চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘবদ্ধ অপহরণ চক্রের ৯ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল রবিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে পৌর শহরের কাউতলী এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে আনিসুল হক নামে অপহৃত এক ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের কান্দিপাড়ার শাকিল প্রকাশ লায়ন শাকিল (৩৫), শাকিলের স্ত্রী হাবিবা আক্তার (২৯), শহরের শিমরাইলকান্দির এনামুল হক প্রকাশ জুয়েল (৩০), একই এলাকার জোনায়েদ (২৭), সাইমন ইসলাম প্রকাশ রাজু সিকদার (২৫), জেলার কসবা উপজেলার সাহাপুর গ্রামের জোনাকি প্রকাশ শিউলী (২৫), সদর উপজেলার কোড্ডা গ্রামের সৌরভ (২২), শহরের কলেজপাড়ার বাবুল মিয়া (৪৫) ও শহরতরীর বিরাসার গ্রামের পান্না চৌধুরী (৩০)।
পুলিশ জানায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামের ব্যবসায়ী আনিসুল হকের সাথে মোবাইল ফোনে হাবিবা বেগমের পরিচয় হয়। তারা মোবাইল ফোনে কথা বলতেন। গত রবিবার সন্ধ্যার দিকে আনিসুল হক হাবিবা বেগমের সাথে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পাইকপাড়া (পানির ট্যাংক) সামনে দেখা করতে আসেন।
সেখানে আগে থেকে মাইক্রবাস নিয়ে উৎপেতে থাকা ৮/৯ জন অপহরণকারী কিছু বুঝে উঠার আগেই আনিসুল হককে মাইক্রোবাসে জোরপূর্বক তুলে শহরের কাউতলী এলাকার আলম ভবনের চতুর্থ তলায় নিয়ে যান। সেখানে তাকে আটকে রেখে মারধোর করেন। এক পর্যায়ে তার কাছে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। ১০ লাখ টাকা না দিলে তাকে হত্যা করে লাশ গুম করবে বলে হুমকি দেয়। শাকিলের স্ত্রী হাবিবা বেগম ব্যবসায়ী আনিসুল হককে টাকা না দিলে ধর্ষণ মামলা দিব বলে হুমকি দেয়। আনিসুল হক ভয়ে তার স্ত্রী ও তার মামাকে মুক্তিপণের টাকার বিষয়ে বললে, তারা টাকা জোগাড় করছে বলে অপহরণকারী দলকে জানায়। অপহরণকারীরা আনিসুল হকের কাছে থাকা১৫ হাজার ৫০০ টাকা তারা ছিনিয়ে নেয়।
খবর পেয়ে পুলিশ রাত সাড়ে ৯ টার দিকে শহরের কাউতলী গ্রামের আলম ভবনের চতুর্থ তলা থেকে ব্যবসায়ী আসিসুল হককে উদ্ধার করে ও সংবদ্ধ অপহরণ চক্রের ৯ সদস্যকে গ্রেফতার করে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেপ্তারকৃত শাকিল কুখ্যাত অপহরনকারী, ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি ভাংচুরসহ একাধিক মামলার পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামি। অপহরণ চক্রের মূলহোতা হচ্ছে শাকিল।
তিনি আরো জানান, এই চক্রে দুইজন নারী সদস্য রয়েছে, তাদের কাজ হচ্ছে বিভিন্ন জনের সাথে মোবাইল ফোনে সখ্য গড়ে তোলা। এক পর্যায়ে দেখা করতে আসলে তারা তাদের কে অপহরণ করে নিয়ে মুক্তিপণ আদায় করা। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শেখ রাসেলের ৬০ তম জন্মদিন উপলক্ষে শেখ রাসেল দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আজ ১৮ অক্টোবর বুধবার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের নেতৃত্বে একটি র্যালি বের হয়।
র্যালি শেষে শেখ রাসেল এর প্রতিকৃতিতে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর বারী চৌধুরী মন্টুসহ জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন শ্রেণী পেশার নেতৃবৃন্দ পুষ্প স্তবক অর্পণ করে।
পরে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও আইসিটি জিয়াউল হক মীর।
সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম মাহমুদুর রহমান, সিভিল সার্জন মোঃ একরাম উল্লাহ, পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আবুদল কুদদুছ, সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ এ এস এম সফিকুল্লাহ, জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সহ-সভাপতি হাজী মোঃ হেলাল উদ্দিন, সদর উপজেলা চেয়ারম্যাস লায়ন ফিরুজুর রহমান ওলিও, মুক্তিযোদ্ধা আবু হোরায়রাহ, ওয়াছেল সিদ্দিকী প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরাসরি অনষ্ঠানের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জয় স্মার্ট সার্ভিস এন্ডএমপ্লয়মেন্ট ট্রেনিং সেন্টার এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
