অনলাইন ডেস্ক :
বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় কূটনীতিক পাসপোর্ট প্রত্যাহার ও সমর্পণের ভিত্তিতে সাধারণ পাসপোর্ট ইস্যুর ক্ষেত্রে অনুসরণীয় নীতিমালা জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও সেবা বিভাগ।
আজ ২২ আগস্ট বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও সেবা বিভাগের বহিরাগমন-৪ শাখার উপ-সচিব মো. কামরুজজামানের সই করা এক নীতিমালা বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিফতরের মহাপরিচালক বরাবর পাঠানো হয়েছে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সাবেক মন্ত্রিসভার সদস্য, সদ্যবিলুপ্ত জাতীয় সংসদের সব সদস্যসহ যারা পদের কারণে কূটনীতিক পাসপোর্ট নিয়েছেন, নিয়োগ বা কর্মকাল শেষ হলে তাদের এবং তাদের স্ত্রীদের সেই পাসপোর্ট অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। উল্লিখিতদের মধ্যে যারা সাধারণ পাসপোর্টের জন্য আবেদন করবেন, অন্তত দুটি তদন্ত সংস্থার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তাদের অনুকূলে সাধারণ পাসপোর্ট ইস্যু করা যেতে পারে।
চলারপথে ডেস্ক :
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, যুদ্ধাপরাধী রাজনৈতিক দল হিসাবে জামায়াতের বিচারের জন্য আইন সংশোধনের প্রক্রিয়া চলমান। আজ ৬ মে শনিবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। এর আগে অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, বিচার বিভাগের কাছে একটি চাওয়া, বিচারপ্রার্থী সাধারণ মানুষ যেন দ্রুত ন্যায়বিচার পায়। তারা যেন মামলার দীর্ঘসূত্রতার অবস্থান থেকে পরিত্রাণ পায়।
ঢাকায় বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সিনিয়র সহকারী জজ এবং সমপর্যায়ের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের জন্য আয়োজিত ১৪৮তম রিফ্রেসার কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বক্তব্য দেন।
বিচারকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, জুডিশিয়াল ডিসিশন (সর্বোচ্চ আদালতের রায়, সিদ্ধান্ত) মেনে মামলাজট নিরসনে ভূমিকা পালন করতে হবে। প্রশিক্ষণার্থী বিচারকদের জুডিশিয়াল ডিসিপ্লিন মেনে চলার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, সুপ্রতিষ্ঠিত জুডিশিয়াল ডিসিশনগুলো মেনে না চললে জুডিশিয়াল অ্যানার্কি (বিশৃঙ্খলা) তৈরি হতে পারে। নিশ্চয়ই আমরা কেউই এটা চাই না।
বিচারকদের দেশে-বিদেশে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। এখন বিচারকদের দায়িত্ব মানুষ যেন দ্রুত বিচার পায়, সেটা নিশ্চিত করা। দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত মামলাজট কমানোর দায়িত্ব আমাদের কাঁধে নিতে হবে এবং জনগণ যাতে ত্বরিত সুষ্ঠু বিচার পায় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। তিনি আরও বলেন, বিচার বিভাগের জন্য অন্য যে কোনো সরকারের চেয়ে এখন বাজেট বাড়ানো হয়েছে।
প্রশিক্ষণার্থী বিচারকদের উদ্দেশে আইনমন্ত্রী বলেন, অন্য সব সরকারের আমলে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের কী অবস্থা ছিল, তার ইতিহাস অনেকেরই জানা। এক কথায় বলা যায়, বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের জন্য পৃথক কোনো প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটই ছিল না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে প্রথমবার সরকার গঠন করার পর বিচারকদের জন্য প্রথম প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন। তার সরকারের সদিচ্ছার কারণেই দেশে আরেকটি বিশ্বমানের ন্যাশনাল জুডিশিয়াল একাডেমি প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম চলছে। যেখানে বিচারকরা বিশ্বমানের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবেন।
বিচারকদের আশ্বস্ত করে তিনি বলেন, তাদের প্রশিক্ষণের এ ধারা অব্যাহত থাকবে। শুধু তাই নয়, দেশিও প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি বিদেশি প্রশিক্ষণ প্রদান কার্যক্রমও চলমান থাকবে। বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) শেখ আশফাকুর রহমান বক্তৃতা করেন।
