চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শাখা আওয়ামী যুবলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জেলা যুবলীগের সভাপতি শাহানুর ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস এ কমিটি অনুমোদন দেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা শাখা যুবলীগের ঘোষিত আংশিক কমিটির সভাপতি আল-আমিন সওদাগর, সহ-সভাপতি আমজাদ হোসেন রনি, সহ-সভাপতি মো. এমরান হোসেন মাসুদ এবং সাধারণ সম্পাদক আকবর হোসেন লিটন।
এই কমিটিতে স্থান দেয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া অভাবনীয় উন্নয়নের রূপকার, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি, জেলা যুবলীগের সভাপতি শাহানুর ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, জেলা আওয়ামীলীগ ও কেন্দ্রীয় যুবলীগ ও জেলা যুবলীগের নেতৃবৃন্দ প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শাখা যুবলীগের সভাপতি আল-আমিন সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক আকবর হোসেন লিটন।
এছাড়াও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলার অন্তর্গত ৩টি উপজেলা সমূহে যুবলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। সেগুলো হলো- সদর উপজেলা, বিজয়নগর উপজেলা ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা শাখা।
এই কমিটিকে ৬০ দিনের মধ্যে ৭১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করে জেলা যুবলীগের অনুমোদনের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
পূর্ব বিরোধের জেরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আট দাঙ্গাবাজকে আটক করেছে যৌথবাহিনী।এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ৮টি অবিস্ফোরিত ককটেল, ৩৬টি দেশীয় অস্ত্র ও ৪টি হেলমেট উদ্ধার করা হয়। আজ ১৯ অক্টোবর শনিবার সন্ধ্যায় পুলিশ ও সেনাবাহিনী যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।
আটককৃত ব্যক্তিরা হলেন- মো. জসিম উদ্দিন (৫৫), জহিরুল মোল্লা (৩৫), মো. জাহাঙ্গীর মিয়া (৪৫), মো. রনি (১৪), মো. শামীম (১৬), আব্দুল রাফি (১৭), মো. মানিক মিয়া (১৯), মনির হোসেন (৪২)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোসাইন জানান, দুপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বড়হরণ এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মাঝে থেমে থেমে সংঘর্ষে চলছিল। এতে উভয় পক্ষের ৩০ থেকে ৪০টি বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়। সংঘর্ষে অনেকেই গুরুতর আহত হয়। পরে খবর পেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযান চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ঘটনাস্থল থেকে আটজনকে আটকসহ ককটেল ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বড়হরণ গ্রামে উমেদ গ্রুপ ও এলেম গ্রুপের জাকিরের নেতৃত্বে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রায়ই ঘটছে সংঘর্ষের ঘটনা।
চলারপথে রিপোর্ট :
উচ্চ আদালতের নির্দেশে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ভবনসহ দুটি স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়েছে জেলা প্রশাসন। অভিযানে হিন্দু সম্প্রদায়ের বেদখল হয়ে থাকা ২৫ শতক জায়গা উদ্ধার করা হয়। ৯ জুলাই বুধবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত শহরের মসজিদ রোড এলাকায় জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুসরাত জাবীন এই অভিযান পরিচালনা করেন।
মামলার রায় ও জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, শহরের মসজিদ রোড এলাকায় জেলা প্রশাসন অর্পিত সম্পত্তির ২৪ দশমিক ৮৯ শতক জায়গা ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিসহ বিভিন্ন জনের কাছে বন্দোবস্ত দেন। ২০১২ সালের জুলাই মাসে লীলাময় ভট্টাচার্য নামে এক ব্যক্তি জায়গাটির মালিকানা দাবি করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি আদালতে মামলা দায়ের করেন। জেলা প্রশাসনের পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি। ২০১৬ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা জজ আদালত লীলাময় ভট্টাচার্যের পক্ষে রায় দেন। সরকার পক্ষ এই অর্পিত আপীল রায় ডিক্রির বিরুদ্ধে ২০১৮ সালে উচ্চ আদালতে রিভিউ দায়ের করেন। পরে মামলার বাদি রিভিউর বিরুদ্ধে একটি আবেদন করেন। উচ্চ আদালতের আপীল ট্রাইব্যুনাল ২০১৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালের অর্পিত আপীল মোকদ্দমার রায় ডিক্রি বাস্তবায়নের জন্য এক আদেশ দেন।
