চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে ৪ লাখ ৮৮ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যমানের জাল টাকা ও জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৯-এর সিপিসি-১-এর সদস্যরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায় উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের কামালমোড়া গ্রামে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার আদশা গ্রামের মৃত আবদুর রশীদের ছেলে মোঃ রাসেল হাজী (৩২), ফেনী জেলার সদর উপজেলার আকরামপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে আলমগীর হোসেন (৩৪) ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের কামালমোড়া গ্রামের সাহাব উদ্দিনের ছেলে মোঃ সানি মিয়া (১৯)।
আজ ৩ মে শুক্রবার দুপুর ১২টায় গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে পাঠানো র্যাব-৯-এর সিলেট ক্যাম্পের মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ মশিহুর রহমান সোহেল স্বাক্ষরিত প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে জাল নোট প্রস্তুতকারী ও বাজারজাতকারী চক্রের সদস্যরা জাল নোট প্রস্তুত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ সারা দেশের বিভিন্ন মার্কেটে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে জাল টাকা প্রতারণামূলকভাবে বাজারজাত করে আসছে। এই চক্রের সদস্যরা অল্প সময়ে অধিক মুনাফার আশায় আসল টাকার ভিতর জাল টাকা মিলিয়ে লেনদেন করে সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছে। এরই প্রেক্ষিতে জাল নোট প্রস্তুত ও বাজারজাতকারী চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তারের মাধ্যমে আইনের আওতায় আনতে র্যাব-৯- গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।
গোপন সংবাদের তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-৯-এর সিপিসি-১-ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয় জানতে পারে যে, জাল নোট বাজারজাতকারী চক্রের তিনজন অসাধু ব্যক্তি বিজয়নগর উপজেলা এলাকায় জাল নোট লেনদেন করার উদ্দেশ্যে অবস্থান করছে।
উক্ত সংবাদের প্রেক্ষিতে র্যাব-৯, বিজয়নগর উপজেলার কামালমোড়া গ্রামে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে বাংলাদেশী ৪ লাখ ৮৮ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যমানের জাল টাকা ও জাল নোট তৈরির সরঞ্জামাদি (স্ক্যানার সংযুক্ত কালার প্রিন্টার, প্রিন্টারের পাউডার কালি, জাল নোট তৈরির জন্য ব্যবহৃত সাদা কাগজ, হার্ড ড্রাইভ, কী বোর্ড, মাউস, মাল্টিফ্লাগসহ ইলেকট্রিক ক্যাবল, এন্টি কাটার এবং খালি জারিকেন ইত্যাদি) সহ জাল নোট প্রস্তুতকারী ও বাজারজাতকারী চক্রের তিনজন সদস্যকে গ্রেফতার করে।
পরে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য গ্রেফতারকৃতদেরকে বিজয়নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়াও এই চক্রের অন্যান্য সদস্যদের গ্রেফতারে র্যাব-৯-এর গোয়েন্দা নজরদারি এবং চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগরে ১৬ কেজি গাঁজা এবং ৫০ বোতল ফেন্সিডিলসহ মাদক ব্যবসায়ী মোঃ বাবুল মিয়া(৪০) কে গ্রেফতার করছে যৌথ বাহিনী।
৮ অক্টোবর মঙ্গলবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার দেওয়ানবাজার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেফতারকৃত বাবুল মিয়া হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার হরষপুর গ্রামের মৃত মাইদর আলীর ছেলে।
মঙ্গলবার রাতে গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে যৌথবাহিনীর পক্ষ থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাতে বিজয়নগর উপজেলার দেওয়ান বাজার এলাকা থেকে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী বাবুল মিয়াকে গ্রেফতার করে। পরে তার কাছ থেকে ১৬ কেজি গাঁজা এবং ৫০ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে তাকে বিজয়নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগরে কাগজপত্রবিহীন অবৈধ গাড়ি ও মোটর সাইকেল চালকদের বিরুদ্ধে জেলা ট্রাফিক পুলিশের সমন্বয়ে অভিযান অব্যাহত রেখেছে বিজয়নগর থানা পুলিশ। এ সময় মোটর সাইকেলের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও চালকদের রেজিস্ট্রেশন না থাকায় ১৫টি মামলা ও ১ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
