অনলাইন ডেস্ক :
ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদকে বদলি করা হয়েছে।
তাকে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, অতিরিক্ত কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান প্রকিউরমেন্ট) মহা. আশরাফুজ্জামানকে গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আজ ৩১ জুলাই বুধবার ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এছাড়া অতিরিক্ত কমিশনার ড. খ. মহিদ উদ্দিনকে ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস বিভাগ থেকে বদলি করে লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান প্রকিউরমেন্ট বিভাগে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
ঈদুল-আজহা উপলক্ষে এক কোটি ৫১ হাজার ভিজিএফ কার্ডধারীর প্রত্যেকে ১০ কেজি করে চাল পাবেন। ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় এক লাখ ৫১৫ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দিয়েছে সরকার।
এ বিষয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর থেকে এ বরাদ্দ দিয়ে সব জেলা প্রশাসককে (ডিসি) চিঠি পাঠানো হয়েছে।
অধিদপ্তরের ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের আসন্ন পবিত্র ঈদুল-আজহা উপলক্ষে ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় সারাদেশের ৬৪ জেলায় ৪৯২ উপজেলার জন্য ৮৭ লাখ ৭৯ হাজার ৬৪৯টি এবং ক, খ ও গ ক্যাটাগরির ৩২৯টি পৌরসভার জন্য ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৮৫১টিসহ সর্বমোট এক কোটি ৫১ হাজার ৫০০টি ভিজিএফ কার্ডের বিপরীতে কার্ডপ্রতি ১০ কেজি হারে এক লাখ ৫১৫ মে. টন ভিজিএফ চাল শর্তাবলী অনুসরণ করে বিভাজন অনুযায়ী বরাদ্দ দেওয়া হলো।
বরাদ্দ দেওয়া ভিজিএফ চাল ২০ জুনের মধ্যে উত্তোলনসহ বিতরণ নিশ্চিত করতে হবে বলেও চিঠিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এছাড়া বরাদ্দের শর্তে বলা হয়, এসব ভিজিএফ বরাদ্দের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকরা স্থানীয় সংসদ সদস্যদের অবহিত করবেন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০১৬ এর তথ্য অনুযায়ী ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডভিত্তিক বরাদ্দ করা ভিজিএফ কার্ডধারীদের তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। www.bbs.gov.bd ওয়েবসাইটে লগইন করে জনসংখ্যার তথ্য পাওয়া যাবে। দুস্থ, অতিদরিদ্র ব্যক্তি ও পরিবারকে এ সহায়তা দিতে হবে। তবে সম্প্রতি বন্যাক্রান্ত ও অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত দুস্থ ও অতি-দরিদ্রকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
তবে, নিচের শর্তাবলীর মধ্যে কমপক্ষে চারটি শর্ত পূরণ করে এমন ব্যক্তি ও পরিবার, সহায়তা পাওয়ার জন্য গণ্য হবে-
১. যে পরিবারের মালিকানায় কোনো জমি নেই বা ভিটাবাড়ি ছাড়া কোনো জমি নেই।
২. যে পরিবার দিন মজুরের আয়ের ওপর নির্ভরশীল।
৩. যে পরিবার নারী শ্রমিকের আয় বা ভিক্ষাবৃত্তির ওপর নির্ভরশীল।
৪. যে পরিবারের উপার্জনক্ষম পূর্ণবয়স্ক কোনো পুরুষ সদস্য নেই।
৫. যে পরিবারে স্কুলগামী শিশুকে উপার্জনের জন্য কাজ করতে হয়।
৬. যে পরিবারে উপার্জনশীল কোনো ব্যক্তি নেই।
৭. যে পরিবারের প্রধান স্বামী পরিত্যক্তা, বিচ্ছিন্ন বা তালাকপ্রাপ্তা নারী।
৮. যে পরিবারের প্রধান অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা।
৯. যে পরিবারের প্রধান অসচ্ছল ও অক্ষম প্রতিবন্ধী।
১০. যে পরিবার কোনো ক্ষুদ্র ঋণ প্রাপ্ত হয়নি।
১১. যে পরিবার প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার হয়ে চরম খাদ্য অর্থ সংকটে পড়েছে।
১২. যে পরিবারের সদস্যরা বছরের অধিকাংশ সময় দুই বেলা খাবার পায় না।
অনলাইন ডেস্ক :
আগামী বছর হজে যেতে সরকারিভাবে দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত সাশ্রয়ী প্যাকেজ অনুযায়ী খরচ ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৭৯ হাজার ২৪২ টাকা। সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রায় প্রত্যেক হজযাত্রীর চলতি বছরের চেয়ে এক লাখ ৫৯৮ টাকা কম খরচ হবে। অন্য প্যাকেজে খরচ ধরা হয়েছে ৫ লাখ ৭৫ হাজার /৬৮০ টাকা। এবার সরকারিভাবে হজে যেতে সাধারণ প্যাকেজে ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকা খরচ হয়েছিল। বিশেষ হজ প্যাকেজের মূল্য ছিল ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৩২০ টাকা। এবার বিশেষ প্যাকেজ থাকছে না।
আজ ৩০ অক্টোবর বুধবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ‘হজ প্যাকেজ-২০২৫’ ঘোষণা করেন ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন। তিনি বলেন, সাধারণ হজ প্যাকেজ ১ এর মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা। সাধারণ হজ প্যাকেজ ২ এর মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে পাঁচ লাখ ৭৫ হাজার ৬৮০ টাকা। গতবারের তুলনায় ১ লাখ ৯ হাজার ১৪৫ টাকা কমে সরকারিভাবে সাধারণ হজ প্যাকেজের ১ এর মূল্য ৪ লাখ ৭৮ হাজার ২শ ৪২ টাকা নির্ধারণ। হজ ব্যববস্থাপনায় যুক্ত নয় এমন কাউকে সরকারি টাকায় হজে নেয়া হবে না। হজের দুটি প্যাকেজের একটি পবিত্র কাবা শরিফ থেকে এক থেকে দেড় কিলোমিটারের মধ্যে যারা থাকবেন তাদের জন্য, আরেকটি কাবা শরিফের আড়াই থেকে তিন কিলোমিটারের মধ্যে যারা থাকবেন তাদের জন্য। দুটি প্যাকেজেই গত বছরের চেয়ে খরচ কমেছে। ধর্মমন্ত্রণালয় জানায়, মক্কার হারাম শরিফ থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে আজিজিয়া নামক স্থানের সঙ্গে মিল রেখে প্যাকেজের নাম ‘আজিজিয়া’ রাখা হচ্ছে। ২০২০ সালে তৎকালীন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী প্রয়াত শেখ মো. আবদুল্লাহ এ প্যাকেজ চালুর সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু করোনার কারণে তা আটকে যায়। দুবছর বন্ধ থাকার পর ২০২২ সালে পুনরায় হজ চালু হলে এটি নিয়ে আর তেমন আলোচনা হয়নি। কিন্তু ২০২৩ সালে হজের খরচ দেড় লাখ টাকা বেড়ে যাওয়ায় নতুন করে এ প্যাকেজ চালুর উদ্যোগ নেয় ধর্ম মন্ত্রণালয়। কিন্তু নানা কারণে সে বছর এটি বাস্তবায়িত হয়নি। এবার সেই প্যাকেজ ঘোষণা করেছে সরকার। উল্লেখ্য, আগামী বছরের জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। এবার বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ পালন করতে পারবেন। সএর আগে ২০২৪ সালের সাধারণ প্যাকেজের জন্য খরচ নির্ধারণ করা হয়েছিলো ৫ লাখ ৮৯ হাজার ৮০০ টাকা, আর বিশেষ প্যাকেজের জন্য ৬ লাখ ৯৯ হাজার ৩০০ টাকা। বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় বিমানের ভাড়া ১ লাখ ৯৪ হাজার ৮০০ টাকা, এটি সরকারি ব্যবস্থাপনার চেয়ে ১০ হাজার ৯৬০ টাকা বেশি। ৩০ থেকে ৪৮ দিনের হজ প্যাকেজের আওতায় মদিনায় ৫-৮ দিন অবস্থান করেছিলেন হজযাত্রীরা।
২০২৪ সালে বাংলাদেশ থেকে মোট ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ পালনের কোটা থাকলেও হজে গিয়েছেন মোট ৮৫ হাজার ২২৫ জন (ব্যবস্থাপনা সদস্যসহ) হজযাত্রী। চলতি বছরে ৬৫ বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে; যার মধ্যে পুরুষ ৫২ এবং মহিলা ১৩ জন। মক্কায় ৫১, মদিনায় ৫, মিনায় ৭, জেদ্দায় দুই বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে।
চলারপথে ডেস্ক :
চলতি বছরের হজের জন্য নিবন্ধিত হজযাত্রীদের বায়োমেট্রিক ভিসা আবেদন ১৬ এপ্রিল থেকে সারাদেশে একযোগে শুরু হচ্ছে। যেসব হজযাত্রী নিবন্ধন করেছেন সৌদি আরবের ভিসার জন্য কেবল তাদের বায়োমেট্রিক কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ ১২ এপ্রিল বুধবার মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, সরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীরা সব জেলার ইসলামিক ফাউন্ডেশন কার্যালয়, ঢাকায় অবস্থিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন আগারগাঁও, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম মসজিদ কমপ্লেক্স, ঢাকা ওয়াকফ প্রশাসকের কার্যালয় এবং আশকোনার হজ অফিসে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ সময় পাসপোর্ট জমা দিয়ে রশিদ নিতে হবে।
বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীরা সংশ্লিষ্ট এজেন্সির মাধ্যমে এবং হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) অফিসে বায়োমেট্রিক ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২০২২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে হজ এবং ওমরাহ যাত্রীদের সৌদি ভিসা পেতে হলে বাধ্যতামূলক বায়োমেট্রিক নিবন্ধন (আঙুলের ছাপ ও মুখমণ্ডলের ছবি) সম্পন্ন করার নিয়ম চালু করে সৌদি সরকার। এজন্য ‘সৌদি ভিসা বায়ো অ্যাপ’-এর মাধ্যমে বায়োমেট্রিক ডেটা দিতে হবে। গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর থেকে এটি ডাউনলোড করা যাবে। এই অ্যাপে নিবন্ধন ও বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা ছাড়া ভিসা মিলবে না।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে দেশ নতুনভাবে স্বাধীনতা পেয়েছে। এ অবস্থায় দেশে নির্বাচন হওয়ার আগে তিনটি শর্ত পূরণ হতে হবে। মৌলিক সংস্কার, সহাবস্থানসহ নির্বাচনের শর্ত পূরণ করতে হবে। তা নাহলে নির্বাচনের কমিটমেন্ট ঠিক থাকবে কি না তা আল্লাহই জানেন।
আজ ১৭ এপ্রিল বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল ওয়েস্টিনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি ।
জামায়াত আমির বলেন, অনেক কষ্টে যা এসেছে এতে তিনটি জিনিস গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এর প্রধান হচ্ছে দৃশ্যমান গ্রহণযোগ্য মৌলিক সংস্কার। আমরা তা সংস্কার কমিশনের কাছে দিয়েছি। এসব পরিবর্তন ছাড়া কোনো নির্বাচন হলে তা গণতন্ত্রের কোনো ভিত্তি গঠন হবে না। এ নির্বাচনও তাহলে পূর্বের মতো খারাপ হবে। হাজার হাজার মানুষের রক্তের বিনিময়ে যে বিজয় এসেছে সেখানে এই পরিবর্তন খুবই জরুরি।
তিনি বলেন, প্রথমত সংস্কারের প্রধান অংশীজন হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো। এতে যদি তারা সহযোগিতা করে তাহলে দ্রুত নির্বাচনে পরিবেশ হবে। তারা যদি সহযোগিতা না করে যদি গতানুগতিক নির্বাচন হয় তাহলে আগের মতো নির্বাচন হবে। যার দায় রাজনৈতিক দলগুলোকে নিতে হবে।
