চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগরে ভিক্ষা চাইতে গিয়ে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন এক নারী। তাকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
আজ ১৬ সেপ্টেম্বর সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার সিঙ্গারবিল ইউনিয়নের শ্রীপুর গ্রামের মোল্লা বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত ঘাতক মো. মানিক মিয়াকে আটক করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। মানিক মিয়া শ্রীপুর গ্রামের মোল্লা মিয়ার ছেলে।
নিহত আমেনা বেগমের লাশ ময়না তদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়েছে। আমেনা বেগম কিশোরগঞ্জ সদরের ফজলুল হকের স্ত্রী। তার পরিবারের লোকজনকে বিষয়টি অবগত করা হয়েছে।
বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ওই নারী ভিক্ষা চাইতে গেলে মানিক মিয়া তার ওপর হামলা করে। হামলার কথা স্বীকার করলেও এ বিষয়ে সে ‘বিভ্রান্তিকর’ তথ্য দিয়েছে। ওই নারীর পরিবার থেকে লিখিত অভিযোগ পেলে সে অনুযায়ী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে বিপণিবিতান তৈরির জন্য চার দশকের পুরোনো একটি পুকুর ভরাট করছেন স্থানীয় কয়েকজন। যদিও পরিবেশ সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী, জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গা ভরাট বা শ্রেণি পরিবর্তন করা যাবে না। প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রতিদিন ট্রাক্টরে মাটি ফেলে ভরাট চললেও রহস্যজনক কারণে নীরব কর্তৃপক্ষ। দুই মাস ধরে পুকুর ভরাটের কাজ চলছে।
ভরাটকাজে জড়িত ব্যক্তিরা বলছেন, সবাইরে ‘ম্যানেজ’ করেই তাঁরা ভরাট করছেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়েছেন। তবে প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা বলছেন, তাঁরা কাউকে পুকুর ভরাটের অনুমতি দেননি। একবার ভরাটের খবর পেয়ে ভরাট বন্ধ করে দিয়েছিলেন। আবার ভরাট শুরু হলে তাঁরা উদ্যোগ নেবেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, পুকুরটি বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের ৫০০ মিটারের মধ্যে অবস্থিত। ইউএনও, সহকারী কমিশনারসহ (ভূমি) প্রশাসনের কর্মকর্তারা প্রতিদিন পুকুরের সামনে দিয়ে যাতায়াত করেন। তাঁরা এ বিষয়ে কোনো কিছু বলছেন না। দুই মাস ধরে মাটি ফেলার কাজ করলেও তাঁরা শুরু থেকে নীরব।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিজয়নগরের চান্দুরা-আখাউড়া সড়কে ইছাপুরা ইউনিয়নের মির্জাপুর মোড়ে রাস্তা-সংলগ্ন পুকুরটি ৪০-৫০ বছরের পুরোনো। পুকুরের পূর্ব দিকের বাসিন্দা জলফু মিয়া, তাঁর ছোট ভাই আজিজুল হক ওরফে মলাই মিয়া, করিম মিয়াসহ কয়েকজন পুকুরটির ৭২ শতকের মালিক। সাড়ে তিন মাস আগে পুকুরটি ভরাট করতে পানি সরানো হয়। এরপর জলফু, মলাইসহ পাড়ের বাসিন্দারা বিভিন্ন জায়গা থেকে ট্রাক্টর দিয়ে মাটি এনে ভরাটের কাজ শুরু করেন। পুকুরটি ভরাট করে সেখানে বিপণিবিতান নির্মাণ করা হবে বলে জানা গেছে। এ জন্য তাঁরা ইউএনও বরাবর আবেদন করেছেন বলে তাঁরা জানিয়েছেন।
প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন-২০০০ অনুযায়ী, কোনো পুকুর, জলাশয়, নদী, খাল ভরাট করা বেআইনি। আইনের ৫ ধারা অনুযায়ী, প্রাকৃতিক জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গার শ্রেণি পরিবর্তন বা অন্য কোনোভাবে ব্যবহার, ভাড়া, ইজারা বা হস্তান্তর বেআইনি। কোনো ব্যক্তি এ বিধান লঙ্ঘন করলে আইনের ৮ ও ১২ ধারা অনুযায়ী পাঁচ বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
অন্যদিকে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনের (২০১০ সালে সংশোধিত) ৬ ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে, ‘বলবৎ অন্য কোনো আইনে যা-ই থাকুক না কেন, জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গা ভরাট বা অন্য কোনোভাবে শ্রেণি পরিবর্তন করা যাবে না।’
বিজয়নগর উপজেলা ভূমি কার্যালয়ের নাজির মো. সৈয়দ মিয়া ও বুধন্তি ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয়ের তহসিলদার কাজল বণিক বলেন, তাঁরা যতটুকু জানেন, জমিটি নালা শ্রেণির। সেটি ভরাটের অনুমতির জন্য তাঁরা ইউএনওর কাছে আবেদন করেছেন বলে শুনেছেন।
