চলারপথে রিপোর্ট :
শিক্ষার্থীদের মাঝে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে আজ ৪ জুন মঙ্গলবার সকালে জেলার নবীনগর উপজেলার ব্রাহ্মণহাত পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘এসো মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনি’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন যুদ্ধকালীন কমান্ডার বীর মুক্তিযুদ্ধা আবদুল আজিজ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা তথ্য অফিসার মো: ফখরুল ইসলাম।
আমন্ত্রিত বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ব্যতিত সোনার বাংলা গড়া সম্ভব নয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে দেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন তা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মধ্যে বাস্তবায়ন করা সম্ভব। তারা আরো বলেন, একমাত্র তরুণ প্রজন্মই পারে দেশকে স্মার্ট আধুনিক সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলতে। বিদ্যালয়ের তিন শতাধিক শিক্ষার্থী ‘এসো মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনি’ অনুষ্ঠানে যোগদান করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ধারণ এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নিজেদের গড়ে তুলবে বলে শপথ গ্রহণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
সন্ত্রাসী হামলায় জামালপুরের বকশীগঞ্জের ৭১ টিভি ও বাংলা নিউজের নির্ভীক সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিমের নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর প্রেসক্লাবের উদ্যোগে মানবন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ জুন শুক্রবার শেষ বিকেলে নবীনগর প্রেসক্লাব চত্বরে নবীনগর প্রেসক্লাবের সভাপতি শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাইদুল আলম সোরাফের সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নবীনগর প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া মিনাজ, মাহাবুব আলম লিটন, আসাদুজ্জামান কল্লোল, কান্তি কুমার ভট্টাচার্য্য, তাজুল ইসলাম, মেহাম্মদ হোসেন শান্তি, মিঠু সূত্রধর পলাশ, উপজেলা প্রেসক্লাবের সদস্য টিটন দাস, সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি সঞ্জয় শীল, সাধারণ সম্পাদক কয়েছ আহম্মেদ প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিমের নৃশংস হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন- সাংবাদিক গোলাম রব্বনী সহ ইতোপূর্বে সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির হত্যার বিচারসহ অধিকাংশ সাংবাদিক হত্যার বিচার সম্পন্ন হয়নি। ধারাবাহিক ভাবে সাংবাদিক হত্যাও নির্যাতনের বিচার না হওয়ায় সন্ত্রাসীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সকল সাংবাদিক হত্যাকান্ডে জড়িতদের দ্রæত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি করেন।
সভায় এ হত্যকান্ডের প্রতিবাদে তিন দিন কালো ব্যাজ ধারণ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার নবীনগর প্রেসক্লাব থেকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানভীর ফরহাদ শামীমকে বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। ২৩ অক্টোবর বুধবার রাতে প্রেসক্লাব কার্যালয়ে এ বিদয়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, নবীনগরে আমার কর্মকালীন সময়ে আপনাদের যে সহযোগিতা পেয়েছি, তা ভুলব না, আমার প্রথম সাংবাদিকতার কর্মজীবনে জাতীয় প্রেসক্লাবে সদস্য হওয়ার ইচ্ছে ছিল, সেটা সেখানে পূরণ না হলেও আপনারা এই নবীনগর প্রেসক্লাব আমাকে আজীবন সদস্য করার যে ঘোষণা দিলেন তাতে আমার সেই আশা পূরণ হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, আমি চেষ্ঠা করেছি নবীনগরে শিল্প সাহিত্যের উন্নয়নে কাজ করার, আপনাদের দাবির প্রেক্ষিতে নবীনগর গণগন্থাগারে লাইব্রেরিয়ানকে পৌরসভায় মাষ্টাররোলে চাকুরির সিদান্ত গ্রহন করা হয়েছে এবং সার্বজনীন সার্বজনীন ট্যারিটেবল ট্রাস্ট থেকে মাসিক একটা সম্মানি দেওয়া কথা ট্রাষ্টের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন শান্তি আমাকে জানান। তিনি বলেন, আমি আপনাদের পাশে আছি,থাকব, বিভিন্ন সময়ে আপনাদের প্রয়োজনে ও দাওয়াতে আসার চেষ্টা করব।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, প্রেসক্লাব সভাপতি শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামল।
অনুষ্ঠানের সভাপতি তার বক্তব্যে ক্লাবের সিদ্ধান্তের আলোকে সাংবাদিকবান্ধব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর ফরহাদ শামীমকে নবীনগর প্রেসক্লাবের আজীবন সদস্য হিসেবে ঘোষণা করে বলেন, প্রেসক্লাব একটি সার্বজনীন প্রতিষ্ঠান, সেখানে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজ, সমাজের নিপীড়িত নির্যাতিত মানুষসহ সকল শ্রেণীর পেশার মানুষের প্রবেশের অধিকার রয়েছে।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি ছিলেন, নবীনগর থানার অফিসার ইনর্চাজ হুমায়ুন কবির, প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা আবু কামাল খন্দকার, নবীনগর মহিলা ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শুক্লা রানী দেব, উপজেলা বিএনিপ’র সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম রাজু, সাবেক ভিপি গোলাম হোসেন খান টিটু, জামায়েত ইসলামের পৌর শাখার সেক্রেটারী শাইফুল ইসলাম বাশার, সমাজসেবক মাওলানা সানাউল্লাহ, মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি মোর্শেদুল ইসলাম লিটন, প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি রেজাউল করিম সবুজ, প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির যুগ্ম সম্পাদক সামছুন্নাহার বেগম, শ্রমিকদল নেতা ইলিয়াস আলী।
প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল আলম সোরাফ এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহাবুব আলম লিটন, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি জালাল উদ্দিন মনির, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কান্তি কুমার ভট্টাচার্য, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান কল্লোল, সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি তাজুল ইসলাম চৌধুরী, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম মিনাজ, প্রেসক্লাবের সহ-সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, সাপ্তাহিক মলয়া পত্রিকার প্রকাশক মোহাম্মদ হোসেন শান্তি, সাপ্তাহিক গ্লোবালনেট পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক পিয়াল চৌধুরী মিঠু,প্রেসক্লাবের সাবেক সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আই কে ইব্রাহিম, প্রেসক্লাবের সাবেক সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, প্রেসক্লাবের অর্থ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম বাবু, প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক মিঠু সুত্রধর পলাশ, প্রেসক্লাবের সাবেক কার্যনির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ আবদুল হাদী, সাংবাদিক জামাল হোসেন পান্না, প্রেসক্লাবের সদস্য শাহনূর খান আলমগীর, সাংবাদিক খলিলুর রহমান, সাংবাদিক মাহাবুব মোর্শেদ, সাংবাদিক সোহেল, সাংবাদিক আলম, সাংবাদিক খন্দকার আলমগীর, প্রেসক্লাব কার্যকরি পরিষদের সদস্য পিয়াল হাসান রিয়াজ, প্রেসক্লাব কার্যকরি পরিষদের সদস্য মো: মনির হোসেন প্রমুখ।
এ সময় উক্ত অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি মাওলানা সানাউল্লাহ্ প্রেসক্লাব উন্নয়নের এক লক্ষ টাকা অনুদান প্রদান করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক কমিটির সদস্য তাইয়ান আহমেদ ফাহাদ (২৬) মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আজ ১৪ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকেলে নিহত হয়েছে। বিকেল সাড়ে ৩ টায় জেলার রাধিকা-নবীনগর সড়কের নবীনগর ব্রাহ্মণহাতা নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এসময় মোটর সাইকেলে থাকা উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব লিটন সরকারসহ দুই জন আহত হয়েছে। নিহত তাইয়ান আহমেদ ফাহাদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা সদরের পৌর এলাকার ৫নং ওয়ার্ডের হুমায়ূন কবীরের ছেলে।
জানা গেছে, দলীয় কার্যক্রমে অংশগ্রহন করার জন্য জেলার বাঞ্ছারামপুর থেকে বিএনপি’র অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা মোটর সাইকেল যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসার পথে ব্রাহ্মণহাতা নামক স্থানে একটি অটোরিক্সার সাথে ধাক্কা লেগে নিয়ন্ত্রণ হারায়। এসময়ে দুজন আহত হলে তাদের জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনা হয়। জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক মিতুল তাইয়ান আহমেদ ফাহাদকে মৃত ঘোষণা করে। অন্য আহতদের জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্র্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় ব্রাহ্মণহাতা এলাকাবাসী অটোরিকসার চালককে আটক করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়াস্থ নবীনগর ছাত্র কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে আসন্ন নবীনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌসের পক্ষে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার সন্ধ্যায় জেলা শহরের সুর সম্রাট দ্য আলাউদ্দিন খাঁ সঙ্গীতাঙ্গনের সম্মেলন কক্ষে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
নবীনগর ছাত্র কল্যাণ পরিষদের সভাপতি মো. মিনহাজের সভাপতিত্বে ও জেলা ছাত্রলীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক রবিউল ইসলাম রুমির সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জর্জ কোর্টের পিপি অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন, কাইতলা (উত্তর) ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক দুলাল, আওয়ামী লীগ নেতা খসরু মিয়া, বিশিষ্ট সমাজ সেবক আব্দুর রৌফ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া আনন্দময়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু জামাল, নিয়াজ মোহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শহিদুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট কবির আহমেদ, সাবেক চেয়ারম্যান আবুল খায়ের মুন্সি, প্রফেসার মো. সিরাজুল ইসলাম, মো. আলাউদ্দিন খান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু কাউছার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিটি কলেজের প্রিন্সিপাল মোস্তফা জামাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ও বড়াইল ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ কাউছার, নাটঘর ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক নোয়াব মোল্লা, বিদ্যাকুট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা কামাল উদ্দীন, বিদ্যাকুট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাছির উদ্দিন, অত্র সংগঠনের সাবেক সভাপতি মনির মিয়া, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম মুন্সি।
মতবিনিময় সভায় বক্তারা বলেন, আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলমত নির্বিশেষে ফেরদৌসকে নির্বাচিত করতে হবে। তিনি তরুণ প্রজন্মের কাছে একজন সাহসী মুজিব সেনা হিসেবে পরিচিত। অনেকই নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কিন্তু যোগ্য, সৎ ও ত্যাগী এবং মেহনতি মানুষের কল্যাণে কাজ করে এমন একজনকে নির্বাচন করতে হবে। তাই আসন্ন উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌসকে নির্বাচন করার আহ্বান জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে। দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার উপজেলা ফ্রেন্স ফোরামের উদ্যোগে ৭ জুন শুক্রবার সন্ধ্যায় নবীনগর প্রেসক্লাবে কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রেসক্লাব সভাপতি শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামলের সভাপতিত্বে ও প্রেসক্লাবের সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন এর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন যায়যায়দিন পত্রিকার নবীনগর প্রতিনিধি গোলাম মোস্তফা, প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আবু কামাল খন্দকার, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহাবুব আলম লিটন, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম মিনাজ, নবীনগর ইচ্ছাময়ী পাইলট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সদস্য তাজুল ইসলাম মনা, মোহাম্মদ হোসেন শান্তি, প্রেসক্লাবের কার্যকরী কমিটির সদস্য পিয়াল হাসান রিয়াজ, সাংবাদিক খানজাহান আলী চৌধুরী প্রমুখ।
আলোচনা শেষে কেক কাটা অনুষ্ঠিত হয়।