অনলাইন ডেস্ক :
হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুর পর আগামী ২৮ জুন অনুষ্ঠিত হবে ইরানে নতুন নির্বাচন। সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ এই নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে। ইরানের গণমাধ্যম ‘ইরান ইন্টারন্যাশনাল’ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
আহমাদিনেজাদ সমর্থক পরিচালিত ‘দোলাত বাহার’ টেলিগ্রাম চ্যানেলে শনিবার সমর্থকদের একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, পরিস্থিতি অগ্রগতির দিকে যাচ্ছে।
আহমাদিনেজাদ বলেছেন, শুধু ইরানে নয়, গোটা বিশ্বেই দ্রুত পরিবর্তন ঘটছে এবং আমি আশাবাদী যে আমরা শিগগিরই একটি দারুণ পরিবর্তন দেখতে পাব।
সংসদে আহমাদিনেজাদ সমর্থকরা ইতোমধ্যেই আহমাদিনেজাদের সম্ভাব্য প্রার্থিতাকে স্বাগত জানিয়েছেন। তারা দাবি করেছেন, আহমাদিনেজাদই ইরানের অন্যতম জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
ইরানের পার্লামেন্টে তাবরিজ অঞ্চলের প্রতিনিধি আহমাদ আলীরেজা বেইগি বলেছেন, যদি মাহমুদ আহমাদিনেজাদ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, তাহলে তিনি বিজয়ী হবেন। পাশাপাশি তিনি সতর্ক করে বলেছেন, গার্ডিয়ান কাউন্সিলকে অবশ্যই আহমাদিনেজাদের প্রার্থিতার অনুমোদন দিতে হবে। তিনি যদি প্রার্থী হন এবং এই প্রার্থিতাও যদি বাতিল করা হয় তাহলে সেটার পরিণতি খুব খারাপ হবে।
মাহমুদ আহমাদিনেজাদ ২০০৫ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত পরপর দুই মেয়াদে ইরানের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। এর আগে তিনি রাজধানী তেহরানের মেয়র হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু ২০১৭ এবং ২০২১ সালে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও গার্ডিয়ান কাউন্সিল তার প্রার্থীতার অনুমোদন দেয়নি।
২০১৭ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হওয়ার পর সাবেক এই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পদ্ধতির স্পষ্টবাদী সমালোচক হয়ে ওঠেন। এমনকি প্রকাশ্যে ইরানের শীর্ষ নেতা খামেনিরও তিনি সমালোচনা করেন। তিনি গত দুই বছর ধরে সর্বোচ্চ নেতার ঘনিষ্ঠ অনুগতদের কোপানাল এড়াতে বেশিরভাগ সময় ‘চুপ’ থেকেছেন।
খামেনির উত্তরসূরি এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হতে সাংবিধানিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা ‘গার্ডিয়ান কাউন্সিল’ কর্তৃক অনুমোদন পেতে হয়।
হাকিকুল ইসলাম খোকন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে :
দ্বিতীয়বারের জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে ফেরার পর থেকেই অবৈধ অভিবাসন এবং অনুপ্রবেশের মতো ইস্যুতে ডোনাল্ড ট্রাম্প জিরো টলারেন্স নীতিতে চলছেন। এই আবহে কয়দিন আগেই কলম্বিয়াসহ বেশ কিছু দেশে অবৈধ অভিবাসীদের ফিরিয়ে দিয়েছিল ট্রাম্প প্রশাসন। এবার সামরিক বাহিনীর বিমানে করে ভারতীয় অভিবাসীদেরকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প। আজ ৪ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানায়।
খবরে উল্লেখ করা হয়, একজন মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন সামরিক পরিবহনে করে ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসী ফেরত পাঠানোর মধ্যে সবচেয়ে দূরত্ব গন্তব্য হলো ভারত।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র যে পদক্ষেপ নিয়েছে সেক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামরিক বাহিনীর সহযোগিতা নিচ্ছেন। যার মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন, সামরিক বাহিনীর বিমান ব্যবহার এবং সামরিক ঘাঁটিতে অভিবাসীদের রাখা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা জানান, সামরিক বাহিনীর সি-১৭ বিমানে করে অভিবাসীদের একটি ফ্লাইট ভারত রওনা দিয়েছে। যেটি পৌঁছাতে ২৪ ঘণ্টা সময় লাগবে।
মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগনও টেক্সাসের এল পাসো এবং ক্যালিফোর্নিয়ার সান দিয়াগোতে আটক পাঁচ হাজারের বেশি অভিবাসীকে বহিষ্কারের জন্য ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছে।
