চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে ৮ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ তাজুল ইসলাম নামে এক পাচারকারীকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ ২৫ জুলাই সকালে উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের তুলাইশিমুল এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। তিনি ওই এলাকার মিনারকুট গ্রামের মৃত মালু ভূইয়ার ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মহিউদ্দিনের তত্ত্বাবধানে এস আই মোঃ মশিউর রহমান খান, সঙ্গীয় ফোর্সসহ একটি চৌকস টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সকাল ৮ টার দিকে তুলাইশিমুল পাকা রাস্তায় একটি সিএনজি তল্লাশি করে ৮ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করে। এসময় তাজুল ইসলামকে আটক করে।
আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বলেন, আসামীর বিরুদ্ধে আখাউড়া থানায় নিয়মিত মাদক মামলা রুজু করা হয়েছে। তাকে দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলতি বছরের এসএসসি সমমান পরীক্ষার বিজ্ঞান বিভাগের শেষ পরীক্ষা ছিল আজ ২৭ মে শনিবার। এদিন পদার্থ বিজ্ঞান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টা থেকে পরীক্ষা শুরু হয়ে সুষ্ঠু পরিবেশে বেলা ১টায় পরীক্ষা শেষ হয়। পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরপরই তিন তলা ভবনের উপর থেকে ছাত্রদের শোরগোল চেচামেচি ভেসে আসে। হঠাৎ এমন অস্বাভাবিক শোরগোল শুনে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দু’জন অফিস পিয়নকে বিষয়টি দেখতে পাঠান। অফিস পিয়নরা গিয়ে দেখে ছাত্ররা ময়লা ফেলার প্লাষ্টিকের ঝুরি ও পানি খাওয়ার গ্লাস ভাংচুর করছে। শ্রেণী কক্ষের কয়েকটি টেবিল এলোমেলো পড়ে আছে।
পরে শিক্ষকরা এগিয়ে এলে ছাত্ররা বিদ্যালয় ত্যাগ করে। শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় এসএসসি পরীক্ষার সাব সেন্টার নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। ওই কেন্দ্রে রেলওয়ে সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়, আমোদাবাদ শাহ আলম উচ্চ বিদ্যালয় এবং হীরাপুর শহীদ নোয়াব মেমোরিয়্যাল উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেয়।
এদিকে টানা একটি মাস সুন্দরভাবে পরীক্ষা দিলেও শেষ দিন এসে ছাত্রদের এমন আচরণের কারণ খোঁজে পাচ্ছেন না শিক্ষকরা। শিক্ষকদের ধারনা, এবছর প্রথমবারের মতো পরীক্ষা কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়। ক্যামেরা লাগানোর ক্ষোভ থেকে এমনটি করে থাকতে পারে দুষ্টু ছাত্ররা।
শনিবার বিকাল ৫টায় সরজমিনে নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, তিন তলার একটি ওয়াশ রুমের লুকিং গ্লাসের কাঁচ ভাঙ্গা। একটি কক্ষের সিসি ক্যামেরা উপরের দিকে ঘুরানো। বিদ্যালয়ে প্রবেশের ছোট গেটের একটি অংশ দেয়াল থেকে খুলে পড়ে আছে। পানি সাপ্লাইয়ের ৪টি ট্যাপের মাথা ভাঙ্গা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুইজন পরীক্ষার্থীর সাথে কথা বলে জানা গেছে, বিদ্যালয়ের একজন পিয়ন এক ছাত্রের শার্টের কলারে ধরেছিল। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে অন্য ছাত্ররা এমন করেছে।
নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক কাজী মোঃ ইকবাল বলেন, আমি সকালেই আভাস পেয়েছিলাম। আজ শেষ পরীক্ষা ছাত্ররা গোলমাল করতে পারে। ক্যামেরা লাগানোর কারণে ছাত্ররা ক্ষুব্ধ ছিল।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেবব্রত বনিক বলেন, জেলা প্রশাসক স্যারের পরামর্শে এবছর এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়। ছাত্ররা সারা বছর যা পড়ালেখা করেছে এখন তারা ভালো করে পরীক্ষা দিবে। এতে অসুবিধা কোথায়। সিসি ক্যামেরা লাগানোর কারণ এ ধরনের আচরণ করে থাকতে পারে বলে তিনি বলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের উজানিসার এলাকায় অবাধে চলছে মাটি কাটার ধুম। গত দু’সপ্তাহ ধরে নাজুয়া এন্টারপ্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠান অবৈধভাবে এই মাটি কাটার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রোপাইটার সুমন খানসহ ওই চক্রটি আইন না মেনেই নদীর তীরবর্তী মাটিসহ পাশে থাকা ধরখার-উজানিসার সেতুর পিলারের গা ঘেঁষে মাটি কেটে নিচ্ছে। এতে যে কোনো সময় গুরুত্বপূর্ণ সেতুটি ধ্বসে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সে সঙ্গে বর্ষা মৌসুমে পানির প্রবল তোরে আশেপাশের এলাকায় ভাঙনের শঙ্কায় রয়েছে স্থানীয়রা।
