চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে ৬শত পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ মোর্শেদ মিয়া নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের ভোলাউক গ্রামের দক্ষিণপাড়া থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মোর্শেদ মিয়া ভোলাউক গ্রামের দক্ষিণপাড়ার জসিম উদ্দিনের ছেলে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহাগ রানা জানান, শনিবার বিকেলে ভোলাউক গ্রামের দক্ষিণপাড়ায় অভিযান চালিয়ে মোর্শেদ মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তার শরীরে তল্লাশী চালিয়ে ৬শত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিশেষ প্রতিনিধি ॥ নাসিরনগর উপজেলা সদরে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ফিল্ড অফিসার হিসেবে চাকরি করেন। জেলা শহরের মধ্যপাড়ায় বসবাস করেন পরিবার নিয়ে। গত ৫ বছর ধরে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরে নিজের মোটর সাইকেল দিয়ে কর্মস্থলে আসা-যাওয়া করেন। কিন্তু এখনো নিজের ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে পারেননি তিনি। গত তিন বছর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) অফিসে কাগজপত্রসহ ফি জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু অফিস থেকে নানা জটিলতা দেখিয়ে তাকে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে মোটর সাইকেল নিয়ে চলার পথে অসংখ্যবার জরিমানা দিতে হয়েছে তাকে।
সরেজমিনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিআরটিএ অফিসে গিয়ে শরিফ উদ্দিনের মতো আরো বেশ কয়েকজনকে নানা সমস্যা নিয়ে আশপাশে পায়চারি করতে দেখা যায়। কথা হয় তৌফিক আহমেদ নামের এক ভুক্তভোগীর।
তিনি বলেন, আমি একটি বেসরকারি সংস্থায় (আশা) লোন অফিসার হিসেবে নবীনগর উপজেলায় কর্মরত। ২০২০ সালে মোটর সাইকেলের ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করি। সব প্রক্রিয়া শেষ করার পর ভাইভাতে আমার কাছে জানতে চাওয়া হয়, আমি কার লোক বা কারও মাধ্যমে লাইসেন্স করতে এসেছি কি না? আমি না সূচক উত্তর দেওয়ায় আমাকে বের করে দেওয়া হয়। পরে সরকারি লাইসেন্স ফি আড়াই হাজার টাকার স্থলে বিআরটিএ’র স্টাফ আবু বক্করের সঙ্গে নয় হাজার টাকায় চুক্তি করি। তারপরও গত তিন বছর ধরে ঘুরতে হচ্ছে। আজ আমাকে আবার নতুন করে আবেদন করতে বলা হয়েছে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ), ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সার্কেল অফিস দালালদের জন্য উন্মুক্ত। এখানে চিহ্নিত কয়েকজন দালালের আধিপত্য রয়েছে। এর মধ্যে আজাদ, শাহ আলম, মোস্তাকিম, আবুল, মেড্ডার খোকন, শরীফ, কসবার শাহ আলম, সামীর ও আহসানের নাম উল্লেখযোগ্য। তারা অফিসের ফটকের সামনেই বেঞ্চ পেতে বসে থাকেন। অফিসের মূল স্টাফদের সঙ্গে তাদের সখ্যতা রয়েছে। সরকারি বিভিন্ন কর্মসূচিতেও কর্মকর্তাদের সঙ্গে তারা উপস্থিত থাকেন। এছাড়া মফিজ ও আবু বক্কর নামে দুজন নিজেদের স্টাফ পরিচয় দিয়ে কাজ করেন। অথচ তাদের কোনো নিয়োগপত্র নেই। তারা দালালদের সহায়কের ভূমিকায় কাজ করেন।
কাছে আবু বক্কর নিজেকে এই অফিসের সিল মেকানিক হিসেবে দাবি করেন। এছাড়া কোনো দালালের সঙ্গেও তার কোনো সম্পর্ক নেই বলেও জানান।
জানা যায়, নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করার পর প্রাথমিক অবস্থায় লার্নার লাইসেন্স প্রদান করা হয়। পরে ধাপে ধাপে প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা, ভাইভা ও ফিঙ্গার প্রিন্ট নেওয়া হয়। কিন্তু দালাল ছাড়া এই প্রক্রিয়া করা প্রায় অসম্ভব। পদে পদে বিভিন্ন অজুহাতে অফিস থেকে লাইসেন্স আবেদনকারীকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। পরে বাধ্য হয়ে দালালের দারস্থ হতে হয় আবেদনকারীদের। তারা লাইসেন্সপ্রতি ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা নিয়ে থাকেন। এর মধ্যে ডোপ টেস্ট থেকে শুরু করে ভাইভা, ফিঙ্গার প্রিন্ট সবকিছু দালালরাই ম্যানেজ করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিআরটিএ’র তথ্য অনুযায়ী, জেলায় ১৫ হাজার থেকে ১৮ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিক্সা চলাচল করছে। এর মধ্যে মাত্র পাঁচ হাজার ২৫০টি সিএনজিচালিত অটোরিক্সার লাইসেন্স আছে।
বিজয়নগর উপজেলার কালাছড়া গ্রামের সিএনজি চালিত অটোরিক্সা চালক রোমান মিয়া অভিযোগ করে বলেন, ২০১৮ সালে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে এক দালালকে ১২ হাজার টাকা দেন। কয়েক দিন ঘোরানোর পর তাকে আর পাওয়া যায়নি। পরে কসবার কামালপুরের দালাল শাহ আলমের সঙ্গে ১৮ হাজার টাকায় চুক্তি করি। এরপরও প্রায় তিন বছর কেটে গেল। লাইসেন্স পাওয়া হলো না।
এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিআরটিএ অফিসের সহকারী পরিচালক আশরাফ উদ্দিন সিদ্দিক বলেন, আমি এই কার্যালয়ে সম্প্রতি যোগ দিয়েছি। অভিযোগের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হবে। প্রয়োজনে দালালদের ধরে পুলিশে সোপর্দ করা হবে।
নিজেকে সিল মেকানিক হিসেবে দাবি করা আবু বক্করের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার তো সরকারি কোনো নিয়োগ নেই। দীর্ঘদিন ধরে তিনি এভাবে এখানে কাজ করছেন বলে জানতে পেরেছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে ২৫ গ্রামে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। এসময় রামদা, বল্লম, এককাইট্টা, টেঁটা, ফলা, চল, সড়কিসহ প্রায় তিন হাজার দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
২৭ এপ্রিল বৃহস্পতিবার থেকে আজ ৬ মে শনিবার ভোর পর্যন্ত পুলিশ উপজেলার নূরপুর, হরিপুর, নরহা, চিতনা, ধরমন্ডল,শংকরাদহ, গোকর্ণ, কুন্ডা, কুন্ডা জেলে পাড়া, শ্রীঘর, চাপরতলা, ভোলাউক, উরিয়াইন, আতুকুড়া, মুকবুলপুর ও পূর্বভাগসহ ২৫টি গ্রামে অভিযান পরিচালনা করে বিপুল পরিমান এই দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে।
এদিকে শনিবার বেলা ১১টায় পুলিশের পক্ষ থেকে কৃষি কাজ ও নিত্যদিনের ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্র ছাড়া ঝগড়া-বিবাদে ব্যবহার করা হয় এমন ধরনের দেশীয় অস্ত্র যাতে তৈরী না করেন সে জন্য উপজেলার ৩৮জন কামার (কর্মকার) এবং ১৬জন বাঁশ ব্যবসায়ীর সাথে সভা করেছেন।
সভায় কামারদের বলা হয়েছে, ঝগড়া বিবাদে ব্যবহার করা হয় এমন ধরনের অস্ত্র রামদা, বল্লম, এককাইট্টা, ফলা, যেন তৈরী করা না হয়। এছাড়াও বাঁশ ব্যবসায়িরা যেন টেঁটা তৈরী না করেন সেজন্য তাদেরকে সতর্ক করে দেয়া হয়।
নাসিরনগর থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত এক মাসে নাসিরনগরে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বেশ কিছু সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এসব সংঘর্ষের ঘটনায় প্রায় হাজার খানেক লোক কম বেশী আহত হন। এছাড়া ঈদ-উল ফিতরের দিন উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়নের খাগালিয়া গ্রামে দুই দল গ্রামবাসীর সংঘর্ষে জামাল নামে একজন কৃষক নিহত ও প্রায় অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়।
এরপরই দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারে নাসিরনগর থানা পুলিশকে নির্দেশ দেন পুলিশ সুপার। পুলিশকে নিদের্শ দেন। পুলিশ সুপারের নির্দেশ পেয়ে গত ১০ দিনে পুলিশ উপজেলার ২৫টি গ্রামে অভিযান চালিয়ে ৩ হাজার দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেন। এসব অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় অস্ত্র আইনে তিনটি মামলায় ৮ জনকে আসামি করা হয়।
এ ব্যাপারে নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকারের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, কামার ও বাঁশ ব্যবসায়ীরা যাতে ঝগড়া ফ্যাসাদে ব্যবহৃত হয় সে ধরনের দেশীয় অস্ত্র তৈরী না করেন সেজন্য তাদেরকে নিয়ে শনিবার সভা করেছি। বেলা ১১টায় অনুষ্ঠিত সভায় উপজেলার ৩৮ জন কাঁমার ও ১৬জন বাঁশ ব্যাবসায়ি অংশ নেন।
ওসি আরো বলেন, দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিক্রির জন্য রাখা নিষিদ্ধ পিরানহা মাছ জব্দ করেছে নাসিরনগর উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য দপ্তর। আজ ২৫ জুন বুধবার সকালে উপজেলা সদরের একটি মৎস্য আড়তে পরিচালিত অভিযানে প্রায় ৪০ কেজি পিরানহা মাছ জব্দ করা হয় এবং এক আড়তদারকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
আসামি কংশ দাস নামের এক আড়তদারকে “মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০” এর অধীনে জরিমানা করা হয়। অভিযান পরিচালনা করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী রবিউস সারোয়ার এবং সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফাহিমুল আরেফীন।
