চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার বিভিন্ন পয়েন্টে যানজট নিরসন ও ফুটপাতের হকার উচ্ছেদে অভিযান শুরু করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ।
আজ ১৮ সেপ্টেম্বর বুধবার সকাল থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা ও ছাত্রদের নিয়ে পুলিশের এ যৌথ অভিযান শুরু হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা পুলিশ সুপার মো: জাবেদুর রহমান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রশাসক মো: রুহুল আমিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: ইকবাল হোসেন, সদর থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) মো: মোজাফ্ফর হোসেন, পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী সুমন দত্তসহ প্রশাসন ও পৌর কর্মচারীরা।
অভিযানে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে যেসব লাইসেন্সবিহীন অটোরিকশা ও সিএনজি চালিত অটোরিকশা প্রবেশ করেছে এগুলোকে জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া সড়কের দু’পাশে যেসব ভ্রাম্যমাণ হকার রয়েছে তাদেরকে উচ্ছেদ করা হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রশাসক মো: রুহুল আমিন বলেন, যৌথ অভিযান অব্যাহত থাকবে। অচিরেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর যানজট মুক্ত করা হবে।
অভিযান শেষে জেলা পুলিশ সুপার মো: জাবেদুর রহমান বলেন, যানজট মুক্ত শহর গড়তে অবাধে অবৈধ রিকশা চলাচল করতে দেওয়া হবে না। অবৈধ যানচলাচলের সাথে যারা জড়িত থাকবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জয়নাল উদ্দিন (৪২) নামের এক ব্যক্তিকে ছুরিকাঘাত করে নগদ আড়াই লাখ টাকা ছিনতাই হয়েছে।
এ ঘটনাটি ঘটেছে ২৪ মার্চ রবিবার রাত সোয়া ৯টার দিকে জেলা শহরের পুনিয়াউট এলাকায়।
জয়নাল উদ্দিন অলিম্পিক গ্রুপের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পরিবেশক ক্ষণিকা ডিস্ট্রিবিউশনের ম্যানেজার পদে আছেন।
ক্ষণিকা ডিস্ট্রিবিউশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ ইখতেয়ারুল বারী তানভীর জানান, পুনিয়াউট এলাকা দিয়ে ম্যানেজার জয়নাল আরো দুইজন সহকর্মীসহ ডিস্ট্রিবিউশনের নগদ টাকা নিয়ে ফিরছিলেন। পথিমধ্যে ১০/১২জন ছিনতাইকারী তাদেরকে ঘিরে ধরলে জয়নাল ছাড়া বাকি দু’জন পালিয়ে আত্মরক্ষা করেন।
এসময় ছিনতাইকারীরা জয়নালের কাছে থাকা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিতে হামলা করে। তারা একপর্যায়ে জয়নালকে ছুরিকাঘাত করে নগদ আড়াই লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে জয়নালকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে এসে চিকিৎসা দেওয়া হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন জানান, খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়েছে পুলিশ। অভিযুক্তদের আটক করতে অভিযান অব্যাহত আছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সড়ক প্রশস্ত হচ্ছে। তবে বিদ্যুতের খুঁটি থাকায় প্রশস্ততা কোনো কাজে লাগছে না। সড়ক নির্মাণ করতে গিয়ে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে পানি নিষ্কাশন। অথচ বিকল্প কোনো ব্যবস্থা না করায় কৃষি সেচ কাজে ব্যাঘাত ঘটছে, সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা।
বিভিন্ন দপ্তরের সমন্বয়হীনতার কারণে এভাবেই উন্নয়নকাজের ব্যাঘাত ঘটছে বলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের পদস্থ কর্মকর্তারা তাদের আলোচনায় তুলে ধরেছেন। পাশাপাশি এসব থেকে উত্তরণে বেশ কিছু পরামর্শও দিয়েছেন তারা।
আজ ২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সার্কিট হাউস সম্মেলনকক্ষে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ‘ফোকাস গ্রুপ ডিসকাশনে’ এসব বিষয় তুলে ধরা হয়। ‘স্ট্রেনথেনিং ইন্টার ডিপার্টমেন্ট ইমপ্লেমেন্টিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট : এ ডিস্ট্রিক্ট লেভেল অ্যানালাইসিস’ শীর্ষক গবেষণার এ আয়োজনটির ব্যবস্থাপনায় ছিলো মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