সভায় জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা, আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। সভায় বিভিন্ন প্রতিযোগীতার বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, জয় বাংলা শ্লোগানকে বুকে ধারন করতে হবে। জয় বাংলা এখন জাতীয় শ্লোগান। জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে আমরা অস্ত্র হাতে নিয়ে ছিলাম।
তিনি আরো বলেন, ১৯৭১ সালে জয় বাংলা আমাদের শক্তি ও সাহস যুগিয়ে ছিল। শিশু কিশোরদের সাথে মিশলেই ভাল মানুষ হওয়া যায়। শিশু কিশোরদের নিয়ে সুন্দর পৃথিবী ও দেশ গড়ার জন্য আমার জীবনের শেষদিন পর্যন্ত কাজ করে যাব।শিশু এবং কিশোররাই হল আগামী দিনেন ভবিষ্যৎ। বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ মাঠে খেলাঘর আসরের চারদিন ব্যাপী ক্যাম্পের তৃতীয় দিনের অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ মাঠে শুক্রবার সকাল থেকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যামে তৃতীয় দিন অতিবাহিত করেছে শিশু কিশোররা। এই ক্যাম্প চলবে আগামীকাল ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এবারের ক্যাম্পের মূল শ্লোগান ‘বাল্য বিবাহকে না বলুন’।
আজ ১৭ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার বিকালে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয় এতে কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসরের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জেলা সভাপতি ডাঃ আবু সাঈদ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর-বিজয়নগর আসনের সংসদ সদস্য, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসরের সাধারণ সম্পাদক প্রনয় সাহা, সভাপতি মন্ডলীর সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা শফিকুর রহমান শহীদ, অ্যাডঃ ইমাম হোসেন ঠান্ডু, হান্নান চৌধুরী, ভারত থেকে আগত সর্বভারতীয় সবপেয়েছির আসরের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ চক্রবর্তী, জেলা খেলাঘর আসরের সহ-সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসরের সহ-সাধারণ সম্পাদক অ্যাডঃ সুনীল কুমার মিন্টু ও জেলা খেলাঘর আসরের সাধারণ সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার। পরে বিভিন্ন আসরের শিশু কিশোরদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শুরু হয়। এতে কবিতা, গান, নিত্যসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। এ ক্যাম্পে বাংলাদেশের পাঁচ শতাধিক শিশুসহ ভারতীয় শিশু-কিশোর সংগঠনের সদস্যরা অংশ গ্রহন করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
সমাজসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য ড. মুুহম্মদ শহীদুল্লাহ গোল্ডেন এ্যাওয়ার্ড (২০২৩) পেয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর সভার প্যানেল মেয়র, পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মীর মোঃ শাহীন।
বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গত শনিবার ঢাকার ইকোনোমিক রিপোর্টার্স ফোরাম মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মীর মোঃ শাহীনের হাতে এই সম্মাননা এ্যাওয়ার্ড তুলে দেয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতা ও সাবেক উপমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা সাদেক সিদ্দিকী।
অনুষ্ঠানে উদ্বোধক ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য ও ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন এম.এ আউয়াল।
বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আতাউল্লাহ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দেশবরেণ্য গীতিকার ও সুরকার মোঃ মাসুদুর রহমান মিলকী ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার রক্ষা আন্দোলনের সহ-সভাপতি লায়ন খন্দকার রেজাউল করিম।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের মহাসচিব এম. এইচ আরমান চৌধুরী।
