অনলাইন ডেস্ক :
লেবাননে শান্তিরক্ষীদের ওপর হামলা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন এবং এটি যুদ্ধাপরাধ হতে পারে বলে ইসরাইলকে হুঁশিয়ারি দিয়েছে জাতিসংঘ। ১৩ অক্টোবর রোববার এক বিবৃতিতে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এ মন্তব্য করেছেন।
সাম্প্রতিক সময়ে লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর তিন দফা হামলা করেছে ইসরাইল। এতে দেশটির শান্তিরক্ষা মিশনে অবদান রাখা ৪০টি দেশ ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানায়।
কিন্তু ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, অবিলম্বে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী যেনো লেবানন থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তার মতে, শান্তিরক্ষীদের মানবঢাল হিসেবে সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করছে হিজবুল্লাহ। এ জন্য ইসরাইলের সমালোচনা করা উচিত নয় বলেও দাবি করেন তিনি।
এমন আবহে জাতিসংঘ এবং ইসরাইল মুখোমুখি অবস্থানে। বিবৃতিতে জাতিসংঘ মুখপাত্র বলেন, ‘জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী এবং এর প্রাঙ্গণকে কখনই লক্ষ্যবস্তু করা উচিত নয়।’
বিবৃতিতে স্টিফেন ডুজারিক আরো বলেন, ‘লেবাননে নিয়োজিত শান্তিরক্ষীরা তাদের সব অবস্থানে রয়েছে এবং জাতিসংঘের পতাকা এখনও উড়ছে।’
তিনি বলেন, ‘মহাসচিব পুনর্ব্যক্ত করেছেন যে ইউএনআইএফআইএলের কর্মী এবং এর স্থাপনাগুলোকে কখনোই লক্ষ্যবস্তু করা উচিত নয়। শান্তিরক্ষীদের ওপর হামলা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন। এই আইনের মধ্যে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনও অন্তর্ভুক্ত। এগুলো যুদ্ধাপরাধ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।’
দক্ষিণ লেবাননে হিজবুল্লাহকে লক্ষ্য করে ইসরাইল সাম্প্রতিক দিনগুলোতে অন্তত পাঁচ শান্তিরক্ষী আহত হয়েছে।
এদিকে ইসরাইলের আক্রমণ সত্ত্বেও ইউএনআইএফআইএল তাদের অবস্থান ছাড়তে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। তাদের মুখপাত্র আন্দ্রেয়া তেনেনতি শনিবার এএফপিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘এ অঞ্চলে জাতিসংঘের পতাকা সমুন্নত রাখা এবং নিরাপত্তা পরিষদে রিপোর্ট করার জন্য এখানে থাকা গুরুত্বপূর্ণ।’
প্রায় সাড়ে ৯ হাজার সদস্য নিয়ে গঠিত ইউএনআইএফআইএল মিশন ১৯৭৮ সালে তৈরি হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা ও রাজ্য সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্য উপহার হিসেবে রংপুরের বিখ্যাত হাড়িভাঙ্গা আম, ইলিশ মাছ ও রসগোল্লা পাঠিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ ২৭ জুন বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ৪০০ কেজি হাড়িভাঙ্গা আম, ৫০ কেজি ইলিশ মাছ ও ৫০ কেজি রসগোল্লা হস্তান্তর করা হয়।
স্থলবন্দরের শূন্যরেখায় উপহারগুলো গ্রহণ করেন আগরতলাস্থ বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের প্রথম সচিব মো. রেজাউল হক চৌধুরী।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে কার্গোওয়ার্ল্ড লজিস্টি নামে ঢাকার একটি রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে উপহারসামগ্রীগুলো হস্তান্তর করা হয়। এর আগে গত ২৩ জুন প্রধানমন্ত্রীর জন্য ৫০০ কেজি আনারস উপহার পাঠান ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী।