আয়োজন করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন। সভায় জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথি থেকে সকাল সোয়া ১০টার দিকে এ আয়োজনের উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান। দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. শামসুন্নাহার।
স্বাগত বক্তব্য দেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম। গ্রুপ পর্যায়ে আলোচনা করে উন্নয়নকাজ বাস্তবায়নে বিভিন্ন দপ্তরের সমন্বয় বিষয়ে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মীর নিজাম উদ্দিন, এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোনাহর আলী, পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক বিশল চক্রবর্তী, আশুগঞ্জ-কুমিল্লা ছয় লেন মহাসড়ক প্রকল্পের ডেপুটি ম্যানেজার শামীম আহমেদ।
এ সময় জানানো হয়, একটি উন্নয়ন কাজ করতে গেলে একাধিক দপ্তরের সংশ্লিষ্টতা থাকে। কিন্তু সাধারণত যে দপ্তর কাজটি করে এর বাইরে কাউকে এতে সম্পৃক্ত করতে দেখা যায় না। এক দপ্তরের কর্মকর্তা আরেক দপ্তরের কাছে যেতে কুণ্ঠাবোধ করেন।
সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময়ই গোঁজামিল দেওয়া হয়। সময়ের কাজ সময়ে করা হয় না। ঠিকমতো অর্থ বরাদ্দ পাওয়া যায় না। আগের কাজ পরে পরের কাজ আগে করা হয়। এমন সব সমন্বয়হীনতার কারণে উন্নয়ন কাজে ব্যাঘাত ঘটে। এমন অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে আরো গুরুত্ব দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। পাশাপাশি কোনো একটি কাজের জন্য পরামর্শক নিয়োগ করা যারা সবগুলো দপ্তরের সমন্বয় করে কাজটি এগিয়ে নিয়ে যাবে।
অধ্যাপক ড. শামসুন্নাহার বলেন, ‘দপ্তরগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণে উন্নয়নকাজে ব্যাঘাত ঘটার অনেক উদাহরণ আছে। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে কাজ করতে হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে যে মতামতগুলো উঠে আসবে সেগুলো গবেষণায় কাজে লাগানো হবে।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, ‘ওয়ান বাই ওয়ান কথা বলেও কাজের সমন্বয় করা যায়। প্রয়োজনে জেলা প্রশাসন এ কাজে সহযোগিতা করবে। আমরা তো ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেখেও ব্যবস্থা নিই। আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে এমন একটা গবেষণা চাই যেটা সারা দেশে কাজে লাগবে।’
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের “জুলিও কুরি” শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রবিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় সুর সম্রাট আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল-মামুন সরকার, পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেন, সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ এ.এস.এম শফিকুল্লাহ, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, ভারতে জহরলাল নেহেরু ও ইন্দিরা গান্ধীর নামে আর্ন্তজাতিক শান্তি পুরষ্কার রয়েছে। বঙ্গবন্ধুর নামেও আর্ন্তজাতিক শান্তি পুরষ্কার করা যেতে পারে এবং সেটি হওয়া উচিত।
কারণ শান্তির জন্য নিবেদিত প্রাণ একটি মানুষ জীবন দিলেন শান্তির বেদীমূলে। জীবন উৎসর্গ করেছেন তিনি মানুষের কল্যানে, সেই মানুষটির নামে শান্তি পুরষ্কার করা যেতেই পারে।
তবে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে আর্ন্তজাতিক শান্তি পদক ঘোষনা করার কথা ব্যক্ত করেছেন। এতে আমি অনেক খুশী।
তিনি বলেন, এই দিবস পালন করে কিছু হবেনা, আমরা যদি মুজিব আর্দশে দীক্ষিত না হই। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আদর্শ সবাইকে ধারণ করার জন্য আহবান জানান। আলোচনা সভা শেষে জুলিও কুরি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর উপলক্ষে কুইজ ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়া ২১ জন বিজয়ী শিক্ষার্থীর মধ্যে পুরষ্কার বিতরণ করা হয়। পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। এর আগে একটি শোভাযাত্রা পৌর এলাকার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদিক্ষণ করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় আশ্রয়ণ প্রকল্প-২- প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীন ৫ম পর্যায়ে (২য় ধাপে) ঘর পাচ্ছে ৫০টি পরিবার।
আজ ৯ জুন রবিবার সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ এই তথ্য জানান।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মুজিব শতবর্ষে “ বাংলাদেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না” এই শ্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার আশ্রয়ণ-২-প্রকল্পের আওতায় ‘ক’ শ্রেনীর ভূমিহীন (যাদের জমি নেই ঘরও নেই) তাদের পুর্নবাসনের জন্য ৫ম পর্যায়ে (২য় ধাপে) ৫০টি পরিবারের জন্য গৃহ নির্মাণ করা হয়েছে। এরই মধ্যে এই ঘর গুলো নির্মাণ কাজ শতভাগ শেষ হয়েছে। ২শতাংশ খাস জমিতে দুই কক্ষ বিশিষ্ট প্রতিটি আধা পাকা ঘরের নির্মাণ ব্যয় হয়েছে ৩ লাখ ৪ হাজার ৫ শত টাকা। সব গুলো ঘর একই নকশায় নির্মিত হচ্ছে। ৫ম পর্যায়ে (২য় ধাপে) সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের আমিরপাড়া এলাকায় ৫০টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। এরই মধ্যে এসব ঘরের উপকারভোগীদের তালিকা নির্বাচন সম্পন্ন করেছেন সদর উপজেলা প্রশাসন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ জানান, ৫ম পর্যায়ে (২য় ধাপে) সদর উপজেলায় ৫০ টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। ঘরের কাজ শত ভাগ শেষ হয়েছে। কোরবানির ঈদের আগেই ১১ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পর ৫০টি পরিবারকে ঈদ উপহার হিসেবে ঘরের চাবি ও দলিল বুঝিয়ে দেয়া হবে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান, সদর উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ ইসমাইল হোসেনসহ জেলায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগন উপস্থিত ছিলেন।
দুলাল মিয়া :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এর ৩৮ সদস্য বিশিষ্ট সমন্বয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। মোঃ আজিজুর রহমান লিটনকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জিহান, এস এম মহিউদ্দিন, আকিব জাবেদ মুন্না, অ্যাড. জাহাঙ্গীর আহমেদ খান, মোঃ আব্দুল মামুন শরীফ (বাতেন)কে যুগ্ম সমন্বয়কারী এবং ৩২ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। সদস্যরা হলো : মোহাম্মদ আমিনুল হক চৌধুরী, মুজিবুর রহমান, খাইরুল ইসলাম চাকুরী, আসাদুজ্জামান রঞ্জু, জয়ন্তি বিশ্বাস, মোঃ জাবারুল ইসলাম সুমন, আসাদ খোকন, নাহিদুল ইসলাম, আপেল মাহমুদ, মোঃ পাপেল, মিনারা বেগম, বিন ইয়ামিন ভুইয়া, নাসিমুল হাসান রাসেল, এমদাদ আহমেদ, আশিকুল আলম, বিপাশা আক্তার, আশিক চৌধুরী, রুবায়েত, শামিম মিয়া, আহসানুল হক ফাহাদ, ইব্রাহিম মিয়া, আলমগীর হোসেন, আরিফ বিল্লাহ আজিজি, সাইফুল ইসলাম, মোঃ জিয়াউল হক চৌধুরী, কবির আলম মাসুম, সাইফুল মিরাজ, শাহ এস এম শফিক, আসাদুজ্জামান শামীম, মোঃ সাইদুর রহমান, মোঃ আব্দুল মান্নান, মোঃ গোলাম সামদানী।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এর সদস্য সচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) এর হাসনাত আবদুল্লাহ গত ১৬ জুন কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।
এটার বাদী আমার স্ত্রী হেনা আক্তার-