স্থানীয় লোকজন জানান, প্রভাবশালী একটি চক্রটি সিন্ডিকেট করে খাল খননের নামে প্রতারণার মাধ্যমে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত মাটি কেটে নিয়ে যায়। বেশ কয়েকটি ভেকু মেশিন দিয়ে অন্তত ৩০ ফুটেরও বেশি গভীর করে মাটি কেটে তা বিক্রি করছে পার্শ্ববর্তী জেলার কোম্পানিগঞ্জের একটি ব্রিকস ফিল্ডে। তারা নদীর পাড় ও সরকারি জায়গার পাশিপাশি আশপাশ এলাকার ব্যক্তি মালিকানা জায়গার মাটিও নির্বিচারে কেটে বড় বড় গভীর গর্তের সৃষ্টি করেছে। এতে বর্ষা মৌসুমে নদীর পাশে থাকা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ ওই এলাকায় ভাঙন দেখা দিতে পারে।
স্থানীয় বাসিন্দা ফরিদ মিয়া বলেন, সুমন নামে এক ঠিকাদার গত দু’সপ্তাহ ধরে আমার মালিকানা জায়গা ও ব্রিজের আশপাশের সরকারি খালি জায়গায় ভেকু মেশিন দিয়ে রাতে দিন মাটি কাটছে। মাটি গভীরতা করে কাটার ফলে ব্রিজের পিলার যেকোনো সময় ধসে যেতে পারে। দ্রুত অবৈধ মাটি কাটা বন্ধে আমি প্রশাসনের কাছে হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
হাবিব মিয়া নামে এক বাসিন্দা বলেন, একটি চক্র সিন্ডিকেট করে এক প্রভাবশালীর নেতার ছত্রছাত্রায় মাটি কাটছে। আমরা কয়েকবার বাঁধাও দিয়েছি। পরে পুলিশ এসে কাজ বন্ধ করলেও পুনরায় আবার মাটি কাটছে। এ ছাড়া কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ সেতুটি যা দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করে। এর নীচের অংশে মাটি কাটার ফলে সেতুটি এখন হুমকির মুখে রয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, সেতুর পিলার ঘেঁষে মাটি কাটার ফলে সেতুটি এখন হুমকির মুখে পড়বে। মাটি সরিয়ে নেওয়া হলে যে কোনো সময় ব্রিজটি বসে যেতে পারে। সেতুটি রক্ষায় দ্রুত প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মনজুর রহমান বলেন, মাটি কাটার বিষয়ে আমরা একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম বলেন, তিতাস খনন প্রকল্প চললেও যে জায়গায় মাটি কাটা হচ্ছে সেখানে এখনো তিতাস খনন কাজ শুরু হয়নি। যারা এ কাজের সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে অবৈধভাবে মাটি কাটার বিষয়ে জানতে চাইলে নাজুয়া এন্টারপ্রাইজের প্রোপাইটার সুমন খান বলেন, আমি অন্য ঠিকাদারদের কাছ থেকে সাব কন্টাক্টে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ওয়ার্কওডার পেয়ে এই কাজ করছি। তবে কারো ব্যক্তির জায়গার মাটি আমি কাটিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার ৩টি কলেজের ফল বিপর্যয় ঘটেছে। এসব কলেজের পাশের হার ৩১ থেকে ৫৯%। তিন কলেজ থেকে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। অপরদিকে ব্যক্তিগত ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত একটি কলেজ ২০জন জিপিএ-৫ সহ শতভাগ পাশ করেছে।
আজ ২৬ নভেম্বর রবিবার সারাদেশে একযোগে এইচএসসির ফল প্রকাশ হয়েছে।
প্রকাশিত ফলাফল ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, আখাউড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ থেকে ৫০৭ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাশ করেছে ৩০৪ জন, অকৃতকার্য হয়েছে ২০৩ জন। জিপিএ-৫ নাই। শতকরা পাশের হার ৫৯.৯৬। আখাউড়া জাহানারা হক মহিলা কলেজ থেকে ১৯৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছে ৬২ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ১৩৬ জন। জিপিএ-৫ নাই। শতকরা পাশের হার ৩১.৩১। ছতুরা চান্দপুর স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৭৯ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা অংশ নিয়ে পাশে করেছে ২৯ জন। ফেল করেছে ৫০ জন। শতকরা পাশের হার ৩৬.৭১। এ কলেজে থেকেও কেউ জিপিএ-৫ পায়নি।