স্থানীয় মৎস্যজীবীরা অভিযোগ করে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পিরানহা ও বিষাক্ত রাসায়নিকমিশ্রিত চাষের মাগুর মাছ বিক্রি করে আসছিল।
নাসিরনগর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী রবিউস সারোয়ার বলেন, পিরানহা মাছ দেখতে রূপচাঁদার মতো হলেও এটি ক্ষতিকর। জব্দকৃত মাছ স্থানীয় একটি এতিমখানায় বিতরণ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে রনি মিয়া (৬) নামে এক শিশুকে খুন করার তিনদিন পর তার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ ০২ মার্চ বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলার কুলিকুন্ডা গ্রামের একটি পুকুর থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহত রনি মিয়া কুলিকুন্ডা গ্রামের রহিম উদ্দিনের ছেলে। সে কুলিকুন্ডা দক্ষিণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলো। এ ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে পুলিশ রিফাত মিয়া (১৩) ও লিটন মিয়া (১৭) নামে দুই কিশোরকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত রিফাত মিয়া কুলিকুন্ডা গ্রামের শাহ আলমের ছেলে ও লিটন মিয়া একই গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে।
স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি বিকেলে রনি মিয়া ইউনিয়নের দাঁতমন্ডল গ্রামের ওরসে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়। রাতে বাড়িতে না ফেরায় পরিবারের লোকজন ওরসে মাইকিং করে। পরে শিশুর পরিবারের পক্ষ থেকে নাসিরনগর থানায় একটি ডায়রি করা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে নিহতের বাড়ির পাশের একটি পুকুর থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
এ ব্যাপারে নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকার বলেন, ধারনা করা হচ্ছে শিশু রনি মিয়ার কাছ থেকে একটি মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়ার জন্য তাকে খুন করে তার লাশ পুকুরে ফেলে দেয়া হয়।
তিনি বলেন, ২৮ ফেব্রুয়ারি দাঁতমন্ডল গ্রামের ওরসে যাওয়ার কথা বলে রনি মিয়া ঘর থেকে বের হয়। গ্রামের লোকজন রিফাতের সাথে রনি মিয়াকে ওরসে যেতে দেখে।
পরিবারের লোকজন রিফাতের ব্যাপারে সন্দেহ পোষন করায় আমরা প্রথমে রিফাততে আটক করি। রিফাত পুলিশের কাছে হত্যাকান্ডের সাথে তার সম্পৃক্ততার কথা পুলিশের কাছে স্বীকার করে ও তার সাথে লিটন মিয়া ছিলো বলে জানায়।
পরে লিটনকেও গ্রেফতার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে লিটনও হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। পরে তাদের দেয়া তথ্য মতে কুলিকুন্ডা গ্রামের একটি পুকুর থেকে শিশু রনি মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। তিনি বলেন, এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে প্রান্তিক শিশুদের অধিকার, উন্নয়ন ও মননশীলতা বিকাশের লক্ষ্যে উপজেলার জেঠাগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে “মিট দ্যা চিলড্রেন” শীর্ষক কর্মশালা আজ ২ মার্চ শনিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
“শিশুরা দেশের সব চাইতে মূল্যবান সম্পদ, কেননা স্মার্ট বাংলাদেশ বির্নিমাণে তাদের হাত ধরেই আসবে আগামী দিনের সমষ্ঠিগত উন্নয়ন ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জেঠাগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির ১৫০ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী এই কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্বাস উদ্দিন।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন “মিট দ্যা চিলড্রেন” বাংলাদেশের প্রধান সমন্বয়কারী মোঃ আরিফ ইকবাল।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: আওতাদ হোসেন খানঁ, নাসিরনগর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আজিজুর রহমান চৌধুরী, শিক্ষানুরাগী মোঃ মাহবুবুর রহমান, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সদস্য, মোঃ শহীদ মাষ্টার, বিপ্লব দেব।
দিনব্যাপী কর্মশালা পরিচালনা করেন বিশিষ্ট মোটিভেশনাল স্পিকার ও লিডারশীপ ট্রেইনার মো: এখলাছ উদ্দিন।
উক্ত কর্মশালার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা, শিক্ষা পরিকল্পনা, খেলাধূলা, বিজ্ঞান চর্চা, সাংস্কৃতিক চর্চা ও সৃষ্ঠিশীল বিভিন্ন কার্যক্রমের উপর আলোকপাত করা হয়।