চলারপথে রিপোর্ট :
শিক্ষার্থীদের মাঝে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে আজ ৪ জুন মঙ্গলবার সকালে জেলার নবীনগর উপজেলার ব্রাহ্মণহাত পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘এসো মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনি’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন যুদ্ধকালীন কমান্ডার বীর মুক্তিযুদ্ধা আবদুল আজিজ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা তথ্য অফিসার মো: ফখরুল ইসলাম।
আমন্ত্রিত বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ব্যতিত সোনার বাংলা গড়া সম্ভব নয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে দেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন তা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মধ্যে বাস্তবায়ন করা সম্ভব। তারা আরো বলেন, একমাত্র তরুণ প্রজন্মই পারে দেশকে স্মার্ট আধুনিক সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলতে। বিদ্যালয়ের তিন শতাধিক শিক্ষার্থী ‘এসো মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনি’ অনুষ্ঠানে যোগদান করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ধারণ এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নিজেদের গড়ে তুলবে বলে শপথ গ্রহণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে ছেলের হাতে লিল মিয়া (৭৫) নামের এক বৃদ্ধ খুন হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ ১৪ আগস্ট সোমবার দুপুরে উপজেলার জিনোদপুর ইউনিয়নের কাঠালিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় পুলিশ বৃদ্ধের ছেলে জসিমকে (৪০) আটক করেছে। নবীনগর থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, লিল মিয়ার ছেলে জসিম প্রায় ১৫ বছর যাবত মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত। সোমবার দুপুরে লিল মিয়া জমিতে পাট কাটতে যান। এ সময় জসিমকে পাট কাটায় সহযোগিতা করতে বলেন লিল মিয়া। এ নিয়ে ছেলের সঙ্গে লিল মিয়ার বাকবিতণ্ডা হয়। এরই জেরে ধান ভাঙার ছিয়া দিয়ে জসিম তার বাবার মাথায় আঘাত করেন। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে লিল মিয়া মারা যান।
তিনি আরো জানান, এই ঘটনায় ঘাতক ছেলে জসিমকে আটক করেছে পুলিশ। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বসন্তের আবাহন, ভালোবাসা দিবসের তারুণ্যের উদ্দাম সমুদ্র পাড়ি দিয়ে এবছর পাঠক নন্দিত যুগান্তরের ২৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ১৭ ফেব্রুয়ারি বিকালের কনে দেখা রোদ্দুর গায়ে মেখে নবীনগরের স্বজনেরা জাঁকজমক সহকারে বর্ণাঢ্য কর্মসূচি পালন করেছে।
কর্মসূচিতে ছিল কেক কাটা, আনন্দ র্যালি, আলোচনা সভা ও স্বজনদের সাহিত্য বাসর। স্বজন সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. মো. সাদেকের সভাপতিত্বে নবীনগর স্বজনের প্রধান উপদেষ্টা ও প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি আবু কামাল খন্দকারের সঞ্চালনায় উপজেলা প্রশাসনের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অংশ নেন আমিনা খাতুন, অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন, আবু কাওসার, মিঠু সূত্রধর পলাশ, মাজেদুল ইসলাম, বই মজুর স্বপন মিয়া, ক খ ম হযরত আলী, যুগান্তরের নবীনগর উপজেলা প্রতিনিধি মো. সাফিউল আলম।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই দৈনিক যুগান্তরের প্রতিষ্ঠাতা, যমুনা গ্রুপের স্বপ্নদ্রষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলামের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এছাড়া যুগান্তরের প্রকাশক ও যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিসেস সালমা ইসলামের দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়।
অনুষ্ঠানের বক্তারা আগামীদিনও যুগান্তর অবিরাম দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানে উপজেলার গোপালপুর গ্রামের কৃতি সন্তান, দেশবরন্যে চিত্রনায়ক আলমগীর এবছর একুশে পদক লাভ করায় তাকে অভিনন্দন জানানো হয়।
