চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি মনজুরুল আলম গত ১৪ আগস্ট ২০২৪ খ্রি. তারিখে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক অসুবিধার কারণে সংগঠনের সভাপতি পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করে একটি আবেদন করেছেন। তাঁর আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ১৫ আগস্ট বিকালে সংগঠনের জরুরী সভা আমিন কমপ্লেক্সের ৫ম তলায় অনুষ্ঠিত হয়।
সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য্যরে সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহজাদা’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন সংগঠনের নির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ আরজু, সহ-সভাপতি মোঃ এমদাদুল হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মিঠু, কোষাধ্যক্ষ আবুল হাসনাত মোঃ সাবেরিন ভূইয়া লিটন, দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবু নাসের রতন, সদস্য আব্দুল মালেক, আজকের হালচাল প্রতিনিধি মোঃ আশরাফুল হক প্রমুখ।
সভায় উপস্থিতি সকলে সংগঠনের সভাপতির পদত্যাগ পত্র নিয়ে আলোচনা করেন।
সকলের মতামতের ভিত্তিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি মনজুরুল আলমের পদত্যাগ পত্রটি গ্রহণ করে এবং সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সিনিয়র সহ-সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য্যকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব প্রদান করা হয়।
সভায় সংগঠনের কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করার জন্য গুরুত্বারোপ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ভাটপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আব্দুল্লাহ আল মাহাদী (১৬) নামের কিশোর নিহত হয়েছেন। আজ ৫ নভেম্বর রবিবার দুপুর ২টার দিকে উপজেলার নাটাই দক্ষিন ইউনিয়নের বড়হরণ বাজারে এ ঘটনা ঘটে। নিহত মাহাদী উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের ভাটপাড়া গ্রামের পশ্চিম পাড়ার মাসুকুল ইসলামের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাহাদী বড়হরণ বাজারে একটি দোকানে টেইলারিংয়ের কাজ করে। আজকে তার এক বন্ধুর সঙ্গে জুতা নিয়ে ঢিলাঢিলি করার সময় মাহাদীর জুতা বাজারের দোকানের চালে আটকিয়ে যায়। পরে মাহাদী জুতা জন্য চালে উঠলে ওইখানে থাকার বিদ্যুৎতিক তারের সঙ্গে স্পর্শ হইলে মাহাদী অজ্ঞান হয়ে পড়ে। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে গেলে জরুরী বিভাগের চিকিৎসক মাহাদীকে মৃত ঘোষনা করে।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসাইন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এক কিশোর বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নিহত হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে রাখা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আমৃত্যু কারাদন্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়ায় ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের ১৭ নেতা-কর্মীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
বহিষ্কৃত নেতা-কর্মীরা হলেন, সরাইল উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আমির খন্দকার, সরাইল উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক সোহাগ নিয়ামুল, শাহবাজপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সদস্য আজহার উদ্দিন, কসবা উপজেলার মেহারী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক সোহরাফ ইসলাম, একই উপজেলার খাড়েরা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক দিপু মিয়া, কুটি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক সাব্বির আহমেদ, উপজেলার কুটি ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম হাসিব, বিনাউটি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সদস্য সৈকত আলী, খাড়েরা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সদস্য আসিফুল আলম, নবীনগর উপজেলার বড়াইল ইউনিয়ন ছাত্রলীগের কর্মী মোঃ মমিন সরকার, আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের কর্মী আমিন সুমন, আখাউড়া শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-আহবায়ক বাইজিদ খান, আশুগঞ্জ উপজেলার তালশহর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ সোহান, আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম-আহবায়ক ফুরকান আহম্মেদ, আখাউড়া পৌর ছাত্রলীগের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সভাপতি রবিন খান, কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের ছয় নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সদস্য নাজমুল সরকার ও সরাইল উপজেলা ছাত্রলীগের কর্মী রিয়াজ উদ্দিন খান। গত বুধবার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন স্বাক্ষরিত প্রেসবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তাদেরকে বহিস্কার করা হয়।
সাময়িক বহিষ্কৃত ছাত্রলীগের নেতা জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুর দিন রাতে তাদের নিজ নিজ ফেসবুকে এই স্ট্যাটাসগুলো দেন। কিছুক্ষণ পরই তারা এসব পোস্ট ফেসবুক থেকে মুছে ফেলেন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন বলেন, ছাত্রলীগের ওই নেতারা আদর্শ বিরোধী কাজ করেছেন। তাই সংগঠনের শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে তাদেরকে সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছে। স্থায়ী বহিস্কারের জন্য বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের কাছে সুপারিশ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে আমৃত্যু কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। তার মৃত্যুর পর অভিযুক্ত নেতাকর্মীরা ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কাজ করেছেন। তিনি ওই ১৭ নেতা-কর্মীর ফেসবুকে দেয়া স্ট্যাটাস আমরা স্ক্রীন শট রেখেছি। অবশ্য পরে তারা এসব পোস্ট ফেসবুক থেকে মুছে ফেলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের কাউতলি স্টেডিয়াম মার্কেট এর সামনে সোমবার ২৫ আগস্ট বিকাল ৪ টায় ট্রাফিক বিভাগ ব্রাহ্মণবাড়িয়া কর্তৃক মোটরযান আরোহীদের সতর্কতামূলক চেকপোস্ট অভিযান পরিচালনা করেন।
সূত্রে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় প্রচুর পরিমান কাগজপত্র বিহীন অবৈধ গাড়ি এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স বিহীন ড্রাইভার থাকায় সতর্কতা মূলক এই অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। এ অভিযানে কোন কোন কাগজপত্রের জন্য কত টাকা জরিমানা হতে পারে এবং মোটরবাইক আরোহীগণ হেলমেট ব্যতীত গাড়ি চালালে কত টাকা জরিমানা তা উল্লেখ করে একটি সাইনবোর্ড টানিয়ে দেয়া হয়েছে।
এই সতর্কতামূলক অভিযান আগামী ৩০ আগস্ট পর্যন্ত চলমান থাকবে। এই সময়ে কোনো জরিমানা করা হচ্ছে না। ৩০ তারিখের পর থেকে রেজিষ্ট্রেশন বিহীন গাড়ি চললে প্রথমবার দশ হাজার টাকা, দ্বিতীয় বার বিশ হাজার টাকা ও পরবর্তীতে পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স বিহীন মোটরযান বা গণপরিবহন চালালে প্রথমবার পাঁচ হাজার টাকা, দ্বিতীয় বার দশ হাজার টাকা ও পরবর্তীতে পঁচিশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
ফিটনেস বিহীন/মেয়াদ উত্তীর্ণ মোটরযান পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রথমবার দশ হাজার টাকা, দ্বিতীয় বার বিশ হাজার ও পরবর্তীতে পঁচিশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
মোটরযানের নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত কোনোরুপ আকার/ব্রেক ও স্টিয়ারিং গিয়ার/হর্ণ/আসন সংখ্যা/হুইল বেইজ/রিয়ার ওভার হ্যাংগ/চাকার সাইজ/সাইলেন্সার পাইপ/ইঞ্জিন/রং পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে প্রথমবার পনেরো হাজার, দ্বিতীয়বার ত্রিশ হাজার ও পরবর্তীতে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
অতিরিক্ত ওজন বহন বা আনলোড ওজন বৃদ্ধি করিয়া গাড়ি পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রথমবার দশ হাজার, দ্বিতীয় বার বিশ হাজার ও পরবর্তীতে এক লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। পরিবেশ দূষণকারী কালো ধূয়া বা পরিবেশ দূষণকারী যন্ত্র স্থাপন করে মোটরযান পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রথমবার পাঁচ হাজার, দ্বিতীয় বার দশ হাজার ও পরবর্তীতে পঁচিশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
