চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলায় প্রতীক বরাদ্দের আগেই আচরণবিধি লঙ্ঘন করে প্রচারণা চালানোর অভিযোগ উঠেছে চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. আল জাবেরের (জাবেদ) বিরুদ্ধে।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আবদুল্লাহ আল মামুন। তিনিসহ বিজয়নগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ছয়জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
কারণ দর্শানোর নোটিশ সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার বিকেল ৪টায় জনসভায় আয়োজন করেন আল জাবের। তিনি এলাকায় মিছিল ও শোডাউন করেছেন। এর সুনির্দিষ্ট প্রমাণ রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে রয়েছে। বিজয়নগরের ইউএনও ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা একাধিকবার ফোন করলেও এবং বিজয়নগর থানা পুলিশ প্রচার কাজ বন্ধ করতে নির্দেশ দিলেও তাৎক্ষণিকভাবে প্রচারণ কাজ বন্ধ করেননি আল জাবের। এটি উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধির পরিপন্থি।
আল জাবেরের বিরুদ্ধে উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা ২০১৬ এর বিধি ৩৩ অনুযায়ী প্রার্থীতা বাতিলের বিষয়ে কেন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে না, তা আগামী রবিবার সকাল সাড়ে ৯টার মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে লিখিতভাবে কারণ দর্শানোর জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
রিটার্নিং কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, আচরণবিধি লঙ্ঘন করে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর অভিযোগে তাকে দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা তথ্য অফিসের ব্যবস্থাপনায় “বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ)’র আওতায় আজ ১ ডিসেম্বর রবিবার বিজয়নগর উপজেলার চান্দুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উঠান বৈঠক ও ছত্তরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গনে নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। জেলার তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে নারী সমাবেশের প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ শামসুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন এমবিবিএস ডা. জাগ্রত জীবন, প্রধান শিক্ষক ছত্তরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাজী মোঃ রফিকুল ইসলাম, সহকারি শিক্ষক শ্যামল চন্দ্র বিশ্বাস, ইউপি সদস্য শেখ মিন্টু এবং উঠান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রধান শিক্ষক চান্দুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবিএম মোরশেদ কামাল, সহকারি শিক্ষক মোছাঃ সেলিমা আক্তার, সহকারি শিক্ষক রুনা লাইলা, সহকারি শিক্ষক স্নিগ্ধা সাহা, সহকারি শিক্ষক রিপন দেবনাথ, সহকারি শিক্ষক মোছাঃ তাহমিনা বেগম সহ প্রায় আটশত নারী পুরুষ।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ শামসুর রহমান বলেন বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা গঠন করার জন্য সবার আগে একটি শিক্ষিত সমাজ ব্যবস্থার প্রচলন করতে হবে। একমাত্র শিক্ষায় পারে সমাজের সকল অসংগতি দূর করতে।
তিনি আরো বলেন, অশিক্ষাই সকল অজ্ঞতার মুল। আমরা বর্তমান সমাজে যে বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা দেখতে পায় যেমন বাল্য বিবাহ, মাদক আসক্ত, চুরি, ডাকাত, ছিনতাই, রাহাজানি ইত্যাদি তার মূলে আছে প্রকৃত নৈতিকতা সর্ম্পূণ শিক্ষার অভাব। যদি আমরা এসব সামাজিক সমস্যার মূলোৎপাটন করতে চাই, একটি বৈষম্যহীন সমাজ গঠন করতে চাই তাহলে নৈতিকতা সর্ম্পূণ শিক্ষার কোন বিকল্প নাই।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বলেন নারীদের যে দুইটি রোগ বেশি হয় তা হলো জরায়ু মুখ ক্যান্সার অন্যটি বেস্ট ক্যান্সার। তাই অবস্যই ৫ম -৯ম শ্রেণী ছাত্রীদের এবং ১০-১৪ বছর বয়সী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বহির্ভূত কিশোরীদের বিনামূল্য এইচপিভি টিকাদান ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তিনি আরোও বলেন আমাদের দেশে, শিক্ষায় নারীরা যদিও এগিয়ে যাচ্ছে তথাপি বাল্য বিবাহের পরিমান কমানো যাচ্ছে না যা আমাদের সমাজের জন্য একটি হুমকির স্বরুপ। তাই বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ করার জন্য সবাইকে এগিয়ে আসার জন্য আহব্বান জানান।