আজ ৩ এপ্রিল সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রাজু আহমেদের নেতৃত্বে উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
সড়কে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা গাড়ি ও মোটরসাইকেল চালকদের গতিরোধ করে তাদের কাগজ পত্র যাচাই-বাছাই করেন। এসময় যাদের কাগজপত্র সঠিক পাওয়া যায়নি সেই গুলোকে করে এ আর্থিক জরিমানা ও মামলা করা হয়।
উপজেলার বাহির থেকে অবৈধ মোটর সাইকেল নিয়ে অনেকেই এসে মাদক ও অপরাধের সাথে জরিত হওয়ায় এই অভিযান চালানো হয় বলে জানান বিজয়নগর থানা পুলিশের ইনচার্জ মোঃ রাজু আহমেদ।
বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রাজু আহমেদ আরো বলেন, পুলিশ সুপার স্যারের নির্দেশে সড়ক পথে অবৈধ গাড়ি ও মোটর সাইকেলের বিরুদ্ধে আমাদের নিয়মিত অভিযান অব্যাহত রাখা হয়েছে। অপরাধ দমনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা ।
স্টাফ রিপোর্টার:
দেশে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধী টিকার বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ৬ কোটি ৪২ লাখ ৬১ হাজার ৯১৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ১ লাখ ১ হাজার ৬৫৮ জন। রোববার (১১ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন শাখার (এমআইএস) পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়। এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রথম ডোজ পেয়েছেন ১৫ হাজার ৮৪৮ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২১ হাজার ৭৮১ জন। তাদেরকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন ১৪ কোটি ৮৮ লাখ ৫৬ হাজার ৪৯২ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১২ কোটি ৬৪ লাখ ৫৮ হাজার ৮৪৮ জন। এ সময়ে টিকার বুস্টার (তৃতীয়) ডোজ পেয়েছেন ছয় কোটি ৪২ লাখ ৬১ হাজার ৯১৪ জন।
২০২১ সালের ১ নভেম্বর ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। এখন পর্যন্ত এক কোটি ৭৩ লাখ ৯৭ হাজার ৫৩৯ শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে ১ কোটি ৬১ লাখ ৯৮ হাজার ৩২৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রথম ডোজ পেয়েছেন ২৪২ শিক্ষার্থী। দ্বিতীয় ডোজ টিকা পেয়েছেন ৬৮৯ শিক্ষার্থী। তবে এখন পর্যন্ত কোনো শিক্ষার্থীকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়নি।
এদিকে, এখন পর্যন্ত ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১ কোটি ৭৫ লাখ ৩৫ হাজার ৮০০টি। এছাড়া দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ১০ লাখ ৩৩ হাজার ৪২১ শিশুকে। অন্যদিকে, এখন পর্যন্ত ভাসমান জনগোষ্ঠীর ৫ লাখ ৭৭ হাজার ১৮০ জনকে জনসন অ্যান্ড জনসনের সিঙ্গেল ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ১৪ হাজার ৭৭০ জন।
স্টাফ রিপোর্টার:
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) আরো ১০টি পণ্যকে মান সনদের আওতায় এনেছে। বিএসটিআই’র সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কাউন্সিলের ৩৭তম সভায় বাধ্যতামূলক মান সনদের তালিকায় ১০টি নতুন পণ্যকে মান সনদের অন্তর্ভূক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রোববার রাজধানীর তেজগাঁওস্থ বিএসটিআই’র প্রাধন কার্যালয়ে এই প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কাউন্সিলের এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। শিল্পমন্ত্রী ও বিএসটিআই কাউন্সিলের চেয়ারম্যান নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এ সভায় সভাপতিত্ব করেন। নতুন যে ১০টি পণ্য মান সনদের আওতায় আনা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে ডিসপোজেবল ডায়াপারস, ফেসওয়াস, পেট্রোলয়িাম জেলি, রুটি (ফ্ল্যাটব্রেড/ টরটিলা), এ্যারোসলস, গিজার, শেভিং ফোম/জেল, আই কেয়ার, হেয়ার ডাইস লিকুইড ও শু-পলিশিং লিকুইড। বর্তমানে