স্টাফ রিপোর্টার :
অষ্টগ্রাম সমাজ কল্যাণ সমিতির ৩২তম বার্ষিক সাধারণ সভা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সমাজসেবা কমপ্লেক্সে ১১ ফেব্রুয়ারি শনিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অষ্টগ্রাম সমাজ কল্যাণ সমিতির সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম মিলনের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক আবু আবদুল্লাহ মোঃ ওয়ালী উল্লাহ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মোঃ নুরুল মাহমুদ ভূঁইয়া।
দপ্তর সম্পাদক মোঃ শাখাওয়াত হোসেনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন উপদেষ্টা মোঃ হারুন অর রশিদ, বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ আবুল কালাম, আলহাজ্ব মোঃ আঃ সালাম, উপদেষ্টা ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ নুরুল আফসার, সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ কামাল উদ্দিন সরকার, সহ-সভাপতি মোঃ আবুল বাসার, মোঃ জহির উদ্দিন দুলাল, কোষাধ্যক্ষ আলহাজ্ব মোঃ আব্দুল খালেক মাস্টার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মমিনুল হক।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আলহাজ্ব মোঃ আশরাফ আলী ভেন্ডারী, আলহাজ্ব মোঃ দারুল ইসলাম মাস্টার, সাবেক মেম্বার মোঃ আঃ মতিন (আক্কাস), সহঃ কোষাধ্যক্ষ মোঃ আবু বকর ছিদ্দিক প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় “বসত বাড়িতে পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপন কৌশল” বিষয়ক দুইদিনব্যাপী কৃষক-কৃষানীর প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে।
আজ ১১ সেপ্টেম্বর বুধবার দুপুরে সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণ কর্মশালা উদ্বোধন করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত উপ-পরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) শারমিন জুঁই।
জেলা বীজ প্রত্যয়ন অফিসের হল রুমে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা কৃষি অফিসার শাহানা বেগম, অতিরিক্ত কৃষি অফিসার সালমা সুলতানা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) শারমিন জুঁই বলেন, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে অনাবাদী পতিত ও অব্যবহৃত বসতবাড়ি চাষের আওতায় আনা এই প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য। বাড়ির আঙিনায় খালি জায়গায় পাঁচ স্তরে এই সবজি চাষ করতে হবে। এতে পাঁচ রকমের সবজি চাষ করা যায়। যার ফলে পারিবারিক পুষ্টির চাহিদা মিটাবে। এই বাগান বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধিও করে। বাড়িতে সবজি চাষ করে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারা যায়। প্রতিদিন একজন মানুষের সবজি ও ফল মিলে ৪০০ থেকে ৫০০ গ্রাম পুষ্টি প্রয়োজন, যা আমরা এই বাড়ি থেকে উৎপাদন করতে পারি। খুব সহজে নিরাপদ উপায়ে বাড়িতে আমরা এই পুষ্টি বাগান করতে পারি। দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণে সদর উপজেলার ৩০ জন কৃষক-কৃষানী অংশ নেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
যৌথ বাহিনীর পৃথক দুটি অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক, দেশীয় অস্ত্র, পুরাতন মোবাইল ফোনসেট, ল্যাপটপসহ অন্যান্য পণ্য উদ্ধার হয়েছে। এ সময় মোট পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়। এর মধ্যে একজনের কাছ থেকেই পাওয়া যায় ৩৯টি মোবাইল ফোনসেট। গ্রেফতারকৃতরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার গোকর্ণঘাটের মাদক ব্যবসায়ী নূর মোহাম্মদ (৩৮), বিজয়নগরের বিষ্ণুপুরের রুবি আলমগীর (৩৩), মো. সামি ভূঁইয়া (১৬), মো. সিয়াম ভূঁইয়া (১৪) ও মো. সানি ভূঁইয়া (২৪)।
তাদের বিরুদ্ধে মামলা করে সদর ও বিজয়নগর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
অভিযান সূত্র জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বাধীন যৌথবাহিনী পৌর এলাকার গোকর্ণঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক ব্যবসায়ী নূর মোহাম্মদকে আটক করে। এ সময় তার কাছ থেকে তিনটি দেশীয় অস্ত্র, ৫০৪ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, একটি ক্ষুর, দুটি ল্যাপটপ, চারটি ট্যাব, ১৭টি অ্যানড্রয়েড মোবাইল ফোনসেট, ২২টি বাটন মোবাইল ফোনসেট, চারটি পাসপোর্ট ও প্রায় দুই লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়।
এদিকে বুধবার রাত আড়াইটার দিকে যৌথ বাহিনী বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণুপুর গ্রামের ভূঁইয়া বাড়িতে (ভূঁইয়া ফার্ম হাউস) অভিযান চালানো হয়।
এ সময় মাদক ব্যবসায়ী রুবি আলমগীর তার ছেলে সামি ভূঁইয়া, সিয়াম ভূঁইয়া ও সানি ভূঁইয়াকে আটক করে। পরে তাদের কাছ থেকে ২০টি দেশীয় অস্ত্র (কুড়াল, চাপাতি, রামদা, ছুরি, হাতুড়ি), ৫২৫ বোতল ফেনসিডিল, ৭৪৫ বোতল স্কাফ সিরাপ, ৬০০ গ্রাম গাঁজা, ৯৯ হাজার ১০০ টাকা, দুই হাজার ২৯০ ইন্ডিয়ান রুপি, ৩০ কাতার রিয়াল, দুটি পাসপোর্ট, একটি অ্যানড্রয়েড মোবাইল ফোনসেট, একটি বাটন মোবাইল ফোনসেট ও একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগে মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে যাওয়া স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান ওলিও’র প্রার্থিতা বৈধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
কমিশনে করা আপিলের শুনানি শেষে ১৩ ডিসেম্বর বুধবার বিকেলে তার মনোনয়নপত্রটি বৈধ ঘোষণা করা হয়।
সম্প্রতি ফেসবুক লাইভে মদ ব্যবসাকে হালাল বলে মন্তব্য করে ব্যাপক সমালোচিত হন তিনি।
ফিরোজুর রহমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য। তিনি জেলা সদর উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) পাঁচবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন। সর্বশেষ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন ফিরোজুর। তবে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন তিনি। এছাড়া তিনি আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
