চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার সাবেক দুই এমপিসহ ১১৮ জনের নামে মামলা হয়েছে। মামলায় আরও ২০০-৩০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
আজ ১ সেপ্টেম্বর রোববার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নসিরনগর উপজেলা কৃষক দলের সদস্য সচিব শাহা আলম পাঠান বাদী হয়ে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মামলার আবেদন করেন।
আদালত মামলাটি নথিভুক্ত করতে সংশ্লিষ্ট থানাকে নির্দেশে দিয়েছেন।
আসামিরা হলেন, সাবেক এমপি একে একরামুজ্জামান সুখন, বিএম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম, কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক নাজির মিয়া, তার স্ত্রী সদ্য সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রুমা আক্তার, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এটিএম মনিরুজ্জামান, গোয়ালনগর ইউপি চেয়ারম্যান আজহারুল হক, ভলাকুট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রুবেল মিয়া, গুনিয়াউক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিতু মিয়া, ফান্দাউক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফারুকুজ্জামান, পূর্বভাগ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আক্তার হোসেন, হরিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফারুক মিয়া, চাতলপাড় ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, চাপরতলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মনসুর আলী ভূঁইয়া, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান আখি ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অসীম পাল প্রমুখ।
মামলায় আরো ২০০-৩০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আসামিরা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে করে স্প্রিন্টারের কয়েকজন আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে মারাত্মক জখম হয়। আসামিরা দোকানপাট, বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর করে ১৫-২০টি মোটরসাইকেলে আগুন জ্বালিয়ে দেয়।
আদালত পুলিশের পরিদর্শক কাজি দিদারুল আলম জানান, আদালত মামলাটি আমলে নিয়েছেন। মামলা নথিভুক্ত করতে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আইন-শৃংখলা কমিটির মাসিক সভা আজ ১৩ জুন মঙ্গলবার সকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলা পরিষদ ভবনের সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান ও আইন শৃংখলা কমিটির উপদেষ্টা ডাঃ রাফিউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোনাব্বর হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা অভিজিৎ রায়,উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ নূরে আলম, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকার, নাসিরনগর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) জামিল ফোরকান, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা বিশ্বজিত দাস, ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ ইকবাল চৌধুরী, মোঃ জিতু মিয়া, পুতুল রানী দাস, রফিকুল ইসলাম, সৈয়দ মোহাম্মদ শাহীন, ফারুকুজ্জামান ফারুক, অ্যাডভোকেট নাছির উদ্দিন ভূঁইয়া, সফিকুল ইসলাম, আজহারুল হক চৌধুরী, মোঃ ফারুক মিয়া, রুবেল মিয়া, মোঃ আক্তার মিয়া, মনসুর আহমেদ ভূঁইয়া, জেলা পরিষদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া হাকিম রেজা, অধ্যক্ষ মাওলানা ইলিয়াছ মিয়া, প্রধান শিক্ষক আবদুর রহিম, প্রেসক্লাব সভাপতি সুজিত কুমার চক্রবর্তী, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সম্পাদক সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূঁইয়াসহ আইনশৃংখলা কমিটির সদস্যগণ।
সভায় বক্তারা আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনের পাশাপাশি সরকারি খাস জমি অবৈধ দখল-উচ্ছেদ, মাদক-জুয়া, চুরি-ডাকাতি, বাল্যবিবাহ, যৌতুক,নারী নির্যাতনসহ আইন শৃংখলা বিষয়ক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১-(নাসিরনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করা বিএনপির চেয়ারপার্সনের পদ থেকে সদ্য বহিষ্কৃত সৈয়দ এ কে একরামুজ্জানকে এবার অবাঞ্চিত ঘোষনা করেছে উপজেলা বিএনপি।
আজ ২৯ নভেম্বর বুধবার দুপুরে উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম.এ. হান্নান ও সাধারণ সম্পাদক কে এম বশির উদ্দিন স্বাক্ষরিত ফেসবুকে দেয়া এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান নাসিরনগর উপজেলার বাসিন্দা। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১- (নাসিরনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে গত সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করেছেন। এরপর গত মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামানকে ‘দলীয় শৃংখলা পরিপন্থী কর্মকান্ডের অভিযোগে দল থেকে বহিষ্কার করে কেন্দ্রীয় বিএনপি।
নাসিরনগর উপজেলা বিএনপির দলীয় প্যাডে লেখা অবাঞ্ছিতের ঘোষণাটি নিজের ফেসবুকে পোস্ট দেন এম.এ. হান্নান। নাসিরনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত অবাঞ্ছিত ঘোষণার বিবৃতি সূত্রে জানা গেছে, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি কমিটি দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকান্ডে জড়িত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামানকে বহিস্কার করেছে। বিএনপির নাসিরনগর উপজেলা শাখার পক্ষ থেকে এই বহিস্কৃত নেতাকে নাসিরনগরে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে নাসিরনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল হান্নান বলেন, একরামুজ্জামানকে উপজেলার সকল জায়গায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ফিলিস্তিনে মুসলিমদের উপর ইসরাইলের আগ্রাসন এবং নির্বিচারে নিরপরাধ নারী ও শিশুসহ মুসলিমদের হত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছে।
আজ ১৭ অক্টোবর মঙ্গলবার দুপুরে নাসিরনগর উপজেলা উলামা পরিষদ এবং তৌহিদী জনতার ব্যানারে নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণ থেকে মিছিলটি বের হয়। উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় কলেজ মোড় প্রাঙ্গনে সমাবেশ ও দোয়ার মাধ্যমে মিছিলটি শেষ হয়।
নাসিরনগর উপজেলা উলামা পরিষদের সভাপতি মাওলানা শামসুদ্দিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সমাবেশে বক্তব্য রাখেন উলামা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আব্দুস সাত্তার, উপজেলা কমপ্লেক্স মসজিদের খতিব মুফতি মুখলেছুর রহমান, মাওলানা তামজিদুল হক এনামী, হাফেজ ইকবাল, হাফেজ হোসাইন আহমেদ, মাওলানা আব্দুল কাদির, মাওলানা নাসির উদ্দিন, মুফতি সাইদুর রহমান, এস এম শহীদুল্লাহ, মাওলানা ইসলাম উদ্দিন ফারুকী, মাওলানা মুজাহিদুল ইসলাম, মাওলানা আশরাফ আলী, মাওলানা মোবারক উল্লাহ, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা আব্দুল করিম, মুফতি মুজিবুর রহমান, হাফেজ কামরুল ইসলাম, মাওলানা নুর আহমদ, মাওলানা মাহমুদুল হাসান, মুফতি সুলাইমান, মুফতি ফিরোজ আহমদ, মাওলানা খলিলুর রহমান, মাওলানা ইসমাইল, মাওলানা আশরাফুল ইসলাম, মাওলানা মাহবুবুর রহমান, মাওলানা নুরুল হক, মাওলানা ওবায়দুল্লাহ, মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন, মাওলানা মঞ্জুরুল হক, মাওলানা হুজাইফা, মাওলানা শরিফ উদ্দিন, মাওলানা ফরিদ উদ্দিন, মোঃ গিয়াস উদ্দিন, মাওলানা নুরুল আমিন, মাওলানা ইউসুফ বিন ইকবাল, মোঃ ইমরানুর রশীদ, মাওলানা জয়নাল আবদিন, মাওলানা ইসহাক, মাওলানা সফিউল্লাহ, মাওলানা জুবায়ের আহমদ প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, ইসরাইল একটি অবৈধ রাষ্ট্র। তারা ফিলিস্তিনে মুসলমানদের ওপর হামলা, নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। মুসলমানদের অন্যায়ভাবে হত্যা করা হচ্ছে। এর বিরুদ্ধে জাতিসংঘ কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। প্রত্যেক মুসলমানদের ঈমানি দায়িত্ব অসহায় নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানো।