বিজয়নগর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মেহেদি হাসান খান বলেন, অভিযোগ আসার পর ভরাট বন্ধ রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। আবার শুরু করলে তাঁরা ব্যবস্থা নেবেন। জমিটি জলাশয় না পুকুর শ্রেণির কাগজপত্র না দেখে বলা যাবে না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ব্যক্তিমালিকানাধীন ও শ্রেণিভুক্ত না হলে ভরাটের অনুমতির জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করতে হবে। বাস্তবতার নিরিখে জমিটি কী হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে, তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুকুরের মালিক আজিজুল হক বলেন, ‘আপনে আমারে কেন জিগাইতেছেন। ম্যাডামরে (ইউএনও) জিগান। ম্যাডামের কাছে সব কাগজপত্র জমা আছে। সব দিছি। জায়গাটি ২০০০ সালে আমরা কিনছি। এইডা পুকুর না, জলাশয়। এখানে জায়গা আছে ৭২ শতক। আমরার ভাই-বোনদের বাড়িঘরের প্রয়োজনে এইডা ভরাট করতাছি।’
তবে ইছাপুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক বলেন, ‘আনুমানিক ৪০ বছর ধরে পুকুর হিসেবে দেখতেছি। ভরাট বন্ধের জন্য বলেছি। বিষয়টি ইউএনওকেও জানিয়েছি।’
কোনো পুকুর ভরাটের জন্য কাউকে অনুমতি দেননি বলে দাবি করেন ইউএনও রুবাইয়া আফরোজ। তিনি বলেন, এ বিষয়ে খোঁজ নেবেন। প্রশাসনকে উৎকোচ দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যিনি এই অভিযোগ করছেন, তাঁকে রেকর্ড বা প্রমাণ থাকলে দেখাতে বলেন। আমি তো বলছি, আমাকে একটু সময় দিন।’ দুই মাস ধরে প্রশাসনের নাকের ডগায় ভরাট চলছে উল্লেখ করলে রুবাইয়া আফরোজ বলেন, ‘আমি খোঁজ নেব।’
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে তিতাস পাড় থেকে পরিচয়বিহীন এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ ২৯ মে সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে রামপুর এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ জানান, তিতাস নদীর তীরে এক যুবকের মরদেহ দেখে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। তার গলায় ওড়না বাঁধা ছিল। পড়নে থ্রি-কোয়ার্টার প্যান্ট ও গোল গলার গেঞ্জি। পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছে।
তিনি আরো জানান, ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ বলা যাবে। পাশাপাশি তদন্ত শুরু করা হয়েছে। এছাড়াও মরদেহের পরিচয় শনাক্ত করতে পুলিশ কাজ করছে।
স্টাফ রিপোর্টার:
বিশ্বে আর্থিক ব্যবস্থায় নারী ও পুরুষের যে ব্যবধান ছিল তা গত এক দশকে প্রথমবারের মতো ৪ শতাংশে নেমে এসেছে। বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বিআইজিডি ও বিশ্বব্যাংকের যৌথ আয়োজনে এক ওয়েবিনারে এ তথ্য তুলে ধরা হয়। বিশ্বব্যাংকের গ্লোবাল ফিনডেক্সের ২০২১-এর বৈশ্বিক ফলাফলের বরাতে ওয়েবিনারে জানানো হয়, আর্থিক পরিষেবা সংক্রান্ত বিষয়াবলীতে নারী ও পুরুষের যে ব্যবধান ছিল, গত এক দশকে তা প্রথমবারের মতো নেমে এসেছে ৪ শতাংশে। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এই ব্যবধান ৬ শতাংশের চেয়ে কিছুটা বেশি। সেখানে দেখা গেছে ৭৪ শতাংশ পুরুষের বিপরীতে ৬৮ শতাংশ নারীর একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। ওয়েবিনারে উইমেনস ওয়ার্ল্ড ব্যাংকিংয়ের প্রেসিডেন্ট ও সিইও ম্যারি অ্যালেন বলেন, আর্থিক ব্যবস্থায় নারীদের অংশগ্রহণ বেড়েছে। তবে এক্ষেত্রে নারীদের ধরে রাখতে এবং তাদের অংশগ্রহণের হার বাড়াতে যা যা প্রয়োজন, সেসব প্রণোদনাও আমাদের দিতে হবে। আর্থিক সেবা প্রদানকারী ও সেবাগ্রহীতাদের মাঝে বৃহত্তর আস্থা, সচেতনতা এবং প্রাসঙ্গিকতা তৈরিতে আমাদের অবশ্যই মনোযোগী থাকতে হবে। ওয়েবিনারে গ্লোবাল ফিনডেক্সের ফলাফল তুলে ধরেন বিশ্বব্যাংকের ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ গ্রুপের মুখ্য অর্থনীতিবিদ এবং গ্লোবাল ফিনডেক্সের প্রতিষ্ঠাতা লিওরা ক্ল্যাপার ফিনডেক্স। তিনি বলেন, উন্নয়নের জন্য আর্থিক অন্তর্ভুক্তি প্রয়োজনীয়। এটির বিস্তার নারীদের সঞ্চয়ে উৎসাহিত করবে এবং তখন তারা নিজেরাই ডিজিটাল লেনদেন করতে সক্ষম হবেন। একই সঙ্গে এটি নারীদের আয়-ব্যয়ের প্রক্রিয়াকে সহজ করবে ফলশ্রুতিতে তারা পরিবারকে আর্থিক সহায়তাও করতে পারবে।
