চলারপথে রিপোর্ট :
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত নবীনগর উপজেলার ৪ শহীদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। নিহত প্রত্যেক পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে প্রদান করা হয়।
আজ ১১ সেপ্টেম্বর বুধবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর মহিলা ডিগ্রি কলেজ মিলনায়তনে শহীদ পরিবারের সঙ্গে মতবিনিময়সভা ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নবীনগর পৌর জামায়াতে ইসলামীর আমির মু. মোখলেছুর রহমানের সভাপতিত্ব প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও কুমিল্লা জেলা মহানগরীর আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় শূরা সদস্য ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জামায়াতের আমির মোহাম্মদ গোলাম ফারুক, জেলা নায়েবে আমির কাজী ইয়াকুব আলী, জেলা সেক্রেটারি মোবারক হোসেন আকন্দ, উপজেলা সেক্রেটারি আবদুল হাফেজ, পৌর সভার সেক্রেটারি সাইফুর রহমান বাসার, জেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি মো. আতিকুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি ইয়াসিন আরাফাত প্রমুখ।
মাওলানা আমির হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, শহীদ পরিবারের সদস্য মো: শফিকুল ইসলাম, মো. নানু মিয়া, সুফিয়া বেগম।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে একটা স্বৈরাচার সরকার দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে গুম, খুন, জুলুম, নির্যাতন চালিয়েছে। মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। রক্ত পিপাসু দল আওয়ামীলীগ, দেশ ও দেশের মানুষকে ভারতের পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ করে রেখেছিল। ছাত্র-জনতা সহ্যৃ করতে না পেরে এ জালিম সরকারকে বিদায় দেয়ার জন্য রাজপথে নেমে ছিলো। এ আন্দোলন যারা জীবন দিয়ে বাস্তবায়ন করেছেন তাঁরা শহীদ।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নবীনগরের যারা শহীদ হলেন নবীনগর উপজেলার রতনপুর ইউনিয়নের বিটিবিশারা গ্রামের মো: সামুসুজ্জামানের ছেলে জাহেদুজ্জামান তানভীন (২৬) শহীদ হন রাজধানী ঢাকার উত্তরায়। বিটঘর গ্রামের মোঃ শফিকুল ইসলামের ছেলে তানজিল মাহমুদ সুজয় (১৯), শহীদ হওয়ার স্থান ঢাকার আশুলিয়ার বাইপাইল, গৌরনগরের মোঃ নানু মিয়ার ছেলে মো.কামরুল ইসলাম (২১) শহীদ হওয়ার স্থান মিরপুর ১০, থোল্লাকান্দি গ্রামের মৃত আব্দুল মোমিন মিয়ার ছেলে মো: রফিকুল ইসলাম(২৪), শহীদ হওয়ার স্থান চিটাগাং রোড, হিরাঝিল, ঢাকা। তাঁদের ৪ জনের লাশ নবীনগরে নিজ নিজ এলাকায় দাফন করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলার পশ্চিম ইউনিয়নের মেঘনার তীরবর্তী গ্রাম চরলাপাং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে জেলা পুলিশ নরসিংদী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যৌথ আয়োজনে নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর থানার মেঘনা নদীর তীরবর্তী এলাকা গুলোতে অপরাধ দমনে এক মতবিনিময় সভা গত ১ মে বিকালে অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন নরসিংদী জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রশাসন (অপরাধ) অনির্বাণ চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন নবীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সিরাজুল ইসলাম, রায়পুরা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ, রায়পুরা থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল আজিজ, নবীনগর (প.) ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলি আজ্জম নুরুজ্জামান।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন নবীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ সাইফুদ্দিন আনোয়ার। আরো উপস্থিত ছিলেন মাদকমুক্ত নবীনগর চাই সংগঠনের সভাপতি মো. আবু কাওসার, বিট অফিসার এস আই মো. মহিউদ্দিন, ওয়ার্ড মেম্বার সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। উক্ত মতবিনিময় সভায় অপরাধীকে সীমান্তবর্তী এলাকার আত্মীয়-স্বজন হলেও আশ্রয় না দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানানো হয় এবং অপরাধীদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য সর্বাত্মক সহযোগিতা করার জন্য পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে গ্রামবাসীর নিকট অনুরোধ করা হয়। যদি পুলিশ ও জনগণ সম্মিলিত ভাবে অপরাধীদের বিরুদ্ধে কাজ করে তাহলে অবশ্যই অপরাধ দমন করা সম্ভব হবে বলে মতবিনিময় সবাই মত প্রকাশ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর প্রেসক্লাবে নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজীব চৌধুরীর এক মতবিনিময় সভা আজ ২ নভেম্বর শনিবার অনুষ্ঠিত হয়। মতবিনিময় সভায় নবাগত ইউএনও রাজীব চৌধুরী বলেন, নবীনগরে সাংবাদিকদের সংখ্যা বেশী, আমি সবসময় সাংবাদিকদের সাথে কাজ করতে আগ্রহী, নবীনগর কে এগিয়ে নিয়ে যেতে আপনাদের সার্বিক সহযোগিতা চাই, আমি সচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সততার সাথে কাজ করতে চাই, আমি হলুদ সাংবাদিকতার স্বীকার হতে চাই না, আমার কোন কাজে যদি আপনাদের চোখে কোন ত্রুটি দেখা দেয় তাহলে আমাকে অবগত করবেন আমি এর সমাধান দিতে চেষ্টা করব, না পারলে আপনারা গঠনমূলক লেখা লিখবেন। আমাকে বিশেষ কোন সম্প্রদায় বা বিশেষ কোন দলের ভাববেন না। আমি প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, প্রজাতন্ত্রের এই দেশ যারা পরিচালনা করেন আমি তাদের লোক, প্রজাতন্ত্রের সেবক হয়ে এলাকার উন্নয়ন করতে চাই। আমি ইতিমধ্যে নবীনগর পৌরসভায় যানজট নিরসনে কাজ শুরু করেছি, আপনাদের সহযোগিতা কামনা করি।
অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মুহাম্মদ আরজু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইলেকট্রনিক মিডিয়া জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন এর সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য, দৈনিক সমকাল এর স্টাফ রিপোর্টার মোহাম্মদ আবদুর নূর, জেলা প্রেসক্লাবের পাঠাগার সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ শুক্কু, প্রথম আলোর জেলা প্রতিনিধি সাহাদাত হোসেন।
সভাপতিত্ব করেন, নবীনগর প্রেসক্লাবের সভাপতি শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামল।
বিশেষ অতিথি ছিলেন, নবীনগর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফ হোসেন রাজু, নবীনগর পৌর জামায়েতের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম বাশার, সমাজসেবক মাওলানা সানাউল্লাহ্, মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি মোর্শেদুল ইসলাম লিটন, প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি রেজাউল করিম সবুজ।
প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল আলম সোরাফ এর সঞ্চালনায় ক্লাবের উপস্থিত সাংবাদিকরা তাদের পরিচয়ের মধ্যে দিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা আবু কামাল খন্দকার, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহাবুব আলম লিটন, সাবেক সেক্রেটারি কান্তি কুমার ভট্টাচার্য, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম মিনাজ, সাবেক সহ-সভাপতি মো. তাজুল ইসলাম, সাবেক সহ-সভাপতি মো.ইব্রাহিম খলিল, সাংবাদিক মোহাম্মদ হোসেন শান্তি, সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম বাদল, সাংবাদিক কামরুল ইসলাম, সাংবাদিক আবদুল হাদী, সাংবাদিক মো. মনির হোসেন, সাংবাদিক নূরে আলম বিপ্লব, সাংবাদিক নূরে আলম, সাংবাদিক মোঃ আমজাদ হোসেন, সাংবাদিক মো. আলমগীর, সাংবাদিক জামাল হোসেন পান্না, সাংবাদিক মাহবুব মোর্শেদ, সাংবাদিক আলম প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার সাতমোড়া বিদ্যালয়ের একটি বহুতল ভবনের ছাদের কয়েকটি অংশ ধ্বসে দুইজন শিক্ষক আহত হয়েছেন। গত রবিবার এ ঘটনা ঘটে। আহত দুই শিক্ষক হলেন বিদ্যালয়ের ইংরেজি শিক্ষক রফিকুল ইসলাম (৩৩), শরীরচর্চা শিক্ষক মোঃ আল আমিন (৩৫)। আহত দুজন শিক্ষকের একজনের মাথায় এবং অপর একজনের হাতে গুরুতর জখম হয়।
তাদেরকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, বিদ্যালয়ের দক্ষিণ-পশ্চিম পাশের বহুতল ভবন জরাজ্বীর্ণ। যেকোনো মুহূর্তে ছাদ ধ্বসে বড়ধরনের দুঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ অলিউল্লাহ জানান, ১৯৯৫ সালে ভবটি নির্মিত হলেও তো জরাজ্বীর্ণ হয়ে পড়েছে। অনেকদিন আগে ওইভবনের ছাদের ফাটল ধরেছে। আজকের ছাদের কয়েকটি অংশ ধসে দুইজন শিক্ষক আহত হয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে ছাদ ধসে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা হয়েছে। আমি বিষয়টি ইতিমধ্যে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আব্দুল মান্নান ভবনটি দ্রুত সংস্কার বা ভবনটি দ্রুত অপসারণ করে নতুন ভবন করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন।
এ ব্যাপারে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ জুলফিকার হোসেন জানান বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিষয়টি আমাকে অবগত করেছেন। ভবনটি ব্যবহার না করতে নির্দেশ দিয়েছি এবং আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জানিয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা দেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে বিষধর সাপের কামড়ে সোনিয়া (১৮) নামে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার রাত ৯টায় নবীনগর উপজেলার বিটঘর ইউনিয়নের বিটঘর গ্রামের মধ্যপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মৃত সোনিয়া ওই এলাকার মজনু খানের মেয়ে। সোনিয়া বিটঘর উচ্চ বিদ্যালয় ১০ম শ্রেণির ছাত্রী।
সোনিয়ার বাবা মজনু মিয়া জানান, তার মেয়ে সোনিয়া রাতে শখের বসে হাতে মেহেদী দিচ্ছিল। এসময় সোফায় বসা অবস্থায় একটি বিষধর সাপ তার বাম পায়ে কামড় দিলে সোনিয়া সঙ্গে সঙ্গে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরে তারা সোনিয়াকে রাত ৯টায় জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আরিফুজ্জামান হিমেল মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সোনিয়াকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসেন তার পরিবারের লোকেরা। সোনিয়ার পায়ে সাপের কামড়ের চিহ্ন ছিল। বিষধর সাপের কামড়েই সোনিয়ার মৃত্যু হয়েছে।
শফিকুল ইসলাম বাদল :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার সলিমগঞ্জ ইউনিয়নের বাড্ডা ও বাড়াইল দুই গ্রামবাসীর মধ্যে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে ১জন নিহত ও ২০ জন আহত হয়েছে। আজ ২৯ এপ্রিল মঙ্গলবার বিকালে এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে বাড্ডা গ্রামের মুন্সি বাড়ির মৃত শরিফ উদ্দিনের ছেলে আজিজ মিয়া (৬০) নিহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা সলিমগঞ্জ বাজারে গত ৩ এপ্রিল ইসহাক মিয়ার দোকানে পেপসি ক্রয় করতে গিয়ে দোকানদারের সাথে বাড্ডা গ্রামের এক যুবকের ঝগড়া হয়। এতে বাড্ডা গ্রামের জজ মিয়ার ছেলে সহ তিনজন আহত হয়। খবর পেয়ে বাড্ডা গ্রামের লোকজন বাড়াইল গ্রামের একটি বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় ও কয়েকটি বাড়ি ভাঙচুর করে। এ ঘটনার পর থেকে উভয় গ্রামের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। এমনকি দুই গ্রামে লোকজন আলাদা আলাদা ভাবে মিটিং করে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঝগড়ার প্রস্তুতি নেয়। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও প্রশাসনের সহযোগিতায় ১ মে বৃহস্পতিবার সমঝোতায় বসার কথা ছিল কিন্তু বাড্ডা গ্রামের লোকজন মঙ্গলবার দুপুরে বাড়াইল গ্রামের লোকজনের উপর শ্রীঘর বাজারে হামলা করে তিনজনকে আহত করে। এই খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে উভয় গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। সংঘর্ষে বাড্ডা গ্রামের আজিজ মিয়া নিহত হন। এই সময় উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এলাকায় পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক ঘটনা সত্যতা স্বীকার করে বলেন, উভয় গ্রামের সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনতে এলাকায় পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে।