চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকার নির্ধারিত মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি করলে ব্যবসায়ীদের লোকসান গুনতে হবে এই অজুহাত গত ৩ দিন ধরে গরুর মাংস বিক্রি বন্ধ রেখেছেন মাংস ব্যবসায়ীরা। এতে করে শহরের প্রধান বাজার আনন্দ বাজার, ফারুকী বাজার, মেড্ডা বাজার, মৌড়াইলের বৌ বাজার, কাউতলী বাজার, ভাদুঘর বাজারসহ বিভিন্ন বাজারে মাংস বিক্রি বন্ধ রয়েছে।
এদিকে চলমান সংকট নিরসন ও মাংসের মূল্যের বিষয়টি পুনঃ বিবেচনা করতে গত মঙ্গলবার বিকেলে জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দেন মাংস ব্যবসায়ীরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুল হকের নেতৃত্বে মাংস ব্যবসায়ীরা জেলা প্রশাসকের সাথে দেখা করে একটি স্মারকলিপি দেন।
এ সময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান সরকার নির্ধারিত মূল্যেই তাদেরকে গরুর মাংস বিক্রি করার তাগিদ দেন।
তিনি দেশব্যাপী সরকার নির্ধারিত মূল্যে মাংস বিক্রির যৌক্তিকতা তুলে ধরে জেলা প্রশাসক সরকার নির্ধারিত মূল্যেই মাংস বিক্রয় করার জন্য মাংস বিক্রেতাদের তাগিদ দেন, নাহলে ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানান।
কিন্তু মাংস ব্যবসায়িরা তাদের দাবিতে অনঢ় থেকে আজ ২০ মার্চ বুধবারও শহরের বাজারগুলোতে মাংস বিক্রি বন্ধ রাখে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত সোমবার সকালে কৃষি বিপনন অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে মাংসের দোকানে লিফলেট বিতরণ করা হয়। লিফলেটে গরুর মাংস ব্যবসায়ীদের ৬৬৪ টাকা ৩৯ পয়সা কেজি দরে গরুর মাংস বিক্রি করার জন্যে নির্দেশনা দেওয়া হয়। এরপরই সরকার নির্ধারিত দামে গরুর মাংস বিক্রিতে লোকসানের কথা জানিয়ে ওইদিন থেকে মাংস বিক্রি বন্ধ করে দেয় শহরের মাংস বিক্রেতারা।
ব্যবসায়ীদের দাবি খামার বা ব্যাপারিদের কাছ থেকে প্রতি কেজি গরুর মাংস চামড়াসহ তাদের কেনা পড়ে ৭২০ টাকা। খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি বিক্রয় করতে হয় ৭৫০টাকা দরে। এ জন্য সরকার থেকে যে দাম নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে সে দরে বিক্রি করলে তারা আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হবেন।
এদিকে গরুর মাংস কিনতে আসা মারুফ আহমেদ, কবির মিয়াসহ কয়েকজন ক্রেতা জানান, গত ৩ দিন ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গরুর মাংসের দোকান বন্ধ থাকাতে ক্রেতাদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মোঃ মোহাম্মদ নাজমুল হক বলেন, সরকার নির্ধারিত দামের বাইরে মাংস বিক্রির সুযোগ নেই।
বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসকের সাথে মাংস ব্যবসায়ীদের আলোচনা হয়েছে। সেখানেও জেলা প্রশাসক সরকার নির্ধারিত দামেই ব্যবসায়ীদের মাংস বিক্রীর নির্দেশ দিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্যোগে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৬ মে রবিবার বিকালে নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের হল রুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আঃ কুদদূস।
নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি এস.আর.এম ওসমান গনির সজিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাহিত্য একাডেমির সভাপতি কবি জয়দুল হোসেন, দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি কবি আব্দুল মান্নান সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ সাহিদুল ইসলাম।
আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের রচিত গান কবিতা আবৃতি ও তার জীবনী আলোচনা করা হয়।
স্টাফ রিপোর্টার:
যথাযোগ্য মর্যাদা ও বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫১তম মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। বিজয়টি উপলক্ষে শুক্রবার প্রথম প্রহরে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে স্থানীয় ফারুকী পার্কের শহীদ স্মৃতিসৌধে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা করা হয়। পরে রাষ্ট্রীয় সালামের মধ্য দিয়ে ৭১এর বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। পরে শহীদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। জেলা প্রশাসনের পক্ষে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, জেলা পুলিশের পক্ষে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা পরিষদের পক্ষে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার। পরে পর্যায়ক্রমে পৌর সভার পক্ষে মেয়র মিসেস নায়ার কবির, জেলা আওয়ামীলীগ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেডক্রিসেন্ট ইউনিটসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি, বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগন শহীদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পন করে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে আমরা যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছি। আমরা সকলের সহযোগীতা নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে চাই। সে লক্ষ্যেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার কাজ করছে।
