অনলাইন ডেস্ক
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হারের মধ্য দিয়ে পথচলা শুরু করেছিল উগান্ডা। তবে ৬ জুন বৃহস্পতিবার নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে পাপুয়া নিউগিনিকে হারিয়েছে তারা। এতে ইতিহাসে প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জয়ের দেখা পেল দলটি।
প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেন উগান্ডার অধিনায়ক ব্রায়ান মাসাবা। উগান্ডার বোলিং তোপে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে থাকে পাপুয়া নিউগিনি। রানের খাতা খোলার আগেই অধিনায়ক আসাদ ভালাকে হারায় তারা।
এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে পিএনজি। মাত্র ৭৭ রানেই গুটিয়ে যায় তাদের ইনিংস। দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন হিরি হিরি। ১৯ বল খেলে করেন ১৫ রান। আর সিয়াকা ও ডোরিগা দুইজনই করেছেন ১২ রান। উগান্ডার হয়ে সব বোলারই উইকেট পেয়েছেন। তবে সবার চেয়ে ভালো বোলিং করেছেন জুমা মিয়াগি। তিনি ৪ ওভারে ১০ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। আলপেশ রামজানি, কসমাস কায়েটা এবং ফ্রাঙ্ক সুবুগাও পেয়েছেন দুইটি করে উইকেট।
ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে উগান্ডাও বিপদে পড়ে। স্কোরবোর্ডে ৬ রান তুলতেই ৩ উইকেট হারায় তারা। এরপর ছোট ছোট জুটিতে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় দলটি। শেষ পর্যন্ত ৩ উইকেট ও ১০ বল হাতে রেখে জয় পায় উগান্ডা। রিয়াজত আলী শাহ উগান্ডার হয়ে ৩৩ রান করেছেন। উগান্ডা তাদের পুরো ইনিংসে মাত্র দুইটি বাউন্ডারি হাঁকাতে পেরেছে।
পিএনগি’র হয়ে ৪ ওভারে ১৬ রানে ২ উইকেট পেয়েছেন আলেই নাও। নরম্যান ভানুয়া ৪ ওভারে ১৯ রানে ২ উইকেট পেয়েছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
নেপালের কাঠমুন্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে ২৭ অক্টোবর রবিবার প্রথম সেমি-ফাইনালে ৭-১ গোলে জিতেছে বাংলাদেশ। নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের গত আসরে এই ভুটানকে ৮-০ গোলে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। যদিও গত আসরের থেকে এই ভুটান দল সম্পূর্ণ ভিন্ন। গ্রুপপর্বে দুই ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে ১৭ বার গোল দিয়েছে দলটি। এমন দলের বিপক্ষে ফাইনালে উঠার ম্যাচে তাই বাড়তি সতর্ক বাংলাদেশ। খেলেছে নিজেদের সেরা ফুটবলটাই। ফাইনালে পা রেখেছে সাফের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হিসেবেই। ভুটানকে সেমিফাইনালে উড়িয়ে দিয়েছে ৭-১ গোলের বড় ব্যবধানে।
নেপালের দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামে ফাইনালে যাওয়ার রাস্তাটা অবশ্য প্রথমার্ধেই পরিষ্কার করে রেখে গিয়েছিল সাবিনা খাতুনের দল। প্রথমার্ধেই ভুটানের জালে ৫ গোল দিয়েছিল সাবিনা-তহুরারা। বিরতির পর সেই ব্যবধান আরও বাড়বে সেটাই ছিল অনুমেয়। হয়েছেও তাই। তবে ফাইনালের আগে চোট সতর্কতায় কোচ পিটার বাটলার বেশ কয়েকজনকে উঠিয়ে নেওয়ায় ব্যবধানটা তত বড় হয়নি এই যা।
