং আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আবুল হাসিম এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে আখাউড়ায় মাদকদ্রব্য উদ্ধার অভিযান পরিচালিত হয়।
আখাউড়া থানা পুলিশ ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযান পরিচালনাকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ৩ অক্টোবর বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৪টার সময় আখাউড়া উপজেলার ৫নং আখাউড়া দক্ষিণ ইউপি, ৬নং ওয়ার্ডের দ্বিজয়পুর (গাজীর বাজার) থেকে আসামি আফজাল হোসেন প্রকাশ জুম্মানকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তার শয়নকক্ষে থাকা অবৈধ বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার হয়।
গ্রেফতারকৃত আফজাল আখাউড়ার গাজীর বাজার ৫নং ইউপি’র ৬নং ওয়ার্ডের মৃত মোখলেছুর রহমানের ছেলে। তার বিরুদ্ধে আখাউড়া থানায় ১টি চোরাচালান ও ১টি অস্ত্র আইনে মামলা রুজু করা হয়।
অপর অভিযানে এসআই মো. মশিউর রহমান খান, এসআই মো. এরশাদ মিয়া, এএসআই উৎপল দেওয়ান, এএসআই রনি বড়ুয়া, এএসআই ইকবাল হোসেন, এএসআই ধীমান বড়ুয়া ও সঙ্গীয় ফোর্সসহ একটি চৌকস টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একই দিন রাতে অভিযান চালিয়ে ১ জন গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত ও ৪ জন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেফতার করেন।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন: মনির মিয়া, মোছা. রুহেনা আক্তার, মো. আবুল মিয়া, মো. স্বপন মিয়া ও আল আমিন। তাদেরকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে ৮ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ তাজুল ইসলাম নামে এক পাচারকারীকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ ২৫ জুলাই সকালে উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের তুলাইশিমুল এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। তিনি ওই এলাকার মিনারকুট গ্রামের মৃত মালু ভূইয়ার ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মহিউদ্দিনের তত্ত্বাবধানে এস আই মোঃ মশিউর রহমান খান, সঙ্গীয় ফোর্সসহ একটি চৌকস টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সকাল ৮ টার দিকে তুলাইশিমুল পাকা রাস্তায় একটি সিএনজি তল্লাশি করে ৮ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করে। এসময় তাজুল ইসলামকে আটক করে।
আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বলেন, আসামীর বিরুদ্ধে আখাউড়া থানায় নিয়মিত মাদক মামলা রুজু করা হয়েছে। তাকে দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তাদের বরখাস্তের প্রতিবাদে ও ২ দফা দাবি আদায়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি ও ব্ল্যাক আউট কর্মসূচি পালন করছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা কর্মচারীরা।
আজ ১৭ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে তারা এই কর্মসূচি শুরু করে। ব্ল্যাক আউটের কারণে জেলার ৫টি উপজেলার প্রায় ৫ লক্ষ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সাথে অভিন্ন সার্ভিস কোড ও অনিয়মিত কর্মচারীদের চাকুরী নিয়মিত করণের ২ দফা দাবিতে দেশের ৮০ টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রায় ৪০ হাজার কর্মকর্তা কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করছেন।
তবে, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কোন দাবি পূরণ না করে বরং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মোঃ মকবুল হোসেন ও নবীনগরের ডিজিএম আসাদুজ্জামানসহ সারা দেশের প্রায় ২০ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেছে।
বরখাস্তকৃত অন্য কর্মকর্তারা হলেন এজিএম রাজন কুমার দাস, ডিজিএম দিপক কুমার সিংহ, এজিএম মনির হোসেন, জুনিয়র জেনারেল ম্যানাজার মো. জাকির হোসেন, জিএম মো. হুমায়ুন কবির, ওয়ারিং পরিদর্শক আবু সালাম জাবেদ, ডিজিএম মো. রাহাত, এজিএম আবদুল হাকিম, জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার মো. হাসানুজ্জামান, জেনারেল ম্যানাজার মুশফিকুল ইসলাম, জিএম জুলফিকার, জিএম মো. আবুল হাসান, ডিজিএম মো. বেলাল হোসেন, ডিজিএম জাহিদুল ইসলাম, ডিজিএম আবদুল জলিল, এজিএম ইয়াসির আরাফাত ও ডিজিএম সামিউল কবির। এরই প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারীরা ব্ল্যাকআউটসহ কর্মবিরতি কর্মসূচি পালন করছেন।