এছাড়া শুভেন্দু চক্রবর্তী শুভর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আবৃত্তি, স্বরচিত কবিতা পাঠ, সংগীত পরিবেশনে অংশ নেন শেখ হুমায়ন, নাসিমা আক্তার স্মৃতি, এ কে এম ফজলুল হক, মাহমুদা বেগম, আজমাইল আদিল, রাইসা জাহান, তারিনা মিমি, ইসরাত ঐশী, হামিদা তিশা, ফাহিমা আক্তার, সাজিদা মীম, নওশিন আনজুম রামিছা, ফারজানা, লাবণ্য হাসি, তাসনিম খন্দকার, তাসনিম মায়িশা, ফাহমিদা আক্তার, হাফসা হেনা, নেহা সাহা, শবনম মুস্তারিন, জান্নাতুল ফেরদৌস, ইতি দেবনাথ, মূহনা চৌধুরী, সাওদা মনি, তাসফিনা, খাদিজা আক্তার, সাফায়েত মারজুক, লিখন সাহা, অন্বেসা,আদিব, নুশরাত জাহান, পূজা রানি, জিনিয়া, বাইজিদ বোস্তামী, সানিয়া, সোহান, ছাবিহা মিম, অন্তরা, আফরিনা, আনুদ, উম্মে হানি, হালিমা, তামিম, সুমাইয়া মিম।
ফাগুনের আগুনে রাঙ্গানো পলাশ-শিমুল-কৃষ্ণচূড়ার ফুলে ফুলে শোভিত ভাষা শহীদ দিবসকে সামনে রেখে যুগান্তরের ২৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এ বছর এক অনন্য মাত্রা পেয়েছে। তাই অনুষ্ঠানটির স্মৃতি স্বজনদের স্মরণ সভায় বহুদিন ধরে উঁকি দিবে।
সফিকুল ইসলাম বাদল, নবীনগর :
সমাজ থেকে অন্যায় অপরাধ দূর করতে আর হারানো ঐতিহ্য ধরে রাখতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার মনতলা ব্রীজের পাশে আজ ২৪ জানুয়ারি শুক্রবার বিকালে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলার আয়োজন করা হয়েছে।
ঢাক-ঢোলের বাজনায়, গানের তালে তালে যেন এ আনন্দময় উৎসব আয়োজন। ঢাক, ঢোলের তালে তালে চলে লাঠির কসরত। প্রতিপক্ষের লাঠির আঘাত থেকে নিজেকে রক্ষা ও পাল্টা আঘাত করতে ঝাঁপিয়ে পড়েন লাঠিয়ালরা। তাতে উৎসাহ দিচ্ছেন শত শত দর্শক। আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী এই আয়োজনকে ঘিরে স্থানীয়দের মাঝে ছিলো উৎসবের আমেজ। লাঠি খেলা দেখতে দূরদূরান্ত থেকে ছুটে এসেছেন দর্শকরা। যুবসমাজের মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন রাখতে পারে কার্যকরী ভূমিকা। নিয়মিত এই ধরনের আয়োজনের দাবি দর্শকদের।
এসময় নবীনগর পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি আবু সাঈদের সভাপতিত্বে ও সোহেল খানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন নবীনগর দ্বাদশ নির্বাচনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল হোসেন তাপস।
উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জালাল উদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন নবীনগর পশ্চিম ইউপি চেয়ারম্যান নূর আজ্জম, রিয়াদস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বকুল হোসাইন, নবীনগর উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বকুল,নবীনগর পৌর যুবদলের আহবায়ক আলী আজম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রদলের সহ সভাপতি ইকবাল হোসেন রাজু,নবীনগর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজু খান, নবীনগর উপজেলা জিয়া মঞ্চের সদস্য সচিব রুবেল আকরাম,নবীনগর পৌর জিয়া মঞ্চের আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল মামুন, নবীনগর উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক আপেল মাহমুদ, নবীনগর পৌর জিয়া মঞ্চের যুগ্ম আহবায়ক সোহেল রানা।
আমন্ত্রিত অতিথিরা বলেন, কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাওয়া এই খেলা আজও টিকিয়ে রেখেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার কুড়িঘর গ্রামের লাঠিয়াল বাহিনী। গ্রামীণ এ ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলাকে টিকিয়ে রাখতে পৃষ্ঠপোষকতা দরকার। তাই নিয়মিত আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতার দাবি জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলার কুড়িঘর গ্রামবাসীর উদ্যোগে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বিকালে কুড়িঘর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে লাঠি খেলাটি অনুষ্ঠিত হয়। লাঠি খেলাটি দেখার জন্য নাটঘর ইউনিয়নসহ উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে হাজার হাজার দর্শক উপস্থিত হন। ঢাক, ঢোল আর সানাইয়ের শব্দে চারপাশ আলোড়িত হয়। বাদ্যযন্ত্রের তালে নেচে নেচে লাঠি খেলে নানান অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে বাঙালি সংস্কৃতি ও গ্রামীণ জনজীবনের নানা দিক প্রদর্শন করে লাঠিয়ালরা। তারপরই শুরু হয় লাঠির কসরত। প্রতিপক্ষের লাঠির আঘাত থেকে নিজেকে রক্ষা ও তাকে আঘাত করতে ঝাঁপিয়ে পড়ার অসাধারণ দৃশ্য দেখেন উপস্থিত দর্শকরা। দর্শকদের করতালি আর হৈ-হুল্লোড়ে আরো জাঁকজমকপূর্ণ হয়ে উঠে লাঠি খেলার আসর।
