চলারপথে রিপোর্ট :
দুই মাদ্রাসার ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। ২৯ আগস্ট বৃহস্পতিবার নিহত নাইমা আক্তারের বাবা বিল্লাল মিয়া বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এর আগে, গত ২৭ আগস্ট মঙ্গলবার ভোরে সদর উপজেলার সাদেকপুর গ্রাম থেকে নাইমা আক্তার (১৩) ও মাইমুনা আক্তার (১৫) নামের দুই মাদ্রাসার ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
মামলায় সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের ময়না বেগম ইসলামিয়া হাফিজিয়া মহিলা মাদ্রাসার দুই শিক্ষক হাফেজ জুনায়েদ খন্দকার (২৮) ও হাফেজ রায়হান খন্দকার (২৬) সহ অজ্ঞাত আরো ৭/৮ জনকে আসামি করা হয়েছে।
হাফেজ জুনায়েদ খন্দকার ও হাফেজ রায়হান খন্দকার সদর উপজেলার পয়াগ গ্রামের আব্দুল খায়ের খন্দকারের ছেলে।
মামলার পর পর পুলিশ তাদের গ্রেফতার করেছে।
মামলার এজহারে উল্লেখ করা হয়, ময়না বেগম ইসলামিয়া হাফিজিয়া মহিলা মাদ্রাসায় গত ৬ মাস যাবত নাইমা আক্তার ও ২০২১ সাল থেকে মাইমুনা আক্তার পড়াশুনা করে আসছে। অর্ধ বার্ষিক পরীক্ষার পর মাদ্রাসা এক সপ্তাহের জন্যে বন্ধ থাকায় তারা দুইজন বাড়িতে চলে যায়। মাদ্রাসা খোলার পর গত ২৩ আগস্ট তাদের দুইজনকে যার যার পরিবারের সদস্যরা মাদ্রাসায় এনে শিক্ষকদের কাছে দিয়ে যায়। কিন্তু পরদিন ২৪ আগস্ট সকালে মাদ্রাসা থেকে মোবাইলের মাধ্যমে জানানো হয় নাইমা ও মাইমুনাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এই খবরে মাদ্রাসায় গিয়ে সিসি টিভি ফুটেজ দেখতে চাইলে তা দেখানো হয়নি। তাদের দুইজনকে বিভিন্ন জায়গায় খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হচ্ছিল। এই অবস্থায় গত ২৭ আগস্ট ভোরে সাদেকপুরে নাইমা ও মাইমুনার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মরদেহ উদ্ধারের পর দুইজনের স্পর্শকাতর স্থানে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়। মরদেহের অবস্থা ও বর্ণিত আলামতের প্রেক্ষিতে বাদী দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন দুই মাদ্রাসার ছাত্রীকে দুই শিক্ষক সহোদর হাফেজ জুনায়েদ খন্দকার ও হাফেজ রায়হান খন্দকার ধর্ষণের পর হত্যা করেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোজাফফর হোসেন জানান, হত্যা মামলার পর মাদ্রাসার দুই শিক্ষককে গ্রেফতার করা হয়েছে। দুইজনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
কাউতলী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এর পুনঃ নির্মাণ ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠান ১০ নভেম্বর শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
কাউতলী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এর সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ সায়েদুর রহমান সর্দারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সভাপতি মুজিবুর রহমান বাবুল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জজকোর্টের পিপি এড. মাহবুবুল আলম খোকন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ এইচ মাহবুব আলম, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব অ্যাড. লোকমান হোসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কাউতলী পঞ্চায়েত কমিটির সকল সদস্য ও কাউতলী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের কার্যকরী কমিটির সকল সদস্যবৃন্দ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কাউতলী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের যুগ্ম সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ শাহ আলম।
মোনাজাত পরিচালনা করেন জামিয়া নুরুল উলুম প্রান্তশালা, নরসিংদীর মুহাদ্দিস ও খতিব মাওঃ মুফতী হেদায়াতুল্লাহ্ নূর।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রায় আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত নতুন চারতলা বীর মুক্তিযোদ্ধা উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী একাডেমিক ভবনের শুভ উদ্বোধন করেছেন, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনের সংসদ সদস্য যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
আজ ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার সকালে তিনি নতুন একাডেমিক ভবনের উদ্বোধন করেন। ভবনটির উদ্বোধন শেষে নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এস.এম. আর ওসমান গণির সভাপতিত্বে অভিভাবক সমাবেশ ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি।
সন্তানদেরকে সমাজের সৎ ও ভালো মানুষের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার পরামর্শ দিয়ে অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, আমার সন্তান যদি না জানে, সত্য মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা দরকার, তাহলে তো সে সত্য মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক রাখবে না। বর্তমানে সমাজে টাউট বাটপার ভরে গেছে। এই অবস্থায় আপনার সন্তানদের পক্ষে সঠিক মানুষ বাছাই করা কঠিন। সুতরাং এই বাছাই করার কাজটা আপনারা আপনাদের সন্তানদের শিখাবেন। এছাড়া কোনো পথ নাই। আপনি যদি এটি শিখাতে পারেন তবেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া ভালো হবে। আর ব্রাহ্মণবাড়িয়া যদি ভালো হয়, তাহলে বাংলাদেশও ভালো হবে। বাংলাদেশটা ভালো হলেই ‘সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই’ এই মর্মবাণী সর্বত্র প্রতিষ্ঠিত হবে।
তিনি বলেন, সমাজে সৎ মানুষের দরকার রয়েছে এইজন্য, কারণ সৎ মানুষ ছাড়া পৃথিবীর উন্নয়ন হয় না, পৃথিবীর অগ্রযাত্রা হয় না। সৎ মানুষ সবসময় চিন্তা করে, ‘শুধু আমি নয়, আমার পুরো পরিবেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া প্রয়োজন।
মোকতাদির চৌধুরী বলেন, নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন সাংবাদিক মুহাম্মদ মূসা। তিনি সারা শহর ঘুরে বেড়াতেন, পারত পক্ষে রিক্সায় চড়ার চেষ্টা করেননি। হেঁটে হেঁটে চলতেন। তাঁর মতো মানুষ কত জন এই ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আছে? আজ তিনি প্রয়াত। আমি অভিভাবকদের বলবো, আপনারা মূসা সাহেবের মতো সৎ ও ভালো মানুষদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখবেন। ভালো মানুষদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখলেই আপনি ভালো মানুষ হবেন। আর খারাপ মানুষদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়লে আপনারাও খারাপ মানুষ হয়ে যাবেন।
তিনি বলেন, একসময় বাংলাদেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে নেওয়ার অপচেষ্টা চালানো হয়েছিল। আর সেজন্য বাংলাদেশের জন্মের ক্ষেত্রে প্রধানতম ব্যক্তিত্ব জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। কেননা শেখ মুজিব থাকলে বাংলাদেশ থাকবে, এরকম একটা ধারণা হয়ে গিয়েছিল তাদের। কিন্তু তারা জানত না যে, শেখ মুজিব ছাড়াও বাংলাদেশ থাকতে পারে, কেননা তিনি অগণিত শেখ মুজিব রেখে গিয়েছিলেন, যারা বাংলাদেশকে টিকিয়ে রাখতে জানে।
মোকতাদির চৌধুরী বলেন, শুধু তাঁর কন্যা শেখ হাসিনার কথা বলছি না। শেখ হাসিনা যখন দেশে আসেন নাই, তিনি যখন কোনো নির্দেশ দেন নাই, তখনও বাংলাদেশে শেখ মুজিবের পক্ষে উচ্চ কণ্ঠে কথা বলা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
হৃদ রোগ, স্ট্রোক, ক্যান্সার, ডায়াবেটিস এর মত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজন হচ্ছে শরীরচর্চা ও কায়িক পরিশ্রম, তাই কায়িক পরিশ্রমের সুযোগ সৃষ্টির জন্য স্থানীয় সরকারের উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি। শরীরচর্চার পরিবেশ সৃষ্টিতে সিএলপিএ (সেন্টার ফর ল এন্ড পলিসি) ও নাগরিক অধিকার ট্রাস্ট স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিদের নিকট চার দফা দাবি সুপারিশ করে। এই দাবিসমূহ বাস্তবায়নের জন্য নাগরিক অধিকার ট্রাস্টের উদ্যোগে আজ ১৭ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকায় বঙ্গবন্ধু স্কয়ার থেকে একটি র্যালি শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে মানববন্ধন করে এবং স্থানীয় সরকার এর জনপ্রতিনিধিদের নিকট সংগঠনের দাবি উপস্থাপনের জন্য সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য প্রদান করেন এবং জনমত তৈরিতে লিফলেট বিতরণ ও নাগরিকদের স্বাক্ষর গ্রহণ করেন।
এ সময় বক্তারা ৪ দফার সুপারিশ উপস্থাপন করে আগামী বাজেটে পৌরসভা ও উপজেলা পরিষদ এর অভিভাবকদের নিকট বরাদ্দ রাখার আহবান জানান। এই দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে মানববন্ধনে যোগদান করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এডভোকেট লোকমান হোসেন আগামী বাজেটে পরিষদের সঙ্গে কথা বলে বরাদ্দ রাখার প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন। দাবি সমূহ : শহরে পর্যাপ্ত মাঠ পার্ক তৈরি করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ এবং এ লক্ষ্যে শহরের পুকুর সংস্করণ করা, নাগরিকদের মাঠ, পার্কের জায়গা দিতে উৎসাহী করা, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের বাজেটে মাঠ, পার্ক তৈরি ও সংরক্ষণ এবং খেলাধুলার জন্য বাজেট দেয়া, স্কুলগুলোতে নিয়মিত খেলাধুলার সুযোগ সৃষ্টি করা, স্কুলের মাঠগুলোতে বিকেলে নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি করা যাতে নারীরা হাঁটতে পারে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের সুপারভাইজার কিরণ মোল্লার উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও মিছিল হয়েছে। তিন দিনের মধ্যে সন্ত্রাসী রাজিবকে গ্রেফতার না করা হলে কর্ম বিরতিতে যাওয়ার ঘোষণা দেয়া হয় মানববন্ধন থেকে। মিছিল ও মানববন্ধনে পৌরসভার সংরক্ষণ শাখা ও অন্যান্য শাখার কর্মীরা অংশগ্রহণ করে।
আজ ৮ ডিসেম্বর রবিবার সকাল ১০টায় পৌরসভা কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিল শুরু হয়ে মঠেরগোড়া হয়ে প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে মিলিত হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মোতালেব মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন কমরেড নজরুল ইসলাম, পৌর পানি সরবারাহ শাখা কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মফিজুল ইসলাম মনির, সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুল ইসলাম শ্রাবণ, সংরক্ষণ সুপারভাইজার দোলোয়ার হোসেন দিলু। শিবচরণ বিশ্বাস-এর পরিচালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন এমরান হোসেন, খালেদ মিয়া, তাজুল ইসলাম, মনির হোসেন, মোহাম্মদ খা, মিলন খাঁ প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ১০০ জন প্রতিবন্ধীর মাঝে চাল বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ১৭ মার্চ রবিবার সকালে প্রতিবন্ধীদের সংগঠন ড্রিম ফর ডিসঅ্যাবিলিটি ফাউন্ডেশনের সমন্বয়ে এ আয়োজনে প্রত্যেককে ৩০ কেজি করে চাল দেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের মাঝে এ চাল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি। এ সময় তিনি প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মো. শাখাওয়াত হোসেন, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মোহাম্মদ রুহুল আমীন, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু প্রমুখ।
ড্রিম ফর ডিজঅ্যাবিলিটি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মো. হেদায়েতুল আজিজ মুন্না বলেন, ‘এমন একটি দিনে জেলা প্রশাসন আমাদেরকে স্মরণ করায় আমরা খুবই খুশি। কৃতজ্ঞতা জানাই মন্ত্রী মহোদয়কেও। আশা করি সকলের সহযোগিতায় বিশেষ চাহিদা সম্পন্নরা আরও এগিয়ে যাবে।’
এরপর মন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।