চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এস. এম. জিলানীর গাড়ি বহরে হামলা ও ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদারকে হত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৪ সেপ্টেম্বর শনিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে প্রেসক্লাবের সামনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন দীলিপের সভাপতিত্বে সভায় বক্তা রাখেন জেলা যুবদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক আশরাফ, জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শাহীনুর রহমান শাহীন, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মোঃ বাবু প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বলেন, আওয়ামীলীগ হায়েনারা আমাদের দলের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। তারা স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রেসিডেন্ট এর উপরও আক্রমণ করেছে। আর আমরা ঘরে বসে থাকবো না। অবিলম্বে তাদের গ্রেফতার করে বিচারের মুখোমুখী করতে হবে। এর আগে তারা একটি বিক্ষোভ মিছিল শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনাইটেড কলেজ এর আয়োজনে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। আজ ২৩ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় প্রধান অতিথি হিসেবে পিঠা উৎসবের উদ্বোধন করেন কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল-মামুন সরকার।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আইনজীবী সৈয়দ আবদুল কবির তপন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকন, কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইবনে আইন মারুফ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, কলেজের উদ্যোক্তা হারুন অর রশিদ, শাহীন মৃধা, শাহাদাৎ হোসেন প্রমুখ।
কলেজের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মোট নয়টি স্টলে পাটিসাপটা, পাক্কন পিঠা, মাশরুম পিঠা, মালপোয়া, ভর্তা পিঠা, চকলেট ভেজিটেবল, তালের পিঠা, দুধ পলি, বিবিখানা পিঠা, বেøইড পিঠা, হৃদয় হরণ, গোলাপফুল পিঠা, চিতই, নারকেল পুলি, খাজা পিঠাসহ বিভিন্ন ধরনের ৫৪ জাতের পিঠা প্রদর্শন করা হয়। প্রতিটি স্টলে গড়ে ২২ থেকে ৫৪ ধরণের বাহারি পিঠা প্রদর্শন করা হয়।
পিঠা উৎসবে ঘুরে দেখা যায়, কলেজর নিচ তলায় চোখে পড়ে অর্কিড স্টল। সেখানে টেবিলে ৩০ ধরণের বাহারি পিঠা সাজানো হয়েছে। একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী বৃষ্টি রানী দাস ও আফিফুল ইসলাম বলেন তারা ৩০ ধরণের পিঠা তৈরি করেছেন।
দ্বিতীয় তলায় বাটার কাপ স্টলের আকরাম মিয়া, সাইমা সরকার ও মারিয়া আক্তার বলেন, তারা ১১জন মিলে এই স্টল সাজিয়েছে। ২২ধরনের পিঠা রয়েছে তাদের স্টলে। বেলা ১১টা পর্যন্ত তারা ১ হাজার ৫০০ টাকার পিঠা বিক্রি করেছেন।
অপরাজিতা স্টলের সূবর্ণা আক্তার ছোঁয়া, বন্যা আক্তার ও জান্নাত আক্তার বলেন, তাদের স্টলে ৩৩ ধরণের পিঠা রয়েছে। সাড়ে ১১টা পর্যন্ত তারা সাড়ে ৩ হাজার টাকা বিক্রি করেছেন।
ফাল্গুনের পিঠা বিলাস স্টলের উম্মে মাইশা আফরিন, তাহসিন মিম, সাইফুল ইসলাম ও জেবুন্নেছা ইসলাম বলেন, আমরা ২২ধরণের পিঠা নিয়ে এসেছি। বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত সাড়ে তিন হাজার টাকা বিক্রি করেছি।
ক্যামেলিয়া স্টলের জান্নাতুল হাসান বলেন, ২৬ থেকে ২৭ ধরণের বাহারি পিঠা তাদের স্টলে রয়েছে। পৌনে ১২টা পর্যন্ত তারা ৫ হাজার টাকার পিঠা বিক্রি করেছেন।
টিউলিপের স্টলে রয়েছে ২০ ধরণের পিঠা। লুবাবা আক্তার, মোঃ এমরান ও তানভীর সরকার বলেন, ১৬জন মিলে স্টল সাজিয়েছি। বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত তারা ১ হাজার ৩০০ টাকার পিঠা বিক্রি করেছেন।
গ্রুপ বেলির স্টল সাজিয়েছে ১৬জন শিক্ষার্থী। মিনহাজুল হক, মানসুরা আক্তার ও তাসফিফা তাবাসসুম বলেন, ৫৪ ধরণের পিঠা রয়েছে তাদের স্টলে। দুপুর ১২টা পর্যন্ত তারা ১০ হাজার টাকার পিঠা বিক্রি করেছেন।
উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আল মামুন সরকার বলেন, পিঠা উৎসব এর আয়োজন দেখে শৈশবের কথা মনে পড়ে গেছে। মা-চাচিরা আগে এসব পিঠা বানাত। এখন আর সেই আমেজ নেই। আয়োজনে খুশি হয়ে তিনি শিক্ষার্থীদের ২০হাজার টাকা দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ-সুন্দর প্রজন্ম গঠনই জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সংকল্প’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে দিনব্যাপী ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার শহরের দানবীর লোকনাথ রায় ময়দানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রদলের আয়োজনে দিনব্যাপী (২০ মিনিটের নির্ধারিত সময়ের) ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। ফাইনালে আখাউড়া উপজেলা ছাত্রদলকে ২-০ গোলে হারিয়ে নবীনগর উপজেলা ছাত্রদল জয়ী হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক সাজিদুর রহমান সাজিদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল বলেন, মাদক থেকে বিরত রাখতে তারেক রহমানের নির্দেশে ফুটবল টুর্ণামেন্টের আয়োজন করা হয়েছে। দেশের এই সংকটকালে বিশৃঙ্খলা চলছে। তারেক রহমান বারবার বলেছেন অতিদ্রুত সংস্কার করে নির্বাচিত দলের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। অনির্বাচিত সরকার যতো শক্তিশালী হোক চাইলেই তারা সিদ্ধান্ত দিতে পারেনা। তাই দ্রুত নির্বাচিত দলীয় সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের আহবান জানান। তিনি আরো বলেন, গত ষোল বছরের আন্দোলনের ফলই ৫ আগস্টের অর্জন হয়েছে। ৫ আগস্টের অর্জন কারো একার নয়, কোন দলের নয়। ৫ আগস্টের বিজয় সমগ্র জাতির অর্জনের ফসল। কেউ যদি মনে করে এই অর্জন কোন ব্যক্তির কিংবা কোন একটি সংগঠনের তাহলে সেটা ভুল ধারণা। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে বিএনপির পাঁচশত লোক নিহত হয়েছে শুধুমাত্র এই ৫আগস্টের আন্দোলনে। এছাড়া গত ষোল বছরে বিএনপির কয়েক হাজার লোক নিহত হয়েছে। জেলার ৯টি উপজেলার মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রদল, সদর, নবীনগর, বাঞ্ছারামপুর, কসবা, আখাউড়া, বিজয়নগর ও আশুগঞ্জ উপজেলার ছাত্রদল অংশগ্রহণ করে। সকাল দশটা থেকে শুরু হয়ে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত খেলা চলে। সেমিফাইনালে সদর উপজেলা ছাত্রদলকে টাইব্রেকারে হারিয়ে নবীনগর উপজেলা ছাত্রদল ফাইনালে উঠে। অন্যদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রদলকে হারিয়ে আখাউড়া উপজেলা ছাত্রদল ফাইনালে উঠে।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন রেজুয়ানুল হক শীষ। খেলায় ধারাভাষ্য বর্ণনা করেন সাবেক ফুটবলার ওমর ফারুক আজাদ, সোহেল রানা ও মিজানুর রহমান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কলেজের সভাপতি এবিএম মোমিনুল হক, জেলা বিএনপি নেতা আলী আজম, জসিম উদ্দিন রিপন, জেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক মনির হোসেন, মাইনুল হোসেন চপল, নিয়ামুল হক, নবীনগর পৌরসভার সাবেক মেয়র মাইনুদ্দিন মঈন, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মিজানুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জসিম উদ্দিন, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আলমগীর হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সালাহ্ উদ্দিন আহমেদ, জেলা শ্রমিক দলের নেতা আজিজুর রহমান, জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, সিনিয়র সহ-সভাপতি রাশেদুল হক, জসিম চৌধুরী, রাশেদ কবির আখন্দ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ তৈমুর, আশিকুল ইসলাম সুমন, সাংগঠনিক সম্পাদক আতিকুল হক জালাল, পৌর যুবদলের সভাপতি এডভোকেট মাসুদুল হক, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট ইয়াছিন মিয়া, দুলাল আহমেদ, হাফিজ মিয়া, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শেখ হাফিজুল্লাহ্, সাধারণ সম্পাদক ফোজায়েল চৌধুরী, আজহারুল ইসলাম দিদার, সাঈদ আহমেদ সানী, ডিকন রিজুয়ানুল হক শীষ প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করেছে।