উক্ত নারী সমাবেশ ও উঠান বৈঠকে অন্যান্য বক্তারা বলেন বাল্য বিবাহ ও মাদক আসক্তকে একটি সামাজিক সমস্যা হিসাবে আখ্যা দিয়ে অন্যান বক্তারা বলেন, বাল্য বিবাহ ও মাদক আসক্ত আমাদের জন্য একটি ভয়াভহ সমস্যা। এ সমস্যা দূর করার জন্য একটি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। একটি বাল্য বিবাহ শুধু একটি মেয়ের জীবন ধ্বংস করেন তা নয় বরং দুটি পরিবারই শেষ হয়ে যায়, ঠিক তেমনি মাদক আসক্ত ব্যক্তি পুরো সমাজের জন্য হুমকি স্বরুপ।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগর উপজেলায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাদক ও বিভিন্ন সরঞ্জামসহ উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিলুফা ইয়াসমিন ও তার স্বামী মিনার মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
জানা যায়, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে আজ ১৩ অক্টোবর রবিবার ভোর রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার ইসলামপুর গ্রামে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী কর্তৃক অভিযান পরিচালনা করে।
এ সময় মাদক ব্যবসায়ী মোঃ মিনার মিয়া (৬০) ও তার স্ত্রী উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেম্বার মোছাঃ নিলুফা ইয়াসমিন (৪৫)কে নিজ বাড়ি হতে আটক করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে ৭৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ২টি পাসপোর্ট, ৭৮টি ভুয়া এনআইডি কার্ড, ৫ হাজার ইন্দোনেশিয়ান রুপি, ১ হাজার ১ শ ৪০ ভারতীয় রুপি এবং মাদক বিক্রির নগদ প্রায় সাড়ে ১৭ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের উদ্ধারকৃত দ্রব্যসামগ্রীসহ বিজয়নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
উল্লেখ্য, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসীদেরকে আটক না করা পর্যন্ত যৌথ বাহিনীর এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে লিচু গাছের নিচ থেকে ২ বস্তা গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ ২৭ মার্চ বুধবার ভোরে উপজেলার সিঙ্গারবিল ইউপির কাশিনগর এলাকা থেকে বস্তা ভর্তি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
বিজয়নগর থানার ওসি মো. আসাদুল ইসলাম জানান, বুধবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার সিঙ্গারবিল ইউপির কাশিনগর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে কাশিনগর এলাকার দুধ মিয়ার বাড়ির পাশে লিচু বাগানে দুই ব্যক্তি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ লিচু গাছের নিচ থেকে দুই বস্তার ভেতর থেকে ১৮ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে। এ ঘটনায় দুই জনের নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নিখোঁজের ৩ দিন পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যানপ্রার্থী প্রীতি খন্দকার হালিমাকে নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। ২৮ মে নির্বাচনি প্রচারণার সময় এলাকা থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
আজ ৩০ মে বৃহস্পতিবার সকালে উদ্ধার হওয়ার পর প্রীতি খন্দকার বলেন, ‘আগামী ৫ জুন বিজয়নগর উপজেলা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। নির্বাচনে আমি নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে (পদ্মফুল প্রতীক) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। সার্ভারে ত্রুটির কারণে আমার মনোনয়নপত্র জমা দিতে সমস্যা হওয়ায় পরবর্তীতে হাইকোর্ট থেকে প্রার্থীতা ফিরে পাই।’ কীভাবে নিখোঁজ হলেন, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘‘২৮ মে দুপুরে উপজেলার হরষপুর ইউনিয়নে দুই জন সহযোগী নিয়ে নির্বাচনি প্রচারণায় যাই। হরষপুরের খেয়াঘাট ও ঋষি পাড়ায় ঢুকে প্রচারণার সময় আমার সঙ্গে থাকা দু’জন নারী বাইরে এবং আমি ভেতরে গিয়ে ভোটারদের সঙ্গে কথা বলছিলাম। এ সময় অন্য দু’জন বোরকা পরা নারী এসে বলেন, ‘সামনে একটি মাদ্রাসা আছে, সেখানে অনেক ভোটার আছে’। এই কথা বলে আমাকে একটি পান খেতে দেয়। পানটি মুখে নিতেই আমার মাথা ঘুরতে শুরু করে। তখন তারা একটি কালো মাইক্রো বাসে করে আমাকে নিয়ে যায়। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে নারায়ণগঞ্জের দেওয়ানবাগের একটি হাইওয়ে সড়কে আমাকে ফেলে যায়।’’
