স্টাফ রিপোর্টার :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লাকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে যুবদল। ৯ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌর ও সদর উপজেলা যুবদলের যৌথ উদ্যোগে শহরের পাওয়ার হাউজ রোড থেকে এক বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে মিছিলটি শহরের টি.এ. রোড প্রদিক্ষণ করে রেলগেইট সংলগ্ন জেলা পরিষদ মার্কেটের সামনে সংক্ষিত প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সদর উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, জেলা বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট গোলাম সারোয়ার ভ‚ইয়া খোকন, এ.বি.এম মোমিনুল ইসলাম, জেলা যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুর রহিম গোলাপ, সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলীপ প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, পুলিশ মিথ্যা ও মনগড়া মামলায় বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করছে। তারা অবিলম্বে জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লার নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরানুল ইসলাম বলেন, গ্রেফতারী পরোয়ানার আসামী হিসেবে শামীম মোল্লাকে গ্রেফতা করা হয়েছে। তিনি ১৫টিরও বেশী মামলার এজহারভুক্ত আসামী। তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আমাদের নদীগুলো আমাদের ভবিষ্যৎ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিশ্বব্যাপী পালিত হলো আন্তর্জাতিক নদীকৃত্য দিবস ২০২৫। এই দিবসটি উপলক্ষে নদী ও প্রকৃতি সুরক্ষা সামাজিক আন্দোলন তরী বাংলাদেশ এর আয়োজনে নদী রক্ষায় দায়িত্ব ও দায়বদ্ধতা ‘ শীর্ষক এক আলোচনা সভা আজ ১৪ মার্চ শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠানে হয়েছে।
সভায় বক্তারা নদী সুরক্ষার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক), মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন,মাল্টিপার্টি এডভোকেসি ফোরাম সাধারণ সম্পাদক এবিএম মমিনুল হক, জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি দীপক চৌধুরি বাপ্পি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব সহ-সভাপতি ইব্রাহিম খান সাদাত, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হুরায়রা।
সভায় সভাপতিত্ব করেন তরী বাংলাদেশ এর আহবায়ক শামীম আহমেদ।
সভায় বক্তারা নদী রক্ষায় প্রশাসনের পাশাপাশি সবার সক্রিয় অংশগ্রহণের আহবান জানান। সোহেল রানা ভূইয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন তরী বাংলাদেশ এর আহবায়ক কমিটির সদস্য খালেদা মুন্নী। আমন্ত্রিত অতিথিদের পাশাপাশি নদীরক্ষায় করনীয় সংক্রান্ত বিষয়ে বক্তব্য রাখেন তরী বাংলাদেশ এর সদস্য মাহবুব খাঁন ও সফিউল আলম সুমন, মোহাম্মদ জাবেদ হোসাইন, মো. সাবের হোসাইন, শাহ আলম পালওয়ান।
আলোচনা সভায় বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মী ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দের পাশাপাশি আরো উপস্থিত ছিলেন তরী বাংলাদেশ এর আহবায়ক কমিটির সদস্য নাফিজ আহমেদ সেলিম, হৃদয় কামাল, মোস্তফা দেলোয়ার, সদস্য সাদেকুল ইসলাম ভূঁইয়া, আলমগীর হোসাইন, শাকিল আহমেদ, শাহগীর মৃধা, আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, আব্দুল হেকিম, জুবাইদুর রহমান মেহেদী প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ৪ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জন্য শোকাবহ দিন। সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১ ছাত্রলীগ নেতাসহ ১২জনের মৃত্যুবার্ষিকী আজ। দিবসটি উপলক্ষে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। ২০১১ সালের এইদিন বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর আসনের উপ-নির্বাচনে বিজয়ী আওয়ামীলীগ নেতা বর্তমানে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি’র সফর সঙ্গী হয়ে টুঙ্গীপাড়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাজার জিয়ারত শেষে ঢাকায় ফেরার পথে ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার সলিলদিয়ায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১২ সন্তান।
এরা হচ্ছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা মেহেদী আলম শান্ত (৩১), সরকারি কলেজের সাবেক এজিএস আরিফুল ইসলাম বাবু (৩০), জেলা ছাত্রলীগ নেতা শওকত হোসেন লিয়েন (২৮), মোর্শেদ আলম (২৯), শাহজাহান রহমতুল্লাহ রুমেল (২৮), অ্যাডভোকেট জিয়াউল আমিন রিয়াদ (২৯), শেখ রায়হান উদ্দিন (২৮), হাফেজ আব্দুল্লাহ মাসুদ তানভীর (২৯), মোঃ ইমরানুর রেজা ইমরান (২৮), নূরুল আসিফ চৌধুরী (২৮) ও মিজানুর রহমান (৩৫)। পরদিন ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান মোঃ আলমগীর (২৮)।
পরবর্তীতে শহরের পৌর মুক্ত মঞ্চের প্রধান ফটকের সামনে তাদের স্মরণে একটি স্মৃতি সৌধ নির্মাণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। ১০ ফেব্রুয়ারি শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয়ে এই শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়াহিদ খান লাভলু।
ডেপুটি কমান্ডার গাজী রতন মিয়ার সভাপতিত্বে এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াসেল সিদ্দিকী, সদর উপজেলার সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হোরায়রাহ্, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোবারুল হক ফরিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহনেওয়াজ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ তাজুল ইসলাম প্রমুখ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর নির্দেশনায় মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সভাপতি মোঃ আহসানউল্লাহ হাসান।
চলারপথে রিপোর্ট :
একসাথে তিনটি শিশুর জন্ম দিয়েছেন মরিয়ম আক্তার নামে এক প্রসূতি মা। ৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার রাত জেলা শহরের কুমারশীল মোড়ের একটি প্রাইভেট হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে প্রসূতি মা বেদেনা আক্তার ১ ছেলে ও ২ মেয়ে সন্তানের জন্ম দেন।
হাসপাতালের গাইনি চিকিৎসক ও জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গাইনি কনসালটেন্ট ড. গোপা পাল ও হাসপাতালের কনসালটেন্ট (অ্যানেস্থেশিয়া) ডা. খোকন দেবনাথ সিজারিয়ান অপারেশন করেন। জন্ম নেয়া নবজাতকেরা ও মা সুস্থ আছে।
প্রসূতি মরিয়ম আক্তার হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার প্রীয়ম গ্রামের প্রবাসী নূর উদ্দিনের স্ত্রী।
গাইনি কনসালটেন্ট ড. গোপা পাল জানান, প্রথম দিকে স্থানীয় হাসপাতালে মরিয়ম চিকিৎসা নিতো। গত একমাস আগে প্রসূতি আমার কাছে চিকিৎসাসেবা নিতে আসে। তখন আল্ট্রাসনোগ্রাফির মাধ্যমে গর্ভে তিনটি শিশু রয়েছে জানা যায়। পরে তাকে চিকিৎসাসেবা দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার রাতে প্রসূতির শারীরিক অবস্থা খারাপ হলে হাসপাতালে নিয়ে আসেন তার স্বজনেরা। হাসপাতালে আনার পর পেটে শিশুগুলোর নড়াচড়া কম ছিল ও পানি ভেঙে গিয়েছিল। তার শরীরে রক্তের পরিমাণও কম ছিল। তাই রাত সাড়ে ৭টার দিকে দ্রুত তাকে অস্ত্রোপচার করা হয়। অস্ত্রপাচারের মাধ্যমে ২টি ফুটফুটে মেয়ে ও ১ ছেলে সন্তান জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি আরো বলেন, শিশু তিনটি যথাক্রমে ছেলে ২ কেজি ৩০০ গ্রাম ও মেয়ে ২ কেজি ১০০ গ্রাম ও ২ কেজি নিয়ে জন্ম গ্রহণ করে। ভূমিষ্ঠ তিনটি শিশু ও মা ভালো আছেন। ওই দম্পতির ঘরে আগে আরো ১টি মেয়ে সন্তান রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে ১২ দফা দাবিতে আজ ১১ আগস্ট রবিবার দুপুরে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা। দাবির প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করেন কলেজ কর্তৃপক্ষ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ও শিক্ষার্থীরা জানান, দুপুর ৩টার দিকে শিক্ষার্থীরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ প্রাঙ্গণে সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেন। তারা কলেজের উপাধ্যক্ষ সহযোগী অধ্যাপক হামজা মাহমুদ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান আবু সালেহ মো. নইমুদ্দিনের পদত্যাগ, কলেজে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধসহ ১২ দফা দাবি উত্থাপন করেন।
দাবিগুলো লিখিতভাবে কলেজের অধ্যক্ষের কাছে জমা দেন। বিষয়টি নিয়ে কলেজের সকল শিক্ষকের সঙ্গে আলোচনা করেন কলেজের অধ্যক্ষ।
দাবিগুলো হলো-ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু করে সকল প্রকার রাজনীতি কলেজে নিষিদ্ধ করতে হবে, শিক্ষকরাও ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকতে পারবে না এবং কোনো রাজনৈতিক এজেন্ডাসহ কোনো প্রকার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পালিত হবে না। ক্লাসের মানোন্নয়নসহ শিক্ষার্থীদের কাছে পাঠ্যবই পৌঁছাতে পারছে কি না তা নিশ্চিত করতে হবে। শেণিকক্ষে পড়ানো সিলেবাসের বিষয়বস্তর উপর পরীক্ষা নিতে হবে এবং হুটহাট নোটিশে বা শ্রেণিকক্ষে ঘোষণা দিয়ে চাপানো যাবে না। শ্রেণি পরীক্ষা, অর্ধবার্ষিকী ও বাৎসরিক পরীক্ষা খাতা মূল্যায়নের পর নম্বরপত্রে নম্বর তুলে নেওয়ার পর শিক্ষার্থীদের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে এবং মূল্যায়নের ধরণের জবাবদিহিতা শিক্ষকদের দিতে হবে। পরিকল্পিতভাবে ব্যবহারিক ক্লাসের সময় নির্ধারণসহ মানোন্নয়ন করতে হবে। কলেজে ধর্মপালন, হিজাব বা নিকাব পরিধানে কোনো প্রকার বাধা দেওয়া যাবে না এবং কোনো প্রকার কটুক্তি, অপমানমূলক কথা বা ইঙ্গিত কোনো শিক্ষক দিতে পারবে না। এমন হলে সেই শিক্ষকদের জবাবদিহিতা নিশ্চিতসহ শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। ধর্মপালনে কোনো প্রকার বাধা দেওয়া যাবে না, সকল শিক্ষককে লিখিতভাবে এই বিবৃতি দিতে হবে এবং কলেজের ওয়েবসাইটেও প্রকাশ করতে হবে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শিক্ষকদের বোঝাপড়া ও যোগাযোগ বাড়াতে হবে। প্রত্যেক শ্রেণিতে মনিটর নিয়োগ দেয়াসহ শিক্ষকরা কিভাবে পাঠদান করাচ্ছেন সেই বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মতামত নিয়ে রিপোর্ট করবেন। শ্রেণিকক্ষের উন্নয়নসহ শিক্ষার্থীদের দ্বারা শ্রেণিকক্ষের কার্যক্রমে অন্যান্য শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভূক্তি বাড়াতে হবে। পড়াশোনায় প্রায় এক মাসের ক্ষতি হওয়ায় একাদশ শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা বাতিলসহ সবাইকে অবিলম্বে দ্বাদশ শ্রেণিতে উত্তীর্ণ করে দ্বিতীয় বর্ষের পাঠদান শুরু করতে হবে।
আন্দোলন চলাকালীন কলেজের উপাধ্যক্ষ নিজের ফেসবুকের মাধ্যমে সরাসরি শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলে সম্বোধন করেছিল। তাই উপাধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবি করেন তারা। এবিষয়ে কলেজের ওয়েবসাইট ও ফেসবুকে কর্তৃপক্ষের আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিতে হবে। মেয়েদের সঙ্গে অশোভন আচরণসহ নানা রকম অভিযোগ থাকায় ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান আবু সালেহ মো. নইমুদ্দিনের পদত্যাগ বা বদলির দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ. জেড. এম. আরিফ হোসেন বলেন, শিক্ষার্থীরা ১২ দফা দাবি উত্থাপন করেন। শিক্ষকদের সঙ্গে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছি। কলেজের উপাধ্যক্ষ হামজা মাহমুদ এবং ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান আবু সালেহ মো. নইমুদ্দিনের পদত্যাগ দাবি করেছেন। শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠাব।