চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৭ ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ৫ এপ্রিল শুক্রবার রাত ১১টার দিকে উপজেলার সরাইল-নাসিরনগর আঞ্চলিক সড়কের ধরন্তী দুল্লাই ব্রিজের পাশ থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মো. ইব্রাহিম মিয়া জেলার সরাইল উপজেলার সৈয়দটুলা এলাকার সহিদ মিয়ার ছেলে, একই উপজেলার ইসলামাবাদ (গোগদ) এলাকার জমির আলীর ছেলে মো. হেলাল, ধরন্তী (মুলবর্গ) এলাকার ফুল মিয়ার ছেলে মোখলেছ মিয়া, একই এলাকার ইসমাইল মিয়ার ছেলে অপু মিয়া, আ. হামিদের ছেলে মো. বিল্লাল মিয়া, জেলার সদর উপজেলার মালিহাতা এলাকার মো. আক্তার মিয়ার ছেলে মো. শামীম মিয়া ও একই এলাকার আনোয়ার মিয়ার ছেলে ইমন মিয়া। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সরাইল থানার ওসি মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, সরাইল-নাসিরনগর আঞ্চলিক সড়কের ধরন্তী এলাকায় দুল্লাই ব্রিজের পাশে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে দেশীয় অস্ত্র রামদা, চাইনিজ কুড়াল, লোহার রড ও ছোরা উদ্ধার করা হয়। তিনি আরো জানান, গ্রেফতারকৃত ডাকাতরা একটি সংঘবদ্ধ ডাকাতদলের সদস্য। তারা দীর্ঘদিন ধরে উপজেলার বিভিন্ন সড়কে সংঘবদ্ধভাবে বিভিন্ন যানবাহন থামিয়ে ডাকাতি করে আসছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। শনিবার দুপুরে কোর্টের মাধ্যমে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে মাদকের বিস্তৃতি বৃদ্ধি পাঁচ্ছে জনপ্রতিনিধিদের এমন বক্তব্য স্বীকার করেছেন ওসি মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম। ওসি বলেন পুলিশের একার পক্ষে মাদক প্রতিরোধ অসম্ভব। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি অভিভাবক ও সুশিল সমাজসহ সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ছাড়া মাদক প্রতিরোধ সম্ভব নয়।
আজ ২৯ জানুয়ারি সোমবার দুপুরে নবনির্মিত সরাইল উপজেলা কমপ্লেক্সে ভবনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আইন-শৃঙ্খলা সভায় ওসি এমন ঘোষণা দিয়েছেন।
নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মেজবাহ উল আলম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর।
বক্তব্যে সরাইল সদরের চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার, অরূয়াইলের মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, কালীকচ্ছের মো. ছায়েদ হোসেন, শাহবাজপুরের খায়রূল হুদা চৌধুরী বাদল, নোয়াগাঁও-এর মো. মনসুর আহমেদ চুন্টার মো. হুমায়ুন কবিরসহ অধিকাংশ ইউপি চেয়ারম্যান সম্প্রতি সরাইলে উল্লেখযোগ্য হারে মাদকের বিস্তৃতি নিয়ে উদ্বেগ ও শঙ্কা প্রকাশ করেন।
সভায় উপস্থিত সুশিল সমাজের লোকজনও মাদক প্রতিরোধে পুলিশের সহায়তা কামনা করেন।
এ ছাড়া অনেকেই সরাইলের কৃষি জমির মাটি বিক্রি ও রাতের অন্ধকারে কেটে জেলা শহরে ও বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন।
আলোচনায় আসে অরুয়াইল সদরে স্থানীয় প্রভাবশালী ভূমি খেকুদের সরকারী জায়গা, সালিসের নামে টুপাইস কামানো, বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে নির্মিত নদীর ঘাটলা দখল ও দুই পাড়ে তিতাস নদী দখলের বিষয়টি।
সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম সম্প্রতি মাদকের বিস্তৃতি বৃদ্ধি পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, আপনার সন্তান কোথায় যাচ্ছে? বিদ্যালয়ে না গিয়ে অন্য কোথাও যাচ্ছে কিনা? কি করছে? পড়ালেখা ঠিকঠাক মত করছে কিনা? এসব খোঁজখবর রাখার দায়িত্ব আপনার। এসব না করে মাদক প্রতিরোধ বা আসক্ত ব্যক্তির বিচারের দায়িত্ব শুধু পুলিশের উপর ছেড়ে দিলে চলবে না। কারণ পুলিশের একার পক্ষে মাদক প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। প্রত্যেক ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বাররা আপনার এলাকায় মাদকাসক্ত ব্যবসায়ি, মাটি ও ভূমি খেঁকুদের চিহ্নিত করে গ্রাম আদালতের আওতায় আনুন। সহযোগিতার জন্য আমাদেরকে (পুলিশকে) ডাকুন। আপনাদেরকে এসব কাজে সহযোগিতা করতে আমরা সর্বদা প্রস্তুত আছি। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ছাড়া মাদকসহ অন্যান্য অনিয়ম দুর্নীতি প্রতিরোধ করা সম্ভব না।