‘এতো সকালে ফাঁকা সড়কে কাউকেই খুঁজে পাচ্ছিলাম না। তখন সড়ক দিয়ে অনেকক্ষণ হেঁটে আসার পরে একটি অটো রিকশা দেখতে পেয়ে আশপাশে কোনও থানায় নিয়ে যেতে বলি। পরে, কাঁচপুর হাইওয়ে থানায় আসার পর একজন পুলিশের কাছ থেকে মোবাইল নিয়ে আমার স্বামীকে ফোন দিই। পুলিশের সহায়তায় বিজয়নগর থানা পুলিশ ও আমার স্বামী এসে আমাকে উদ্ধার করেন।’
এই ভাইস চেয়ারম্যানপ্রার্থী অভিযোগ করেন, তার কাছে থাকা একটি মোবাইল, সঙ্গে থাকা টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার- সব নিয়ে গেছেন ওই দুই নারী।
প্রার্থীর স্বামী মাসুদ খন্দকার বলেন, ‘সকালে আমার স্ত্রী আমাকে কল দিয়েছে। পরে থানা থেকেও আমাকে জানিয়েছে। থানা থেকে আমি কাঁচপুরে এসেছি স্ত্রীকে নিয়ে যেতে। স্ত্রী জানিয়েছে, নির্বাচন যেন না করে এজন্য তাকে তুলে নিয়ে গেছে। এখন সে অসুস্থ বেশি কথা বলতে পারছে না। পরে বিস্তারিত জানা যাবে।’
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘ওই নারী প্রার্থী সকালে থানায় এসে আশ্রয় চেয়েছেন। পরে বিজয়নগর থানায় যোগাযোগ করে তাকে পাঠানো হয়েছে।’
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে ৪ লাখ ৮৮ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যমানের জাল টাকা ও জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৯-এর সিপিসি-১-এর সদস্যরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায় উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের কামালমোড়া গ্রামে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার আদশা গ্রামের মৃত আবদুর রশীদের ছেলে মোঃ রাসেল হাজী (৩২), ফেনী জেলার সদর উপজেলার আকরামপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে আলমগীর হোসেন (৩৪) ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের কামালমোড়া গ্রামের সাহাব উদ্দিনের ছেলে মোঃ সানি মিয়া (১৯)।
আজ ৩ মে শুক্রবার দুপুর ১২টায় গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে পাঠানো র্যাব-৯-এর সিলেট ক্যাম্পের মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ মশিহুর রহমান সোহেল স্বাক্ষরিত প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে জাল নোট প্রস্তুতকারী ও বাজারজাতকারী চক্রের সদস্যরা জাল নোট প্রস্তুত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ সারা দেশের বিভিন্ন মার্কেটে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে জাল টাকা প্রতারণামূলকভাবে বাজারজাত করে আসছে। এই চক্রের সদস্যরা অল্প সময়ে অধিক মুনাফার আশায় আসল টাকার ভিতর জাল টাকা মিলিয়ে লেনদেন করে সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছে। এরই প্রেক্ষিতে জাল নোট প্রস্তুত ও বাজারজাতকারী চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তারের মাধ্যমে আইনের আওতায় আনতে র্যাব-৯- গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।
গোপন সংবাদের তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-৯-এর সিপিসি-১-ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয় জানতে পারে যে, জাল নোট বাজারজাতকারী চক্রের তিনজন অসাধু ব্যক্তি বিজয়নগর উপজেলা এলাকায় জাল নোট লেনদেন করার উদ্দেশ্যে অবস্থান করছে।
উক্ত সংবাদের প্রেক্ষিতে র্যাব-৯, বিজয়নগর উপজেলার কামালমোড়া গ্রামে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে বাংলাদেশী ৪ লাখ ৮৮ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যমানের জাল টাকা ও জাল নোট তৈরির সরঞ্জামাদি (স্ক্যানার সংযুক্ত কালার প্রিন্টার, প্রিন্টারের পাউডার কালি, জাল নোট তৈরির জন্য ব্যবহৃত সাদা কাগজ, হার্ড ড্রাইভ, কী বোর্ড, মাউস, মাল্টিফ্লাগসহ ইলেকট্রিক ক্যাবল, এন্টি কাটার এবং খালি জারিকেন ইত্যাদি) সহ জাল নোট প্রস্তুতকারী ও বাজারজাতকারী চক্রের তিনজন সদস্যকে গ্রেফতার করে।
পরে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য গ্রেফতারকৃতদেরকে বিজয়নগর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়াও এই চক্রের অন্যান্য সদস্যদের গ্রেফতারে র্যাব-৯-এর গোয়েন্দা নজরদারি এবং চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে।