অনলাইন ডেস্ক :
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় পৃথক হত্যা মামলায় পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন ও এ কে এম শহীদুল হককে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন আদালত।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের মুদিদোকানি আবু সায়েদ হত্যা মামলায় চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুনের ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। অন্যদিকে রাজধানীর নিউমার্কেটের ব্যবসায়ী আবদুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় শহীদুল হকের ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
এ ছাড়া শিশু আলিফ অপহরণ মামলায় ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সুপারনিউমারারি পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) আবদুল্লাহিল কাফীর ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত আজ বুধবার সকাল সাড়ে সাতটার দিকে এসব আদেশ দেন। প্রত্যেক আসামির ক্ষেত্রেই ১০ দিন করে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হয়েছিল।
আবু সায়েদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ মামলায় চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুনকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদনে বলা হয়, শেখ হাসিনা শক্ত হাতে ছাত্র–জনতার আন্দোলন দমন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। মামলার আরেক আসামি ওবায়দুল কাদের গণমাধ্যমে আন্দোলন দমনের নির্দেশ দেন। মামলার ৩ নম্বর আসামি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুনসহ অন্যরা ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে অধীনস্থ পুলিশ সদস্যদের নির্দেশ দিয়েছিলেন। মামলার ৫ নম্বর আসামি সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান পুলিশকে ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি করার নির্দেশ দেন। সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী ও পুলিশ কর্মকর্তার নির্দেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুনকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন নাকচ করে জামিন চান তাঁর আইনজীবী। আদালত শুনানি নিয়ে তাঁর ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
শহীদুল হকের রিমান্ডের আবেদনে উল্লেখ করা হয়, নিউমার্কেটের ব্যবসায়ী আবদুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় তাঁর জড়িত থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। এই হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে তাঁকে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।
রিমান্ডের আবেদন নাকচ করে শহীদুল হকের জামিন চান তাঁর আইনজীবী। শুনানিতে শহীদুল হক বলেন, তিনি কোনো হত্যার সঙ্গে জড়িত নন। তিনি নিরপরাধ। আদালত শুনানি নিয়ে তাঁর ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
সম্প্রতি শিশু আলিফ অপহরণের অভিযোগে রাজধানীর হাজারীবাগ থানায় একটি মামলা হয়। এই মামলায় আবদুল্লাহিল কাফীকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আদালত শুনানি নিয়ে তাঁর ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন ও শহীদুল হককে গ্রেপ্তারের কথা গতকাল ৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার রাতে জানায় ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগ থেকে বলা হয়, শহীদুল হককে উত্তরা ১৬ নম্বর সেক্টর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। অন্যদিকে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন সেনা হেফাজতে ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় তিনি সেনা হেফাজতে থাকা অবস্থায় আত্মসমর্পণের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। রাতে তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। এই সরকারে আইজিপির দায়িত্বে ছিলেন চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন। সরকার পতনের পরদিন তাঁর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করা হয়।
অন্যদিকে শহীদুল হক ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পান। তিনি ২০১৮ সালের ৩১ জানুয়ারি অবসরে যান।
ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবদুল্লাহিল কাফীকে গত সোমবার রাতে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে আটক করার কথা জানানো হয়। তখন অবশ্য বলা হয়েছিল, গত ৫ আগস্ট আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানোর ঘটনায় পুলিশ কর্মকর্তা আবদুল্লাহিল কাফীর সংশ্লিষ্টতা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
অনলাইন ডেস্ক :
তৃণমূল পর্যায়ে মানুষের ক্ষমতায়ন ও উদ্যোক্তা তৈরিতে সম্ভাবনার নতুন দ্বার উন্মোচন করেছে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী। সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী তরুণ-তরুণীদের স্বাবলম্বী করতে ১০ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। গত ২৯ ডিসেম্বর থেকে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত চলা এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, জয়পুরহাট, রংপুর, দিনাজপুর, বান্দরবান ও মৌলভীবাজার জেলার ১৩টি উপজেলায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাঁওতাল, মুরুং ও মনিপুরী সম্প্রদায়ের ৭৬০ জন অংশ নেন।
৯ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার প্রশিক্ষণ সমাপনী অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট রেঞ্জের উপ-মহাপরিচালকসহ জেলা কমান্ড্যান্ট উপস্থিত ছিলেন। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, পিছিয়ে পড়া এই জনগোষ্ঠীকে উদ্যোক্তা ও দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরিত করার প্রত্যয়ে দেশব্যাপী চলমান এই প্রশিক্ষণে পূর্বের তুলনায় আরো বেশি সংস্কারমুখী কার্যক্রম নেওয়া হয়েছে। ১০ দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণে একজন সদস্যকে দক্ষ ও আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে সকল বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। নতুন সিলেবাস ও যুগোপযোগী নীতিমালার আওতায় এবারের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। যাতে বাহিনীর সামাজিক উন্নয়নের সকল পদক্ষেপের সুফল হতে কোন জনগোষ্ঠী বাদ না পড়ে।
এতে আরো বলা হয়, দেশের অন্যান্য জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সদস্যদেরও এই প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসা হবে। প্রশিক্ষণের আওতাধীন সদস্যদের পরে ব্যক্তিগত পর্যায়ে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হবে। এছাড়া প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যরা এখন থেকে বাহিনীর অন্যান্য কর্মমুখী প্রশিক্ষণ এবং ট্রেড ভিত্তিক প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন নিরাপত্তামূলক কাজে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে মোতায়েন করা হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি ব্যক্তিগত সফরে কানাডা এবং জাপানের উদ্দেশে এক রাষ্ট্রীয় সফরে যাচ্ছেন।
আজ ১৮ মে শনিবার সকালে তিনি কানাডার ভ্যানকুভারের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। ভ্যানকুভার যাওয়ার পথে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে তার যাত্রাবিরতি করার কথা রয়েছে।
গণপূর্তমন্ত্রী আগামী ২৫ মে টোকিওর উদ্দেশে ভ্যানকুভার ত্যাগ করবেন এবং ২৬ মে টোকিও পৌঁছাবেন। ২৭ মে তিনি টোকিও থেকে নাগাসাকি পৌঁছাবেন।
২৮ মে নাগাসাকিতে অবস্থিত পিস মেমোরিয়াল প্রাঙ্গণে তার বাংলাদেশের পক্ষ থেকে জাপানের প্রতি উপহারস্বরপ প্রদত্ত পিস মনুমেন্ট উদ্বোধন করার কথা রয়েছে।
সফর শেষে আগামী ৩১ মে শুক্রবার র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকীর পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বগুড়ার নন্দীগ্রামের ইজিবাইক চালক মুকুল হোসেন হত্যার ঘটনায় জড়িত ৬ জনকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশ। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা ও নন্দীগ্রাম থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে শনিবার রাতে শেরপুর ও নাটোর থেকে তাদের গ্রেফতার ও ছিনতাইকৃত ইজিবাইকটি উদ্ধার করে। নিহত মুকুল হোসেন বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার খাদাস উলাল পাড়ার মৃত দুদু মন্ডলের ছেলে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- বগুড়ার শেরপুর উপজেলার টুনিপাড়া এলাকার জাবেদ আলীর ছেলে এমদাদুল হক মিলন, নাটোরের সিংড়া উপজেলার সাতারদিঘী এলাকার মৃত শাহজাহান আলীর ছেলে আনোয়ার হোসেন প্রামানিক, গুরুদাসপুর উপজেলার পশ্চিম ধানুয়া মধ্যপাড়ার তোসির উদ্দিনের ছেলে আব্দুল জলিল সবুজ, একই এলাকার মৃত রমজান আলীর ছেলে সুবহান, রাজশাহীর চারঘাটের উত্তর রায়পুর এলাকার শাহাদতের ছেলে ঝন্টু ওরফে বেলাল ও একই এলাকার ইসারুলের ছেলে নাজিরুল ইসলাম।