বিএসটিআই’র বাধ্যতামূলক মান সনদের আওতাভুক্ত পণ্যের সংখ্যা ২২৯টি। বিএসটিআই কাউন্সিলের প্রথম ভাইস চেয়ারম্যান শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি, দ্বিতীয় ভাইস চেয়ারম্যান শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা এ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া, এ সভায় শিল্প, স্বরাষ্ট্র, অর্থ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, বাণিজ্য, বস্ত্র ও পাট, তথ্য, কৃষি, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, আইসিটি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, তথ্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ টেলিভিশন, কৃষি গবেষণা কাউন্সিল, বিসিএসআইআর, আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রক, ইপিবি এবং এমসিসিআই, ক্যাবসহ কাউন্সিলের সদস্য প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। বিএসটিআই’র মহাপরিচালক ও কাউন্সিলের সদস্য সচিব মোঃ আবদুস সাত্তার এ সভা পরিচালনা করেন।
সভাপতির বক্তৃতায় শিল্পমন্ত্রী বলেন, বিএসটিআই সকলের জন্য একটি আস্থার জায়গা তৈরি করেছে। পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে বিএসটিআইকে আরও সক্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। অভ্যন্তরীণ বাজার এবং রপ্তানির ক্ষেত্রে পণ্যের গুণগত মান নিয়ন্ত্রণ করা এবং মানসম্মত পণ্য উৎপাদনে সহায়ক ভূমিকা রাখতে হবে। তিনি বলেন, বর্তমান বিশ্বে হালাল পণ্যের সার্টিফিকেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিএসটিআইকে পণ্যের হালাল সার্টিফিকেশনের ক্ষেত্রে গুণগত মান ঠিক রেখে এগিয়ে যেতে হবে।
জনগণের স্বার্থ রক্ষার্থে প্রয়োজনে বিএসটিআইকে আরও কঠোর ভূমিকা পালন করার আহ্বান জানিয়ে কাউন্সিলের প্রথম ভাইস চেয়ারম্যান ও শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, ব্যবসায়ীরা করোনা মহামারিকে পূঁজি করে অতিরিক্ত মুনাফা করেছে। তারা পণ্যে ভেজাল দিচ্ছে, সিন্ডিকেট করছে। তিনি বলেন, ১৭ কোটি মানুষকে রক্ষায় বিএসটিআইকে দায়িত্ব নিতে হবে। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার নিশ্চিত করতে হবে। এ লক্ষ্যে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বয় রেখে পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে বিএসটিআইকে কাজ করতে হবে।
কাউন্সিল সভার পরে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বিএসটিআই’র ৯১ জন নবনিযুক্ত কর্মকর্তার নিয়োগ, যোগদান এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, বিএসটিআই’র মহাপরিচালক, শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনেন্দ্র নাথ সরকারসহ শিল্প মন্ত্রণালয় এবং বিএসটিআই’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
দাঙ্গা-ফ্যাসাদরোধ কল্পে বিজয়নগর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন ধরনের ২৫০টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ ১৬ জুলাই রবিবার দিনব্যাপী উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের শিবির, লক্ষীপুর, লক্ষীমুড়া, মনিপুরসহ বিভিন্ন গ্রামে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমান এই দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধারকৃত দেশীয় অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ১২টি এক্কাইট্টা, ৪০টি বল্লম, ৮টি টেটা ও ১৯০টি বাঁশের লাঠি।
এ ব্যাপারে বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ রাজু আহমেদ বলেন, অনেক সময় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে ছোট-খাটো ঝগড়া-ফ্যাসাদ হয়। অনেক সময় তা আবার বড় আকারও ধারন করে।
পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেনের নির্দেশে আমার দাঙ্গা-ফ্যাসাদরোধকল্পে বিভিন্ন ইউনিয়নে অভিযান চালিয়ে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করছি। অভিযানের ধারাবাহিকতা রবিবার দিনব্যাপী বিভিন্ন গ্রামে অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন ধরনের ২৫০টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।