চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দরে এক ভারতীয় যাত্রীর কাছ থেকে দাঁতের রুট ক্যানেল চিকিৎসায় ব্যবহৃত ১৭ বক্স ওষুধ জব্দ করেছে শুল্ক কর্তৃপক্ষ।
১৫ সেপ্টেম্বর রোববার বিকেল সোয়া ৩টার দিকে ব্যাগেজ স্ক্যানিংয়ের সময় ওষুধগুলো জব্দ করা হয়।
তবে আনোয়ারা বেগম (৪৬) নামের ওই যাত্রীকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তার বাড়ি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা শহরের দক্ষিণ রামনগর এলাকায়।
স্থলবন্দরের শুল্ক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বিকেলে ভারতীয় যাত্রী আনোয়ারা বেগম আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে আসেন। ইমিগ্রেশন সম্পন্নের পর ব্যাগেজ স্ক্যানিংয়ের সময় তার ব্যাগ থেকে ১৭ বক্স ওষুধ পাওয়া যায়। এসব ওষুধের দাম কয়েক লাখ টাকা। পরবর্তীতে সন্দেহজনক মনে হওয়ায় শুল্ক কর্তৃপক্ষ ওষুধগুলো জব্দ করে ওই যাত্রীকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
আখাউড়া স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. সাদরুল হাসান চৌধুরী জানান, ওষুধগুলো জব্দ করে ওই যাত্রীকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় খাইরুন বেগম (৪৫) নামে এক নারী নিহত হয়েছে। আজ ১৩ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের সেনারবাদী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত খাইরুন বেগম ওই গ্রামের ধনু মিয়ার স্ত্রী।
এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। যে কোনো সময় বড় ধরনের রক্ষক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ টহল ও নজরদারি জোরদার করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত দুই দিন আগে একই গ্রামের মাওলা, আজমির, সবুজ ও আনোয়ার হোসেনসহ বেশ কয়েকজন যুবক একটি অপরিচিত মেয়েকে নিয়ে এলাকায় ঘোরাফেরা করছিল। এসময় খাইরুন বেগমের ছেলে হৃদয় তাদের কাছে মেয়েটির পরিচয় জানতে চাই। এনিয়ে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তারা হৃদয়কে বেধরক মারধর করে। শনিবার দুপুরে এ ঘটনার প্রতিবাদে খাইরুন বেগম প্রতিপক্ষের কাছে কারণ জানতে চাইলে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এতে খাইরুন বেগমসহ আরো তিনজন কমবেশী আহত হয়। এরমধ্যে খাইরুন বেগম গুরুতর আহত হয়।
স্থানীয়রা তাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুপুর ২টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন বলেন, পূর্ব বিরোধের জের ধরে এই ঘটনাটি ঘটেছে। এ ঘটনায় আজমির ও তানভীর নামে দুইজনকে আটক করা হয়েছে। তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দরে অপ্রতিরোধ্য হয়ে পড়েছে লাগেজ পার্টি। শেষ পর্যন্ত তারা কাস্টমস কর্মকর্তাসহ তিনজনকে পিটিয়ে আহত করেছে। নিয়ে গেছে কোটি টাকার অবৈধ পণ্য।
আজ ১৫ মার্চ শুক্রবার বেলা সাড়ে তিনটার দিকে কাস্টমস অফিস ও আখাউড়া-আগরতলা সড়কে দু’দফায় এ হামলার ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আহত সহকারি রাজস্ব কর্মকর্তা মোঃ কামরুল পারভেজ আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। বাকি দুই আহত হলেন, কাস্টমসের সিপাহি পদে কর্মরত মো. জুম্মন ও মো. ইমন মিয়া।
সন্ধ্যা সোয়া সাতটায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িতসহ স্থানীয় প্রভাবশালী লাগেজ পার্টির চক্রটিকে ওই মামলায় আসামী করা হতে পারে বলে জানা গেছে গেছে।