এ ব্যাপারে সম্মাননা পাওয়া মীর মোঃ শাহীন বলেন, জাতীয়ভাবে সম্মাননা পেয়ে আমি গর্বিত। সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধ আমার আরো বেড়ে গেছে। তিনি বলেন, এর আগেও আমি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কাজের স্বীকৃতি পেয়েছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অধিক দামে কাপড় ও ফল বিক্রির দায়ে চার প্রতিষ্ঠানকে ২৩ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
আজ ২৫ মার্চ সোমবার দুপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারি পরিচালক মোঃ মেহেদী হাসান শহরের হালদারপাড়া ও মসজিদ রোডে অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা করেন।
এ ব্যাপারে অভিযান পরিচালনাকারী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারি পরিচালক মোঃ মেহেদী হাসান জানান, পবিত্র রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল ও ভেজাল পণ্যের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়তই বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
অভিযানের অংশ হিসেবে সোমবার দুপুরে শহরে হালদারপাড়ায় কাপড়ের দোকান ও মসজিদ রোডে ফলের দোকান ও ফলের দোকানে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এ সময় দেখা যায় হালদারপাড়ার ফড়িং ও ফ্রেঞ্জি নামে কাপড়ের দোকানে এক দাম লিখে রাখা হয়। কিন্তু তারা অনেকের কাছে লিখে রাখা দামের কম দামেও বিক্রি করছিলেন। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে ফড়িংকে ১০ হাজার ও ফ্রেঞ্জিকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
তিনি বলেন, মসজিদ রোডে বেশি দামে ফল বিক্রি করায় দায়ে ২ দোকানিকে ৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানার পাশাপাশি তাদের সর্তকও করা হয়। ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মায়ের দুধের উপকারিতা ও গুড়া দুধের অপকারিতা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা আজ ১০ জুন শনিবার সকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শহীদ ডাঃ মিলন সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত অবহিতকরণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জাতীয় পুষ্টি সেবার লাইন ডাইরেক্টর প্রফেসর মিজানুর রহমান হেলাল। সভায় মাতৃদুগ্ধ, বিকল্প শিশু খাদ্য, বাণিজ্যিকভাবে প্রস্তুতকৃত শিশুর বাড়তি খাদ্য ও তা ব্যবহারের সরঞ্জামাদি (বিপণন নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩ অবহিতকরণ সভায় উপস্থাপন করেন প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. মনিরুজ্জামান।
বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোহাম্মদ ওয়াহীদুজ্জামান, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ শাখাওয়াত হোসেন।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর মিজানুর রহমান হেলাল বলেন, বাচ্চা জন্মের ছয় মাস পর্যন্ত মায়ের বুকের দুধ পান করবে। যদি কোন কারনে বাচ্চা মায়ের দুধ পান না করতে পারে তাহলে, নির্দিষ্ট ডাক্তার দিয়ে প্রেসক্রিপশনের মাধ্যমে ওষুধের দোকান থেকে বাচ্চার জন্য বিকল্প খাদ্য কিনে নিতে হবে।
কোন ওষুধের দোকান ছাড়া মাতৃদুগ্ধ বিকল্প, শিশু খাদ্য, বাণিজ্যিকভাবে প্রস্তুতকৃত শিশুর বাড়তি খাদ্য বা তা ব্যবহারের সরঞ্জামাদির আমদানি, স্থানীয়ভাবে উৎপাদন, বিপণন, বিক্রয় বা বিতরণের উদ্দেশ্যে কোন বিজ্ঞাপন মুদ্রণ, প্রদর্শন, প্রচার বা প্রকাশ করতে পারবে না।
প্রদর্শন বা প্রচার করলে মাতৃদুগ্ধ বিকল্প, শিশু খাদ্য, বাণিজ্যিকভাবে প্রস্তুতকৃত শিশুর বাড়তি খাদ্য ও তা ব্যবহারের সরঞ্জামাদি (বিপণন নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩ বিভিন্ন ধারা উল্লেখ করেন। অবহিতকরণ সভায় সদর উপজেলার বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারি, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন শ্রেনী-পেশার ৬০ জন অংশ নেন।