এছাড়াও দেশের সকলের প্রতি ইসরাইলি সমস্ত পণ্য বয়কট করা সহ ফিলিস্তিনিদের উপর নির্যাতনের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে সকল মুসলমানদের এক হয়ে ইসরাইলদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান বক্তারা।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি’র) মনোনয়ন প্রত্যাশী এডভোকেট এ কে এম কামরুজ্জামান মামুন স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেছেন।
আজ ১৪ জুলাই শুক্রবার বিকালে নাসিরনগর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
মতবিনিময় সভায় আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিজেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, আমি সামাজিক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি দীর্ঘদিন ধরে দলের জন্য কাজ করছি। ১৯৯১ইং সালে প্রথমে বিএনপি’র মনোনয়ন প্রাপ্ত হই। পরবর্তীতে উপজেলা বিএনপির একক আহ্বায়কের দায়িত্বে থাকা কালীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উপস্থিতিতে নাসিরনগরের তৎকালীন জাতীয় পার্টির সম্মানিত এমপি সৈয়দ মোর্শেদ কামাল সাহেব হাজার হাজার নেতাকর্মী সহ বিএনপিতে যোগদান করেছিলেন। আমি উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক থাকা অবস্থায় বিগত ১৫ ডিসেম্বর ২০০৪ইং সালে জনাব এসএকে একরামুজ্জামান বিএনপিতে যোগদান করেন। আমি উভয় নেতার দলে যোগদানকে সমর্থন করায় দল আজ বৃহৎ সংগঠনে পরিণত হয়েছে। আমি সবসময় দলকে কুক্ষিগত না করে বড় করার চেষ্ঠা করেছি। আসন্ন সংসদ নির্বাচনে দল-মত এবং ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আপনাদের সর্বাত্বক সহযোগিতা কামনা করি । আশা করি আগামী নির্বাচনে দল আমার কাজের মুল্যয়ন করবেন। এমপি হতে পারলে সবাইকে নিয়ে অবহেলিত জনপদটি উন্নয়নের মডেল হিসেবে গড়ে তুলবো।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মীর মোস্তফা জালাল, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম এম এ মঈন, উপজেলা যুবদল আহ্বায়ক সদস্য জুয়েল রানা, মোঃ হাফিজ, জেলা কৃষকদলের সদস্য মিন্টু মিয়া, উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব শাহ আলম পাঠান, উপজেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য নাঈম মিয়া, সানাউল হক, সদর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া, ছাত্রদল নেতা ইশতিয়াক আহমেদ তপু প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি লিমিটেড এর ৩৯ তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৬ মার্চ বুধবার সমিতির প্রশিক্ষণ মিলনায়তনে ইউসিসি‘র অন্তবর্তী ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা মো: মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
সহকারী উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা কমল চন্দ্র বনিকের সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মো: ইমরানুল হক ভূইয়া।
বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা ফারজানা খন্দাকার, ইউসিসি‘র চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রদীপ কুমার রায়।
সভায় বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাব সভাপতি সুজিত কুমার চক্রবর্তী, ইউসিসির সাবেক সহ-সভাপতি নবী নেওয়াজ ভূঁইয়া, ইউসিসির সহ-সভাপতি সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূঁইয়া, সমবায়ী হুমায়ুন করীর ভূঁইয়া, অরুণ জ্যোতি ভট্রাচার্য প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা মো: তাজুল ইসলাম ভূঁইয়া।
সভায় আয়-ব্যয় ও প্রতিবেদন পাঠ করেন উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্ত মো: তাজুল ইসলাম ভূঁইয়া।
সভায় উপজেলার বিভিন্ন সমিতির সভাপতি/ম্যানেজারগণ উপস্থিত ছিলেন।