জেলা প্রশাসন মামলায় হেরে যায়। উচ্চ আদালত জায়গাটি প্রকৃত মালিকদের বুঝিয়ে দিতে নির্দেশনা দেন।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের (আইন অধিশাখা-৪) ২০১৮ সালের ৩ এপ্রিলের পরিপত্র দ্বারা অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পন আইন ২০০১ এর ২২ (৩) ধারা বিধান বিদ্যামান থাকায় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন স্মারকে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পন ট্রাইব্যুনাল ও আপীল ট্রাইবুনালের রায় বাস্তবায়নের নির্দেশনা রয়েছে। আপীল ট্রাইবুনালের রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চতর আদালতে প্রতিকার চাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তাই উচ্চ আদালত রিট দায়েরের জন্য কোনো প্রস্তাব প্রেরণের উপর বিধিনিষেধ আরোপ করে। ২০১৬ সালের অর্পিত আপীল রায়ের কার্যকারিতার উপর সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের কোনো প্রকার নিষেধাজ্ঞা বা স্থগিতাদেশ নেই। অর্পিত আপীল ট্রাইব্যুনাল ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জজ আদালত দেয়া ডিক্রি বাস্তবায়নের আদেশ বিদ্যমান থাকায় মামলার রায়-ডিক্রি বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে আইনত আর কোনো বাধা নেই বলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি মতামত দেন।
উচ্চ আদালতের নির্দেশে বুধবার দুপুরে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিয়ে মসজিদ রোড এলাকায় উপস্থিত হন। এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি’র ভবনে থাকা দোকানদারকে মালামাল সরিয়ে নিতে ২টা পর্যন্ত সময় দেয়া হয়। ২টার পরে জেলা প্রশাসন উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন।
তবে ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, আমাদেরকে উচ্ছেদের কোনো নোটিশ দেওয়া হয়নি। চেম্বারও কিছু বলেনি।
জমির মালিক লীলাময় ভট্টাচার্যের ছেলে নির্মল ভট্টাচার্য বলেন, ‘জায়গাটি আমাদের পূর্বপুরুষদের। বিভিন্ন কারণে এটি পরে অর্পিত সম্পত্তি হিসেবে নথিভুক্ত হয়। উচ্চ আদালতের রায়ে জায়গাটি আমাদের পক্ষে আসে।
এ ব্যাপারে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার নুসরাত জাবীন বলেন, আদালতের নির্দেশে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে চেম্বারসহ দুটি স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল বলেছেন, সাধারণ মানুষের উপর নির্যাতন, নীপিড়ন ও অন্যায়ের কারণে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায় হয়েছে। তবে বিগত সময়ে প্রশাসনকে উদ্দেশ্য করে সাধারণ মানুষের যেমন বক্তব্য ছিলো, এখনো মানুষের কণ্ঠে একই বক্তব্য। তাই প্রশাসনকে এমন কোনো কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে যার দুর্নাম বিএনপি বা ফ্যাসিস্ট সরকার উৎখাতে যারা ভূমিকা রেখেছে তাদের উপরে আসে। এছাড়াও জনবিচ্ছিন্ন হতে হবে এমন কাজ থেকে বিরত থাকতে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে সকল নেতাকর্মীকে জনসেবায় কাজ করতে হবে।
আজ ২৭ অক্টোবর রবিবার সকালে যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে জেলা যুবদলের সভাপতি মোঃ শামীম মোল্লার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন সিভিল সার্জন ডাক্তার মো: নোমান মিয়া, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, সাবেক সহ সভাপতি এডঃ শফিকুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এবিএম মমিনুল হক, জেলা ড্যাবের সভাপতি ডাক্তার মকবুল হোসেন, ড্যাব নেতা আক্তার হোসেন প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক কোষাধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন রিপন, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, সহ-সভাপতি রাশেদ কবির আকন্দ, যুবদল নেতা সৈয়দ তৈমুর, সদর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক জিয়াউল হক, তানভীর রুবেল, পৌর যুবদলের আহ্বায়ক এডভোকেট আরিফুল হক মাসুদ, সদস্য সচিব এডভোকেট ইয়াছিন মিয়া প্রমুখ।
