চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলায় বজ্রপাতে মো. সোহাগ (২৮) নামে এক সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু হয়েছে।
আজ ১০ জুন সোমবার দুপুরের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলার নবীনগর উপজেলার বীরগাঁও ইউনিয়নের বাইশমৌজা বাজারের পাশে আব্দুল্লাহ্ চরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সোহাগ কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের সাতঘর হাটির আব্দুস সালামের ছেলে। তিনি তিনমাস আগে ছুটিতে দেশে এসে বিয়ে করেছিলেন।
পরিবারের লোকজন জানায়, সোহাগ বাইশমৌজা বাজারের পাশে আব্দুল্লাহ্ চরে ১০/১৫টি মহিষকে ঘাস খাওয়াচ্ছিলেন। এ সময় বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। পরে পরিবারের লোকজন খবর পেয়ে তার মরদেহ বাড়িতে নিয়ে আসেন।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুব আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দাফন সম্পন্ন
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরের লক্ষীমুড়া গ্রামের নিহত হারুন মিয়ার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। রোববার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় মনিপুর বন্দরবাজার বালুর মাঠে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় স্থানীয় হারুন মিয়ার আত্মীয় স্বজনসহ সহস্রাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করে। এর আগে শনিবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে হারুন মিয়া নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। পরদিন দুপুরে ময়নাতদন্তের পর হারুন মিয়ার মরদেহে এসে পৌঁছায় তার নিজ এলাকায়। মরদেহ পৌঁছার পর থেকেই স্থানীদের ভিড় বাড়ে তার বাড়িতে। এরপর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাজু আহমেদ, পত্তন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম, আওয়ামীলীগ নেতা হৃদয় আহমেদ জালাল, সাবেক মেম্বার সেলিম মিয়া, হোসেন মিয়া, মাওলানা সিরাজ আকরামসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা। নিহত হারুন মিয়ার ভাতিজা সোহেল বলেন, দুধ মিয়া সরাসরি করিম মিয়ার পক্ষে নিয়েছে। যার কারণে আমার চাচা হারুন মিয়া হত্যার শিকার হয়েছে। আমার চাচার হত্যার সাথে দুধ মিয়া জড়িত। দুধ মিয়াসহ যারা আমার চাচাকে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসির দাবি জানাই।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ জানান, শান্তিপূর্ণ ভাবে হারুন মিয়ার জানাযা সম্পন্ন হয়েছে। এলাকায় স্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। অভিযুক্ত আসামীদের দ্রুত গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে তিনি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাড়িতে মায়ের লাশ রেখে নবীনগর উপজেলার সলিমগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষা দিল সাদিয়া আক্তার। চোখ মুছতে মুছতে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করে সলিমগঞ্জ আবদুর রউফ মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের মানবিক বিভাগের ওই শিক্ষার্থী।
আজ ৩ মে বুধবার ভোররাতে তার মা জলি আক্তার (৩৭) ঢাকায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
সাদিয়া আক্তার পার্শ্ববর্তী বাঞ্ছারামপুর উপজেলার আকানগর গ্রামের প্রবাসী শফিকুল ইসলামের একমাত্র মেয়ে। সে মধ্যনগর নানার বাড়িতে থেকে সলিমগঞ্জ আবদুর রউফ মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করে।
জানা যায়, জলি বেগম বুধবার ভোররাতে ঢাকায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার লাশ বাড়িতে আসার পর বাড়িজুড়ে শোকের আবহ তৈরি হয়, স্বজনরা যখন মরদেহ দাফনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন, মায়ের মৃত্যুর পর সাদিয়া ভেঙে পড়লেও স্বজনদের কথায় মায়ের মরদেহ বাড়িতে রেখেই এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে আসে। পরীক্ষা শেষে সাদিয়া বাড়িতে ফিরে যাওয়ার পর আসর নামাজের পর মধ্যনগর গ্রামে জানাযা শেষে তাকে দাফন করা হয়।
সকাল ১০টার আগে চোখ মুছতে মুছতে সাদিয়া আক্তার পরীক্ষার কেন্দ্রে আসে। সহপাঠী ও কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সহযোগিতায় তৃতীয় দিনের ইংরেজি প্রথমপত্র বিষয়ের পরীক্ষায় অংশ নেয় সে।
