অনলাইন ডেস্ক :
ভারত সফরে যাচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল। সেখানে রোহিত শর্মাদের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজ খেলবে টাইগাররা। আসন্ন এই সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
কদিন আগেই পাকিস্তানের বিপক্ষে ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ। ম্যান ইন গ্রিনদের তাদেরই ঘরের মাঠে ধবলধোলাই করে সিরিজ জিতেছে টাইগাররা। ঐতিহাসিক এই জয়ের পর এবার টাইগারদের সামনে ভারতের চ্যালেঞ্জ। আসন্ন এই সিরিজকে সামনে রেখে ১৬ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে বিসিবি।
ঘোষিত ১৬ সদস্যের দলে অধিনায়ক হিসেবে থাকছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। এছাড়া সাদা পোশাকের প্রথমবারের মত ডাক পেয়েছেন জাকের আলী অনিক।
পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টের একাদশে ছিলেন শরিফুল ইসলাম। তবে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্ট খেলেননি তিনি। এবার ভারত সিরিজের স্কোয়াডেও নেই এই টাইগার পেসার। এদিকে চোটের কারণে পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলা হয়নি ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়ের। তবে রোহিতদের বিপক্ষে সিরিজের স্কোয়াডে আছেন তিনি।
এছাড়া ভারত সিরিজের দলে আরও আছেন স্পিনার তাইজুল ইসলাম, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, নাঈম হাসানরা। দলে পেসার হিসেবে তাসকিনের সঙ্গে থাকছেন হাসান মাহমুদ, নাহিদ রানা ও খালেদ আহমেদ।
উল্লেখ্য, ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া বাংলাদেশ-ভারত সিরিজের প্রথম ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে চেন্নাইয়ে। এরপর দ্বিতীয় টেস্টে ২৭ সেপ্টেম্বর কানপুরে মুখোমুখি হবে দুই দল।
ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের টেস্ট স্কোয়াড-
নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), জাকির হাসান, মাহমুদুল হাসান জয়, সাদমান ইসলাম, লিটন কুমার দাস, মুশফিকুর রহিম, মুমিনুল হক, সাকিব আল হাসান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, নাঈম হাসান, নাহিদ রানা, জাকের আলি অনিক, হাসান মাহমুদ, তাসকিন আহমেদ, সৈয়দ খালেদ আহমেদ।
অনলাইন ডেস্ক :
শেষ ম্যাচে কোমোকে ২-০ ব্যবধানে হারালেও ১ পয়েন্ট পিছিয়ে থাকার আক্ষেপে-ই পুড়তে হলো ইন্টার মিলানকে। গতকাল ২৩ মে শুক্রবার রাতে অপর ম্যাচে ক্যালিয়ারির বিপক্ষে ২-০ গোলের জয়ে সিরি আ শিরোপা নিজেদের করে নিলো নাপোলি। গত তিন মৌসুমের মধ্যে দ্বিতীয় বারের মতো সিরি আ চ্যাম্পিয়ন নাপোলি। শিরোপা নিশ্চিতের ম্যাচে নাপোলির হয়ে গোল দুইটি করেন স্কট ম্যাকটনিমে ও রোমেলু লুকাকু।
সিরি আ’র শিরোপা নির্ধারণ হলো একেবারে শেষদিকে গিয়ে। ৩৭ ম্যাচে ৭৯ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে ছিল নাপোলি। সমান ম্যাচে ৭৮ পয়েন্ট ছিল ইন্টারের। শেষ ম্যাচে নাপোলি কোনোভাবে পয়েন্ট হারালেই সুযোগ পেয়ে যেত ইন্টার। তবে তাদের সে সুযোগ দেয়নি ম্যাকটনিমে-লুকাকুরা।
প্রথমার্ধের খেলা শেষ হওয়ার ৩ মিনিট আগে দলকে লিড এনে দেন ম্যাকটনিমে। মাতেও পলিতানোসের ক্রস গোলবার থেকে ছয় গজ দূরত্বে পেয়ে দারুণ এক বাইসাইকেল কিকে জাল খুঁজে নিয়ে সমর্থকদের উল্লাসে মাতান স্কটিশ মিডফিল্ডার। এরপর দ্বিতীয়ার্ধের ষষ্ঠ মিনিটে দলকে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে দেন বেলজিয়ান তারকা লুকাকু। ডিফেন্ডার আমির রহমানির লম্বা পাস মাঝমাঠ থেকে দখলে নিয়ে ক্যালিয়ারির ডিফেন্ডার ও গোলরক্ষককে পরাস্ত করে জালে জড়ান।
শেষ পর্যন্ত ব্যবধান ধরে রেখে জয় তুলে নেয় নাপোলি। জিতে নেয় নিজেদের চতুর্থ লিগ শিরোপা। গত তিন মৌসুমের মধ্যে দ্বিতীয় বারের মতো সিরি আ’য় চ্যাম্পিয়নের স্বাদ পেলো দলটি।
স্পোর্টস ডেস্ক
আইপিএলের ফাইনাল ম্যাচ এমন হবে, সেটি কল্পনাও করতে পারেননি অনেক ক্রিকেটভক্ত। বলা যায়, একেবারেই একপেশে লড়াই। যে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ এই মৌসুমের লিগপর্বে রান তুলেছিল ২৬৬, ২৭৭ এমনকি ২৮৭ করে, সেই দলই ফাইনালে অলআউট হয়ে গেছে মাত্র ১১৩ রানে।
কলকাতা নাইট রাইডার্সের (কেকেআর) ৩ পেসার- আন্দ্রে রাসেল, মিচেল স্টার্ক ও হার্শিত রানার তোপে পুরো ইনিংসও খেলতে পারেনি হায়দরাবাদ। অলআউট হয়ে গেছে ৯ বল আগেই। লক্ষ্য ছোট হওয়ায় আইপিএলের তৃতীয় শিরোপা ঘরে তুলতে কোনো বেগই পেতে হয়নি কলকাতাকে। মাত্র ১০.৩ ওভারে ৮ উইকেট হাতে রেখে হায়দরাবাদের দেওয়া লক্ষ্য টপকে যায় তারা।
চেন্নাইয়ের চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে ১১৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই ঝোড়ো ব্যাটিং করে কলকাতা। দলীয় ১১ রানে ওপেনার সুনিল নারিন (২ বলে ৬) আউট হয়ে গেলেও রান তোলায় গতি কমাননি ভেঙ্কটেশ আয়ার ও রহমানুল্লাহ গুরবাজ। ৮ ওভারেই ৯৩ রান তোলেন তারা।
৩২ বলে ৩৯ রান করে আউট হয়ে যান গুরবাজ। তবে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন ভেঙ্কটেশ। ফিফটি হাঁকান তিনি। ২৬ বলে ৫২ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন ভেঙ্কটেশ। তার সঙ্গে ৬ রানে অপরাজিত ছিলেন অধিনায়ক শ্রেয়ার আয়ার।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে একেবারেই অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতিতে পড়ে হায়দরাবাদ। দলীয় ৬ রানে ২ উইকেট, ২১ রানে ৩ উইকেট হারায় প্যাট কামিন্সের দল।
ইনিংসের প্রথম ওভারের পঞ্চম বলে অভিষেক শর্মাকে (৫ বলে ২) বোল্ড করে দেন মিচেল স্টার্ক। দ্বিতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসে ট্রাভিস হেডকে (১ বলে ০) রানের খাতাই খুলতে দেননি বৈভব অরোরা। রাহুল ত্রিপাতি ম্যাচ ধরার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। ১৩ বল খেললেও ৯ রান করে স্টার্কের দ্বিতীয় শিকার হন তিনি।
এরপর ধৈর্য ধরে হায়দরাবাদকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন এইডেন মার্করাম ও নিতিশ কুমার রেডি। ১০ বলে ১৩ রান নিতেই নিতিশের উইকেট নেন হার্ষিত রানা। ফলে ভেঙে যায় কষ্টার্জিত ২৬ রানের ছোট জু্টি।
মার্করামও টিকে থাকতে পারেননি। ২৩ বলে ২০ রান করে আন্দ্রে রাসেলের শিকার হন তিনি। ৬২ রানে ৫ উইকেট হায়দরাবাদের। কিছুই করতে পারেননি শাহাবাজ। ৭ বলে করেন ৮ রান।