আন্দোলনকারীরা জানান, বরখাস্তকৃত কর্মকর্তাদের স্বপদে পুনর্বহালের আগ পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে। এদিকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় স্থানীয় গ্রাহকদের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। ক্ষুব্ধ গ্রাহকরা পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির প্রধান ফটকে এসে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। পরে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ ও সেনাবাহিনী এসে আলোচনার মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করার চেষ্টা করলেও আন্দোলনকারীরা বরখাস্তকৃত কর্মকর্তাদের পুনর্বহালের আগ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নাসিরনগর আঞ্চালিক কার্যালয়ের সহকারী জেনারেল ম্যানাজার মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ১৪ কোটি গ্রাহককে বিদ্যুৎ বিতরণ করছেন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। বিদ্যুতায়ন বোর্ড পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে যাবতীয় মালামাল ক্রয় করে দেয়। এগুলির বেশীর ভাগই নিম্নমানের হয়। এতে তারা বিপুল পরিমান দুর্নীতি করে থাকে। পল্লীবিদ্যুৎ ও বিদ্যুতায়ন বোর্ড ও চাকুরী বৈষম্য দুর করতে এ আন্দোলন। আগেও বিদ্যুৎ বিতরণ কার্যক্রম চলমান রেখেই আন্দোলন করেছি। তারপরও আমাদের ২০জন কর্মকর্তাকে চাকুরীচ্যুৎ করেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানজার মো. মুকবুল হোসেনকে চাকুরীচ্যুৎ করায় অতিরিক্ত দায়িত্ব দিয়েছেন কসবা আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. মোস্তাফিকুর রহমানকে। তিনি বলেন, চাকুরীচ্যুতদের চাকুরীতে বহাল এবং দাবি আদায়ের জন্য পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি কমপ্লিট শাট দিয়েছে। বেলা ১১টা থেকে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি বিদ্যুৎ আমদানী ও বিতরণ কার্যাক্রম বন্ধ করে রেখেছে।
উল্লেখ্য, পল্লী বিদ্যুতের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা দুইটি, নাসিরনগর, নবীনগর, আখাউড়া উপজেলার ৫টি আঞ্চলিক কার্যালয় রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইনমন্ত্রী অ্যাড: আনিসুল হক বলেছেন ‘বঙ্গবন্ধুর দেওয়া সংবিধানের অধীনে বাংলাদেশ চলে। বাংলাদেশের সংবিধান নিয়ে বিএনপি-জাতীয় পার্টি স্বৈরশাসনের সময়ে অনেক ফুটবল খেলেছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা এই ফুটবল খেলা বন্ধ করেছে। এখন বাংলাদেশে সাংবিধানিক পন্থায় নির্বাচন হবে।
আজ ২৯ এপ্রিল শনিবার সকালে আখাউড়া উপজেলা পরিষদ মিলনায়নে উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে কর্মীসভায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, এক সময় নির্বাচনের আগে তিন মাসের জন্য কেয়ারটেকার সরকার হতো। ওই কেয়ারটেকার সরকারের বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে মামলা হলে হাইকোর্ট রায় দেয় কেয়ারটেকার সরকারের কোন বৈধতা নাই, এটা বৈআইনি। এই মামলাটি আপিল বিভাগে গেলে আপিল বিভাগও কেয়ারটেকারকে অবৈধ বলে রায় দেয়। পরে সংসদে ১৫তম সংশোধনী পাশ হয়েছে। সেখানে কেয়ারটেকার সরকারের যে ব্যবস্থা ছিল তা বাতিল করা হয় এবং ‘৭২-এ সংবিধান যা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উপহার দিয়েছিলেন সে মোতাবেক নির্বাচন এবং বাংলাদেশ চলবে এটাই সিদ্ধান্ত হয়। এখন সেই মোতাবেকই বাংলাদেশ চলছে। আগামী নির্বাচন সেই মোতাবেক হবে। কোন নির্দলীয় সরকার, কোন কেয়ারটেকার সরকার থাকবে না। নির্বাচন করবে নির্বাচন করবে কমিশন। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচনী প্রক্রিয়া চালানোর দায়িত্ব ন্যাস্ত থাকবে নির্বাচন কমিশনের কাছে। সেভাবেই গত ৩ বার নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। এবারও সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে ইনশাল্লাহ।
দেশে আইনের শাসন নেই বিএনপি মহাসচিবের এমন মন্তব্যের জবাবে আইনমন্ত্রী অ্যাড: আনিসুল হক বলেন, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে পরিবারসহ হত্যা করা। এই হত্যাকাণ্ডে যারা জড়িত ছিল তাদের বিচার করতে পারবে না বলে আইন পাশ করেছিল খন্দকার মোস্তাক ও জিয়াউর রহমান। সেটা আইনের শাসন মনে করে বিএনপি। আমরা মনেকরি আইনের ঊর্ধ্বে কেউ না। আমাদের সময়ে আইনে যা আছে জনগণকে তা পালন করতে হয়। আমরা মনেকরি সেটাই আইনের শাসন। এখন দেশে আইনের শাসন আছে। হত্যার বিচার হয় না এমন কথা কেউ এখন বলতে পারবে না।
তিনি আরো বলেন, বিএনপি জিয়াউর রহমান হত্যার বিচার করতে পারে নাই। তারা মুখে আবার আইনের শাসনের কথা।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল, আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক সেলিম ভূইয়া, মনির হোসেন বাবুল, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাড. আব্দুল্লাহ ভূঁইয়া বাদল, সাধারণ সম্পাদক কাজী লিটন খাদেম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মুরাদ হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন সফিক আলেয়া, যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ নাজিম, আব্দুল মমিন বাবুল, ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলু, সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন নয়ন প্রমুখ।