চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে আবারও সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় ককটেলের বিস্ফোরণ ও বেশ কয়েকটি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
আজ ৩০ মার্চ শনিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বিরাসার গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে চারজনকে আটক করা হয়েছে।
জানা যায়, সম্প্রতি জুয়া খেলার টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে বিরাসার গ্রামের বাবুল মিয়ার পক্ষের আলামিন, একই গ্রামের মিজান আনসারির সাহেব বাড়ি পক্ষের মহিদ মিয়া ও তার ছেলেকে মারধর করেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এরই জেরে শনিবার সকাল থেকে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। সংঘর্ষে দেশীয় অস্ত্রের পাশাপাশি ককটেলের বিস্ফোরণসহ উভয় পক্ষের ১০ থেকে ১২টি বাড়ি ঘরে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিসের জেলা প্রধান নিউটন দাস জানান, ভোরে অগ্নিসংযোগের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসি। এসব বাড়িতে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. বিল্লাল হোসেন বলেন, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গ্রামের একাধিক পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে চারজনকে আটক করেছে। সংঘর্ষ এড়াতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান বলেছেন, রাজনৈতিক সমস্যা আমরা সমাধান করতে পারবোনা। আমাদের দায়িত্ব সুষ্ঠ ও অবাধ নির্বাচনের পরিবেশ করা। রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবে কিনা এই দ্বায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের নয়।
তিনি আজ ২৫ অক্টোবর বুধবার দুপুরে জেলা জেলা শিল্পকলা একাডেমির মিলনায়তনে আগামী ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপ-নির্বাচনে ভোটগ্রহনকারী কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সাথে এসব কথা বলেন।
জেলা প্রশাসক ও ২৪৪ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা মোঃ শাহগীর আলমের সভাপত্বিতে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় নির্বাচন কমিশনার মোঃ আনিছুর রহমান আরো বলেন, আমাদের সাংবিধানিক দায়িত্ব নির্বাচন অনুষ্ঠান করা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের অধীনে ৪৪টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল আছে। আমরা ২০২২ সালে সবাইকে নির্বাচন কমিশনের সংলাপে অংশ গ্রহন করার জন্য আহবান জানিয়েছি। সেখানে তাদের সাথে আমরা সংলাপ করেছি। কেউ কেউ আমাদের আহবানে সাড়া দেয়নি। এরপরও আমরা তাদেরকে আবারো আহবান জানিয়েছি। সর্বশেষ ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনের সচিবের স্বাক্ষরে কোন এক দলের মহাসচিবকে চিঠি দিয়েছেন। চায়ের আমন্ত্রণও জানিয়েছেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার মোঃ আনিছুর রহমান বলেন, নির্বাচনে অংশগ্রহনের দ্বায়িত্ব তাদের। যেহেতু রাজনৈতিক দলগুলি আমাদের নিবন্ধিত আছে তাদেরও কিছু দায়বদ্ধতা আছে।
নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলে কি হবে উনারাই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দিবেন। এটা নিয়ে কমিশনের কোনো ভাবনা নেই। আমরা চাই ভোটার কেন্দ্রে আসুক কমিশনের ভাবনা হলো ভোটার নিয়ে। ভোটার উপস্থিতি যদি ভোট কেন্দ্রে বেশী হয় তাহলে আমরা বলবো অবশ্যই নিবার্চন অংশগ্রহণমূলক হয়েছে। আমাদের যতটুকু দ্বায়িত্ব ততটুকই করবো তবুও আমরা আশাবাদী সবদল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক।
আমাদের সাংবিধানিক দায়বদ্ধকতা নির্বাচন করা। রাজনৈতিকদল নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবে কিনা এই দ্বায়িত্ব আমাদের না। তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নে আরো বলেন, রাজনৈতিক বিষয়গুলি সমস্যা আমরা সমাধান করতে পারবোনা আমাদের ম্যান্ডেটও না সেটা। আমরা নির্বাচনের সুষ্ঠ পরিবেশ সৃষ্টি করবো, আমরা দেখবো লেভেল প্লেইন ফিল্ড নির্বাচন বলতে যা বুঝাই তাই করার চেষ্টা করে যাচ্ছি এবং শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাবো।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপ-নির্বাচন বিষয়ে বলেন দৃঢ়কণ্ঠে বলতে চাই আমরা এই নির্বাচনকে সাধারণ নির্বাচনের মতই গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। তিনি বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল যথাসময়ে ঘোষণা হবে। তফসিলের আগে এই উপ-নির্বাচনটি হওয়ার কারণে সুন্দর, সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য কমিশনের জন্য এটি পরীক্ষার সম্মুখীন হওয়ার মত অবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, সিরাজুন মুত্তাকিনদের মতো দ্বায়িত্ব পালন করবেন। আপনারা মনে করবেন এটি একটি পবিত্র দ্বায়িত্ব। দ্বায়িত্ব পালনে অবহেলা করলে আল্লাহর কাছেও একদিন জবাবদিহিতা করতে হবে। আপনারা সুষ্ঠুভাবে দ্বায়িত্ব পালন করবেন সাদাকে সাদা-ই বলবেন কালোকে কালোই বলবেন। আপনারা মনে করবেন এটি একটি পবিত্র দ্বায়িত্ব। দ্বায়িত্ব পালনে অবহেলা করলে আল্লাহর কাছেও একদিন জবাবদিহিতা করতে হবে এবং জণগণের কাছেও একদিন জবাবদিহি করতে হবে।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনের সচিব মোঃ জাহাংগীর আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদিকুল আলম।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) সংসদীয় আসন থেকে আওয়ামীলীগের প্রার্থী হতে চান ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ডাঃ আশীষ কুমার চক্রবর্তী।