এই শুভেচ্ছা উপহারের বিনিময়ের মাধ্যমে ভারত ও বাংলাদেশের মধুর সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে উল্লেখ করে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের প্রথম সচিব মো. রেজাউল হক চৌধুরী বলেন, ত্রিপুরার সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক মুক্তিযুদ্ধের আগে থেকে। আমাদের মধ্যে সহমর্মিতা-সহাবস্থান বজায় আছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরে যোগাযোগ করে প্রধানমন্ত্রীর উপহারগুলো পৌঁছে দেওয়া হবে।
এ সময় স্থলবন্দরের শূন্যরেখায় আখাউড়া স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা আব্দুল কাইয়ূম তালুকদার, আগরতলা কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা দিব্যেন্দু ভৌমিক ও আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট পুলিশের পরিদর্শক খাইরুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক:
ছয়দিন পেরিয়ে গেলেও এখনও নেভেনি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানল। ফায়ার কর্মীরা চেষ্টা করেও করতে পারছেন না কূলকিনারা। আরো নতুন এলাকায় ছড়াচ্ছে আগুন। মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়েছে। এর মধ্যেই লস অ্যাঞ্জেলেসের ওপর দিয়ে যাওয়া ঝোড়ো বাতাসের গতি আরো বাড়তে পারে বলে জানায় কর্তৃপক্ষ। ফলে দাবানল আরো বিস্তৃত হতে পারে।
গত মঙ্গলবার থেকে আলাদা ছয়টি দাবানল লস অ্যাঞ্জেলেসে ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে সেখানে চারটি দাবানল সক্রিয় রয়েছে। এর মধ্যে প্যালিসেইডস দাবানল আরও এক হাজার একর এলাকায় ছড়িয়েছে। আগেই এই দাবানলে পুড়েছে ২২ হাজার একর এলাকা। ক্যালিফোর্নিয়ার ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত প্যালিসেইডস দাবানল মাত্র ১১ শতাংশ নিয়ন্ত্রণে আনা গেছে।
লস অ্যাঞ্জেলেসে দাবানলের আগুন নেভাবে ক্যালিফোর্নিয়াসহ আশপাশের সাত অঙ্গরাজ্যের ফায়ার কর্মীদের আনা হয়েছে। সহায়তা করছে কানাডা ও মেক্সিকো।
এমন দুর্যোগের মাঝেও থেমে নেই অপরাধ। ফায়ার সার্ভিস কর্মী সেজে লুটপাট চলছে লস অ্যাঞ্জেলেসে। এ ঘটনায় দুইজনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে।
লস অ্যাঞ্জেলেস পুলিশের ক্যাপ্টেন মাইক লরেঞ্জ বলেছে, বাসিন্দাদের ছেড়ে যাওয়া ঘরবাড়িতে লুটপাটের ঘটনায় অন্তত ২০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সংখ্যা বেড়েই চলেছে। গ্রেফতার ব্যক্তিদের মধ্যে দুইজন ফায়ার সার্ভিসের সদস্য সেজে লুটপাট করছিলেন।
স্টাফ রিপোর্টার :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে দু’পক্ষের মারামারির দুই মাস পর আহত হারুন মিয়া (৬০) নামের এক ব্যক্তি মারা গেছেন। তিনি তার নিজ বাড়িতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শনিবার (১০ ডিসেম্বর) রাতে হারুন মিয়া হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে সে মারা যায়। গত অক্টোবর মাসে প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুত্বর ভাবে আহত হয়েছিলেন হারুন মিয়া। হারুন মিয়ার মৃত্যুর পর উপজেলার