চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারে প্রায় ১৩০০ বন্দীর মাঝে উন্নত খাবার পরিবেশন করা হয়েছে।
১৪ এপ্রিল রবিবার দুপুরে গৃহায়ন ও গণপূর্ত র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপির পক্ষ থেকে এই খাবার বিতরণ করা হয়।
খাবারের মধ্যে ছিল পোলাও, গরুর মাংস, মুরগির ফ্রাই ও মাংস, বিভিন্ন ধরনের ভর্তা, সালাদ ও তরমুজ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- জেল সুপার মো. শহিদুল ইসলাম, কারা পরিদর্শক এম সাইদুজ্জামান আরিফ, কারা পরিদর্শক অধ্যক্ষ সোপানুল ইসলামসহ কারাগারে অন্যান্য কর্মকর্তারা।
জেল সুপার মো. শহিদুল ইসলাম জানান, বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে মাননীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রীর পক্ষ থেকে কারাগারে বন্দীদের মাঝে উন্নত খাবার পরিবেশন করেছেন। এরমধ্যে পুরুষ ছাড়াও নারী-শিশু ছিল। মানবিক দিক বিবেচনা করে তিনি এই উদ্যোগ নিয়েছেন। উনার পক্ষ থেকে আমরা এসব বিতরণ করেছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আইয়ূবপুর ইউনিয়নের চর ছয়ানী গ্রামে ঘরে ঢুকে প্রবাসীর স্ত্রী ও দুই শিশু পুত্রকে জবাই করে হত্যা করেছে অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা। আজ ১৭ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালে চর ছয়ানী গ্রামের দক্ষিণপাড়ার নিজ ঘর থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহতরা হলেন, ছয়ানী গ্রামের বাসিন্দা ও সৌদি আরব প্রবাসী শাহ আলমের স্ত্রী জেসি আক্তার (৩৫), তার বড় ছেলে মাহিন (১৪) ও ছোট ছেলে মহিন (৭)। এ সময় তাদের ৭ মাস বয়সী বয়সী কন্যা সন্তান ওজিহাকে অক্ষত অবস্থায় পাওয়া যায়।
ঘটনার পর পরই ত্রিপল খুলের রহস্য উদ্ধার করতে বাঞ্ছারামপুর থানা পুলিশ, জেলা গোয়েন্দা পুলিশ, পিবিআই, সিআইডিসহ আইন-শৃংখলাবাহিনীর একাধিক টিম কাজ শুরু করে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার আইয়ূবপুর ইউনিয়নের চর ছয়ানি গ্রামের বাসিন্দা ও সৌদি আরব প্রবাসী শাহ আলমের স্ত্রী জেসি আক্তার দুই পুত্র ও এক কন্যা সন্তান নিয়ে বাড়ির একটি পাকা ভবনে বসবাস করতেন।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বাড়ির গৃহপরিচারিকা জেসমিন আক্তার বাসায় কাজ করতে এসে বাড়ির গেইট বন্ধ দেখতে পায়।
পরে তিনি জেসি আক্তারের জায়ের কাছ থেকে চাবি নিয়ে গেইট খুলে ভেতরে প্রবেশ করে দেখেন বিল্ডিংয়ের দরজা বন্ধ।
পরে জেসমিন আক্তার বিষয়টি আশপাশের লোকজনকে জানালে তারা পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে রুমের মেঝেতে মা জেকি আক্তার ও বড় ছেলে মাহিনের লাশ এবং পাশের বাথরুমে ছোট ছেলে মহিনের লাশ দেখতে পায়। এ সময় প্রবাসী শাহআলমের ৭ মাস বয়সী কন্যা সন্তান ওজিহাকে অক্ষত অবস্থায় পাওয়া যায়।
এ ব্যাপারে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম বলেন, আমরা জেসি আক্তার ও তার বড় ছেলে মাহিনের রক্তাক্ত লাশ মেঝে থেকে ও ছোট ছেলে মহিনের লাশ বাথরুম থেকে উদ্ধার করে।
তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে তাদেরকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। ধারনা করা হচ্ছে ভোরের দিকে পূর্ব পরিচিত অথবা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে। তবে বাড়ি থেকে কোন মালামাল খোয়া যায়নি। তিনি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আমরা তিনজনকে আটক করেছি। নিহতদের লাশ ময়নাতদন্ত করার জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন ) মোঃ ইকবাল হোসাইন বলেন, আমরা বিভিন্ন বিষয় মাথায় রেখে ঘটনার তদন্তকাজ করছি। রহস্য উদঘাটনে বাঞ্ছারামপুর থানা পুলিশ, জেলা গোয়েন্দা পুলিশ, পিবিআই, সিআইডিসহ আইন-শৃংখলাবাহিনীর একাধিক টিম কাজ শুরু করেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রথমবারের মতো ভ্যাকসিন সেন্টারের উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ ২১ অক্টোবর শনিবার বেলা ১১টায় শহরের কুমারশীল মোড়ে “আল শিফা ভ্যাকসিন সেন্টারে” এর উদ্বোধন করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভাপতি ও এফবিসিসিআই-এর পরিচালক আলহাজ্ব আজিজুল হক প্রধান অতিথি হিসেবে ভ্যাকসিন সেন্টারের উদ্বোধন করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কেমিষ্ট এন্ড ড্রাগিষ্ট সমিতির সভাপতি আহাম্মদ হোসেনের সভাপতিত্বে ও বাচিক শিল্পী হাবিবুর রহমান পারভেজের পরিচালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাকের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব ও রেডক্রিসেন্ট ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, কোষাধ্যক্ষ মোশাররফ হোসেন বেলাল, ইনসেপটা ভ্যাকসিন ডিভিশন চট্টগ্রাম বিভাগের চীফ মোঃ আমিনুল ইসলাম, জেলা কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবু কাউছার প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন, আল শিফা ভ্যাকসিন সেন্টারের কর্ণধার এইচ.এম মুরাদ।
দোয়া পরিচালনা করেন কুমারশীল মোড়ের মদিনা জামে মসজিদের খতিব মাওলানা জুনায়েদ আইয়ূবী।
সভায় বক্তারা বলেন আল শিফা ভ্যাকসিন সেন্টারের উদ্বোধনের মধ্যে দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্যসেবার নব-দিগন্তের সূচনা হয়েছে। এই সেন্টারে সকল রোগের ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে।
বক্তারা ভ্যাকসিন সেন্টারের তাপমাত্রা সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণের জন্য ও বিশেষ করে অভিজ্ঞ নার্সের মাধ্যমে মানুষকে ভ্যাকসিন পুশ করার উপর গুরুত্বারোপ করেন। আলোচনা সভা শেষে অতিথিগন ফিতা কেটে আল শিফা ভ্যাকসিন সেন্টারের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন ফার্মেসীর মালিকগন ও জেলা কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সমিতির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রায় ১ হাজার ৬০০ পুলিশ সদস্য পেলেন পবিত্র ঈদুল ফিতরের উপহার। ২০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ লাইনের ড্রিলশেডে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব উপহার তুলে দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতির (পুনাক) সভানেত্রী জহুরা আক্তার নারী পুলিশ সদস্যদের হাতে উপহার তুলে দেন এবং ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানান। এরপর জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন পুলিশ সদস্যদের হাতে ঈদ উপহার তুলে দেন।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, আমরা একই পরিবারের সদস্য। সবাই একসঙ্গে সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করে নেব। তাই জেলার সকল পুলিশ সদস্যদের জন্য আমাদের এই ক্ষুদ্র উপহার। শুধু এই উপহারই নয়, ঈদের দিন সকল পুলিশ সদস্যরা পুলিশ লাইনে একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, অতীতে যেমন জাতির ক্রান্তিলগ্নে পুলিশ বাহিনী দক্ষতার সঙ্গে সবকিছু সামলেছে। ইনশাআল্লাহ, আগামী দিনেও যদি কোনো বিপদ আসে পুলিশ সদস্যরা সম্মিলিতভাবে এগিয়ে এসে সমাধান করবে।
এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) ইকবাল হোছাইন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অবস) কামরুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) জয়নাল আবেদীন, অতিথি পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোজাম্মেল হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) শিরাজুল ইসলামসহ সকল ইউনিয়নের অফিসার ইনচার্জগণ ও পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) ইকবাল হোছাইন বলেন, আমরা সবার সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে চাই। তাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার পুলিশ সুপার থেকে শুরু করে দৈনিক হাজিরার স্টাফদের উপহার প্রদান করা হয়েছে। এরমধ্যে এসপি থেকে শুরু করে পুরুষ কনস্টেবল পর্যন্ত ১ হাজার ৪১৭ জন, নারী পুলিশ সদস্য ১১৩ জন, সিভিল স্টাফ ৩৬ জন এবং দৈনিক হাজিরার ভিত্তিতে স্টাফ ২৬ জনকে ঈদ উপহার তুলে দেওয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ক্যারাতে একাডেমির পক্ষ থেকে ২১জন শিক্ষার্থীর মাঝে বেল্ট বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেলে স্থানীয় নিয়াজ মুহাম্মদ স্টেডিয়ামের ক্যারাতে একাডেমির হলরুমে এসব বেল্ট বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সড়ক ও জনপথ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী মীর নিজাম উদ্দিন আহম্মেদ, অভিভাবক সদস্য মোঃ জাবেদ সহ ক্যারাতে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকগন।