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ স্নিগ্ধ আক্তার জানান, গত ১৬ সেপ্টেম্বর নন্দীগ্রাম উপজেলার ভাটগ্রাম ইউনিয়নের একটি জমি থেকে ইজিবাইক চালক মুকুল হোসেনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই সময় লাশের পরিচয় পাওয়া যায়নি। পরে আত্মীয়-স্বজন তার লাশ দেখে শনাক্ত করে। এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর মুকুল হোসেন ইজিবাইকসহ নিখোঁজ হন। পরে এই ঘটনায় নিহতের স্ত্রী মোছাঃ মরিয়ম বাদী হয়ে নন্দীগ্রাম থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তারপর থেকে পুলিশ তদন্ত শুরু করে। তদেন্তর এক পর্যায়ে গত শনিবার পুলিশ অভিযান চালিয়ে হত্যার সাথে জড়িত আসামিদের গ্রেফতার ও ছিনতাই করা ইজিবাইকটি উদ্ধার করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর জেলার বিভিন্ন স্থানে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির ঘটনার মূল হোতাসহ আন্তঃজেলা ট্রান্সফরমার চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এসময় তাদের কাছ থেকে চোরাইকৃত ট্রান্সফরমারের অংশবিশেষ, তামার কয়েল ও সরকারী বৈদ্যুতিক তার, চোরাইকাজে ব্যবহৃত সিএনজি ও সারঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়।
আজ ১৭ জুলাই সোমবার ফেনী পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এ সংক্রান্ত এক প্রেস ব্রিফিং এর আয়োজন করা হয়। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ক্রাইম এন্ড অপস মো. শাহাদাত হোসেন জানান, দাগনভূঞার সেকান্দরপুর গ্রামসহ বিভিন্ন এলাকায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির ঘটনায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির দাগনভূঞা জোনাল অফিসের ডেপুটি ম্যানাজার জাহাঙ্গির আলম গত ১৪ জুলাই শুক্রবার দাগনভূঞা থানায় মামলা দায়ের করেন। সে প্রেক্ষিতে পুলিশ দাগনভূঞা থানা ও নোয়াখালী থানার বিভিন্ন এলাকায় সাড়াশি অভিযান করে মো. কামাল(৩১), মো. খোকন (৩৫), মো. সবুজ (২৭), চোর চক্রের ম‚ল হোতা জসিম উদ্দিন (৪০), সিএনজি চালক ইলিয়াছ(২৬), ও মো. বোরহান উদ্দিন(২৮)সহ ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়। তারা নোয়াখালী ও লক্ষীপুর জেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের দেওয়া তথ্যে মতে, নোয়াখালী সুধারাম থানার হকার্স মার্কেটের পিছনে আসামি মো. বোরহান উদ্দীন এর ভাঙ্গারি দোকানে অভিযান করে চোরাইকৃত ট্রান্সফরমারের অংশবিশেষ, ট্রান্সফরামারের কয়েল ও সরকারি বৈদ্যুতিক তারসহ ট্রান্সফরমার কয়েল বিক্রির ১৫ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল ব্যাটালিয়ন (বিজিবি-২৫) অবৈধভাবে ভারত হতে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় মো. মামুন-অর-রশিদ (২৪) নামে একজন বাংলাদেশিকে আটক করেছে।
আজ ৩০ নভেম্বর শনিবার সকাল ৬ টা ৩০ মিনিটে হবিগঞ্জের মাধবপুরে সরাইল ব্যাটালিয়ন (বিজিবি ২৫) এর ধর্মঘর বিওপির টহলদল সীমান্ত পিলার ১৯৯৬/২৫-এস হতে আনুমানিক ১০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সন্তোষপুর হতে তাকে আটক করতে সক্ষম হয়।
তিনি রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী উপজেলার মাটিকাটার সাউ গান ঘুটনটি গ্রামের মো. মোয়াজ্জেম এর ছেলে।
আটককৃতকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, ভারতের অভ্যন্তরে চেন্নাই রাজমিস্ত্রী কাজের জন্য আনুমানিক ২ বছর পূর্বে রাজশাহী সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে গমন করে।
পরবর্তীতে ৩০ নভেম্বর শনিবার ভারত হতে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ধর্মঘর বিওপির টহলদলের নিকট আটক হন। এসময় এই অবৈধ অনুপ্রবেশকারীর নিকট হতে বিভিন্ন প্রকার ভারতীয় প্রসাধনী সামগ্রী-৪৪ পিছ পাওয়া যায়। এরপর মালামালসহ তার নামে মাধবপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয় এবং আসামি হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
এ বিষয়ে লে. কর্ণেল ফারাহ মোহাম্মদ ইমতিয়াজ বিজিওএম পিএসসি সিগন্যালস বিজিবি-২৫ বলেন, সীমান্ত দিয়ে যাতে অবৈধভাবে কোনো প্রকার অবৈধ অনুপ্রবেশকারী সীমান্ত অতিক্রম করতে না পারে, এ ব্যাপারে সরাইল ব্যাটালিয়ন (বিজিবি ২৫) বদ্ধপরিকর। এ ব্যাপারে সরাইল ব্যাটালিয়ন (বিজিবি ২৫) এর অভিযান চলমান থাকবে।