দ্বিতীয়ত গণহত্যাকারীদের দৃশ্যমান বিচার করতে হবে। যাতে মানুষের আস্থা ফিরে আসে। শহীদের আত্মা যাতে প্রশান্তি পায়।
তৃতীয়ত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্মানবোধ থাকতে হবে। যাতে এমন না হয়, আমি জিতে গেলেই নির্বাচন সুষ্ঠু, না জিতলে দুষ্ট- এমন মানসিকতা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। এর জন্য সবার এনগেজমেন্ট প্রয়োজন।
এটি সরকারের তরফ থেকেই হতে পারে, রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্যোগে হতে পারে, সিভিল সোসাইটির উদ্যোগেও হতে পারে।
জামায়াত আমির বলেন, নির্বাচনের আগে শর্ত পূরণ করতে হবে। শর্ত পূরণ ছাড়া মার্চ-ফেব্রুয়ারি কোনো কিছু ঠিক থাকবে কি না নির্বাচনের কমিটমেন্ট ঠিক থাকবে কি না তা আল্লাহই জানে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ইলিয়াস হোসেন মাতব্বর বলেছেন, গত ১৭ বছর স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা বিভিন্ন অন্যায়ের মাধ্যমে দেশের রাজনীতিকে কলুষিত করেছে। গুম, খুনের মাধ্যমে ভীতি কায়েম করেছিল। কিন্তু বাংলাদেশ ছাত্র সমাজকে পিছপা করতে পারেনি। এই ছাত্র সমাজ তাদের রক্তের বিনিময়ে শেখ হাসিনাকে গদি ছাড়তে বাধ্য করেছে।
২২ ডিসেম্বর রবিবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গনে বাংলাদেশ জাতীয় ছাত্র সমাজ জেলা শাখা আয়োজিত ছাত্র সমাগমে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ইলিয়াস হোসেন বলেন, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার পর রাজনৈতিক সংকটকালে বিএনপির সৃষ্টি হয়। যা বর্তমানে বৃহৎ দল। তবে ২০২৪ সালের আগস্টে ছাত্র সমাজের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার পর দেশের সবচেয়ে বৃহৎ দল হবে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি। সেদিকে লক্ষ্য রেখে দলীয় নেতাকর্মীদের কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, বিগত ১৭ বছর প্রতিবেশী দেশ ভারত নানানভাবে দেশকে শোষণ করেছে। এখন তারা চট্টগ্রামকে তাদের অংশের সাথে যুক্ত করতে চায়। তাদের উদ্দেশে বলব, ভারতীয় সেনাবাহিনীকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জনগণই যথেষ্ট। সবশেষে বিজেপির এই নেতা বলেন, তরুণ প্রজন্ম যেহেতু বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির নেতৃত্বের হাল ধরেছে, আগামীতে (বিজেপি) সংসদ দখল করবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জাতীয় ছাত্র সমাজের কেন্দ্রীয় সদস্য শাহরিয়ার হোসাইন আরিফ ও জেলা জাতীয় ছাত্র সমাজের জেলা শাখার প্রধান সংগঠক মেহেদী মোহাম্মদ নিশাদের পরিচালনায় প্রধান আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় ছাত্র সমাজ কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক মো. সাইফুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় যুব সংহতি কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক হারুন অর রশিদ, বাংলাদেশ জাতীয় ছাত্র সমাজ কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আলম বাঁধন ও আবিদ চৌধুরী। ছাত্র সমাগম উপলক্ষে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে জাতীয় ছাত্র সমাজের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।