ওয়েবিনার সঞ্চালনা করেন বিআইজিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ইমরান মতিন। এতে কথা বলেন ইউনিভার্সিটি অব কেন্ট, ক্যান্টারবেরি থেকে জাকি ওয়াহহাজ, আফ্রিকান পপুলেশন অ্যান্ড হেলথ রিসার্চ সেন্টারের ক্যারোলিন ওয়াইনানা, সেভ দ্য চিলড্রেন ইন্টারন্যাশনাল থেকে মুন্সি সুলাইমান, বিআইজিডি থেকে লোপিতা হক এবং বিশ্বব্যাংকের জেভিয়ার জিনি।
ওয়েবিনারে আলোচকরা একটি প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন। সেখানে বাংলাদেশের ডিজিটাল আর্থিক খাতে কীভাবে এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলো নারীদের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে অবদান রাখছে সে বিষয়ে বিকাশের চিফ এক্সটারনাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার শেখ মো. মনিরুল ইসলাম আলোকপাত করেন।
বিআইজিডি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ইমরান মতিন বলেন, কিছু ইতিবাচক চিত্র আজকাল আমরা দেখছি, যা খুবই আশাব্যঞ্জক। কিন্তু আমাদের আরও বেশি করে কাজ করতে হবে যাতে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির এই ফলাফলগুলো নারীদের জন্য টেকসই ও অর্থবহ হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগরে দেড় মণ গাঁজাসহ একজনকে গ্রেফতার করেছে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর।
গতকাল ১০ জুলাই বুধবার ভোরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার পাইকপাড়া হাটখোলা গ্রাম থেকে গাঁজাসহ তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার মো. ইউসুফ আলী (৬০) জেলার বিজয়নগর উপজেলার পাইকপাড়া (পশ্চিমপাড়া হাটখোলা) গ্রামের মুসকত আলীর ছেলে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মো. মিজানুর রহমান জানান, ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার পাইকপাড়া (পশ্চিমপাড়া হাটখোলা) গ্রামের ইউসুফ আলীর বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তার বসতঘর তল্লাশি করে দেড় মণ (৬০ কেজি) গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরো জানান, অভিযানের সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের লোকজনের উপস্থিতি টের পেয়ে নূর ইসলাম ও লোকমান খাঁ নামে দুই মাদক কারবারি পালিয়ে যায়। তাদের আটকের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বিজয়নগর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বৈরী আবহাওয়া। দিনব্যাপী অঝর বৃষ্টি এরই মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছে মাদক বিরোধী সমাবেশ। উক্ত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর সাবেক সচিব মো. মোশাররফ হোসেন। হঠাৎ মঞ্চের মধ্যস্থান থেকে দাঁড়িয়ে হুশিয়ারী দিয়ে সমাবেশস্থল থেকে বেড় হয়ে যেতে বললেন সমাবেশে অবস্থান নেয়া মিনার মিয়া নামে চিহ্নিত একজন মাদক কারবারিকে। এসময় উপস্থিত লোকজনের জোড়ালো উচ্চস্বরে সমর্থন জানিয়ে সাবেক সচিবকে অভিবাদন জানান অনুষ্ঠানের উপস্থিত লোকজন। ৬ অক্টোবর শুক্রবার বিকালে ইসলামপুর বাজারে ইসলামপুর গ্রামবাসীর ব্যানারে ইমরানুল ইসলাম নিপুর উপর নৃশংস হামলার প্রতিবাদ ও তার সুষ্ঠু বিচারের দাবি ও মাদক বিরোধী সমাবেশ বুধন্তি ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব কাজী সায়্যিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও এড. আজিজুর রহমান হেলালের পরিচালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর সাবেক সচিব মো. মোশাররফ হোসেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক পরিচালক আলহাজ্ব কাজী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের অর্থ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. নাজির মিয়া, নিউ লাইন গ্রুপের এমডি লায়ন আকরাম খান, এলাইন্স প্রোপার্টিজ লিমিটেডের পরিচালক মো. ইয়ামিনুল হক, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা কাজী হারিছুর রহমান, প্রভাষক মনছুরুল হক আকিক, এড. আকতার উন নবী আপন, প্রেসক্লাবের সভাপতি মৃনাল চৌধুরী লিটন, সাধারণ সম্পাদক মো. জিয়াদুল হক বাবু প্রমুখ।
সভায় বক্তারা এমরানুর রহমান নিপুর উপর হামলাকারী মাদক ব্যবসায়ী কাজী মাহমুদুল হাসান শারেকের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবি করেন। এবং শিক্ষানগরী ইসলামপুরকে মাদকমুক্ত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।