চলারপথে রিপোর্ট :
পিতার দেয়া অভিযোগে মাদকাসক্ত ছেলেকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। ২২ জুন শনিবার বিকেলে সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোনাব্বর হোসেন এ সাজা প্রদান করেন। সাজাপ্রাপ্ত জসিম উদ্দিন (২২) ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার মেড্ডা (তিতাসপাড়া) এলাকার আরজু মিয়ার ছেলে।
জানা যায়, জসিম উদ্দিন মাদকাসক্ত। মাদকের টাকার জন্য সে প্রায়ই বাড়িতে অত্যাচার করতো। সম্প্রতি তার অত্যাচারের মাত্রা বেড়ে যায়। গত শুক্রবার দুপুরে নেশা করে বাড়ির পাশাপাশি বাইরের মানুষের উপর লাঠি, দা নিয়ে হামলা করতে যায়। শনিবার সকালেও দা নিয়ে পরিবারের লোকজনের ওপর হামলা করে। তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে তার পিতা শনিবার দুপুরের দিকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে কাছে অভিযোগ করেন। পরে তাকে পুলিশ দিয়ে আটক করে বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত মাদকাসক্ত জসিমকে ছয় মাসের সাজা দেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোনাব্বর হোসেন জানান, ওই যুবক মাদকাসক্ত হয়ে অত্যাচার চালাতো। তার পিতা অভিযোগ করলে তাকে মাদকাসক্ত অবস্হায় আটক করা হয়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ সালের (৩৬)(৫) ধারায় তাকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সে নিজেও মাদক সেবন ও অত্যাচারের কথা স্বীকার করেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মোহনা টেলিভিশনের ১৪ বছর পদার্পন উপলক্ষে আজ ১১ নভেম্বর শনিবার সকাল ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার অস্থায়ী কার্যালয়ে মোহনা টেলিভিশন দর্শক ফোরামের আয়োজনে আলোচনা সভা ও কেক কাটার মধ্যে দিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হয়েছে।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আসলাম হোসাইন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি মনজুরুল আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়া এসোসিয়েশনের সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল আমিন শাহীন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি নিয়াজ মোঃ খান বিটু, সাবেক সহ-সভাপতি ইব্রাহিম খান সাদাত, সৈয়দ মোঃ আকরাম, জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত, পৌরসভার সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা মোখলেছুর রহমান, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহবায়ক সাংবাদিক আবদুন নূর, প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন বেলাল, কার্যনির্বাহী সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ, সাবেক কোষাধ্যক্ষ আশিকুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ রিয়াজ আহমেদ অপু, সাবেক তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মুজিবুর রহমান খান, দৈনিক দেশরূপান্তরের জেলা প্রতিনিধি মনির হোসেন, সময় টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান উজ্জ্বল চক্রবর্তী, ৭১ টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি জালাল উদ্দিন রুমি, আরটিভি’র জেলা প্রতিনিধি আজিজুর রহমান পায়েল, মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আশিক মান্নান হিমেল, এখন টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আজিজুল সঞ্চয়, দেশ টিভি’র জেলা প্রতিনিধি মেহেদী নূর পরশ, দৈনিক মানবকন্ঠের জেলা প্রতিনিধি খন্দকার শফিকুল আলম, জাগোনিউজ’র জেলা প্রতিনিধি আবুল হাসনাত রাফি, দৈনিক খোলা কাগজের জেলা প্রতিনিধি জুয়েল রহমান, দৈনিক নওরজ’র জেলা প্রতিনিধি আব্দুল হান্নান, দৈনিক দিনদর্পণ’র জেনারেল ম্যানেজার হুমায়ুন কবির প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন মোহনা টেলিভিশন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রতিনিধি মোঃ শাহজাদা।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন মোহনা টেলিভিশনের সরাইল উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ শফিকুর রহমান।
এ সময় মোহনা টেলিভিশনের দর্শক ফোরামের সদস্যবৃন্দ ও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পৌর মেয়র নায়ার কবির বলেন, মোহনা টেলিভিশনে অতীতেও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে কাজ করছে। আমরা আশা করি ভবিষ্যতেও মোহনা টিভি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে কাজ করবে এবং অগ্রসরমান চিন্তার পক্ষে মোহনা টিভি দাঁড়াবে। দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার বিষয়গুলোকে আরো গুরুত্বসহকারে প্রচার করবে। এ সময় তিনি মোহনা টেলিভিশনের উত্তোরত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন।
আলোচনা শেষে মোহনা টেলিভিশনের ১৪ বছর পদার্পন উপলক্ষে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ ও জন্মদিনের কেক কেটে দিবসটি উদযাপন করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা আর আনন্দঘন পরিবেশের মধ্য দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাঙ্গালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ পালন করা হচ্ছে।