বেল্ট বিতরণ অনুষ্ঠানে ক্যারাতে একাডেমির প্রধান প্রশিক্ষক মোঃ শফিকুল ইসলাম জানান, শিক্ষার্থীদের গ্রেড উন্নতি হওয়ার কারনে তাদের মধ্যে বেল্ট বিতরণ করা হয়েছে। মোট ২১ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ২জনকে কালো বেল্ট, ৭জনকে নীল বেল্ট এবং ১৪ জনকে হলুদ বেল্ট দেয়া হয়। যারা বেল্ট পেয়েছে তারা তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী বেল্ট পেয়েছেন।
কালো বেল্ট পাওয়া তানিয়া আক্তার শেফা বলেন, কালো ব্যাল্ট পেয়ে আমি খুব খুশি। কারণ আমি আগে ব্লাউন্ড বেল্ট ছিলাম। পরীক্ষায় পাশ করে কালো বেল্ট অর্জন করেছি।
নীল বেল্ট পাওয়া পুষ্পা আক্তার বলেন, আজকে আমি নীল বেল্ট পেয়েছি। আমাকে নীল বেল্ট প্রদান করায় জেলা ক্যারাতে একাডেমিকে ধন্যবাদ জানাই। আমার ইচ্ছা আমিও একদিন কালো বেল্ট অর্জন করব।
স্টাফ রিপোর্টার :
ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে তিন বাসযাত্রী আহত হয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে ২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার রাত ১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার বাইপাস সড়কের পৈরতলা রেলগেইট এলাকায় ।
আহতরা হলেন কিশোরগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার দেবরাজ রায়ের ছেলে কলেজ ছাত্র সিগ্ধ রায়, একই এলাকার স্বপন বর্মনের ছেলে প্লাবন বর্মন ও অপূর্ব বর্মন। আহতদেরকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আহত সিগ্ধ রায়ের বন্ধু আকাশ সরকার ও তন্ময় রায় জানান, ৪৫জন যাত্রী নিয়ে বাসযোগে তারা কিশোরগঞ্জ সদর থেকে চট্টগ্রামে তীর্থ ভ্রমণের জন্য প্রবর্তক মন্দির ও পুন্ডুরি ধামে যাওয়ার পথে বাসটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার বাইপাস সড়কের পৈরতলা রেলগেইট এলাকায় পৌছে বাসটি ট্রেন যাওয়ার কারণে লেভেল ক্রসিংয়ে আটকা পড়ে।
এ সময় তীর্থ যাত্রী প্লাবন, সিগ্ধ ও অপূর্ব প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেয়ার জন্য বাস থেকে নামার সাথে সাথে সেখানে আগে থেকে উৎপেতে থাকা ৫/৬ জনের একটি ছিনতাইকারীর দল তাদেরকে এলোপাথারি ছুরিকাঘাত করে। এতে তারা তিনজন আহত হন।
পরে তাদেরকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এনে ভর্তি করা হয়। আহত তিনজনই কিশোরগঞ্জ জেলার বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থী।
এ ব্যাপারে জেলা খেলাঘর আসরের সাধারণ সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার জানান, পৈরতলা রেলগেইটের স্পটটি দীর্ঘদিন ধরে ছিনতাইয়ের রেডজোন হিসেবে পরিচিত। এর আগেও এই স্থানে একাধিক ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। বিশেষ করে রাতের বেলায় এই স্পটে দূর পাল্লার বাস যাত্রী ও চালকেরা ছিনতাইয়ের কবলে পরছেন।
তিনি একাধিক বাস চালকদের বরাত দিয়ে জানান, গভীর রাতে সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী এনা, শ্যামলী, সৌদিয়া, মামুন, ইউনিক, ও গ্রীনলাইনসহ একাধিক পরিবহনের যাত্রীবাহি বাস পৈরতলা রেলগেইট এলাকায় গিয়ে ছিনতাইয়ের কবলে পড়েন। যার কারণে বেশীর ভাগ সময়ে দূর পাল্লার পরিবহনের চালকেরা বাইপাস সড়ক বাদ দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের ভেতর দিয়ে চলাচল করতো। পরে শহরবাসীর আপত্তির মুখে রাতের বেলা দূর পাল্লার বাস শহরের মধ্যে দিয়ে চলাচল বন্ধ করে দেয় প্রশাসন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল ও হাসপাতালে গিয়ে আহতদের সাথে কথা বলেন। ছিনতাইকারীদের গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছে।