চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এন্ড প্রি-ক্যাডেট স্কুল ফাউন্ডেশন বৃত্তি পরীক্ষা বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় বৃত্তি পরীক্ষার সনদ ও অর্থ বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৫ জুলাই সোমবার দুপুরে উপজেলার ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এন্ড প্রি-ক্যাডেট স্কুল ফাউন্ডেশন এর আয়োজনে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবুল মনসুরের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সিরাজুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এন্ড প্রি ক্যাডেট স্কুল ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোহাম্মদ রেজাউল হক।
বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এন্ড প্রি-ক্যাডেট স্কুল ফাউন্ডেশন বাঞ্ছারামপুর উপজেলার সভাপতি মোহাম্মদ শামীম নূর ইসলামের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন বাঞ্ছারামপুর পৌরসভার মেয়র মোঃ তফাজ্জল হোসেন, বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এন্ড প্রি ক্যাডেট স্কুল ফাউন্ডেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ বেলাল হোসেন ভুইয়া, শিক্ষা সম্পাদক সামসু উদ্দিন আহমেদ সজল, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ গোলাম ফারুক, উপজেলা শিক্ষা অফিসার আব্দুল আজিজ, উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান দুধ মিয়া মাষ্টার, বাঞ্ছারামপুর সোবহানীয়া ইসলামিয়া ডিগ্রি ফাজিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মোঃ রুহুল আমিন আবদুল্লাহ, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোঃ সেলিম রেজা, সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহজালাল টিপু প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
অটোরিকশাচালক হত্যা মামলায় ৩ জনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। ১০ জানুয়ারি বুধবার বিকেলে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ শারমীন নিগার এই রায় প্রদান করেন। এছাড়াও এই মামলায় দুজনকে বেকসুর খালাস প্রদান করেছেন আদালত৷
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার জয়কালিপুরের মতিন মিয়ার ছেলে মো. কবির হোসেন (২২), একই এলাকার শাহ আলম শেখের ছেলে সজিব মিয়া প্রকাশ সজিব শেখ (২৫) ও লিটন মিয়ার ছেলে মো. মনির হোসেন (২৫)। এই মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন আব্দুল আওয়াল ও রুবেল নামের দুইজন আসামি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজি দিদারুল আলম।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ১৫ মার্চ বাঞ্ছারামপুর উপজেলার জয়নগর গ্রামের বাসিন্দা এরশাদ মিয়ার ছেলে অটোরিকশা (বিভাটেক) চালক মো. শরীফুল ইসলামকে হত্যা করে মরদেহ ফেলে যায় দুর্বৃত্তরা। এ সময় তার অটোরিকশাটিও নিয়ে যায় তারা। এই ঘটনায় নিহতের বাবা এরশাদ মিয়া অজ্ঞাত আসামি করে হত্যা মামলা করেন।
ওই মামলায় পুলিশ হত্যাকাণ্ডে জড়িত ৩ জনকে গ্রেফতার করে। পরবর্তীতে গ্রেফতার আসামিরা নিজেদের দোষ স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় পৃথক পৃথক জবানবন্দি প্রদান করেন। পুলিশ দীর্ঘ তদন্তের পর ৫ জনের নাম উল্লেখ করে আদালতে চার্জশিট প্রদান করে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শারমিন নিগার স্বাক্ষ্য প্রমাণে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় আদালতে সকল আসামির উপস্থিতিতে ৩ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ২ জনকে খালাস প্রদান করে রায় দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুরে পারিবারিক কলহের জেরে অরুন মিয়া (৭০) নামে এক বৃদ্ধকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রী ও মেয়ের বিরুদ্ধে। হত্যার পর মরদেহ ৯ টুকরো করে ইট দিয়ে পলিথিনে পেঁচিয়ে পাশের বাড়ির সেফটিক ট্যাংকে লুকিয়ে রাখে।
এ ঘটনায় স্ত্রী মোমেনা বেগম (৫০) ও মেয়ে লাকি আক্তারকে (২৭) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ১ অক্টোবর মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে ফরদাবাদ গ্রাম থেকে লাশের খণ্ডিত অংশ উদ্ধার করা হয়।
আজ ২ অক্টোবর বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) ইকবাল হোছাইন।
তিনি জানান, শুক্রবার বিকেল থেকে নিখোঁজ ছিলেন অরুন মিয়া। হত্যার চারদিন পর মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে ফরদাবাদ গ্রাম থেকে লাশের খণ্ডিত অংশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় স্ত্রী মোমেনা বেগম ও মেয়ে লাকি আক্তারকে গ্রেফতার করা হয়।
নিহত অরুন মিয়া ফরদাবাদ গ্রামের মৃত সুরুজ বেপারীর ছেলে। এ ঘটনায় নিহতের প্রথম স্ত্রীর ছেলে লুৎফর রহমান রুবেল বাদী হয়ে সৎমা মোমেনা বেগম ও সৎবোন লাকি আক্তারকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন।
বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুজন কুমার পাল জানান, অরুণ মিয়া নিহতের ঘটনায় তার দ্বিতীয় স্ত্রী মোমেনা বেগম, তার ছেলে রাসেল ও মেয়ে লাকীকে আটক করে থানায় আনা হয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইকবাল হোছাইন জানান, পারিবারিক বিষয় নিয়ে দ্বিতীয় স্ত্রী মোমেনা বেগমের সঙ্গে অরুন মিয়ার বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে তাকে মাথায় শাবল দিয়ে আঘাত করলে অরুন মিয়ার মৃত্যু হয়। পরে মোমেনা তার মেয়ে লাকিকে নিয়ে লাশ নয় টুকরো করে পলিথিনে ভরে পার্শ্ববর্তী মনির মিয়ার সেফটি ট্যাংকিতে ফেলে দেন। মঙ্গলবার রাতে এলাকাবাসী সেফটি ট্যাংকি থেকে গন্ধ বের হওয়ায় পলিথিন খুলে পুলিশে খবর দেয়। যাতে অরুন মিয়ার লাশের খণ্ডিত অংশ মেলে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় আবদুল আহম্মদ ওরফে রুবেল নামে এক যুবককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে পুলিশি হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার পরিদর্শকসহ (তদন্ত) তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে।