অনুষ্ঠান শেষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন। জামায়াতের বিচারে সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি আছে কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারই মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের বিচার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কার্যকর করেছে। তাই জামায়াতের বিচারে সরকারের আন্তরিকতা নেই, এমন প্রশ্ন করা আমাদের জন্য দুঃখের। জামায়াতের বিচারের জন্য আইন সংশোধনের প্রক্রিয়া চলমান। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল নিয়ে মামলা আপিল বিভাগে বিচারাধীন। তাই এ বিষয়ে কোনো কথা বলব না।
চলারপথে রিপোর্ট :
বৈশাখী মেলা চলাকালে দুই গ্রামের দুই ব্যক্তির মধ্যে প্রথমে কথা কাটাকাটি হয়। আর সেখান থেকেই সংঘর্ষের সূত্রপাত বলে জানালেন একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর ও হবিগঞ্জ জেলার লাখাই উপজেলার দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘটিত এই সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। ১৬ এপ্রিল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নাসিরনগর উপজেলার ফান্দাউক ও লাখাই উপজেলার মুড়াকরি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়।
পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পোঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষ থামাতে এসময় লাঠিচার্জ, টিয়ার শেল ও ২২ রাউন্ড রাবার বুলেট নিক্ষেপ করা হয়েছে মর্মে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।
স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার ফান্দাউক এলাকায় বৈশাখী মেলা চলাকালে পার্শ্ববর্তী হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার মুড়াকরি গ্রামের এক ব্যক্তির সঙ্গে ফান্দাউক গ্রামের একজনের কথা কাটাকাটি হয়।
এ সময় বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে মীমাংসা করে দেওয়া হয়। তবে সন্ধ্যার দিকে দুইপক্ষের কয়েকশ’ লোক স্থানীয় একটি মাঠে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় ব্যাপক ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হন।
এ বিষয়ে নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোহাগ রানা সাংবাদিকদের বলেন, “তুচ্ছ ঘটনার জেরে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।”
তিনি আরো বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনতে লাঠিচার্জ, টিয়ার শেল ও ২২ রাউন্ড রাবার বুলেট নিক্ষেপ করা হয়। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’
চলারপথে রিপোর্ট :
পটুয়াখালীর গলাচিপায় বজ্রপাতে হাবিয়া বেগম (৫২) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আজ ৭ অক্টোবর শনিবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নে এই ঘটনা ঘটে।
বাড়ির পাশে পুকুর পারে বৃষ্টির সময় গাছের নিচে আশ্রয় নিতে গিয়ে সেখানেই বজ্রপাতে তার মৃত্যু হয়। নিহত হাবিয়া বেগম ওই ইউনিয়নের উত্তর চরখালী গ্রামের মো. রুহুল আমিন ফকিরের স্ত্রী। তার দুই ছেলে রয়েছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গলাচিপা থানার অফিসার ইনচার্জ শোনিত কুমার গায়েণ বলেন, শনিবার দুপুরে বৃষ্টির মধ্যে পুকুর পারে গিয়েছিলেন হাবিয়া বেগম। হঠাৎ বৃষ্টির প্রকোপ বেড়ে গেলে গাছের নিচে আশ্রয় নেন তিনি। সেখানেই বজ্রপাতে তার মৃত্যু হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, ফ্যাসিবাদের পক্ষে যে কলম লিখবে আমরা সেই কলম ভেঙে দেব। যে মিডিয়া ফ্যাসিবাদের পক্ষে দাঁড়াবে আমরা তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াবো। আপনারা যদি তরুণ প্রজন্মের কথা বুঝতে ব্যর্থ হন তাহলে আওয়ামী লীগের মতোই আপনাদের পরিণতি হবে।
আরও পড়ুন
মেয়াদোত্তীর্ণ ডাটা-মিনিট-এসএমএস পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে আইনি নোটিশ