আজ ৭ মার্চ বৃহস্পতিবার সকাল ৭ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে কর্মসূচী শুরু হয়।
সকাল সাড়ে ৯ টায় বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। সকাল ১০ টায় বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে অনুষ্ঠিত হয়েছে আলোচনা সভা।
জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হাজি হেলাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক মো মনির হোসেন এর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু।
আলোচনা করেন সাহিত্য একাডেমি সভাপতি কবি জয়দুল হোসেন। জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণকালে অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি মো হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি হাজি হেলাল উদ্দিন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এড মাহবুবুল আলম খোকন, আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মো মহসিন, সৈয়দ মিজানুর রেজা তানজিন আহমেদ, সৈয়দ এহতেশামুল বারী তানজিল,সৈয়দ আসলাম,জাহাঙ্গীর আলম, স্বপন রায়, আবদুল খালেক বাবুল, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবুল কালাম ভূঞা, সাধারণ সম্পাদক এমএইচ মাহবুব আলম, পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এড তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, জেলা যুবলীগ সভাপতি এড শাহানুর ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক এড সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এড লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ, জেলা শ্রমিক লীগ সভাপতি কাউসার আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খান আশা,জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন শোভন, জেলা যুব মহিলা লীগ সাধারণ আলম তারা দুলি,জেলা তাঁতীলীগ সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দুলাল, জেলা মৎস্যজীবি লীগ সভাপতি আবদুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক শাহ পরান,জেলা পরিবহন শ্রমিক লীগ সভাপতি বারীন্দ্রনাথ ঘোষ,সাধারণ সম্পাদক আবু সাদাত সায়েম।
চলারপথে রিপোর্ট
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সফর করেছেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. আহসান হাবীব পলাশ। তিনি আজ ২৪ নভেম্বর রবিবার সকাল ৯ টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ লাইনে জেলা পুলিশের কুচকাওয়াজে সশস্ত্র বাহিনীর সালাম গ্রহণ করেন এবং কুচকাওয়াজ পরিদর্শন শেষে জেলা পুলিশ সদস্যদের সাথে পুলিশ লাইন্সের এক কল্যাণ সভায় মিলিত হন।
পরে বেলা ১২টায় জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে স্থানীয় সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন।
এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমানসহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আজ ১৪ মার্চ বৃহস্পতিবার সকালে পৃথক অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার লোকমান মিয়া জেলা শহরের সরকার পাড়া এলাকার কবির আহম্মদের ছেলে ও সদর উপজেলার রামরাইল ইউপির মোহাম্মদপুর এলাকার নুরু মিয়ার ছেলে বাহার মিয়া (বাক্কার)।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মো. আসলাম হোসেন বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সদর উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানকালে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে জেলা শহরের সরকারপাড়া এলাকা থেকে ১ বছর দুই মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি লোকমান মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়।
তিনি আরো জানান, সকাল ১০টার দিকে পৃথক অভিযানে সদর উপজেলার রামরাইল ইউপির মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে ২ বছর দুই মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি বাহার মিয়াকে (বাক্কার) গ্রেফতার করা হয়। দুপুরে কোর্টের মাধ্যমে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।