স্থানীয় ও আহতদের সূত্র জানায়, বেলা সোয়া তিনটার দিকে ভারত ফেরত এক বা একাধিক যাত্রী সাত-আটটি ব্যাগে করে প্রচুর মালামাল নিয়ে আসেন। নিয়ম অনুসারে কাস্টমসের লাগেজ স্ক্যানিংয়ের কক্ষে না নিয়ে সিএনজি চালিত অটোরিকশায় উঠিয়ে ফেলা হয়। তখন কাস্টমসের পক্ষ থেকে এসব পণ্য স্ক্যানিং কক্ষে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করা হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয় স্থানীয় চক্রটি। তারা এ নিয়ে কাস্টমসের লোকজনের সঙ্গে বাগবিতন্ডার জড়িয়ে পড়েন। এরই ফাঁকে মালামাল নিয়ে ওই অটোরিকশা দ্রুত চলে যায়। তাৎক্ষণিকভাবে কাস্টমস কর্তৃপক্ষও তাদের পিছু নেয়। বিজিবি ক্যাম্প পার হওয়ার পর অটোরিকশাটিকে আটক করে কাস্টমসের লোকজন। তখন পেছনে থেকে মোটর সাইকেলে এসে কয়েকজন যুবক কাষ্টম্স কর্মকর্তাদের উপর হামলা করে। এতে কাস্টমসের তিনজন আহত হন। স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে তাদেরকে উদ্ধার করে। এর মধ্যে আহত একজন আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে চিকিৎসা নেয়।
আহত সহকারি রাজস্ব কর্মকর্তা মো. কামরুল পারভেজ বলেন, সাত-আটটি ব্যাগে বিপুল পরিমাণ মালামাল ছিলো। স্ক্যানিং করতে রাজি না হয়ে তারা উল্টো ক্ষিপ্ত হয়। এক পর্যায়ে অটোরিকশা নিয়ে চলে যায়। কিছুদূর যাওয়ার পর অটোরিক্সাটি আটক করা হলে ওই এলাকার কবির, আওলাদ, হৃদয়সহ কয়েকজনের নেতৃত্বে আমাদের উপর হামলা হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, মাল নিয়ে আসা যাত্রী ভারতীয় নাকি বাংলাদেশি সেটি জানা যায়নি। তবে তাদের সঙ্গে স্থানীয় একটি বড় চক্র রয়েছে। হামলায় তিনিসহ তিনজন আহত হওয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি এ ঘটনার সঙ্গে কে বা কারা জড়িত সেটি জানার চেষ্টা চলছে বলে জানান। হামলাকারিসহ তাদের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া-লাকসাম ডুয়েল গেজ ডাবল রেললাইন নির্মাণ এবং আখাউড়া রেলওয়ে ষ্টেশনের উন্নয়ন কাজে ব্যবহারের জন্য আখাউড়ায় রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে বিশাল জায়গা জুরে ইট ভেঙ্গে সুরকি করা হচ্ছে।
বছর খানেক আগে স্কুলের সামনের পুকুরটি ভরাট করে সেখানে ইট ভাঙ্গার কাজ শুরু করে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ইট ভাঙ্গা হয়। এসব ইটের কনা, ধুলাবালি, বাতাসে মিশে বাতাসকে দূষিত করছে।
এসব দূষিত বাতাস আর ধুলাবালি নিঃশ্বাসের মাধ্যমে গ্রহণ করছে শিক্ষার্থীরা। শ্রেণী কক্ষের চেয়ার টেবিলে জমছে ধুলাবালি। ধুলাবালিতে কাপড়-চোপড় ময়লা হচ্ছে। এক অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পড়ালেখা করছে বিদ্যালয়ের প্রায় ১ হাজার ছাত্রছাত্রী। বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে এ ব্যাপারে অবগত করা হলেও সর্তকর্তামূলক কোন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।
সরজমিনে রেলওয়ে স্কুলে গিয়ে যায়, বিদ্যালয় মাঠের সামান্য দূরে মেশিন দিয়ে ইট ভাঙ্গার কাজ চলছে। শ্রমিকরা ইট ভেঙ্গে সুরকি করে স্তুপ আকারে রাখছে। পাশের রাস্তায় দিয়ে পথচারীসহ ছাত্রছাত্রীরা নাকে হাত চাপা দিয়ে যাতায়াত করছে। ভাঙ্গা ধুলিকনা বাতাসে মিশে চোখে মুখে লাগছে। বিদ্যালয়ের বাড়ান্দায় ধুলাবালু জমে আছে।
এ ব্যাপারে রেলওয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ আসাদুজ্জামান খান বলেন, ধুলাবালির কারণে ছাত্রছাত্রীদের খুব অসুবিধা হচ্ছে। মেয়েরা বমি বমি ভাব হয়। তাদের মাথা ব্যথা হয়। ক্লাশ রুমে বসে থাকা দূর্বিষহ হয়ে পড়েছে। শ্বাস প্রশ্বাস গ্রহণে অসুবিধা হয়।
বিষয়টি ঠিকাদারের লোকজনকে বলার পরও কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। তিনি ইট ভাঙ্গা বন্ধ করার দাবী জানান।
জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা বলেন, ধুলিকানা বাতাসে মিশে বায়ুদুষণ হচ্ছে। নিঃশ্বাসের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীরা এসব দুষিত বাতাস গ্রহণ করছে। এতে ফুসফুস জনিত প্রদাহ, শ্বাসকষ্ট জনিত রোগ হতে পারে। অনেকের ধুলাবালুতে এলার্জি থাকে। তাদের হাঁচি-কাশি হতে পারে।