দ্বিতীয়ার্ধে মাঠে নেমে ম্যাচের ৫৭ মিনিটে প্রথম গোল পায় বাংলাদেশ। অনেকটা ফাকায় দাঁড়িয়ে ডি বক্সে ঢুকে বল জালে জড়ান তহুরা। পূরণ করেন হ্যাটট্রিক। এই গোলের পর মাঝে একাদশে বেশ কিছু পরিবর্তন আনা হয়। ৭১ মিনিটে গোল করেন মাসুরা পারভিন। সানজিদার নেওয়া কর্নার কিক দারুণ হেডে জালে জড়ান এই রক্ষণভাগের ফুটবলার। এরপর আর গোল না হলে ৭-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ। নিশ্চিত করে আসরের ফাইনাল।
এর আগে, প্রথমার্ধের পুরো সময় জুড়ে দাপট ছিল বাংলাদেশের। ম্যাচের ৭ মিনিটে ডি বক্সের অনেক বাইরে থেকে দূর পাল্লার শটে জাল কাঁপালেন এই উইঙ্গার। বাংলাদেশ পেয়ে গেল জয়ের রসত। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি বাংলাদেশকে। ঋতুপর্ণার গোলের পর ১৪ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন তহুরা খাতুন। গোলরক্ষক খানিকটা সামনের দিকে থাকায় ডি বক্সের বাইরে থেকে শট নেন তিনি। তাতে গোলরক্ষকের মাথার ওপর দিয়ে বল জালে জড়ায়।
২৪ মিনিটে সাবিনার গোলরক্ষককে ফাকি দেওয়া শট গোলপোস্টে বাধা পেয়ে ফিরে আসে। নিশ্চিত গোল মিস হওয়ায় হতাশায় মুখ লুকান সাবিনা। অবশ্য এর এক মিনিট না যেতেই বল জালে জড়িয়ে গোল আদায় করে নেন সাবিনা। বাংলাদেশ এগিয়ে যায় ৩-০ ব্যবধানে।
৩৪ মিনিটে আবারও তহুরার ম্যাজিক। বক্সের বাইরে থেকে বা পায়ের বুদ্ধিদীপ্ত শটে জাল কাঁপান তিনি। তাতে বাংলাদেশ এগিয়ে যায় ৪-০ ব্যবধানে। এক হালি গোল হজম করে ম্যাচ থেকে একরকম ছিটকে যায় ভুটান। এর দুই মিনিট না যেতেই ফের গোল। এবার গোলপোস্ট থেকে রুপনা চাকমার নেওয়া দূর পাল্লার শট মাঝ মাঠ থেকে দারুণ দক্ষতায় নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ভুটানের ফুটবলারদের কাটিয়ে গোল করে আসেন অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। পঞ্চম দফা এগিয়ে যায় বাংলাদেশ।
খানিক পর অবশ্য এক গোল শোধ দিয়েছে ভুটান। দেখি লাজুম ৪০ মিনিটে এক গোল শোধ দেন। এ দফায় আর তাকে রুখতে পারেনি রুপনা। অনেকটা একাই পেয়ে গিয়েছিলেন রুপনাকে। সুযোগ কাজে লাগাতে ভুল হয়নি লাজুমের। ব্যবধান কমিয়ে বিরতিতে যায় ভুটান। যদিও দ্বিতীয়ার্ধে আর দুই গোল হজম করতে হয়েছে তাদের। বাংলাদেশ ম্যাচ জিতেছে ৭-১ ব্যবধানে।
একই দিন দ্বিতীয় সেমিফাইনালে মাঠে নামবে ভারত ও নেপাল। সেই ম্যাচের জয়ী দল আগামী বুধবার বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিটে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশের।
অনলাইন ডেস্ক :
তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে নেদারল্যান্ডসকে বড় ব্যবধানে হারালো বাংলাদেশ। ১৩৬ রানের জবাবে খেলতে নেমে ৮ উইকেট ও ৩৯ বল হাতে রেখে জয় পায় লিটন দাসের দল। আজ ৩০ আগস্ট শনিবার সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ওভার শেষে ৮ উইকেটে ১৩৬ রান তুলতে সক্ষম হয় ডাচরা। ডাচদের হয়ে সর্বোচ্চ ২৬ রান করেছেন তেজা।
বাংলাদেশের হয়ে ২৮ রানে ৪ উইকেট শিকার করেন তাসকিন। এ ছাড়া সাইফ দুটি ও মুস্তাফিজ একটি উইকেট শিকার করেন।
জবাবে খেলতে নেমে দারুণ শুরু করে বাংলাদেশ। দলীয় ২৬ রানে পারভেজ হোসেন ইমন (১৫) আউট হলেও হাত খুলে খেলতে থাকেন লিটন দাস। অপর পাশে তাকে ভালো সঙ্গ দেন তানজিদ হাসান। তারা দুজনেই দুর্দান্ত ব্যাটিং করতে থাকেন। একপর্যায়ে দলীয় ৯২ রানে তানজিদ হাসান (২৯) সাজঘরে ফেরেন।