শহীদ স্মৃৃতি সৌধে পুষ্পস্তক অর্পন শেষে সকাল ৮টায় স্থানীয় নিয়াজ মুহাম্মদ স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম। পরে কুচকাওয়াজ, শিক্ষার্থীদের ডিসপ্লে, ঐতিহ্যবাহী মোরগ লড়াই প্রতিযোগীতা, কারাতে প্রতিযোগীতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গণ মানুষের নেতা, নিরাপদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্বপ্নদ্রষ্টা, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা, গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, আমরা কোন অপরাধীকে পশ্রয় দেইনা। আইন সবার জন্য সমান, আইনের অধিকার সবাই সমানভাবে ভোগ করবে।
আজ ৩০ মার্চ শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সদর উপজেলার মাসিক আইন-শৃংখলা কমিটির সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি সদর উপজেলার আইন-শৃংখলার পরিস্থিতি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, হঠাৎ করে কেন শহরে ছিনতাইয়ের ঘটনা বেড়ে গেছে তা খতিয়ে দেখতে হবে।
তিনি আইন-শৃংখলা বাহিনীকে আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির উন্নয়নে আরো দায়িত্বশীল ও মনযোগী হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, সবাইকে দেশের কথা ভাবতে হবে। আমরা সবাই যদি সরকারি বিধিবিধান মেনে চলি তাহলেতো কোন সমস্যা হওয়ার কথা নয়। তিনি সকলকে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করার আহবান জানান। তিনি ঈদমুখী মানুষ যাতায়তে যেন কোন ভোগান্তিতে না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখার জন্য আইন-শৃংখলা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানান।
সভায় আইন-শৃংখলা কমিটির সদস্যরা কাউতলী মোড়ের অবৈধ টেম্পুস্ট্যান্ডটি অপসারণ, শহরে অবৈধ মোটর সাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান আরো জোরদার, মহাসড়ক ফোরলেনে সম্প্রসারনের জন্য জনগনের ভোগান্তি দূরীকরন ও অবৈধ অস্ত্রধারীদের গ্রেপ্তার ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের দাবি জানান।
সভায় বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আসলাম হোসেন, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভ‚ইয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রির সহ-সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর, অ্যাডভোকেট নাসির, সদর উপজেলা ইউসিসিএর সভাপতি আবু কাউছার, ইউপি চেয়ারম্যান ওমর ফারুক, কামরুল ইসলাম, মোঃ শাহআলম, মোঃ নাছির উদ্দিন, আব্দুর রশীদ, আবদুল হাকিম মোল্লা ও আলামিনুল হক পাবেল প্রমুখ। সভায় সদর উপজেলার ১১ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, আইন-শৃংখলা কমিটির সদস্যগন ও সদর উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগন উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
স্থানীয় পৌর কমিউনিটি সেন্টারে প্রয়াত প্রিয় পাঁচ বন্ধুজন স্মরণে গতকাল শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাদল স্টল কেন্দ্রিক বন্ধু মহল এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে কুরআন খানি ও দোয়া মাহফিল।
প্রয়াত ৫ বন্ধুরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার, জেলা বিএনপির আহবায়ক, সদা হাস্যজ্জল ব্যক্তিত্ব মোঃ জিল্লুর রহমান, সজ্জন ও মৃতভাসি মাহবুবুল আলম ফারুক, জেলার সুশীল সমাজের প্রিয় মানুষ বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজমুল হক নাজু ও সুপরিচিত সামাজিক ব্যক্তিত্ব সফিউদ্দিন আহমেদ রতন।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, তিতাস পাড়ে অভাবনীয় উন্নয়নের সফল রূপকার যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি। তিনি তাঁর বক্তব্য বলেন, প্রয়াত ৫ বন্ধু জনের মধ্যে আল মামুন সরকার জিল্লুর রহমান নাজমুল হক নাজু ও শফিউদ্দিন আহমেদ রতনকে আমি ভালোভাবেই জানি এবং চিনি। তাঁদের সাথে আমার রাজনৈতিক ও সামাজিক সখ্যতা ছিল। শুধুমাত্র প্রয়াত ফারুক সাহেবের সাথে আমার ভালো যোগাযোগ না থাকলেও তাঁর পরিবারের অনেকের সাথেই আমার খুব মধুর সম্পর্ক রয়েছে। আমি প্রয়াত এই ৫ বন্ধুজনের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি। উপস্থিত সকলের কাছে আমিও আবেদন জানাই, এই প্রয়াতজনেরা তাঁদের জীবদ্দশায় যদি আমাদের কাউকে কষ্ট দিয়ে থাকেন আমরা যেন এগুলো ভুলে যাই। তাঁরা যেন জান্নাতবাসী হন আমরা আজকে সেই দোয়াই করব। প্রয়াত পাঁচ বন্ধুজন স্মরণে বাদল স্টল কেন্দ্রিক তাঁদের প্রিয় বন্ধুমহল এরকম একটি সুন্দর আয়োজন করেছেন দেখে আমি অভিভূত হয়েছি। আমার অনেক বন্ধুবান্ধব আছেন, কিন্তু বাদল স্টলের বন্ধুদের যে বন্ধন, যে সুদৃঢ় বন্ধন এটি আসলেই তা অন্যান্য সকলের জন্য একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে। প্রয়াত বন্ধুদের স্মরণে তাঁদের মাগফেরাত কামনায় যাঁরা আজকে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছেন তাঁদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাই। একই সাথে প্রয়াত বন্ধুদের শোকাহত পরিবারের সবার প্রতিও গভীর সমবেদনা জানাই।’
দোয়া মাহফিলে অন্যান্যের মধ্যে মঞ্চে উপবিষ্ট ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজী মোঃ হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা তাজ মোহাম্মদ ইয়াসিন, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট মাহাবুবুল আলম খোকন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াসেল সিদ্দিকী, এবিএম তৈমুর, বাহার চৌধুরী প্রমুখ।
মোনাজাত পরিচালনা করেন জেলার বিশিষ্ট আলেম মাওলানা হাদিয়াতুল্লাহ নূর।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন দৈনিক সমতট বার্তা সম্পাদক মনজুরুল আলম।
দোয়া মাহফিলে দলমত নির্বিশেষে সকল শ্রেণী পেশার আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।