এ ব্যপারে জানতে চাইলে আখাউড়া-লাকসাম ডুয়েল গেজ ডাবল রেল লাইন প্রকল্পের উর্ধতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী (ওয়ার্কস) মোঃ আব্দুল্লাহ বলেন, ছাত্রছাত্রীদের অসুবিধার হওয়ার বিষয়টি আমি আপনাদের মাধ্যমে জানলাম। আমি সরজমিনে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
চলারপথে রিপোর্ট :
উৎসব মুখর পরিবেশে আখাউড়ায় জাতীয় শিক্ষক দিবস উদযাপিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে উপজেলা শিক্ষা অফিসের আয়োজনে আজ ৫ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে একটি আনন্দ র্যালি বের হয়। র্যালিতে প্রশাসনের কর্মকর্তা, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্টানের বিপুল সংখ্যক শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রী অংশ নেয়। র্যালীটি পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শিক্ষক- শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে ফিরে যায়।
র্যালির শুরুতে দিবসটি উপলক্ষে বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা, মাধ্যমিক শিক্ষক অফিসার মোঃ আবুল হোসেন, শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) ওয়াহিদ সারোয়ার, নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দেবব্রত বনিক, তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক সাজ্জাদ হোসেন প্রমুখ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগ্যজাই মারমা তাঁর বক্তব্যে বলেন, শিক্ষক দিবস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জানি গুরু ছাড়া জ্ঞানীর জন্ম হয় না। আজকে আমরা যে, নিজ নিজ মর্যাদা নিয়ে আসনি হয়েছি। তার সবচেয়ে বড় কারিগর হচ্ছেন শিক্ষকগণ। শিক্ষকদের অবদান অস্বীকার করার কোন সুযোনে নেই। শিক্ষকদের ত্যাগ তিতিক্ষার মধ্য দিয়েই সমাজের মধ্যে মানবসম্পদে পরিনত হয়। সে জায়গা থেকে আজকে অত্যন্ত সাড়ম্বরে শিক্ষক দিবস পালিত হয়েছে। এই দিবসের বিশেষ প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে, শিক্ষকদেরকে বিশেষ মর্যাদা প্রদান এবং তাদের গুরুত্ব নতুন প্রজন্মের মাঝে অনুধাবন করার একটা সুযোগ সৃষ্টি করা।
র্যালিতে অন্যানের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ লুৎফর রহমান, নাছরীন নবী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক কাজী মোঃ ইকবাল, তারাগন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মৌসুমী আক্তার প্রমুখ। এদিকে শিক্ষক দিবস উপলক্ষে উপজেলার প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও কলেজে আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপিত হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঈদুল আজহা উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে টানা ৬ দিন সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে এ সময় দু’দেশের পাসপোর্টধারী যাত্রীদের পারাপার স্বাভাবিক থাকবে।
আজ ২৪ জুন শনিবার স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ফোরকান আহমেদ খলিফা ও আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক নোটিশে এ তথ্য জানানো হয়।
নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে, ২৭ জুন মঙ্গলবার থেকে ২ জুলাই রবিবার পর্যন্ত বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম জানান, ঈদুল আজহা উপলক্ষে টানা ৬ দিন ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার থেকে আবারও পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।
আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন পুলিশ ইনচার্জ হাসান আহমেদ ভূঁইয়া বলেন, ঈদুল আজহা উপলক্ষে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও দু’দেশের পাসপোর্টধারী যাত্রীদের পারাপার স্বাভাবিক থাকবে।