চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ার ২৪টি দুর্গাপূজা মন্দিরে পাহারায় থাকবে বিএনপি। আজ ৭ অক্টোবর সোমবার সকালে পুজা উদযাপন পরিষদ ও পূজা পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দের সাথে দলটির মতবিনিময় সভায় এ কথা জানানো হয়।
শ্রী শ্রী রাধামাধব আখড়ায় অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. জয়নাল আবেদীন আব্দু সভাপতিত্বে এবং পৌর বিএনপির সদস্য সচিব মো. আক্তার হোসেনের সঞ্চালনায় এতে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব খোরশেদ আলম ভূইয়া, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক সেলিম ভূইয়া, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি চন্দন কুমার ঘোষ, উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক দীপক কুমার ঘোষ।
বিএনপির পক্ষে বক্তব্য রাখেন মো. বাহার মিয়া, জালাল উদ্দিন, হারুণুর রশিদ, জালাল উদ্দিন জালু, জাবেদ আহমেদ, মোবারক হোসেন জীবন।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন রাধামাধব আখড়া কমিটির সাধারণ সম্পাদক অলক কুমার চক্রবর্তী, সাহাপাড়া পুজা মন্দির কমিটির সভাপতি রসিক লাল সাহা, উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সদস্য সচিব বিশ্বজিৎ পাল বাবু।
অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আবুল হাসিম।
মতবিনিময় সভায় বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রতিটি মণ্ডপ পাহারায় দলের পক্ষ থেকে আলাদা আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে।
দলের স্বেচ্ছাসেবক টিম প্রতিটি মন্দিরে দিন-রাত পাহারা দেবে। পূজা যেন নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয় বিএনপির পক্ষ থেকে সব ধরণের সহযোগিতা করা হবে। পূজা পরবর্তী সময়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির লক্ষ্যে কমিটি গঠন করে দেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেলপথ প্রকল্পের কাজ আগামী জুন মাসেই শেষ হবে। এরপর ট্রায়াল রান শেষে আগামী সেপ্টেম্বরেই রেলপথটি খুলে দেয়া হবে। ভারত ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী রেলপথটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন। দু’দেশের মানুষ এই রেলপথের সুবিধা পাবেন।
আজ ১৭ মে বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্তবর্তী শিবনগর এলাকায় আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেলপথ প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
রেলপথটির বাণিজ্যিক গুরুত্ব তুলে ধরে রেলমন্ত্রী বলেন, রেলপথটি চালু হলে ভারতের সাথে বাণিজ্যের আরেকটি দ্বার খুলবে। সড়কপথে পণ্য পরিবহনে খরচ বেশি। কিন্তু ট্রেনে পণ্য পরিবহনে খরচ কম হবে। এর সুবিধা দুইদেশের জনগণই পাবে।
তিনি আরো বলেন, এটি চালু হলে বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে ভারতের এ অঞ্চলের ৭টি রাজ্যের যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হবে। আপাতত মিটার গেজ ট্রেন দিয়ে এই পথে যোগাযোগ স্থাপিত হবে। রেলের পরিকল্পনা আছে সমস্ত রেল ব্যবস্থাকে ব্রড গেজে রূপান্ত করা হবে। ধীরে ধীরে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম এবং চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ব্রড গেজ করা হবে। এই পরিকল্পনা নিয়ে আমরা কাজ করছি। শিঘ্রই টঙ্গী থেকে আখাউড়া পর্যন্ত ডুয়েল গেজ রেললাইন নির্মাণ কাজ শুরু হবে।
রেলের উন্নয়নের ব্যাপারে মন্ত্রী বলেন, রেলের পরিকল্পনা অনুযায়ী আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে আরও ৪/৫টি নতুন ট্রেন দেওয়া হবে। এতে যাত্রী চলাচলে আরও সুবিধা হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেলপথ প্রকল্পের পরিচালক আবু জাফর মিয়া ও প্রকল্পের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান টেক্সমেকো রেল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের কান্ট্রি হেড শরৎ শর্মা, প্রকল্প পরিচালক জাফর উল্লাহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ রুহুল আমিন, আখাউড়া ইউএনও অংগ্যজাই মারমা প্রমুখ।
উল্লেখ্য, সাড়ে ১০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেলপথ প্রকল্পটির কাজ ২০১৮ সালের জুলাইয় মাসে শুরু হয়। বাংলাদেশ অংশে ৭ কি: মি:। ভারতীয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান টেক্সমেকো রেল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড এর কাজ পায়। দেড় বছর মেয়াদী প্রকল্পটির মেয়াদ চারদফায় বাড়িয়ে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সীমান্তবর্তী উপজেলা আখাউড়া। এ উপজেলার বেশীভাগ লোকজন কৃষি কাজে উতপ্রোত ভাবে জড়িত। বর্তমানে চলছে ইরি-বোরো ধান আবাদের ভরা মৌসুম। স্থানীয় কৃষকরা কনকনে শীতকে অপেক্ষা করে চলতি মৌসুমের ইরি-বোরো ধান আবাদ শুরু করেছে। কৃষকরা জমিতে পানি সেচ, হালচাষ, সার প্রয়োগ, বীজ উঠানো, প্রস্তুতকৃত জমিতে চারা রোপনে এক প্রকার ব্যস্ত সময় পার করছে। ধান আবাদ নিয়ে এখন সর্বত্র চলছে এক প্রকার উৎসবের আমেজ। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বোরো আবাদে তেমন সমস্যা হবে না বলে মনে করেন স্থানীয় কৃষকরা।
আখাউড়া উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলায় চলতি মৌসুমে ৫ হাজার ৬শ ৫০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারণ করা হয়। রোপনকৃত জমির মধ্যে উন্নতফলনশীল জাতের ব্রি-২৯, ২৮, ৫০, ৮৫, ৮৭, ৮৮-৯৩, ৯৪, ৯৫ বঙ্গবন্ধু ১০০সহ নানা প্রজাতির ধান রয়েছে। এ মৌসুমে বোরো ধান রোপণের জন্য উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের পক্ষ থেকে ৫হাজার দুইশত কৃষককে সরকারি প্রণোদনা দেওয়া হয়। এরমধ্যে ২৫০০ কৃষককে বীজ ধান, ১০ কেজি এমওপি এবং ১০ কেজি ডিওপি সার এবং ২৭০০ কৃষককে শুধুমাত্র বীজ দেওয়া হয়।
পৌর এলাকায় তারাগন, দেবগ্রাম, নারায়নপুর, উপজেলার নুরপুর, হীরাপুর, উমেদপুর, ধাতুর পহেলাসহ বিভিন্ন স্থানে গিয়ে দেখা যায় স্থানীয় কৃষকরা বোরো ধান আবাদে জমি প্রস্তুত, চারা উত্তোলন ও রোপনের কাজে তারা ব্যস্ত সময় পার করছেন। এরমধ্যে ফসলি জমিতে কেউ কেউ ট্রাক্টর দিয়ে হাল চাষ করছেন। কেউ কেউ শ্যালো মেশিন দিয়ে জমিতে পানি দিচ্ছেন, আবার কেউ বা ধানের চারা বীজতলা থেকে উঠাচ্ছেন। মাঠ জুড়ে বোরো আবাদের ধুম পড়ায় সূর্যের মুখ দেখা না গেলেও কোমর বেঁধে মাঠে নেমে কাজ করছেন কৃষকরা। কুয়াশায় ঢাকা শীতের সকালে বীজতলায় ধানের চারা পরিচর্যার পাশাপাশি জমি আবাদে কাজ চলছে যেন পুরোদমে। এদিকে তীব্র শীতে বীজতলা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় কৃষকরা রাতে বীজতলা ঢেকে রাখছেন। সব মিলিয়ে স্থানীয় কৃষকরা বোরো ধান আবাদে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
কৃষক মোঃ খোরশেদ আলম বলেন, এ মৌসুমে বোরো ধান আবাদ করতে সহায়তা হিসাবে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে বীজ ও সার পেয়েছেন। গত আমনে ধান ৭ বিঘা জমি আবাদ করে ফলন ও বিক্রিতে ভালো দাম পেয়ে লাভবান হয়েছি। তাই এবার ১০ বিঘা জমিতে বোরো ধান আবাদ করা হবে।
কৃষক মো: জামশেদ মিয়া বলেন, এক সময় বোরো ধান আবাদ করতে পানির খুবই সমস্যা হতো। অতিরিক্ত টাকায় সেচ দিতে হতো। গত কয়েক বছর ধরে সোলারের মাধ্যমে সেচ দিতে পারায় খরচ অনেক কমে এসেছে। তাছাড়া উচ্চ ফলনশীল ধান আবাদে ফলন ও বিক্রিতে দর ভালো পাওয়ায় ধান চাষে লাভবান হচ্ছি। এ মৌসুমে ৮ বিঘা জমির মধ্যে ৫ বিঘা জমিতে চারা লাগানো শেষ হয়েছে। আগামী সপ্তাহে বাকী জমিতে লাগানোর কাজ শেষ হবে।
আখাউড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তানিয়া তাবাসসুম বলেন, উপজেলার সর্বত্র কৃষকরা জমি প্রস্তুত করে পুরাদমে বোরো ধান আবাদ শুরু করেছেন। মাঠজুড়ে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছেন। শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকুলে এবং সেচ ব্যবস্থা ঠিকমতো থাকলে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে তিনি জানায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আন্তঃদেশীয় বাণিজ্য ও যাত্রীসেবার মান বাড়াতে শীঘ্রই আখাউড়া স্থলবন্দরে অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মানজারুল মান্নান।