অপরদিকে আখাউড়া ক্যামব্রিয়ান কলেজ থেকে ১০৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাশ করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০জন।
ফলাফল খারাপ হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে জাহানারা হক মহিলা কলেজের প্রভাষক সুভাষ চন্দ্র দাস বলেন, আমাদের এ ব্যাচটি খুব খারাপ ছিল। যারা অন্যান্য কলেজের ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়নি এমন কম পয়েন্টের ছাত্রীরা আমাদের কলেজে ভর্তি হয়। তাছাড়া ছাত্রীরা নিয়মিত ক্লাশ করেনি।
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আবুল হোসেন বলেন, এ বছরের ব্যাচটি করোনার কারণে ভালোভাবে পড়ালেখা করতে পারেনি। এরা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে এসএসসি পাশ করেছিল। তাছাড়া দুর্বল ছাত্রছাত্রীরা আখাউড়ায় ভর্তি হয়। এসব কারণে ফলাফল খারাপ হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. কামাল ভূইয়াকে চাঁদা দাবির মামলায় গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল ৪ জুলাই বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে নিজ বাড়ি টনকী গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। শুক্রবার সকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে হাজতে পাঠানো হয়।
এর আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় টনকী গ্রামের মৃত আমির উল্লাহ ভূইয়ার ছেলে মো. মুজিবুর রহমান শাহীন বাদী হয়ে কামাল ভূইয়াসহ ছয়জনকে আসামি করে আখাউড়া থানায় মামলা দায়ের করেন। তবে কামাল ভূইয়ার পরিবারের দাবি, এমন (চাঁদা দাবির) কোনো ঘটনা ঘটেনি।
মামলার এজাহার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মুজিবুর রহমান (শাহীন) চাকরির সুবাদে বহু বছর স্বপরিবারে ঢাকায় থাকতেন। এ সুযোগে কামাল চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য বিবাদীরা মুজিবুর রহমান ও তার ভাইদের ভূমি ও পুকুর দখল করে রাখেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। সম্প্রতি মুজিবুর রহমান নিজ বাড়িতে এসে বসবাস শুরু করেছেন। দখলকৃত ভূমি ছেড়ে দিতে বলায় শাহীনের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন বিবাদীরা। বৃহস্পতিবার বিকালে শাহীন বিরোধপূর্ণ ভূমি দেখতে গেলে খবর পেয়ে কামাল ভূইয়াসহ অপর বিবাদীরা এসে শাহীনের ওপর হামলা করে মারধর করেন। চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এসে শাহীনকে উদ্ধার করেন। এসময় জায়গা ফেরত নিতে হলে কামাল ভূইয়াকে ৫০ লক্ষ টাকা চাঁদা দিতে হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়।
আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন বলেন, কামাল ভূইয়াকে শুক্রবার সকালে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এ মামলায় আর কাউকে আটক করা যায়নি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভারত থেকে অবৈধ ভাবে বাংলাদেশে ফেরার পথে আখাউড়া সীমান্তে বাংলাদেশী নাগরিক সবুজ দাস (২২) কে আটক করেছে ২৫ বিজিবি সরাইল ব্যাটালিয়নের সদস্যরা।
আজ ১৬ অক্টোবর বুধবার দুপুরে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া আব্দুল্লাহপুর নামক স্থান থেকে তাকে আটক করা হয়।
আটককৃত সবুজ দাস জেলার নাসিরনগর উপজেলা কুন্ডা ইউনিয়নের ইন্দ্রজিত দাসের ছেলে।
বিজিবির প্রেস বিজ্ঞপ্তির জানায়, আখাউড়া ফকিরমোড়া বিওপির টহল দল সীমান্ত পিলার ২০২২/১০-এস হতে আনুমানিক ৩০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আব্দুল্লাহপুর নামক স্থান হতে বাংলাদেশী নাগরিক সবুজ দাসকে আটক করা হয়। আটককৃত বাংলাদেশী নাগরিক সবুজ জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, প্রায় ৪ মাস পূর্বে রাজ মিস্ত্রির কাজের সন্ধানে ভারতের আগরতলায় যায়। পরে বুধবার দুপুরে বাংলাদেশী মানব পাচারকারী মোঃ নাঈম চৌধুরীর সহায়তায় আখাউড়া আবদুল্লাহপুর এলাকায় অবৈধভাবে ভারত হতে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের সময় বিজিবি কর্তৃক আটক হয়।
আটককৃত বাংলাদেশী নাগরিককে আখাউড়া থানায় হস্তান্তর করা হয় এবং মানব পাচারে সহায়তাকারী মোঃ নাঈম চৌধুরী বিরুদ্ধে আখাউড়া থানায় মামলা দায়ের করা হয়।