ততক্ষণে জয়ের ভিত তৈরি হয়ে যায় বাংলাদেশের। পরে সাইফ হাসান ব্যাটিংয়ে আসেন। শেষপর্যন্ত লিটন দাস ৫৪ রান ও সাইফ হাসান ৩৬ রানে অপরাজিত থেকে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর :
নেদারল্যান্ডস : ২০ ওভার ১৩৬/৮
বাংলাদেশ : ১৩.৩ ওভার ১৩৮/২
অনলাইন ডেস্ক :
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ভুটানের রাজধানী থিম্পুর উচ্চতা প্রায় ৮ হাজার ফুট। এই উচ্চতা নিয়ে শঙ্কা ছিল বাংলাদেশ দলের। কন্ডিশনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে প্রায় এক সপ্তাহ আগে ভুটান গেলেও উচ্চতার কারণে জামাল-তপুদের যে সমস্যা হচ্ছিল, সেটি শোনা যাচ্ছিল।
বিশ্বকাপের প্রাক-বাছাইয়ে মালদ্বীপের বিপক্ষে ঘরের মাঠে গত বছরের অক্টোবরে বাংলাদেশ ফুটবল দল জয়ের দেখা পেয়েছিল। তারপর ১০ মাসেরও বেশি সময় পেরিয়েছে। হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরার দল এর মাঝে খেলেছে ছয় ম্যাচ, যার পাঁচটিতেই পেয়েছে পরাজয়ের স্বাদ। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর আন্তর্জাতিক ম্যাচে দলটি অবশেষে জেতার স্বস্তি নিয়ে মাঠ ছাড়ল।
আজ ৫ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার থিম্পুর চাংলিমিথাং স্টেডিয়ামে সন্ধ্যায় ভুটানের বিপক্ষে ফিফা আন্তর্জাতিক প্রীতি সিরিজের প্রথম ম্যাচে ১-০ ব্যবধানে বাংলাদেশ জিতেছে। গোলদাতা শেখ মোরসালিন জয়ের নায়ক।
খেলার ছয় মিনিটের মাথায় অতিথি দল এগিয়ে যায়। ডানপ্রান্ত দিয়ে তৈরি হওয়া আক্রমণে রাকিব হোসেনের ক্রস ডি বক্সে উড়ে আসলে বলে পাঞ্চ করেন ভুটানি গোলরক্ষক তিশেরিং ধেনদুপ। তার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মোরসালিনের পায়ে বল লাগে। সুযোগ বুঝে মাটিতে পড়ে থাকা গোলরক্ষককে কাটিয়ে এই ফরোয়ার্ড ডান পায়ের টোকায় ফাঁকা জালে বল জড়িয়ে দেন।
নির্ধারিত সময়সীমা পেরিয়ে অতিরিক্ত সময়ে তখন গড়িয়েছিল প্রথমার্ধের খেলা। চোট পাওয়া রাকিব হোসেন মাটিতে শুয়ে ব্যথায় কাতরাতে থাকেন। দৃশ্যটি দেখতে পেয়ে রেফারি খেলা থামিয়ে দেন। মাঠে স্ট্রেচার নিয়ে কয়েকজন প্রবেশ করেন। ঠিক তখনই ঘটে অনাকাঙ্ক্ষিত এক ঘটনা। স্ট্রেচার বহনকারীদের একজন আকস্মিকভাবে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান।
ঘটনার আকস্মিকতায় বাংলাদেশ ও ভুটান দলের ফুটবলাররা হতভম্ব হয়ে পড়েন। মেডিকেল স্টাফ দৌড়ে মাঠে ঢুকে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ব্যক্তির বুকে বারবার চাপ দিতে থাকেন। এ সময় ফুটবলাররা তাকে ঘিরে ধরে রাখেন।
দ্রুততম সময়ের ভেতর মাঠে অ্যাম্বুলেন্স প্রবেশ করে অজ্ঞান থাকা স্ট্রেচার বয়কে হাসপাতালে নিয়ে যায়। খানিক পর প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ের ৩ মিনিটের খেলা আবারো শুরু হয়।