আজ ২৬ অক্টোবর শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে এসব কথা জানান তিনি। বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান বলেন, সরকার পরিবর্তনের পর সবকিছুই নতুনভাবে গঠন করতে হচ্ছে। তবে আশা করছি শীঘ্রই আখাউড়া স্থলবন্দরের উন্নয়নমূলক অবকাঠামোগত কাজগুলো শুরু হবে। এর ফলে আন্তঃদেশীয় বাণিজ্যে প্রসার ঘটবে। আর বাণিজ্য বাড়লে রাজস্বও বাড়বে।
তিনি আরো বলেন, আমদানি-রপ্তানি পণ্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে সরকারকে অনেক বিষয় বিবেচনায় নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। এ বন্দর দিয়ে সব পণ্য আমদানির অনুমতি দিলে বাণিজ্য বাড়বে।
এ বিষয়টি আমরা আগেও উপস্থাপন করেছি। যখন বন্দরে অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা বাড়বে, তখন হয়তো সরকার সব ধরনের পণ্য আমদানি পণ্যের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবে।
মানজারুল মান্নান সংশ্লিষ্টদের কর্মকর্তাদের সাথে নিয়ে আখাউড়া স্থলবন্দরের যাত্রী পারাপার ও রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
এসময় চেয়ারম্যানের সঙ্গে ভারতের আগরতলাস্থ বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনার আরিফ মোহাম্মদ, স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য আতিকুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজালা পারভীন রুহি, আখাউড়া স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান, রাজস্ব কর্মকর্তা মো. ওয়াহিদুজ্জামান খান ও আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. খাইরুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় আনুমানিক ৬৮ লাখ টাকা মূল্যের ভারতীয় এ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ও ইমিটেশন সামগ্রী উদ্ধার করেছে বিজিবির সুলতানপুর ব্যাটালিয়নের (৬০ বিজিবি) সদস্যরা।
গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে ২৬ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার জেলার আখাউড়া উপজেলার ছয়ঘরিয়া নামক এলাকা থেকে এসব পন্য উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধারকৃত পণ্যের মধ্যে রয়েছে ভারতীয় এ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ৫৭ পিস, মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে ৯৭২ পিস, বিভিন্ন প্রকার ইমিটেশন গহনা নেকলেস- ৭৩ পিস, চুড়ি -১১৩ পিস, টিকলী-৫৫ পিস, আংটি-১১ পিস ও দুল ৮৬ পিস।
বৃহস্পতিবার রাতে সুলতানপুর ব্যাটালিয়ন (৬০ বিজিবি) এর অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল এ.এম জাবের বিন জব্বার, পিএসসি,এসি স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উদ্ধারকৃত ভারতীয় পণ্যের আনুমানিক মূল্য সাতষট্টি লাখ বাহাত্তর হাজার টাকা। বিজিবির টহল দলের উপস্থিতি টের পেয়ে চোরাকারবারীরা অবৈধ চোরাচালানী মালামাল ফেলে পালিয়ে যায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া উপজেলায় এক গৃহবধু হত্যা মামলার পলাতক ২ আসামীকে আটক করেছে পুলিশ।
আটককৃতরা হলো পৌরশহরের চন্দনসার এলাকার আরিফ হোসেন প্রকাশ জিকু (৩৫) ও তার স্ত্রী মোছাঃ মর্জিনা বেগম প্রকাশ সূচী (২৮)। মঙ্গলবার রাতে কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব থেকে আটক করা হয়।
আটককৃতদেরকে বুধবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
আখাউড়া থানা সূত্রে জানা গেছে, ২২ জুন সকালে পৌরশহরের চন্দনসার এলাকায় আরিফ হোসেন প্রকাশ জিকুর স্ত্রীর সঙ্গে কথাকাটির জেরে সেলিম মিয়ার মেয়ে সুমা আক্তার (২৪) কে বেদম মারধর করে জিকুর পরিবারের লোকজন।
পরদিন বিকালে জেলা শহরের একটি হাসপাতালে সুমা আক্তার মারা যায়। এঘটনায় সেলিম মিয়া বাদী হয়ে ৪ জনকে আসামী করে আখাউড়া থানায় মামলা দেয়। পুলিশ ওই রাতেই ২ জনকে আটক করে।
আখাউড়া থানা ওসি মোঃ আসাদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।