বর্ষবরণকে কেন্দ্র করে ১৪ এপ্রিল রবিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা শহরের লোকনাথ ট্যাংকের পাড় ময়দান থেকে জেলা প্রশাসক মো. মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনের নেতৃত্বে বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা বের হয়। এতে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, সামাজিক ও সাংস্কৃতি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহন করেন।
পরে শহরের প্রধান-প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে শোভাযাত্রাটি ফারুকী পার্কে এসে শেষ হয়।
র্যালিতে মুখোশ, প্যাচা,মাছ সহ বাঙালী সাংস্কৃতির বিভিন্ন অনুসঙ্গ স্থান পায়। এছাড়া অনুষ্ঠানে লাঠিখেলা, সাপখেলা প্রদর্শন করা হয়।
মঙ্গল শোভাযাত্রা অংশ নেওয়া আবেদ, লিজা, অয়ন নামে অংশ গ্রহনকাকারী বলেন, এটি কোনো নিদিষ্ট ধর্মের উৎসব নয়। এটি বাঙালীর প্রাণের উৎসব। ইউনেস্কো পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রাকে অন্যতম উৎসবের স্বীকৃতি দিয়েছে। তাই আমরা প্রতিবছর বাঙালীর সার্ববজনীন এই উৎসবে অংশ গ্রহন করে থাকি।
পরে ফারুকী পার্কে জেলা প্রশাসনের আয়োজিত বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ব বিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ফাহিমা খাতুন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার পহেলা বৈশাখকে সরকারিভাবে পালন করছেন। আমাদের অনুষ্ঠানটিকে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের স্বীকৃতি দিয়েছেন।
তিনি বলেন, নববর্ষের স্বাগত জানানোর জন্য রাষ্ট্রীয় সংস্কৃতি হিসেবে আমরা এখন দাঁড় করাতে পেরেছি। যতদিন বাংলাদেশ অস্তিত্ব থাকবে ততদিন পহেলা বৈশাখের মতো আমাদের এই সাংস্কৃতি বেঁচে থাকবে। অনুষ্ঠানে ধর্ম বর্ণ জাতি নির্বিশেষে প্রাণের তাগিদে, নিজের তাগিদে, প্রাণের দাবিতে আমরা অংশগ্রহণ করেছি।
অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বিশিষ্ট কবি ও গীতিকার মোঃ আঃ কুদদূস এর কাব্যগন্থ মঞ্জুকেশিনী’র মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে হেমন্ত বই পার্বণ শিরোনামে একটি নান্দনিক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে ২৫ নভেম্বর শনিবার সন্ধ্যা ৬.০০ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের মডেল গার্লস স্কুল প্রাঙ্গণে-সৃজনশীল সাহিত্যচর্চার পাঠশালা নির্ঝর এর উদ্যোগে হেমন্ত বই পার্বণ শিরোনামে এক অনুষ্ঠানের আযোজন করা হয়।
এতে দেশবরেণ্য কবি-লেখকগণ অংশগ্রহন করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির ছিলেন এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি। স্বাগত বক্তব্যে দেশবরেণ্য বাচিকশিল্পী কবি ও সাংবাদিক মো. মনির হোসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বিশিষ্ট কবি ও গীতিকার আঃ কুদদূস এর বিগত দুই বছরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় তাঁর গৃহীত ও বাস্তবায়িত বিভিন্ন উন্নয়নমুলক কর্মযজ্ঞ তুলে ধরেন।
অতিথি হিসেবে আলোচনায় অংশ নেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম মাহমুদুর রহমান. সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মীর নিজাম উদ্দিন, সাবেক সাবেক যুগ্ম সচিব মো. সানাউল হক, কবি জয়দুল হোসেন, অধ্যাপক মানবর্দ্ধন পাল, অধ্যক্ষ সোপানুল ইসলাম সোপান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিটি কলেজের অধ্যক্ষ মো. মোস্তফা কামাল প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারি, পৌর পরিষদের কাউন্সিলর, সুশীল সমাজ. কবি-লেখক, সাংবাদিক, বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
তিতাস সাহিত্য সংগঠণের পরিচালক বাছির দুলালের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে দ্বৈত আবৃত্তি পরিবেশন করেন হাবিবুর রহমান পারভেজ ও শারমিন সুলতানা। অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন আসিফ ইকবাল খানের নেতৃত্বাধীন আনন্দলোক এর শিল্পীবৃন্দ।
শিশির স্নাত সন্ধ্যায়, হেমন্তের চাঁদনী রাতে খেজুর গুড়ের শীতের পিঠা, পায়েস আর চায়ের আড্ডার সাথে গান কথা কবিতার এই মিলনমেলা মনে রাখার মতো স্মৃতির সরোবরে স্থান করে নিয়েছে।
প্রসঙ্গত: ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বিশিষ্ট কবি ও গীতিকার আঃ কুদদূস এর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রধান নির্বার্হী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদানের গতকাল ২৫ নভেম্বর ছিলো দুই বছর পূর্তি। সেই উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর পক্ষে তাঁকে ফুলের তোড়া দিয়ে শুভেচ্ছা জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লার নেতৃত্বে মোশরাফ হোসেন বেলাল ও মোজাম্মেল হক।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার ২ হাজার ৫শত কৃষকের মাঝে বিনামূল্য সার ও বীজ বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ৯ এপ্রিল বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে সার ও বীজ বিতরণ করা হয়।
সার ও বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত মোঃ ইশতিয়াক ভূইয়া।
এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা কৃষি অফিসার শাহানা বেগম, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার ফাহমিদা সিদ্দিকী হাবিবা, উদ্ভিদ সংরক্ষণ উপ-সহকারী কর্মকর্তা আনোয়ারুল হক ও উপজেলার ১১টি ইউপির চেয়ারম্যান ও তাদের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
এসময় ৫ কেজি আউশ বীজ, ১০ কেজি ডিএপি সার, ১০ কেজি এমওপি সার বিতরণ করা হয়।