দ্বিতীয়ার্ধে কোনো দলই গোলের মুখ না দেখায় একমাত্র গোলের জয় নিয়ে বাংলাদেশকে সন্তুষ্ট থাকতে হয়। ভুটানের বিপক্ষে এটি দলটির ১১তম জয়। মোট ১৩ দেখায় দুইবার হয়েছিল ড্র। একটিতে পায় পরাজয়ের স্বাদ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রীড়াই শক্তি, ক্রীড়াই বল, সুস্থ দেহ সুন্দর মন এ শ্লোগানে ক্রীড়া পরিদপ্তর যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি ২০২৪-২০২৫ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত আজ ২৭ এপ্রিল রবিবার বিকালে মেড্ডা সরকারি শিশু পরিবার খেলার মাঠে অনুর্ধ্ব-১৪ বালক ও বালিকাদের মাসব্যাপী এ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণ উদ্বোধন করা হয়।
উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুক্তা গোস্বামী। জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহ্মুদা আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় প্রশিক্ষক নয়না আক্তার, বিশাল আহমেদ দুলালসহ সরকারি শিশু পরিবারের কর্মকর্তা কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। এ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণে সরকারি শিশু পরিবারের বালক ও বালিকা অংশ গ্রহণ করেন।
প্রধান অতিথি সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুক্তা গো স্বামী বলেন, সুস্থ সবল, মেধাবী জাতি গঠনের ক্রীড়া ও সংস্কৃতির সমন্বয়ে শিক্ষা পরিপূর্ণতা লাভ করে। সুস্থ জাতি গঠনে নিয়মিত খেলাধূলার ও সংস্কৃতি চর্চার কোন বিকল্প নেই।
অনলাইন ডেস্ক :
বিশ্বকাপ বাছাইয় পর্বের ম্যাচে ৮ সেপ্টেম্বর সোমবার মুখোমুখি হয়েছিল ইসরায়েল ও ইতালি। নানা রোমাঞ্চ ছড়িয়ে ম্যাচটি ৫-৪ গোলে জিতে নেয় ইতালি। দারুণ এক উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচটি শেষের আগ পর্যন্ত মনে হচ্ছিল ম্যাচটি ড্র হবে। তবে নানা নাটকীয়তার পর জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে গাত্তুসোর ইতালি।
ম্যাচের ১৬তম মিনিটে আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে যায় ইসরায়েল। ডি-বক্সের ভেতরে ইসরাইলের এক ফুটবলারের পাস ক্লিয়ার করতে গিয়ে নিজেদের জালেই বল পাঠান লোকাতেলি। ইতালির সমতায় ফিরতে বেশ সময় লেগে যায়। ৪০তম মিনিটে ময়সে কিনের দুর্দান্ত গোলে সমতায় ফেরে আজ্জুরিরা। কে ভেবেছিল, দ্বিতীয় হাফে দুই দল গোলের বন্যা বইয়ে দেবে? দ্বিতীয় হাফে দুই দল মিলিয়ে করে ৭ গোল। ৫২ মিনিটে ইসরায়েলকে লিড এনে দেন ডর পেরেটজ। তবে এবার সমতায় ফিরতে বেশি সময় নেয়নি ইতালি। ৫৪তম মিনিটে ইতালিকে আবারও সমতায় ফেরান সেই কিন। এবার শুধু সমতা নয়, ৫৮তম মিনিটে গোল করে ম্যাচে প্রথমবার লিড নেয় গাত্তুসোর দল।
ডি-বক্সের ভেতরে রেটেগুয়ের ব্যাকহিল পাস পেয়ে বল জালে জড়ান পোলিতানো। এরপর ৮১তম মিনিটে রাসপাদোরি ইতালির চতুর্থ গোলটি করলে সহজ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়বে তারা এমনটাই মনে হচ্ছিল। তবে নাটকের তখনও বাকি ছিল। ৮৭ মিনিটে ইতালি আবারও এক আত্মঘাতী গোল করে। আর ৮৯তম মিনিটে ইসরায়েলকে সমতায় ফেরান সেই পেরেটজ।
তবে দুই মিনিটের মধ্যেই তাদের উচ্ছ্বাস থামিয়ে দেন সান্দ্রো তোনালি। ডি-বক্সের বাইরে থেকে জয়সূচক গোলটি করেন নিউক্যাসল ইউনাইটেডের মিডফিল্ডার। স্মরণীয় জয়ে তিন ম্যাচে ৯ পয়েন্ট নিয়ে ‘আই’ গ্রুপের দ্বিতীয় স্থানে ইতালি। সমান পয়েন্ট নিয়ে তিনে নেমে গেছে ইসরায়েল।