গতকাল রবিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে রুবেলের মা বাদী হয়ে এ মামলা করেন। জেলা ও দায়রা জজ শারমিন নিগার মামলাটি আদেশের জন্য রেখেছেন। মামলায় আসামি করা হয়েছে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে, এএসআই আল আমিন মানিক ও উপজেলার মধ্যপাড়ার রবি উল্লাহকে। ভুক্তভোগী রুবেল বাঞ্ছারামপুর উপজেলার সোনারামপুর ইউনিয়নের চরশিবপুর গ্রামের লিল মিয়ার ছেলে।
মামলার আর্জি সূত্রে জানা যায়, মামলার তিন নম্বর আসামি রবি উল্লাহর সঙ্গে রুবেলের পরিবারের লোকজনের আগে থেকে বিরোধ ছিল। রবি উল্লাহর বিরুদ্ধে তারা আদালতে মামলাও করেছেন, যা চলমান রয়েছে। ১৪ মার্চ বিকাল ৪টার দিকে তারই প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় কোনো কারণ ছাড়াই এক নম্বর আসামি এএসআই আল আমিন অপর ৪ পুলিশ সদস্যকে নিয়ে বাড়ি থেকে রুবেলকে তুলে নিয়ে যায়। ঘটনাস্থলে তাকে এলোপাতাড়ি কিল, ঘুসি, লাথিসহ লাঠি দিয়ে মারধর করে তারা। থানায় নিয়ে পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে ও এএসআই আল আমিন আবারও তাকে লাঠি দিয়ে বেধড়ক পেটায়। এতে রুবেলের পুরো শরীর মারাত্মক জখম হয়। থানায় নির্যাতনের বিষয়ে রুবেলের মা আমেনা বেগম সংবাদ সম্মেলনের প্রস্তুতি নিলে ১৬ মার্চ দুপুর ২টায় রুবেলকে একটি মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
রুবেলের মা আমেনা বেগম বলেন, আমার ছেলেকে ১৪ মার্চ বাড়ি থেকে তুলে নেওয়া হয় অথচ ১৬ মার্চ আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠায় পুলিশ। ২৪ ঘণ্টার বেশি হেফাজতে রেখে আমার ছেলেকে নির্যাতন করেছে পুলিশ।
এ বিষয়ে বাদীপক্ষের আইনজীবী মাসুদুর রহমান বলেন, বাঞ্ছারামপুর থানা পুলিশ হেফাজতে নির্যাতনের ধারায় দুই পুলিশ সদস্যসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। আদালত মামলাটি আদেশ দেওয়ার জন্য রেখেছেন। ২০ মার্চ সোমবার আদেশ দিতে পারেন। এ বিষয়ে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দের বক্তব্য জানতে তার মোবাইল ফোনে কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরে আলম বলেন, শুনেছি আদালতে একটি লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। তবে আমাদের পুলিশের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ মিথ্যা। এএসআই আল আমিন মানিক বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না।
চলারপথে রিপোর্ট :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করছেন শেখ হাসিনা। হতদরিদ্র মানুষদের ভূমিসহ বসতবাড়ি নির্মাণ করে প্রমাণ করছে আওয়ামী লীগ গণমানুষের সরকার। এই প্রথম ভূমিহীন ঘরহীন লোকগুলো সামনের ঈদটিতে নিজ ভূমি ও ঘরে ঈদ আনন্দ উপভোগ করবে। বাংলার সাধারণ মানুষের আশার এবং ভরসার শেষ আশ্রয় হিসেবে শেখ হাসিনাকেই পাশে পায়।
আজ ৪ এপ্রিল মঙ্গলবার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাচন অফিস কর্তৃক আয়োজিত স্মার্ট কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একি মিত্র চাকমার সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন বাঞ্ছারামপুর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম, বাঞ্ছারামপুর পৌর মেয়র তফাজ্জল হোসেন, সহকারি কমিশনার কাজী আতিকুর রহমান, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সায়েদুল ইসলাম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জলি আক্তার, বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ নূরে আলম, উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন প্রমুখ।
আলোচনা শেষে প্রধান অতিথি স্মাট কার্ড বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
তৃতীয় ধাপে অনুষ্ঠিতব্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এ. বি. তাজুল ইসলামের ভাগ্নে কাজী জাদিদ আল রহমান জনি।
আজ ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুরে তিনি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার বিষয়টি জানিয়ে ভোটার এবং সমর্থকদের উদ্দেশ্যে নিজের ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্ট দেন।
জনি বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উজানচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তফসিল ঘোষণার আগেই নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন জনি। পরবর্তীতে তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে থাকেন তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়রা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণে আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞার কারণে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে হচ্ছে তাকে। যদিও নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে জনির নাম ছিল শীর্ষে। নানাদিক বিবেচনায় নির্বাচনে তারই জয় হতো বলে দাবি সমর্থকদের।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কাজী জাদিদ আল রহমান জনি বলেন, দলীয় নির্দেশনা এবং আমার মামার (তাজুল ইসলাম) প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াচ্ছি। একই সঙ্গে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয়ও ব্যক্ত করছি।
উল্লেখ্য, তৃতীয় ধাপে আগামী ২৯ মে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষদিন ২ মে। আর ১২ মে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময়।