ইতোমধ্যে সামরিক বিমানে করে অভিবাসীদের গুয়েতেমালা, পেরু এবং হন্ডুরাসে ফেরত পাঠানো হয়েছে। যদিও সামরিক বিমানে করে অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো ব্যয়বহুল।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, গত সপ্তাহে গুয়াতেমালায় একটি সামরিক বিমানে করে অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে কমপক্ষে জনপ্রতি চার হাজার ৬৭৫ ডলার খরচ হয়।
সূত্র: রয়টার্স
অনলাইন ডেস্ক :
ভয়াবহ গতিতে এগিয়ে আসছে আরব সাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়। এ নিয়ে নিয়মিত আপডেট দিচ্ছে ভারতীয় আবহাওয়া দফতর। আজ ১০ জুন শনিবার ভারতের সরকারি সংস্থাটি জানিয়েছে, আরও শক্তিশালী হবে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়। বাড়বে ঝোড়ো হাওয়ার বেগ।ভারতীয় আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ঝড়ের বেগ ঘণ্টায় ১৭০ কিলোমিটার ছুঁয়ে ফেলতে পারে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের
সংস্থাটি জানিয়েছে, শেষ ছয় ঘণ্টায় ১১ কিলোমিটার বেগে উত্তরদিকে অগ্রসর হয়েছে অতি প্রবল ঘূ্র্ণিঝড় বিপর্যয়। শনিবার রাত আড়াইটার দিকে সেটি পূর্ব-মধ্য আরব সাগরের উপরে অবস্থান করছে। এটি গোয়া থেকে ৬৯০ কিমি পশ্চিম, মুম্বাই থেকে ৬৪০ কিমি পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম এবং পোরবন্দরের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে ৬৪০ কিলোমিটার দূরে।
আগাম বার্তায় ভারতীয় আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ‘আগামী ২৪ ঘণ্টায় অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় আরও শক্তিশালী হবে এবং উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হবে। পরবর্তী তিন দিনে আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হবে বিপর্যয়।’
আগাম বার্তায় বলা হয়েছে, শনিবার সকাল থেকে পূর্ব-মধ্য আরব সাগর এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য আরব সাগরে ঘণ্টায় ১৩০-১৪০ কিলোমিটার বেগে হাওয়া বইবে। দমকা হাওয়ার বেগ কখনও কখনও ঘণ্টায় ১৫৫ কিলোমিটারে পৌঁছে যেতে পারে। সন্ধ্যায় ঝড়ের দাপট আরও বাড়বে। সেইসময় ঝড়ের বেগ কখনও কখনও ঘণ্টায় ১৬৫ কিলোমিটার ছুঁয়ে ফেলবে। অধিকাংশ সময় ঘণ্টায় ১৪০-১৫০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বইবে। উত্তর-পূর্ব আরব সাগরের সংলগ্ন এলাকায় ঘণ্টায় ৭০-৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড় চলবে। দমকা হাওয়ার বেগ ৮০ কিলোমিটার হতে পারে।
হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, তবে সন্ধ্যা থেকে কিছুটা বেগ কমবে। সেই সময় ঘণ্টায় ১৩৫-১৪৫ কিমিতে হাওয়া বইবে (সর্বোচ্চ বেগ হতে পারে ১৬০ কিমি)। রবিবার থেকে ক্রমশ কমতে থাকবে ঝোড়ো হাওয়ার বেগ।
অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের জেরে উত্তাল থাকবে সমুদ্র। সেজন্য আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত পূর্ব-মধ্য আরব সাগর এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য আরব সাগরে মৎস্যজীবীদের যেতে নিষেধ করা হয়েছে।
চলারপথে ডেস্ক :
কুয়েতে সোমবার তেলের খনিতে পাইপ লাইন ছিদ্র হয়ে ছড়িয়ে পড়ছে তেল সারা মরুভূমিতে। দেশটির স্থানীয় গণমাধ্যম আল রাই,ও আরব টাইমস এক সংবাদে প্রকাশ করেছে। দেশটির পশ্চিমাঞ্চল তেলের খনি থেকে তেল ছড়িয়ে পড়ার ২০ মার্চ সোমবার জরুরী অবস্থা ঘোষনা করে রাষ্ট্রীয় তেল কোম্পানি (KOC). রাষ্ট্রীয় তেল কোম্পানীর একজন মুখপাত্র কুসাই আল আমের, এক বিবৃতিতে জানান, তেল ছড়িয়ে পড়ার ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি,তবে বিষাক্ত ধোঁয়া ও শনাক্ত করা যায়নি। তেল উতপাদনে ও কেনো ব্যাঘাত ঘটেনি বলে বিবৃতিতে বলা হয়।
কুয়েত তেল কোম্পানির মুখপাত্র আরো বলেন, তেলের খনিতে পাইপ লাইন ছিদ্র হয়ে ছড়িয়ে পড়ছে তেল মরুভূমিতে । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে টিম পাঠানো হয়েছে । কুয়েতে তেল কোম্পানির টুইটার একাউন্টে ও এখবর পোস্ট করা হয়েছে। কুয়েত বিশ্বের অন্যতম তেল উতপাদন কারী দেশ, দেশটির শতকরা ৯০ ভাগ রাজস্ব আয় আসে তেল থেকে।
অনলাইন ডেস্ক :
গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি চুক্তি প্রচেষ্টায় সহায়তার জন্য আগত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। আগামী ২০ জানুয়ারি হোয়াইট হাউজে অভিষেক হতে যাচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের। এ নিয়ে শীঘ্রই ওয়াশিংটনে সফরের পরিকল্পনা করেছেন নেতানিয়াহু। গতকাল ১৫ জানুয়ারি বুধবার রাতে এক টুইটে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
১৫ জানুয়ারি বুধবার এ খবর দিয়েছে জেরুসালেম পোস্ট।
আরও পড়ুন
টিউলিপের স্থলাভিষিক্ত হলো এমা রেনল্ডস
নেতানিয়াহু বলেন, ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানাই, তিনি বহু জিম্মি এবং তাদের পরিবারের কষ্টের অবসানে সহায়তা করেছেন।
এছাড়া প্রধানমন্ত্রী তার মন্তব্যে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক ‘গাজা কখনো সন্ত্রাসবাদের আশ্রয় হবে না’ বক্তব্যের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেন এবং গাজায় আটক সব জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। পরে নেতানিয়াহু বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সাথে ফোনে কথা বলেছেন। তিনি বাইডেনকে বন্দি চুক্তি এগিয়ে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ এবং তার সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুন
ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেকে মাস্ক, বেজোস ও জাকারবার্গ উপস্থিত থাকবেন
নেতানিয়াহুর কার্যালয় থেকে প্রকাশিত ঘোষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে নিশ্চিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্র এবং কাতারের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি-জিম্মি মুক্তির চুক্তি মেনে নিয়েছে ইসরাইল। চুক্তিটি আগামী রোববার থেকে কার্যকর হওয়ার কথা।
এই চুক্তির অধীনে, ইসরাইল এবং হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে এবং বন্দি মুক্তির প্রক্রিয়া শুরু হবে, যা দীর্ঘ সময় ধরে চলমান সংঘাতের পর এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
অনলাইন ডেস্ক :
ছাত্র আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করতে বাধ্য হলেন সার্বিয়ার প্রধানমন্ত্রী মিলোস ভুকেভিক। আজ ২৮ জানুয়ারি মঙ্গলবার তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দেন। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, গতকাল সোমবার দেশটির ছাত্ররা রাজধানী বেলগ্রেডের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা অবরোধ করেন। এতে যোগ দেন কৃষকরাও।
তারা রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ ওই সড়কটি অবরোধ করার পরই প্রধানমন্ত্রীর ওপর পদত্যাগের চাপ বাড়তে থাকে। গত ১৫ নভেম্বর নোভি সাদ শহরের একটি রেলস্টেশনের ছাদ ধসে ১৫ জন নিহত হয়। এ ঘটনার পর দুর্নীতির অভিযোগ তুলে আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি, স্টেশন তৈরির সময় দুর্নীতি না করলে এত মানুষকে প্রাণ হারাতে হতো না।
সোমবার প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার ভুকিক বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আলোচনা এবং সরকারে বড় ধরনের বদবদল আনার ঘোষণা দেন। এদিন ছাত্ররা রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রকে সংযোগ করা অটোকোমান্ডা জংশন অবরোধ করেন। এতে করে অচল হয়ে পড়ে পুরো রাজধানী শহর।
নভেম্বরে আন্দোলনে নামার পর শিক্ষার্থীদের ওপর প্রতিদিনই হামলার ঘটনা ঘটতে থাকে। কিন্তু আন্দোলন দমে না যেয়ে এটি বাড়তে থাকে এবং একটা সময় ১০০টিরও বেশি শহরে ছড়িয়ে পড়ে। একে একে এই আন্দোলনে সমর্থন জানাতে থাকেন বিচার বিভাগের কর্মকর্তা, শিক্ষক, ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ।
শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করলে এতে সহযোগিতার জন্য এগিয়ে আসেন কৃষকরা। তারা তাদের বিশাল বিশাল ট্রাক্টর নিয়ে সেখানে হাজির হন।
রেলস্টেশনের ছাদ ধসে সাধারণ মানুষ নিহত হওয়ার পর দেশটির যোগাযোগমন্ত্রী গোরান ভেসিক তাৎক্ষণিক পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। কিন্তু তা সত্ত্বেও আন্দোলন চালিয়ে যেতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান, রয়টার্স, বিবিসি, ডয়েচে ভেলে, ইউরোনিউজ