চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পণ্যবাহী একটি কাভার্ডভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তিনটি সিএনজিচালিত অটোরিকসাকে চাপা দিলে ১ শিশু আহত হয়। এ সময় ১০ যাত্রী নিরাপদে সড়ে যেতে সক্ষম হয়।
১৯ আগস্ট সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের সদর উপজেলার ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকোল কলেজ হাসপাতালের সামনে এই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে কুমিল্লা থেকে সিলেটগামী একটি কাভার্ডভ্যান ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকোল কলেজ হাসপাতালের সামনে নির্মানাধীন মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের সার্ভিস লেনে পড়ে যায়।
এসময় সার্ভিস লেনে থাকা যাত্রীবাহী তিনটি সিএনজিচালিত অটোরিকসাকে চাপা দেয়।
তবে কাভার্ডভ্যানটি কিছুটা ধীরগতি অটোরিকসা গুলোর উপরে পড়ায় কমপক্ষে ১০জন যাত্রী নিরাপদে অটোরিকসা থেকে নেমে যেতে সক্ষম হন। এ ঘটনায় এক শিশু আহত হয়েছে।
খবর পেয়ে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও সেনা সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌছে শিশুটিকে স্থানীয়দের সাহায়তায় উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে।
খাটিখাতা হাইওয়ে থানার এএসআই মোঃ শাহিন মিয়া জানান, একটি কাভার্ডভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তিনটি অটোরিকসাকে চাপা দেয়। এ ঘটনায় একটি শিশু আহত হয়েছে, তবে শিশুটি শঙ্কামুক্ত।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) সংসদীয় আসন থেকে আওয়ামীলীগের প্রার্থী হতে চান ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ডাঃ আশীষ কুমার চক্রবর্তী।
আজ ১৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি নিজে প্রার্থী হওয়ার কথা ঘোষনা করেন। সংবাদ সম্মেলন আশীষ কুমার চক্রবর্তী লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। পরে তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
লিখিত বক্তব্যে ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী বলেন, ২০০২ সালে মিশন হাসপাতালে কাজ করার সময় থেকেই আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিকসহ জনকল্যাণমূলক কর্মকান্ডে ব্যাপকভাবে জড়িয়ে পড়ি। বর্তমানে আমি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য, ঢাকাস্থ ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইউনিভার্সেল মেডিকেল সার্ভিসেস এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ঢাকাস্থ সরাইল সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে কাজ করছি।
তিনি বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সহ আমার নির্বাচনী এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২- (সরাইল-আশুগঞ্জ)সহ বিভিন্ন স্থানে সামাজিক, সাংস্কৃতিক, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, শিক্ষা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিয়ে ব্যাপকভাবে কাজ করে আসছি।
মৌলবাদীদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বিজয়ের ৪০ বছর পূর্তিতে বিজয়ানন্দ এবং বৈশাখী সংগীত উৎসব সহ সর্বশেষ ঢাকার বাইরে প্রথমবারের মতো ৭ মার্চের জয় বাংলা কনসার্ট ছিল দেশের সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আরেক বিপ্লব। সেগুলোর প্রত্যেকটিতেই নেতৃত্ব দিয়েছি আমি।
তিনি বলেন, গত ১০ বছর ধরে আমার বাড়ি সরাইলে উদযাপিত হয়ে আসছে আমার প্রয়াত বাবার নামে “আশুতোষ চক্রবর্তী স্মারক শিক্ষা বৃত্তি”। বৃত্তিটি এই অঞ্চলের – ছেলে মেয়েদের পড়াশোনার প্রতি গভীর মনোযোগী হতে উৎসাহিত করেছে। এই বৃত্তিতে প্রতিবছরই সরাইল ও আশুগঞ্জের সেরা স্কুলগুলোর ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেনীর মেধাবী শিক্ষার্থীদের এককালীন ক্রেস্ট, মেডেল, সার্টিফিকেট ও আর্থিক প্রণোদনা দেয়া হয়।