গত ৩০ নভেম্বর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগে ফিরোজুর রহমানের মনোনয়নপত্র বাতিল করেন জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শাহগীর আলম। পরবর্তী সময়ে প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে আপিল করেন ফিরোজুর রহমান।
প্রার্থিতা ফেরত পাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ফিরোজুর রহমান ওলিও বলেন, আপিলে আমার মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেছে ইসি। এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। সবাই আমার পাশে থাকায় ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই।
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সাদেকুল ইসলাম বলেন, ফিরোজুর রহমানের করা আপিলের রায়ের বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চিঠি পাঠাবে ইসি। বৈধ প্রার্থীদের তালিকায় তার নাম যুক্ত হবে। প্রতীক বরাদ্দের দিন তাকেও প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে।
এদিকে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র পেয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
চলারপথে রিপোর্ট :
গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলা ও ভারতে মুসলমানদের ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে তৌহিদি জনতা। ১৯ মার্চ বুধবার রাতে শহরের মুক্ত মঞ্চ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক পদক্ষিণ করে প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে একটি সংক্ষিপ্ত প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিবাদ সমাবেশ শেষে প্রেসক্লাবের চত্বরে ইসরাইলের পতাকায় আগুন ধরিয়ে প্রতিবাদ করা হয়।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন হেফাজতে ইসলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার দপ্তর সম্পাদক মাওলানা বেলাল হোসাইন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্র প্রতিনিধি শেখ আরিফ বিল্লাহ আজিজ, ছাত্রনেতা আবু বক্কর ছিদ্দিক ও মুফতি ইয়াছিন আরফাত।
এসময় বক্তারা বলেন, ফিলিস্তিনে মুসলমানদের ওপর বারবার বর্বর হামলা চালিয়ে মানুষ মারছে ইসরাইল। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সেইসাথে আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাই, যাতে ইসরাইলের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। এছাড়া ভারতেও আমাদের মুসলিম ভাইদের ওপর হামলা চালানো হচ্ছে।
আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। যদি মুসলমানদের ওপর নির্যাতন বন্ধ না করা হয়, তাহলে সকল মুসলমান ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলবে বলেও বক্তারা হুশিয়ারি দেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সদর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উদ্যোগে ক্যান্সার, কিডনী, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোক প্যারালাইজড, জন্মগত হৃদরোগ ও থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত ১২৩ জন রোগীর মধ্যে এককালীন অনুদানের চেক বিতরণ করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় সদর উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে প্রধান অতিথি হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী ১২৩ জন রোগীর প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার অনুদানের চেক তুলে দেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ ও সদর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মোঃ নূরুল মাহমুদ ভূইয়ার সঞ্চালনায় চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান লায়ন ফিরোজুর রহমান ওলিও, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা আক্তার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূইয়া। বক্তব্য রাখেন ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আবদুর রশীদ ভূইয়া ও আলআমিনুল হক পাভেল।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবতার মা। তিনি দেশের প্রতিটি সেক্টরে অভাবনীয় উন্নয়ন করেছেন। তিনি সাধারণ মানুষের জীবনমানের উন্নয়নের জন্য নিরলসভাবে কাজ করছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে অসহায় মানুষকে জায়গাসহ ঘর নির্মান করে দিচ্ছেন। করোনাকালে অসহায় মানুষের ঘরে ঘরে খাদ্য সামগ্রী পৌছে দিয়েছেন। বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে নতুন বই তুলে দেয়া সহ, বিধবা ভাতা, মাতৃদুগ্ধভাতা, স্বামী পরিত্যক্তাদের ভাতাসহ প্রতিবন্ধীদেরকে ভাতার আওতায় এনেছেন। শুধু তাই নয় তিনি ক্যান্সার, কিডনী, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোক প্যারালাইজড, জন্মগত হৃদরোগ ও থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য অনুদান দিচ্ছেন।
তিনি বলেন, আগের কোন সরকারের আমলে মানুষ এতো ভাতা পেয়েছেন কিনা জানিনা, তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন মমতাময়ী মা, তাই তিনি সকলের খবর রাখেন। তিনি কঠিন রোগে আক্রান্তদের পাশে দাড়িয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উদ্যোগে প্রত্যেক রোগীকে ৫০ হাজার টাকা করে দেয়া হচ্ছে।
মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, আগের সরকারের আমলে নেতারা নিজেদের ভাগ্যের উন্নয়ন করেছেন, কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়নে, মানুষের কল্যাণে কাজ করছেন।
আলোচনা সভা শেষে প্রধান অতিথি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী ১২৩ জন রোগীর প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার অনুদানের চেক তুলে দেন।