ক্রুটিপূর্ণ যেমন গ্লাস ভাঙ্গা/ইন্ডিকেটর লাইট/ওয়েপার/হেডলাইট নষ্ট/সড়কে চলাচলে অনুপযোগী যানবাহন নসিমন-করিমন/ভডভডি/ইজিবাইক/মোটর চালিত রিক্সা বা ভ্যান বা অনুরূপ থ্রি হুইলার চালনার ক্ষেত্রে প্রথম বার দুই হাজার পাঁচ শত টাকা, দ্বিতীয় বার পাঁচ হাজার টাকা ও পরবর্তীতে বিশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
মোটরযান চলাচলের সাধারণ নির্দেশনাবলীর বিধান লঙ্ঘন, মদ্যপান নেশাজাতীয় দ্রব্য সেবন করেগাড়ি চালানো, কন্টাক্টর কর্তৃক গাড়ি চালানো, বডির বাহিরে বা ছাদে যাত্রী বা পন্য বহন, অবৈধ পার্কিং, উল্টো পথে গাড়ি চালানো, মোটর বাইকে তিন জন আরোহন, হেলমেট বিহীন মোটরবাইক চালানো, চলন্ত অবস্থায় যাত্রী উঠানামা,বিজ্ঞাপন প্রদর্শন ও ফুটপাতে গাড়ি চালানো, প্রতিবন্ধী আসন সংরক্ষণ না করা ও মালিকের অনুমতি ছাড়া গাড়ি চালানো, মিটার না চলা, চালক কে বিরক্ত করার ক্ষেত্রে প্রথম বার তিন হাজার, দ্বিতীয় বার ছয় হাজার ও পরবর্তীতে দশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
মোটরযান চলাচলের সাধারণ নির্দেশনাবলী দ্বিতীয় অংশের লঙ্ঘন (মোটরযান চলাচল কালে মোবাইল ফোনে কথা বলা, সিটবেল্ট না বাঁধা, খারাপ আচরণ, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, সংরক্ষিত আসনে অন্য যাত্রী বহন) এর ক্ষেত্রে প্রথম বার তিন হাজার, দ্বিতীয় বার ছয় হাজার ও পরবর্তীতে দশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
সড়ক দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্ত ব্যক্তির চিকিৎসা সংক্রান্তে প্রথম বার পাঁচ হাজার টাকা, দ্বিতীয় বার দশ হাজার টাকা ও পরবর্তীতে বিশ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
অভিযান পরিচালনায় অংশ গ্রহণ করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপার এহতেশামুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ট্রাফিক ইনচার্জ মীর আনোয়ার হোসাইন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার পুলিশ ইনচার্জ মোজাফফর হোসাইন, ট্রাফিক সার্জেন্ট মোঃ রাসেলুর রহমান প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত (৩৫) বছর বয়সী এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।
আজ ১২ নভেম্বর রবিবার দুপুরে মরদেহটি জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠিয়েছে রেলওয়ে পুলিশ।
শনিবার রাতে উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের ক্ষুদ্র বি-বাড়িয়া নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ফাঁড়ির (ইনচার্জ) এসআই মো. হাতেম আলী ভূঁইয়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, শনিবার রাত সাড়ে ১১টা দিকে ক্ষুদ্র বি-বাড়িয়া নামক এলাকার রেললাইনে অজ্ঞাত ট্রেনে কাটা পড়ে এক অজ্ঞাত ব্যক্তি নিহত হয়েছে। দুপুরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি।
তিনি আরো বলেন, ওই ব্যক্তির লাশের পরিচয় শনাক্তের জন্য পিবিআইকে ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিতে বলা হয়েছে। অজ্ঞাত ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত না হলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘর লাশটি বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করবে বলে সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. আজহার উদ্দিন জানিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সিরাজুল ইসলামকে (৫৪) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আজ ১৫ অক্টোবর রবিবার সকাল পৌনে ১০টার দিকে জেলা শহরের টিএ রোডের বাড়ির সামনে থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ওসি বলেন, সিরাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে মোট ১১টি মামলা চলমান। এরমধ্যে একটি মামলায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ছিল। এরই জেরে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকে আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।