ডাঃ আশীষ কুমার চক্রবর্তী বলেন, ‘আমাকে যোগ্য মনে করে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন দিলে অবহেলিত এলাকার আমূল পরিবর্তন আসবে বলে বিশ্বাস করি। সকল শ্রেণির মানুষের মানোনয়ন হবে বলে আমার নির্বাচনী অঙ্গীকার।
তিনি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন প্রত্যাশা করেন।
এ সময় সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ঠাকুর রাব্বি, সরাইলের ত্রিতাল সংগঠনের সঞ্জিব দেবনাথ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সড়কে শৃঙ্খলা ফেলাতে বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহন করা হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, কোনো মোটর সাইকেল চালকের মাথায় হেলমেট না থাকলে কোনো পাম্প থেকে তাকে জ্বালানি সরবরাহ করা হবে না। আগামী ১০ এপ্রিল থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
এ লক্ষ্যে শ্লোগান ঠিক করা হয়েছে, ‘হেলমেট দেখে জ্বালানী দিব, জীবন বাঁচাতে সহায়ক হবো। হেলমেট পড়ুন, জীবন বাঁচান।’ এই শ্লোগান দিয়ে সব কয়টি পাম্পে ব্যানার টানিয়ে দেওয়া হবে ও সারা জেলায় মাইকিং করা হবে।
আজ ৪ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএ’র উদ্যোগে আয়োজিত ‘সড়কে শৃংঙ্খলা আনয়নে যানবাহনের জ্বালানী সরবরাহকারি প্রতিষ্ঠানের মালিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায়’ এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভায় জানানো হয়, কাগজপত্রবিহীন গাড়ি ও লাইসেন্সবিহীন চালককে ধরতে অভিযান অব্যাহত থাকতে, সিএনজি পাম্পগুলোতে নির্ধারিত চাপের নিচে গ্যাস দেওয়া হলে প্রয়োজনে জরিমানাসহ কঠোর ব্যবস্থা নেওয়াসহ ১০টি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আগামী তিন মাস পর এসব বাস্তবায়ন বিষয়ে পুনরায় সভা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়। এ সময় একাধিক পাম্পের বিরুদ্ধে ভেজাল জ্বালানি সরবরাহ ও ওজনে কম দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়। এসব বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে সভায় হুশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়।
জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বিশেষ শাখা) মোঃ জয়নাল আবেদীন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হেলেনা পারভীন, সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী ডেইজি রায় টুম্পা, বিআরটিএ’র সহকারি পরিচালক আবু আশরাফ সিদ্দিকি, বিএসটিআইএ’র কুমিল্লার সহকারি পরিচালক আনিসুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি মোঃ অহিদ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ হানিফ মিয়া, সিএনজি পাম্প মালিক শাহেদুল ইসলাম, তোফাজ্জল হোসেন, সাংবাদিক আ. ফ. ম কাউছার এমরান, উজ্জল চক্রবর্তী, বিশ্বজিৎ পাল বাবু, শাহাদৎ হোসেন প্রমুখ।
সভায় জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম জানান, সড়কে শৃংখলা ফেরাতে সব ধরণের উদ্যোগ নেওয়া হবে। ঈদের আগে আরো সভা করে শৃংখলা বিষয়ে আলোচনা করা হবে। তবে এজন্য প্রশাসনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সকলকে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করার আহবান জানান তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মরহুম আব্দুস সালাম স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে ১২ টি দল নিয়ে জমকালো আয়োজন মধ্য দিয়ে ডে-নাইট সার্কেল ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট গতকাল ২৫ জানুয়ারি শনিবার রাতে উদ্বোধন হয়েছে।
ফুলবাড়িয়া মাঠে ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ তৈমুর।
মরহুম আব্দুস সালাম স্মৃতি পরিষদের পরিচালক তারেকুল ইসলাম তারেকের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, ড. আব্দুল মতিন সেলিম।
আমন্ত্রিত অতিথিরা বলেন, দেশের নবীন তরুণ যুব সমাজকে খেলাধুলাতে বেশি বেশি অংশগ্রহণ করতে হবে। তাহলে যুব সমাজ মাদক থেকে মুক্ত থাকবে। পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলার কোন বিকল্প নেই। প্রতিটি মানুষকে মাদকবিরোধী সোচ্চার হতে হবে। যুব সমাজ হচ্ছে আগামী দিনের ভবিষ্যত। মাদক থেকে সকলকে দূরে থাকতে হবে। এ আয়োজনকে অতিথিরা সাধুবাদ জানিয়েছেন।
এ ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট আরো উপস্থিত ছিলেন, বিলাল উদ্দিন, সুমন মিয়া, মো. তুহিন, মো. রানা, সবুজ মিয়া, মোঃ নাসিম, আরাফাত মিয়া, ওসমান গণি, শেখ আশিকুর রহমান পিয়াস ও মো. উৎস প্রমুখ। উদ্বোধনীয় খেলায় উত্তর শেরপুর যুব সংঘের সাথে কুটি ইউনিয়ন একাদশ মুখোমুখি হন।
কুটি ইউনিয়ন প্রথমে ব্যাট করে উত্তর শেরপুর যুব সংঘকে ৬৭ রানের টার্গেট দিলে তারা ব্যাট করে ৮ উইকেটে জয় লাভ করে। এ টুর্ণামেন্টে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ১২টি দল অংশগ্রহণ করবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রীড়াই শক্তি, ক্রীড়াই বল, সুস্থ দেহ সুন্দর মন এ শ্লোগানে ক্রীড়া পরিদপ্তর যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি ২০২৪-২০২৫ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজিত আজ ২৭ এপ্রিল রবিবার বিকালে মেড্ডা সরকারি শিশু পরিবার খেলার মাঠে অনুর্ধ্ব-১৪ বালক ও বালিকাদের মাসব্যাপী এ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণ উদ্বোধন করা হয়।
উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুক্তা গোস্বামী। জেলা ক্রীড়া অফিসার মাহ্মুদা আক্তারের সভাপতিত্বে এসময় প্রশিক্ষক নয়না আক্তার, বিশাল আহমেদ দুলালসহ সরকারি শিশু পরিবারের কর্মকর্তা কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। এ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণে সরকারি শিশু পরিবারের বালক ও বালিকা অংশ গ্রহণ করেন।
প্রধান অতিথি সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুক্তা গো স্বামী বলেন, সুস্থ সবল, মেধাবী জাতি গঠনের ক্রীড়া ও সংস্কৃতির সমন্বয়ে শিক্ষা পরিপূর্ণতা লাভ করে। সুস্থ জাতি গঠনে নিয়মিত খেলাধূলার ও সংস্কৃতি চর্চার কোন বিকল্প নেই।
চলারপথে রিপোর্ট :
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মিষ্টি তৈরি এবং বিভিন্ন অনিয়মের জন্য হ্যালো বেকারিকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। ৯ এপ্রিল বুধবার দুপুর সাড়ে ১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের দাতিয়ারা (ওয়াবদা গেইট) এলাকার হ্যালো বেকারির কারখানায় অভিযান পরিচালনা করে এই জরিমানা করা হয়।
জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক ইফতেখারুল আলম রিজভী এই তথ্য জানান। দুপুরে গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে দাতিয়ারা (ওয়াবদা গেইট) হ্যালো বেকারির কারখানায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর, নিরাপদ খাদ্য সংস্থা এবং র্যাব-৯ যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে দেখা যায়, হ্যালো বেকারির কারখানায় কর্মচারীদের মাথায় টুলিংস কোর্ট নেই, যত্রতত্র ময়লা ছিটানো, খালি গায়ে কাজ করা, ফ্রিজে বাসি মিষ্টি সংরক্ষণ এবং অন্যান্য পণ্য একসাথে রাখা, ডিম ভাঙ্গা ও নষ্ট যত্রতত্র পড়ে থাকা, ফ্রিজে মেয়াদহীন খাদ্যপণ্য সংরক্ষণ, মিষ্টি তৈরির স্থান অস্বাস্থ্যকর এবং মিষ্টি খোলা ও অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় সংরক্ষণ, মাছি পড়ে থাকতে দেখা গেছে। এরপর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ এর বিভিন্ন ধারায় হ্যালো বেকারিকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
তিনি আরো জানান, এই অপরাধগুলো সংশোধন করার জন্য হ্যালো বেকারিকে ২০ এপ্রিলের মধ্যে সময় দেওয়া হয়েছে। ২০ এপ্রিলের মধ্যে যদি এই অপরাধগুলো সংশোধন না করা হয়, তবে পরবর্তীতে কারখানা সিলগালা করে দেওয়া হবে। জনস্বার্থে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এ সময় জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা বশির আহম্মেদ এবং র্যাব-৯ এর কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।