এই লাঠিখেলায় কুড়িঘর গ্রামের একটি লাঠিয়াল বাহিনী দল অংশগ্রহণ করেন।
উক্ত লাঠি খেলায় কুড়িঘর মাঠ কমিটির সভাপতি মো: নান্নু মিয়ার সভাপতিত্বে ও মো: জাকির সরদার এর সঞ্চালণায় প্রধান অতিথি ছিলেন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আমেরিকা প্রবাসী মাহি এম কাউছার।
উদ্বোধক ছিলেন উপজেলা বিএনপি নেতা ডা: মহি উদ্দিন মহিন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, শিবপুর পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই মো: মেহেদী হাসান, নবীনগর থানা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মমিনুল হক রুবেল, সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম অলিউল্লাহ, কামাল মেম্বার প্রমুখ। কুড়িঘর লাঠি খেলার সরদার আব্দুল আহাদ বলেন, গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা আজ বিলুপ্তির পথে। আমাদের অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের লাঠি খেলা রয়েছে। আগে গ্রামের সাধারণ মানুষ বাংলা বর্ষবরণ, বিবাহ, চড়ক পূজা, সুন্নতে খাৎনা ইত্যাদি উপলক্ষে লাঠি খেলার আয়োজন করতেন। এখন আর সেই ভাবে আয়োজন করা হয় না।
আমন্ত্রিত অতিথিরা বলেন, ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা বিলুপ্তি হওয়ার কারণে এর খেলোয়ার সংখ্যাও দিন দিন কমে যাচ্ছে। তৈরি হচ্ছে না নতুন কোন খেলোয়ার। আর পুরনো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়রা পূর্বের মত লাঠি খেলা দেখাতে পারছে না। তারপরও তারা এই বয়সে ধারুণ খেলা দেখিয়েছেন। এই খেলার মাধ্যমে যুবসমাজ বিনোদন পেয়ে মাদক ছেড়ে এই বিনোদনে আগ্রহী হবে। তাই ঐতিহ্যবাহী এই লাঠি খেলা ধরে রাখতে বিনোদনের খোরাক জোগানোর জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার লাউরফতেপুর ইউনিয়নের আমোদপুর গ্রামে ২২ সেপ্টেম্বর বিকেলে একটি কমিউনিটি ক্লিনিকের প্রধান অতিথি থেকে উদ্বোধন করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া- ৫ নবীনগরের জাতীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ এবাদুল করিম বুলবুল।
এসময় উপস্থিত ছিলেন মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আইডিপি আর মো. শাহ আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সিভিল সার্জন একরাম উল্লাহ, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মনিরুজ্জামান মনির, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর ফরহাদ শামীম, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার হাবিবুর রহমান, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সাদেক, জেলা পরিষদ সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন, নবীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মাহবুব আলম, আওয়ামীলীগ নেতা এডভোকেট সুজিত কুমার দেব, বিপি মোশাররফ হোসেন সরকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম নজু, নিয়াজুল হক কাজল, প্রণয় কুমার ভদ্র পিন্টু,সাইফুর রহমান সোহেল,ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, আবু মুসা, এম আর মুজিব, সাবেক চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, আওয়ামীলীগ নেতা লোকমান হোসেন শিশু,প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম মিনাজ, ,মডেল প্রেস ক্লাবের সভাপতি মো.আবু কাউসার প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া সাংবাদিকবৃন্দ, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বললেন হাজার ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্য সেবা মানুষের দৌড়গারায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য প্রতিটি গ্রামে কমিউনিটি ক্লিনিক করার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার পাশাপাশি বাস্তবায়নও করেছিলেন মাঝখানে ৫ বছর বিএনপির ক্ষমতায় এসে সেই কার্যক্রম বন্ধ রেখেছিল। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আবার কমিউনিটি ক্লিনিক এর কার্যক্রম চালু করেছেন যার সুবিধা আমরা সকলেই এখন ভোগ করছি।কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্বোধনের শেষে গ্রামের রাস্ত দি য়ে যাওয়ার পথে উভয় পাশের বাড়ির মহিলাদের নিকট উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে নৌকা মার্কা ভোট চাইলেন।