যাকে নিয়ে কলকাতার শঙ্কা ছিল, সেই হেনরিখ ক্লাসেনও ছিলেন একেবারে অনুজ্জ্বল। শেষ দিকে অন্তত তাকে নিয়ে কিছুটা হলেও আশা করছিল হায়দরাবাদ। সেটিও হলো না। ১৭ বলে ১৬ রান করে আউট হয়ে যান ক্লাসেন।
শেষ দিকে একাই লড়াই করে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৩ রান করেন (১৯ বলে) অধিনায়ক কামিন্স। রাসেলের বলে স্টার্কের হাতে ক্যাচ হন তিনি।
কলকাতার হয়ে আন্দ্রে রাসেল নেন ১৯ রান খরচায় ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট শিকার করেন হার্শিত রানা ও মিচেল স্টার্ক।
অনলাইন ডেস্ক :
কলম্বিয়াকে হারিয়ে ১৬ তম শিরোপা ঘরে তুলেছে আর্জেন্টিনা। দুই দলের ফাইনাল ম্যাচের শুরু থেকেই ছিল চরম নাটকীয়তা। দর্শকদের বিশৃঙ্খলার কারণে খেলা শুরু হয় ১ ঘন্টা ১০ মিনিট পর। এরপর ম্যাচ শুরু হলেও প্রথমার্ধে লিওনেল স্কালোনির শিষ্যদের উপর ছড়ি ঘুরিয়েছেন জেমস রদ্রিগেজরাই। লাউতারো মার্টিনেজের ১১২ মিনিটের গোলে ১-০ গোলের জয়ে নিজেদের কোপা শিরোপা নিশ্চিত করল আর্জেন্টিনা।
এর আগে, নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলায় কোনো গোল আসেনি। এতে অতিরিক্ত সময়ে গড়ায় কোপা আমেরিকার ৪৮তম আসরের ফাইনাল। বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টায় শুরুর কথা থাকলেও কলম্বিয়ান দর্শক-সমর্থকদের সঙ্গে নিরাপত্তাকর্মীদের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির কারণে প্রায় এক ঘণ্টা ১৫ মিনিট পর মাঠে গড়ায় ফাইনাল।
এদিন ম্যাচের শুরু থেকেই আর্জেন্টিনাকে চাপে রাখে কলম্বিয়া। বলের দখল, লক্ষ্যে শট, কর্নার-সবদিক দিয়েই আধিপত্য বজায় রেখেছিল রদ্রিগেজরা। তবে ম্যাচের প্রথম মিনিটে দুর্দান্ত এক সুযোগ পেয়েছিল আর্জেন্টিনা। মন্টিয়েলের ক্রস থেকে পা ছোঁয়ালেও কাঙ্ক্ষিত গোলের দেখা পাননি আলভারেজ।
ম্যাচের ষষ্ঠ মিনিটে প্রথমবার আক্রমণে উঠে কলম্বিয়ানরা। তবে লুইস ডিয়াজের মাটি কামড়ানো শট ঠেকিয়ে দেন এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। পরের মিনিটেই বারের পাশ দিয়ে চলে যায় রদ্রিগেজের বাড়নো বলে করডোভা শট। এরপর ম্যাচের ১৩তম মিনিটে ফের আক্রমণে যায় কলম্বিয়া। রদ্রিগেজের বাড়ানো বলে কুয়েস্টার হেড সহজেই মুঠোবন্দি করেন আর্জেন্টাইন কিপার।
ম্যাচের ৩৩তম মিনিটে দারুণ এক শট নিয়েছিলেন লারমা। তবে আর্জেন্টাইন বাজপাখির হাত ছুঁয়ে মাঠের বাইরে চলে যায় বল। ম্যাচের বাকি সময়ে আর তেমন কোনো সুযোগ তৈরি করতে না পারায় শেষমেষ গোলশূন্য বিরতি নিয়েই মাঠ ছাড়ে দল দুটি। বিরতি থেকে ফিরেই আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ চালায় দল দুটি। ম্যাচের ৪৮তম মিনিটে দারুণ এক সুযোগ পেয়েছিলেন ম্যাক অ্যালিস্টার। তবে তাকে হতাশ করেন কলম্বিয়ার রক্ষণভাগ।
ম্যাচের ৫৮তম মিনিটে ডি মারিয়াও সুযোগ পেয়েছিলেন। তবে তার দুর্দান্ত শট ঠেকিয়ে দেন কামিলো ভার্গাস। ৮ মিনিট পরই দুঃখে ভাসে পুরো হার্ড রক স্টেডিয়াম। চোটে পড়ে ছাড়েন লিওনেল মেসি। এরপর সাইডবেঞ্চে বসেইকান্নায় ভেঙে পড়েন বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক।
ম্যাচের ৭৫তম মিনিটে জালে বল জড়িয়েছিল আর্জেন্টিনা। জালের নাগাল পেয়েছিলেন মেসির বদলি নামা গঞ্জালেস। তবে অফসাইডের ফাঁদে পড়ে সেটি বাতিল হয়ে যায়। এরপর ম্যাচের ৮৮তম মিনিটে আরও একটি বড় সুযোগ হাতছাড়া করে আর্জেন্টিনা। ডি মারিয়ার ক্রসে সামনে বাড়িয়েছিলেন গঞ্জালেস। তবে ঠিকঠাক টাইমিংয়ে সুযোগ লুফে নিতে পারেননি আলভারেজ। এতে নির্ধারিত সময়ে গোলশূন্য থাকে ম্যাচ। অতিরিক্ত সময়ে গড়ায় ম্যাচ।
অনলাইন ডেস্ক :
আর্জেন্টিনার জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক কিংবদন্তি গোলরক্ষক হুগো ওরল্যান্ডো গাত্তি না ফেরার দেশে চলে গেলেন। স্থানীয় সময় রবিবার ৮০ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। দক্ষিণ আমেরিকান ফুটবল কনফেডারেশন খবরটি নিশ্চিত করেছে।
গত দুই মাস ধরে গাত্তি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। কোমরের হাড় ভেঙে যাওয়ার পর তাকে ভর্তি করা হয়, কিন্তু পরে তার নিউমোনিয়া, কিডনি ও হৃদযন্ত্রে জটিলতা দেখা দেয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় শেষ পর্যন্ত তার পরিবার তাকে লাইফ সাপোর্ট থেকে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
গাত্তির ডাকনাম ছিল ‘এল লোকো’ অর্থাৎ ‘পাগল’, আর্জেন্টিনার শীর্ষ ফুটবল লিগে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার রেকর্ড ধরে রেখেছেন—৭৬৫টি ম্যাচ।
১৯৬২ সাল থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত তিনি দীর্ঘ ২৬ বছর পেশাদার ফুটবল ক্যারিয়ার পরিচালনা করেন। বোকা জুনিয়র্সের হয়ে তিনি ১৯৭৭ সালে কোপা লিবার্তাদোরেস জিতেছিলেন। ১৯৭৮ সালের বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা দলের মূল গোলরক্ষক হওয়ার কথা থাকলেও হাঁটুর চোটের কারণে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে ছিটকে পড়েন তিনি। সূত্র: এনডিটিভি
চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয় কাবাডি চ্যাম্পিয়নশিপের রাজশাহী বিভাগীয় পদ্মা অঞ্চলের খেলায় বগুড়া জেলা পুরুষ ও নারী কাবাডি দল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের আয়োজনে ও বগুড়া জেলা ক্রীড়া সংস্থার তত্ত্বাবধানে তারুণ্যের উৎসব-২০২৫ উপলক্ষে এই খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
৩১ জুলাই বৃহস্পতিবার রাতে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)-৪ বগুড়ার কাবাডি গ্রাউন্ডে মহিলা বিভাগের খেলায় বগুড়া নারী কাবাডি দল ৪০-১৮ পয়েন্টে পাবনা নারী কাবাডি দলকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়। অপরদিকে পুরুষ বিভাগের খেলায় বগুড়া পুরুষ কাবাডি দল ২৫-১৯ পয়েন্টে রাজশাহী পুরুষ কাবাডি দলকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়।
বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন বগুড়া জেলা প্রশাসক হোসনা আফরোজা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বগুড়া জেলা পুলিশ সুপার জেদান আল মুসা, বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক এস. এম. নেওয়াজ সোহাগ, বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব সৈয়দ আমিনুল হক দেওয়ান সজল। খেলায় রাজশাহী বিভাগের ৮টি জেলার পুরুষ ও নারী কাবাডি দল অংশ নেয়।