সলিমগঞ্জ আবদুর রউফ মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আহাম্মদ আলী বলেন, মা হারানো শিক্ষার্থী সাদিয়া খুবই মেধাবী। পরীক্ষার কক্ষে মাঝে মধ্যে কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা গেছে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে শিক্ষার্থীরা তাকে উৎসাহিত করেছে। তবে মাঝে মধ্যেই তাকে কাঁদতে কাঁদতে পরীক্ষার খাতায় লিখতে দেখা গেছে। সাদিয়ার মায়ের মৃত্যুর বিষয়টি আমরা সবাই জানতে পেরেছিলাম। আমরা তাকে সান্ত্বনা দিয়েছি।
সাদিয়া আক্তার জানায়- মা আমাকে অনেক ভালোবাসতেন। চাইতেন আমি যেন পড়ালেখা করে অনেক বড় হই। তাই এমন অবস্থায়ও আমি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছি। মায়ের আত্মাকে আমি কষ্ট দিতে চাই না।
এ বিষয়ে নবীনগর উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) একরামুল সিদ্দিক বলেন, পরীক্ষার্থীর মায়ের মৃত্যু খুবই বেদনাদায়ক। তাকে মানসিকভাবে সহযোগিতা করার জন্য কেন্দ্র সচিবকে বলা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে দুই ছেলের হাতে আব্দুল সালাম (৬৫) নামে এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন।
৭ মার্চ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে নবীনগর পৌর এলাকার গোল মসজিদের পাশে একটি আবাসিক বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মো. সুমন (৩৪) ও মো. মিজানুর রহমান প্রকাশ সোহেল (২৬) নামে দুই ছেলেকে আটক করেছে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক সম্পত্তি ভাগাভাগিসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে প্রায় ঝগড়া-বিবাদ চলছিল। বৃহস্পতিবার সকালে মা হাফেজা বেগমের সঙ্গে ছেলে সুমন ও সোহেলের কথা কাটাকাটি হয় এবং মাকে মারধর শুরু করে। সকালে বাজার শেষে বাবা আব্দুল সালাম বাসায় ফিরে স্ত্রীকে মারধর করতে দেখে প্রতিবাদ করেন। এতে দুই ছেলে বাবাকে ধাক্কা দিলে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান।
স্থানীয়রা বৃদ্ধ আব্দুল সালাম মিয়াকে নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
জানা গেছে, হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দিতে সুমন ও সোহেল প্রতিবেশীদের বাড়ি থেকে বের করে দেয়।
এ বিষয়ে সুমন ও সোহেলকে জিজ্ঞাসা করা হলে তারা বলেন, বাবা হার্টঅ্যাটাকে মারা গেছেন। এ বিষয়ে আমাদের পরিবারের কারও কোনো অভিযোগ নেই।
এ সময় খবর পেয়ে নবীনগর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দুই পুত্রকে গ্রেপ্তার করে এবং নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা মর্গে প্রেরণ করেন।
নবীনগর থানার ওসি মাহাবুব আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুজনকে আটক করা হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী হাফেজা খাতুন বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করেছেন।
চলারথে রিপোর্ট :
‘পরিবর্তনশীল ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনে সাক্ষরতার প্রসার’ এই প্রতিপাদ্য কে নিয়ে সারা দেশের ন্যায় নবীনগরে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে সাক্ষরতা দিবস- ২০২৩ র্যালি ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে। স্কুলের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকগণ রেলিতে অংশ গ্রহণ করেন।
র্যালি শেষে আজ ৮ সেপ্টেম্বর শুক্রবার উপজেলা পরিষদ কনফারেন্স রুমে নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর ফরহাদ শামীম এর সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
নবীনগর উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মতিউর রহমানের সঞ্চালনায় উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুব আলম, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বুলবুল সরকার, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম সরকার, একাডেমিক সুপার ভাইজার হাসনাত জাহান, প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি এটিএম রেজাউল করিম সবুজ, মডেল প্রেসক্লাব সভাপতি মো. আবু কাওসার, বিভিন্ন স্কুলের প্রধান শিক্ষকগণ ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
সভাপতির বক্তব্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন- যেখানে জাতীয় পর্যায়ে স্বাক্ষরতার হার অনেক বেশি সে অনুপাতে আমাদের নবীনগর উপজেলায় সাক্ষরতার হার কম, সাক্ষরতার হার বাড়ানোর জন্য যেখানে দুর্বলতা রয়েছে সেই জায়গা গুলোতে আমাদের কাজ করতে হবে, জাতীয় পর্যায়ের সাথে সামঞ্জস্য রেখে আমাদের সাক্ষরতাকে এগিযয়ে নিয়ে যেতে হবে, প্রয়োজন হলে আমরা সকল স্তরের জনপ্রতিনিধি, অভিভাবক এবং সমাজের শিক্ষিত জনদের নিয়ে একটি মতবিনিময় সভার আয়োজন করব।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর প্রেসক্লাবের ৩৮ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও ৩৯ তম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে দুই দিনব্যাপি আনন্দ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শুক্র ও শনিবার প্রেসক্লাব কার্যালয়ে ও মহিলা ডিগ্রি কলেজ মিলনায়তনে দুই দিনব্যাপি এ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রেসক্লাব কার্যালয়ে ৩৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজীব চৌধুরী।
প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির আহবায়ক অ্যাডভোকেট এমএ মান্নান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি)আবু মুছা, অফিসার ইনচার্জ আবদুর রাজ্জাক, প্রধান আলোচক প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি আবু কামাল খন্দকার।
প্রেসক্লাবের সভাপতি শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামল সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাইদুল আলম সোরাফ এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন রাসেল, প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য তৌহিদুল ইসলাম তৌহিদ, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম রাজু, পৌর বিএনপি সভাপতি ওবায়দুল হক লিটন, পৌর জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি সাইফুল ইসলাম বাশার, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহাবুব আলম লিটন, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি জালাল উদ্দিন মনির, মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতি সাবেক সভাপতি মোর্শেদুল ইসলাম লিটন, প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি রেজাউল করিম সবুজ, প্রেসক্লাবের সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি তাজুল ইসলাম চৌধুরী, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম ভূইয়া মিনাজ, প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি জহিরুল হক বুলবুল প্রমুখ। দ্বিতীয় পর্বে শনিবার মহিলা কলেজ মিলনায়তনে প্রতিষ্ঠার ৩৯ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে নবীনগর প্রেসক্লাব পরিবারের মিলনমেলা অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজীব চৌধুরী।
উদ্বোধন শেষে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এরপর শিশুদের দৌড় প্রতিযোগিতা, স্মৃতি প্রতিযোগিতা ও মহিলাদের মিউজিক্যাল চেয়ার প্রতিযোগিতা, শেষে স্মৃতিচারণ আলোচনা সভা ও ক্রেস্ট ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজীব চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সহধর্মিনী প্রিয়াঙ্কা সরকার, অফিসার ইনচার্জ আবদুর রাজ্জাক, প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা আবু কামাল খন্দকার, মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত)শুক্লা রানী ভট্টাচার্য, প্রতিষ্ঠাকালিন সদস্য জাকির হোসেন রাসেল, এম কে কিবরিয়া রিপন, তৌহিদুল ইসলাম, জাকারিয়া সরকার তসলিম, মোঃ মলাই মিয়া, মোঃ আতাউর রহমান। সভাপতিত্ব করেন শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামল। প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল আলম সোরাফ এর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, সাবেক সভাপতি মাহাবুব আলম লিটন, সাবেক সভাপতি জালাল উদ্দিন মনির, সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম ভূইয়া মিনাজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কান্তি কুমার ভট্টাচার্য, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান কল্লোল প্রমুখ।