পত্তন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক দুধ মিয়ার বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। হারুন মিয়া উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের লক্ষীমুড়া গ্রামে মৃত কিতাব আলীর ছেলে। হাসপাতাল ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবত লক্ষীমুড়া গ্রামের মৃত কিতাব আলীর ছেলে হারুন মিয়ার পরিবার ও মৃত সোবহান মিয়ার ছেলে করিম মিয়ার পরিবারের জমিতে গরুর ঘাস খাওয়াকে কেন্দ্র করে বিরোধ চলে আসছিল। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে করিম মিয়ার পক্ষের লোকেরা হারুন মিয়াসহ তার পরিবারের ৪-৫ জনকে পিটিয়ে জখম করে। তারপর বিজয়নগর থানায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার পর করিম মিয়ার লোকজন হারুন মিয়াকে হত্যা করার হুমকি দেন? পরবর্তীতে স্থানীয় চেয়ারম্যান দু’পক্ষের লোকদেরকে ডেকে তা আপস করার চেষ্টা করেন। পরে হারুন মিয়া তার ছেলে-ভাতিজাকে নিয়ে বাড়িতে যাওয়ার পথিমধ্যে শেখ হাসিনা সড়কের উত্তর পাশে করিম মিয়ার লোকজন অতর্কিতভাবে তাদের উপর হামলা করেন। তাতে হারুন মিয়ার একটি হাত ও একটি পা ভেঙ্গে যায়। পরে তাদেরকে জেলা সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। হারুন মিয়ার অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে এক মাস হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়। পরবর্তীতে বাড়িতে তার চিকিৎসা চলে।
এলাকাবাসী সূত্রে আরও জানা যায়- এই হামলার ইন্দনদাতা পত্তন ইউনিয়ন আওয়ামিলীগ সাধারণ সম্পাদক দুধ মিয়া।
নিহত হারুন মিয়ার ভাতিজা সোহেল বলেন, দুধ মিয়া সরাসরি করিম মিয়ার পক্ষে নিয়েছে। যার কারণে আমার চাচা হারুন মিয়ার উপর হামলা হয়েছে। আমার চাচার হত্যা সাথে দুধ মিয়া জড়িত। দুধ মিয়াসহ যারা আমার চাচাকে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসির দাবি জানায়।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, একজন মারা গেছেন বলে শুনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লাশ জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে আছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যু রহস্য উন্মোচন হবে।
বিশেষ প্রতিনিধি :
ব্যবসায়ীদের দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর অবেশেষে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে সবজি রপ্তানি শুরু হয়েছে। আজ ৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার তৃতীয় ধাপে পাঁচ মেট্রিক টন সবজি রপ্তানি হয়েছে ভারতে। এদিন দুপুরে বিভিন্ন সবজিবোঝাই একটি ট্রাক স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় প্রবেশ করে। রপ্তানি পণ্য হিসেবে সবজিকে সম্ভাবনাময় মনে করছেন বন্দরের ব্যবসায়ী ও বন্দর কর্তৃপক্ষ।
স্থলবন্দর সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে প্রথমবারের মতো সবজি রপ্তানি শুরু হয় ভারতে। এরপর বুধবার পর্যন্ত তিন ধাপে মোট ১৫ মেট্রিক টন সবজি রপ্তানি হয়েছে। প্রতি টন সবজি রপ্তানি হচ্ছে ৪০০ মার্কিন ডলারে। রপ্তানিকৃত সবজির মধ্যে আছে কচুর লতি, গাজর, পেঁয়াজ পাতা এবং উস্তা।