আজ ১৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি নিজে প্রার্থী হওয়ার কথা ঘোষনা করেন। সংবাদ সম্মেলন আশীষ কুমার চক্রবর্তী লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। পরে তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
লিখিত বক্তব্যে ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী বলেন, ২০০২ সালে মিশন হাসপাতালে কাজ করার সময় থেকেই আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিকসহ জনকল্যাণমূলক কর্মকান্ডে ব্যাপকভাবে জড়িয়ে পড়ি। বর্তমানে আমি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য, ঢাকাস্থ ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইউনিভার্সেল মেডিকেল সার্ভিসেস এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ঢাকাস্থ সরাইল সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে কাজ করছি।
তিনি বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সহ আমার নির্বাচনী এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২- (সরাইল-আশুগঞ্জ)সহ বিভিন্ন স্থানে সামাজিক, সাংস্কৃতিক, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, শিক্ষা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিয়ে ব্যাপকভাবে কাজ করে আসছি।
মৌলবাদীদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বিজয়ের ৪০ বছর পূর্তিতে বিজয়ানন্দ এবং বৈশাখী সংগীত উৎসব সহ সর্বশেষ ঢাকার বাইরে প্রথমবারের মতো ৭ মার্চের জয় বাংলা কনসার্ট ছিল দেশের সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আরেক বিপ্লব। সেগুলোর প্রত্যেকটিতেই নেতৃত্ব দিয়েছি আমি।
তিনি বলেন, গত ১০ বছর ধরে আমার বাড়ি সরাইলে উদযাপিত হয়ে আসছে আমার প্রয়াত বাবার নামে “আশুতোষ চক্রবর্তী স্মারক শিক্ষা বৃত্তি”। বৃত্তিটি এই অঞ্চলের – ছেলে মেয়েদের পড়াশোনার প্রতি গভীর মনোযোগী হতে উৎসাহিত করেছে। এই বৃত্তিতে প্রতিবছরই সরাইল ও আশুগঞ্জের সেরা স্কুলগুলোর ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেনীর মেধাবী শিক্ষার্থীদের এককালীন ক্রেস্ট, মেডেল, সার্টিফিকেট ও আর্থিক প্রণোদনা দেয়া হয়।
ডাঃ আশীষ কুমার চক্রবর্তী বলেন, ‘আমাকে যোগ্য মনে করে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন দিলে অবহেলিত এলাকার আমূল পরিবর্তন আসবে বলে বিশ্বাস করি। সকল শ্রেণির মানুষের মানোনয়ন হবে বলে আমার নির্বাচনী অঙ্গীকার।
তিনি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন প্রত্যাশা করেন।
এ সময় সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ঠাকুর রাব্বি, সরাইলের ত্রিতাল সংগঠনের সঞ্জিব দেবনাথ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই গ্রামে পূর্ব বিরোধকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। আজ ১৩ মে মঙ্গলবার সকালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে আহতদের জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই ইউনিয়নের চান্দের গোষ্ঠীর সাথে সলিমের গোষ্ঠীর দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। এরই মধ্যে ১২ মে সোমবার রাতে সলিম গোষ্ঠীর এক যুবক চান্দের গোষ্ঠীর এক বাড়িতে ইয়াবা সেবন করতে যায় বলে অভিযোগ উঠে। এসময় চান্দের গোষ্ঠীর লোকজন ইয়াবা সেবনে বাধা দিলে যুবকদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। পরে দুই পক্ষের মধ্যে প্রথমে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে সোমবার রাতে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনার জের ধরে আজ মঙ্গলবার সকালে দুই গোষ্ঠীর লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পরে। এসময় উভয় পক্ষের ছোড়া ইট পাটকেলের আঘাতে অন্তত ১০ জন আহত হয়। এতে উভয় পক্ষের বেশ কয়েকটি বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর করা হয়। সংঘর্ষের খবর পেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষে আহতের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা সদর সহ বিভিন্ন ক্লিনিক হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মোজাফ্ফর হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পূর্ব বিরোধের জের ধরে চান্দের গোষ্ঠীর সাথে সলিমের গোষ্ঠীর হানাহানি হয়েছে। এ ঘটনায় বাড়িঘর ভাঙচুর হয়েছে। এ ঘটনার জন্য তিনি গ্রাম্য সালিশ কারক ও সর্দারদের দায়ী করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
রাজধানীতে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের আয়োজনে আজ ৩০ অক্টোবর সোমবার দুপুরে পৌরশহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ার থেকে এ বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পির সভাপতিত্বে এ সময় বক্তব্য দেন- সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ, সিনিয়র সাংবাদিক কবি জয়দুল হোসেন, সরাইল প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব খান বাবুল, আশুগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আল মামুন, গাজী টিভির জেলা প্রতিনিধি জহির রায়হান ও জাগো নিউজের জেলা প্রতিনিধি আবুল হাসনাত মো. রাফি।
বক্তারা বলেন, সাংবাদিকদের কাজ সংবাদ সংগ্রহ করা। সেদিন তারা তাদের পেশাগত কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু স্বাধীনতা বিরোধী রাজনৈতিক অপশক্তি সাংবাদিকদের লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে। আমরা এসব ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।