চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির আওতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজ্ঞ আইনজীবীদের নিয়ে যক্ষ্মা বিষয়ক বিকাল ৪টা থেকে সাড়ে ৫টায় পর্যন্ত নেটওয়ার্কিং কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৯ আগস্ট সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা কার্যালয়ে সদর সভাকক্ষে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও ব্র্যাকের আয়োজনে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত নেটওয়াকিং কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সিভিল সার্জন ডাক্তার মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সিভিল সার্জন মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ হাসান মাহমুদ, ব্র্যাকের বিভাগীয় ব্যবস্থাপক মোঃ মনজিয়ারুল ইসলাম, সিভিল সার্জন কার্যালয় ডিস্ট্রিক্ট সাভিল্যান্স মেডিকেল অফিসার মফিজুর রহমান ফিরোজ,অনুষ্ঠান প্রেজেন্টশন করেন ডিএম বিএলসি উত্তরা সামছিয়ারা বেগম। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা ম্যানেজার ব্রাক স্বাস্থ্য কর্মসূচি প্রোগ্রাম অফিসার এনামুল হক, এডভোকেট শাহীন আক্তার, এডভোকেট মোঃ রাকিবুল ইসলাম, এডভোকেট জাকারিয়াসহ, অন্যান্য অতিথিবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিভিন্ন পর্যায়ের ১৫জন আইনজীবী অংশগ্রহণ করেন। বক্তারা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার যক্ষ্মা কার্যক্রম জোরদার করনের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন বিশেষ করে যক্ষ্মা রোগীদের বিভিন্ন ধরনের অধিকার বাস্তবায়নে বিভিন্ন ধরনের আইনী সহোযোগীতার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
উল্লেখ্য, যক্ষ্মা একটি জীবাণুঘটিত সংক্রামক ব্যাধি। বায়ুবাহিত রোগ ও হাঁচি-কাশির মাধ্যমে সংক্রমিত হয়ে থাকে। প্রধানত ফুসফুস আক্রান্ত হয়। এই রোগে আক্রান্ত হলে সঠিক সময়ে চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি। অন্যথায় রোগীর মৃত্যুও হতে পারে।
চলারপথে রিপোর্ট :
২০ টি আলোকশিখা প্রজ্বলনের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিতাস আবৃত্তি সংগঠনের ২০ বছর পূর্তি উৎসবের শুভসূচনা পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রবিবার রাতে শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে আলোকশিখা প্রজ্বলন করেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
সূচনাপর্বেও শিরোনাম ছিলো ভারতীয় শিল্পীদের আবৃত্তি পরিবেশনা। হাজারো মানুষের উপস্থিতিতে এসময় আবৃত্তি পরিবেশন করেন ভারতের মেদিনীপুর থেকে সৌরেন চট্টোপাধ্যায়, সমন্বয় চট্টোপাধ্যায়, কলকাতা থেকে বিপ্লব চক্রবর্তী,মলি দেবনাথ,অন্তরা দাস ও ত্রিপুরা থেকে বৈশম্পায়ন চক্রবর্তী, দীপক সাহা।
অনুষ্ঠানের সূচনা আবৃত্তি করেন বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কাজি মাহতাব সুমন।
আবৃত্তিশিল্পীদের নানা ধরণের কবিতার উচ্চারণে মুগ্ধতা প্রকাশ করেছে উপস্থিত দর্শক-শ্রোতা।
তিতাস আবৃত্তি সংগঠনের পরিচালক মো.মনির হোসেনের সভাপতিত্বে ও সহকারি পরিচালক বাছির দুলালের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ক্রাইম এন্ড অবস) মো.সোনাহর আলী, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, জেলা ১৪ দল সমন্বয়ক হাজি হেলাল উদ্দিন, সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ বিভূতিভূষণ দেবনাথ, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ সভাপতি মন্ডলীর সদস্য মোকাদ্দেস বাবুল, সাহিত্য একাডেমী সভাপতি কবি জয়দুল হোসেন, রবীন্দ্র সঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ সভাপতি অধ্যাপক মানবর্দ্ধন পাল।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ফসিউর রহমান হাসান ও সাংস্কৃতিক সংগঠক অ্যাড. তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, তিতাস আবৃত্তি সংগঠনের ২০ বছর পূর্তি আমার জন্য শ্লাঘার। আমি খুবই আনন্দিত। সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে ও সংস্কৃতির পথে সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে এ সংগঠনের ভূমিকা আমাদের প্রাণিত করেছে। যারাই সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে-সুন্দর সংস্কৃতির পক্ষে লড়াই করছে আমি তাদের পাশে আছি,থাকবো। আমার প্রতিটি সংকটে তিতাস আবৃত্তি সংগঠন আমার পাশে ছিলো। সংগঠনটির দুই দশক পূর্তিতে আমি সকলকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।
কলকাতা থেকে আবৃত্তিশিল্পী বিপ্লব চক্রবর্তী ও মেদিনীপুরের আবৃত্তিশিল্পী সৌরেন চট্টোপাধ্যায় বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আবৃত্তি অনুষ্ঠানে শতশত মানুষের উপস্থিতি দেখে আমরা খুবই উচ্ছসিত। আবৃত্তি এখানে গণমানুষের শিল্পে পরিনত হয়েছে। সুরের এই মাটি আবৃত্তিশিল্পের লালনেও আমাদের পথ দেখাবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শোকের মাস আগস্টে মাসব্যাপী শোক কর্মসূচি শুরু করেছে শুরু করেছে জেলা আওয়ামী লীগ।
আজ ১ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় শোকর্যালির মধ্য দিয়ে এ কর্মসূচি শুরু হয়।
তুমুল বৃষ্টি উপেক্ষা করে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের শতশত নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে শোকর্যালির উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
শোক র্যালি কালো ব্যানার, কালো পতাকা বহন করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে গিয়ে শেষ হয়।