পরে রক্তদান কর্মসূচির মধ্যদিয়ে মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধন করা হয়।
মেডিকেল ক্যাম্পে হৃদরোগ, গাইনীসহ বিভিন্ন বিষয়ে ২২ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক চিকিৎসা সেবা ও ফ্রি ওষুধ সেবা প্রদান করছেন।
চিকিৎসা সেবা নিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে সেবা গ্রহীতারা ভীড় করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
১৭ মার্চ হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এঁর ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস এবং ২৬ মার্চ ৫২তম মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস ২০২৩ উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগার এর উদ্যোগে এক আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান ২৯ মার্চ বুধবার সকালে কুমারশীল মোড়স্থ জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারের হলরুমে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম।
জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগার এর সহকারী পরিচালক (লাইব্রেরিয়ান) মো. সাইফুল ইসলাম লিমন এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাহিত্য একাডেমির সভাপতি, বিশিষ্ট কবি ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক জয়দুল হোসেন, উদীচী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সভাপতি, লোকগবেষক জহিরুল ইসলাম স্বপন, জেলা পাবলিক লাইব্রেরির যুগ্নসাধারণ সম্পাদক মমিনুল আলম বাবু। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন তরুণ লেখক ও সংগঠক মনিরুল ইসলাম শ্রাবণ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন, শিশুদের সুকুমারবৃত্তি প্রকাশের জন্য লেখাপড়ার পাশাপাশি তাদেরকে বিভিন্ন ক্রীড়া-সাহিত্য-সংস্কৃতিমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করা প্রয়োজন। এতে তাদের ভিতরে লুকিয়ে থাকা মেধা ও প্রতিভার প্রকাশ হবে। এবং বাহিরের পৃথিবীর সঙ্গে তাদের একটি সংযোগ সৃষ্টি হবে। তিনি বলেন, যারা সাহিত্য সংস্কৃতিক কর্মকান্ডের যুক্ত থাকে না ভবিষ্যতে তারা বিভিন্ন জায়গায় কথা বলতে বা নিজেকে উপস্থাপন করতে ভয় পায়। তাই এই বয়স থেকেই তাদের মঞ্চে উঠে পারফরমেন্স করা উচিত।
বক্তব্য তিনি আরো বলেন, এই সমস্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে প্রাপ্ত সার্টিফিকেট ও বই বাসার আলমারির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে, আলমারিকে স্মার্ট বানায়। কিন্তু এই বইগুলো যদি আমরা না পড়ি তাহলে মানুষ হিসেবে আমরা স্মার্ট হতে পারবো না। তিনি বলেন, স্মার্ট হওয়া মানে শুধু মোবাইল, কম্পিউটারসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস পরিচালনার দক্ষতাকে বোঝায় না, স্মার্ট হওয়া মানে হচ্ছে জ্ঞান সমৃদ্ধ মানুষ হওয়া। কাজেই এই স্মার্ট মানুষ গড়ে উঠবে বই পড়ার মাধ্যমে। তাই শিশুদেরকে পাঠ্য বইয়ের পাশাপাশি বই অন্যান্য বই পড়ার আগ্রহী করে গড়ে তুলতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত রচনা লিখন ও চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে বই ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের আয়োজনে এবং আইএফআরসি, বৃটিশ রেড ক্রস ও বিডিআরসিএস-এর সহযোগিতায় চার দিনব্যাপী একটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা আজ ২৯ জুলাই মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের যুব প্রধান ফাহিম মুনতাসিরের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ইউনিটের ভাইস চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান শাহিন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কার্যকরী সদস্য মো. মইনুল ইসলাম ও শাহ আলম পালোয়ান।
এছাড়াও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য জাতীয় সদর দপ্তর কর্তৃক প্রেরিত প্রশিক্ষক শরীফুল হাসান সৌরভ, জেলা থেকে সহযোগী প্রশিক্ষক ইমন মিয়া এবং রূপম সূত্রধর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চার দিনব্যাপী এই কর্মশালায় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস, জরুরি সাড়া প্রদান ও যুব স্বেচ্ছাসেবীদের দক্ষতা উন্নয়নের বিভিন্ন দিক নিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কর্মশালায় জেলার ২৫ রেড ক্রিসেন্ট ইয়ুথ অংশগ্রহণ করছে কর্মশালায়।