আজ ১৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির উদ্যোগে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের প্রচারণা ও লিফলেট বিতরণের সময় সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, আমাদের পরবর্তী বাংলাদেশ হবে অতীতের রাজনীতির অভিজ্ঞতা ও তরুণ প্রজন্মের মনোভাবের সংমিশ্রণে। এখানে যদি তরুণদের মাইনাস করার চিন্তা থাকে তাহলে আমরা বলতে চাই, এ আন্দোলনে যত ক্রিয়াশীল ও ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ছিল তারা সবাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে এসে এ ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছি। আমরা বারবার বলেছি, সবার আগে আওয়ামী লীগের বিচার হতে হবে। যে-সব টকশোজীবী ও বুদ্ধিজীবী এখন আওয়ামী লীগের মানবাধিকারের জন্য সরব হয়েছেন, আপনারাই এতদিন ফ্যাসিবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন।
আরও পড়ুন
সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়লো
হাসনাত আব্দুল্লাহ আরো বলেন, রাষ্ট্রযন্ত্র আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের জন্য বিভিন্ন প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমরা বিপ্লবী শক্তি, আমাদের হারানোর কিছু নেই। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হবে কিনা সেটা এখন সিদ্ধান্ত নেওয়ার কিছু নেই। আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন হবে কিনা তার সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে ৫ আগস্ট।
আরও পড়ুন
থানা থেকে পলায়ন শাহ আলমের, ওসি মহিবুল্লাহ প্রত্যাহার হলেন
তিনি বলেন, যারা আওয়ামী লীগের রাজনীতির পুনর্বাসন করতে চান তাদের বলতে চাই, আওয়ামী লীগের রাজনীতি পুনর্বাসিত হবে কিনা সেটা প্রশ্ন নয়। তাদের প্রত্যেককে বিচারের আওতায় আনতে হবে। বিচারের আগে যারা পুনর্বাসনের কথা বলবে, যারা বলবে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে না, আমরা ধরে নেব আওয়ামী লীগ যে জাহেলিয়াতের রাজনীতি কায়েম করেছিল তারাও তার দোসর ছিল।
তিনি আরো বলেন, আমাদের রাস্তায় নেমে রক্ত দিতে হয়েছে। ভয়কে জয় করতে হয়েছে। আমাদের যে প্রতিহিংসার রাজনীতি তা তরুণদের যুগের পর যুগ আশাহত করেছে। রাজনৈতিক কাঠামো আমাদের নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে। এ ক্ষোভ থেকেই আমরা ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়েছি।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, আমাদের আল্টিমেটাম ১৫ তারিখ পর্যন্ত। অন্তর্বর্তী সরকার আমাদের কমিটমেন্ট দিয়েছে সব রাজনৈতিক দলের ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে প্রক্লেমেশন করা হবে। তবে দুঃখজনক হলো আমরা এখনও কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নিতে দেখিনি। আমাদের উপদেষ্টাদের বলতে চাই, আপনারা আমাদের প্রতিনিধিত্ব করছেন। আপনাদের যদি মনে হয় এখানে কোনো বাধা আছে সেটা জনগণের কাছে প্রকাশ করুন। আমরা আবারও রাস্তায় নেমে আসবো।
অনলাইন ডেস্ক :
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণা করছে নির্বাচন কমিশন। আজ ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন ইসি সচিব জাহাংগীর আলম।
তিনি বলেন, ৫৪টি উপজেলা পরিষদে ৫ জুন চতুর্থ ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে। এতে করে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট হবে।
চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২ মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে। চতুর্থ ধাপের নয়টি উপজেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোতে ব্যালট পেপারের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ করা হবে।
এরই মধ্যে উপজেলা নির্বাচনের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপের তফসিল ঘোষণা করেছে ইসি। তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে ১৫০ উপজেলায় ভোট হবে। দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলার ভোটগ্রহণ ২১ মে। এছাড়া তৃতীয় ধাপের ১১২ উপজেলায় ভোটগ্রহণ ২৯ মে।