এসময় জেলা আওয়ামী লীগ সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সহ-সভাপতি হাজি হেলাল উদ্দিন, সৈয়দ মিজানুর রেজা, কামরুজ্জামান আনসারী, গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকন, ডা. আবু সাঈদ, জাতীয় পরিষদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূঞা, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এড. মাহবুবুল আলম খোকন, এড. তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মো. মহসিন, তানজিন আহমেদ, সৈয়দ এহতেশামুল বারী তানজিল, দপ্তর সম্পাদক মো. মনির হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এড. সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌম, যুব ক্রীড়া সম্পাদক এড. শাহানুর ইসলাম, ত্রাণ সম্পাদক আবদুল খালেক বাবুল, তথ্য গবেষণা সম্পাদক শেখ মো. আনার, বন ও পরিবেশ সম্পাদক শাহআলম আলম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক জহিরুল ইসলাম, শিল্প বাণিজ্য সম্পাদক স্বপন রায়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল, শ্রম সম্পাদক মোস্তাক ভূঞা, উপদপ্তর সম্পাদক সুজন দত্ত, কার্যকরী সদস্য বাবুল মিয়া, হাসান সারোয়ার, পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমএএইচ মাহবুব আলম, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি এড. লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা কৃষকলীগ আহবায়ক সাদেকুর রহমান শরীফ, যুগ্ম-আহবায়ক সেলিম ভূঞা, জেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি কাউসার আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন শোভন, জেলা পরিবহন শ্রমিকলীগ সভাপতি বারীন্দ্রনাথ ঘোষ, জেলা যুব মহিলা লীগ সাধারণ সম্পাদক আলম তারা দুলি, জেলা তাতী লীগ সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দুলাল, জেলা মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি আবদুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক শাহপরান সহ সিনিয়র নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু বলেন, আমরা প্রতিবছরই জাতীয় শোকদিবস উপলক্ষে শোকের মাসে মাসব্যাপী শোক কর্মসূচি পালন করি। এবারো যথাযোগ্য মর্যাদায় পুরো মাসজুড়ে নানা কর্মসূচি পালন করবো। আজ শোক র্যালির মাধ্যমে আমাদের কর্মসূচি শুরু হয়েছে, চলবে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে একটি হত্যা মামলা করা হয়েছে। এতে সাবেক তিন মন্ত্রী, এক এমপিসহ ৫৪ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। সাবেক তিন মন্ত্রী হলেন- গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খান কামাল।
২৯ আগস্ট বুধবার রাতে সুহিলপুর ইউনিয়নের হারিয়া গ্রামের বাবুল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় এ মামলা দায়ের করেন।
পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মোজাফফর হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, আসামিদের মধ্যে সবাই জেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতা ও সাবেক জনপ্রতিনিধি। তা ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরো ২০০-৩০০ জনকে আসামি করা হয়।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, ২০২১ সালের ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফর ঘিরে দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন হয়েছিল।
তখন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিসিক এলাকায় আন্দোলনে যোগ দেন বাবুল মিয়ার ভাই জহিরুল ইসলাম। এ সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক গৃহায়ণ ও গণপুর্ত মন্ত্রী র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খানের নির্দেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের গুলি ও বোমা বর্ষণে জহিরুল মারা যান। মামলায় সাবেক এমপি মাইনুদ্দিনকেও আসামি করা হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সদস্য কবির আহমেদ ভূঁইয়াকে সাদা পোশাকে পুলিশ তুলে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। কবির আহমেদ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একান্ত সহকারী আব্দুর রহমান সানীর বড় ভাই।
গতকাল বৃহস্পতিবার দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে রিজভী সাংবাদিকদের কাছে এ অভিযোগ করেন। কবির আহমেদকে অবিলম্বে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
রিজভীর দাবি, গতকাল সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উত্তরার বিনস অ্যান্ড অ্যারোমা থেকে সাদা পোশাকধারী পুলিশ কবির আহমেদকে তুলে নিয়ে যায়। কিন্তু এখনও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এ তথ্য স্বীকার করছে না বা তার কোনো হদিস দিচ্ছে না। কবির আহমেদের পরিবার ও দল এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা ফরিদা নাজমীনের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৮ অক্টোবর সোমবার অন্নদা সরকারি উচচ বিদ্যালয়ের হলরুমে এ বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ শফিকুর রহমান ভূঞা।
ক্রীড়া শিক্ষক আব্দুস সাকির ছোটনের সঞ্চালনায় এসময় বক্তব্যে রাখেন মডেল গালস্ উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল লতিফ, সাবেরা সোবহান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বদিউজ্জামান ভূইয়া, সিনিয়র শিক্ষক ইয়াসমিন সহকারী শিক্ষক জাকির হোসেন, সহকারী শিক্ষক নাসির উদ্দিন নাসির প্রমুখ। ছাত্রদের মাঝে বক্তব্য রাখেন রেদুয়ান চৌধুরী, মোঃ মেহেদী হাসান প্রমুখ।
এসময় বিদায়ী প্রধান শিক্ষিকা ফরিদা নাজমীনকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
উল্লেখ্য, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের সরকারি মাধ্যমিক শাখার সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-১) দূর্গা রানী সিকদার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে ফরিদা নাজমীনকে হবিগঞ্জ সদরের বসন্ত কুমারী গোপাল চন্দ্র সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে বদলি করেন।