আখাউড়া স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী মো. নাসির উদ্দিন সবজিগুলো রপ্তানি করেছেন। তিনি মোট ২০ মেট্রিক টন সবজি রপ্তানি করবেন আগরতলায়।
নাসির উদ্দিন বলেন, আমাদের বন্দর দিয়ে আগে থেকেই সবজি রপ্তানির অনুমতি ছিল। আমরা দীর্ঘদিন ধরে সবজি রপ্তানির জন্য আগরতলার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করে আসছিলাম। এর প্রেক্ষিতে পরীক্ষামূলকভাবে ২০ টন সবজি রপ্তানি হচ্ছে। আশা করছি অন্যান্য পণ্যের মতোই নিয়মিত সবজি রপ্তানি হবে।
আখাউড়া স্থলবন্দরের সুপারিনটেনডেন্ট মো. সামাউল ইসলাম বলেন, রপ্তানি পণ্যের তালিকায় নতুন করে সবজি যুক্ত হয়েছে। এটি ব্যবসায়ী এবং বন্দর কর্তৃপক্ষের জন্য ইতিবাচক। নিয়মিত রপ্তানি হলে বন্দর কর্তৃপক্ষের রাজস্ব বাড়বে এবং সরকারও বৈদেশিক মুদ্রা পাবে।
চলারপথে ডেস্ক :
সৌদি আরবের মক্কায় ইউরো ও আহসানিয়া হজ মিশন এবং কোবা হজ এজেন্সির মালিককে আটক করেছে দেশটির পুলিশ। আটককৃত ব্যক্তিরা হলেন- কোবা এয়ার ইন্ট্যারন্যাশনালের মালিক মো. মাহমুদুর রহমান ও তার ছেলে ইউরো ও আহসানিয়া হজ মিশনের মালিক সাদ বিন মাহমুদ। তাদের তিনটির এজেন্সির অধীনে ৮২৩ জন হজযাত্রী রয়েছেন। এজেন্সি মালিকদের আটকের ফলে হজযাত্রীরা দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আবুল কাশেম মুহাম্মদ শাহীনের স্বাক্ষরিত বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, এই এজেন্সি মালিকদের বিরুদ্ধে ১৫ শতাংশ সৌদি কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। সৌদির একটি ব্যাংক থেকে এই এজেন্সির মালিকরা ৯ লাখ সৌদি মুদ্রা রিয়াল উত্তোলন করেন। এরপর পুলিশের জেরার মুখে কর ফাঁকির বিষয়টি ধরা পড়লে রিয়ালসহ তাদের আটক করা হয়।
এদিকে হজ ফ্লাইটের প্রথম দিন ভিসা জটিলতায় ও হজ এজেন্সির অবহেলায় ১৪০ জন হজযাত্রী নির্ধারিত ফ্লাইটে হজে যেতে পারেননি। এরপর তিন এজেন্সির অধীনে ৮২৩ জন হজযাত্রীরা পড়েছেন দুশ্চিন্তায়।
এদিকে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, এই তিনটি এজেন্সির অধীনে ৮২৩ জন হজযাত্রীর আগামী ১ জুন বিমানের টিকিট নিশ্চিত করা আছে। মালিকদের আটকের কারণে নির্ধারিত তারিখের ন্যূনতম ১০ দিন বিমানের টিকিট পিছিয়ে দিতে বলেছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়।
এই বিষয়ে হজ পরিচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, তিনটি হজ এজেন্সির মালিক টাকা উত্তোলন করতে গিয়ে সৌদি আরবের পুলিশ তাদের আটক করেছে। তবে হজযাত্রীদের অনিশ্চিয়তার কোনো কারণ নেই। তাদের মালিকদের আটক করায় ১০ দিন সময় পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সমাধান হয়ে যাবে। তাদের হজযাত্রায় কোনো সমস্যা হবে না বলে জানান তিনি।
এদিকে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় সৌদি যাওয়া হজযাত্রীদের বিড়ম্বনার অভিযোগে ৮টি হজ এজেন্সিকে শোকজ করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। শোকজে বলা হয়, গত ২১ মে ৮টি এজেন্সির হজযাত্রী মক্কায় আসেন। এসব এজেন্সি হজযাত্রীদের ভিসায় যে হোটেলের ঠিকানা রয়েছে সেই হোটেলে না উঠিয়ে মক্কার বিভিন্ন ফিতরা করা হোটেলে উঠায়। ফলে হজযাত্রীদের নানা বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ৮ হজ এজেন্সিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।