স্টাফ রিপোর্টার:
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) আরো ১০টি পণ্যকে মান সনদের আওতায় এনেছে। বিএসটিআই’র সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কাউন্সিলের ৩৭তম সভায় বাধ্যতামূলক মান সনদের তালিকায় ১০টি নতুন পণ্যকে মান সনদের অন্তর্ভূক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রোববার রাজধানীর তেজগাঁওস্থ বিএসটিআই’র প্রাধন কার্যালয়ে এই প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কাউন্সিলের এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। শিল্পমন্ত্রী ও বিএসটিআই কাউন্সিলের চেয়ারম্যান নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এ সভায় সভাপতিত্ব করেন। নতুন যে ১০টি পণ্য মান সনদের আওতায় আনা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ডিসপোজেবল ডায়াপারস, ফেসওয়াস, পেট্রোলয়িাম জেলি, রুটি (ফ্ল্যাটব্রেড/ টরটিলা), এ্যারোসলস, গিজার, শেভিং ফোম/জেল, আই কেয়ার, হেয়ার ডাইস লিকুইড ও শু-পলিশিং লিকুইড। বর্তমানে বিএসটিআই’র বাধ্যতামূলক মান সনদের আওতাভুক্ত পণ্যের সংখ্যা ২২৯টি। বিএসটিআই কাউন্সিলের প্রথম ভাইস চেয়ারম্যান শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি, দ্বিতীয় ভাইস চেয়ারম্যান শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা এ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া, এ সভায় শিল্প, স্বরাষ্ট্র, অর্থ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, বাণিজ্য, বস্ত্র ও পাট, তথ্য, কৃষি, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, আইসিটি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, তথ্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ টেলিভিশন, কৃষি গবেষণা কাউন্সিল, বিসিএসআইআর, আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রক, ইপিবি এবং এমসিসিআই, ক্যাবসহ কাউন্সিলের সদস্য প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। বিএসটিআই’র মহাপরিচালক ও কাউন্সিলের সদস্য সচিব মোঃ আবদুস সাত্তার এ সভা পরিচালনা করেন।
সভাপতির বক্তৃতায় শিল্পমন্ত্রী বলেন, বিএসটিআই সকলের জন্য একটি আস্থার জায়গা তৈরি করেছে। পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে বিএসটিআইকে আরও সক্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। অভ্যন্তরীণ বাজার এবং রপ্তানির ক্ষেত্রে পণ্যের গুণগত মান নিয়ন্ত্রণ করা এবং মানসম্মত পণ্য উৎপাদনে সহায়ক ভূমিকা রাখতে হবে। তিনি বলেন, বর্তমান বিশ্বে হালাল পণ্যের সার্টিফিকেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিএসটিআইকে পণ্যের হালাল সার্টিফিকেশনের ক্ষেত্রে গুণগত মান ঠিক রেখে এগিয়ে যেতে হবে।
জনগণের স্বার্থ রক্ষার্থে প্রয়োজনে বিএসটিআইকে আরও কঠোর ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানিয়ে কাউন্সিলের প্রথম ভাইস চেয়ারম্যান ও শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, ব্যবসায়ীরা করোনা মহামারিকে পূঁজি করে অতিরিক্ত মুনাফা করেছে। তারা পণ্যে ভেজাল দিচ্ছে, সিন্ডিকেট করছে। তিনি বলেন, ১৭ কোটি মানুষকে রক্ষায় বিএসটিআইকে দায়িত্ব নিতে হবে। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার নিশ্চিত করতে হবে। এ লক্ষ্যে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বয় রেখে পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে বিএসটিআইকে কাজ করতে হবে।
কাউন্সিল সভার পরে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বিএসটিআই’র ৯১ জন নবনিযুক্ত কর্মকর্তার নিয়োগ, যোগদান এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, বিএসটিআই’র মহাপরিচালক, শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনেন্দ্র নাথ সরকারসহ শিল্প মন্ত্রণালয় এবং বিএসটিআই’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে মাদক সেবন করে অশ্লীল আচরণ ও অঙ্গভঙ্গি করার সময় তিনজনকে সাজা দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ ৬ এপ্রিল রোববার দুপুরে সরাইল উপজেলার কালিকচ্ছ ইউনিয়নের ভূঁইয়াঘাট এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাদের এই সাজা দেন সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মোশারফ হোসাইন। সাজাপ্রাপ্তরা হলেন: ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার শফিকুল ইসলামের ছেলে হৃদয় (২০), একই উপজেলার শাজাহানের ছেলে মাসুক (২৫) এবং নূর মিয়ার ছেলে শরিফ (২২)।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোশারফ হোসাইন জানান, উপজেলার কালিকচ্ছ ইউনিয়নের ভূঁইয়াঘাট এলাকায় তিন যুবক মাদক সেবন করে মাতাল অবস্থায় অশ্লীল আচরণ ও অঙ্গভঙ্গি করে এলাকার পরিবেশ নষ্ট করছিলেন। এলাকাবাসীর মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ তাদের আটক করে। পরে ভ্রাম্যমান আদালত সেখানে উপস্থিত হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ এর ৩৬(৫) ধারায় মাসুককে ১০ দিন, হৃদয়কে ৫ দিন এবং শরিফকে ৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করে। পাশাপাশি প্রত্যেকে ১০০ টাকা করে জরিমানা করা হয়। জনস্বার্থে ভ্রাম্যমান আদালতের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
এ সময় সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তথ্য অফিসের ব্যবস্থাপনায় ‘বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ)’র আওতায় আজ ১২ ফেব্রুয়ারি বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার নোয়াগাও পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গনে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে উঠান বৈঠকের প্রধান অতিথি হিসাবে ভিডিও কলের মাধ্যমে সংযুক্ত হন কুমিল্লা জেলার সিনিয়র তথ্য অফিসার অফিসার মোহাম্মদ নূরুল হক।
বিশেষ অতিথি ছিলেন নোয়াগাও পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেওয়ান জাহাঙ্গীর মিয়া, নোয়াগাও পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শাহীনা আক্তার, নোয়াগাও পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ খোকন মিয়া, নোয়াগাও পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোছাঃ শাকেরা বেগম, নোয়াগাও পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মাসুম আলী।
জনগণকে রাষ্ট্রের অন্যতম উপাদান হিসাবে উল্লেখ করে প্রধান অতিথি সিনিয়র তথ্য অফিসার অফিসার মোহাম্মদ নূরুল হক বলেন, জনগণকে বাদ দিয়ে রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়। কোন কারণে যদি রাষ্ট্রের জনগণ মাদকের দিকে আসক্ত হয় তাহলে সে রাষ্ট্র ধবংস হওয়া ছাড়া অন্য কোন পথ নেই।
তিনি আরো বলেন, অশিক্ষাই সকল অজ্ঞতার মূল। আমরা বর্তমান সমাজে যে বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা দেখতে পায় যেমন বাল্য বিবাহ, মাদক আসক্ত, চুরি, ডাকাত, ছিনতাই, রাহাজানি ইত্যাদি তার মুলে আছে প্রকৃত নৈতিকতা সম্পূর্ণ শিক্ষার অভাব। যদি আমরা এসব সামাজিক সমস্যার মূলোৎপাটন করতে চায়, একটি বৈষম্যহীন সমাজ গঠন করতে চাই তাহলে নৈতিকতা সম্পূর্ণ শিক্ষার কোন বিকল্প নাই।
নারী সমাবেশে বাল্য বিবাহ ও মাদক আসক্তকে একটি সামাজিক সমস্যা হিসাবে আখ্যা দিয়ে প্রধান অতিথি বলেন বলেন, বাল্য বিবাহ ও মাদক আসক্ত আমাদের জন্য একটি ভয়াভহ সমস্যা। এ সমস্যা দূর করার জন্য একটি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। একটি বাল্য বিবাহ শুধু একটি মেয়ের জীবন ধ্বংস করেন তা নয় বরং দুটি পরিবারই শেষ হয়ে যায়, ঠিক তেমনি মাদক আসক্ত ব্যক্তি পুরো সমাজের জন্য হুমকি স্বরুপ।
জেলা তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাসের সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে উঠান বৈঠকের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। উক্ত উঠান বৈঠকে তিন শতাধিক নারী ও পুরুষ উপস্থিত ছিল।