চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা আজ ১৪ অক্টোবর সোমবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফোরলেন সড়কের বর্তমান অবস্থা, শহরে অটোরিকসা ও ইজিবাইকের লাইসেন্স, মাদক ও বাজার মনিটরিংয়ের বিষয়ে আলোচনা হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম।
সভায় ফোরলেন সড়কের বেহাল অবস্থার কারনে শহরের পুনিয়াউট থেকে পৈরতলা পর্যন্ত অংশে যানবাহন ধীরগতিতে চলার সুযোগে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে বলে জানানোর পর জেলা প্রশাসক জানান, ভারতীয় ঠিকাধারী প্রতিষ্ঠানের ৩ প্রকৌশলী প্রথম পর্যায়ে আগামী ২১ অক্টোবর ব্রাহ্মণবাড়িয়া আসছেন। তারা পরিবেশ-পরিস্থিতি দেখার পরই কাজ শুরু হতে পারে। আশা করা যাচ্ছে এ মাসের শেষে কাজ শুরু হতে পারে। ১৭ অক্টোবর ওই ৩ প্রকৌশলী ঢাকায় পৌছবেন। ভারতীয় দূতাবাসের প্রথম সচিব মিস সালোনী ৩ প্রকৌশলীর আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বলে জানান জেলা প্রশাসক। ঠিকাধারী প্রতিষ্ঠানের লোকজনকে সর্বোচ্চ লেবেলের নিরাপত্তা দেয়ার জন্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রশাসনকে বলা হয়েছে বলেও জানান তিনি। জেলা প্রশাসক বলেন, আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করবো কাজে যাতে বিন্দুমাত্র হেম্পার না হয়।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মাহমুদা আক্তারের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক ও পৌর প্রশাসক মো: রুহুল আমিন, এনএসআই’র উপ-পরিচালক নূরে আলম, সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: বিল্লাল হোসেন, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার মাহমুদুল হাসান, সমাজসেবার উপ-পরিচালক আবদুল কাইয়ুম, মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক, আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র বসাক, কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহরিয়ার মুক্তার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র উর্ধ্বতন সহ-সভাপতি কাজী জাহাঙ্গীর প্রমুখ। সভায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) জেসমিন সুলতানা।
সভায় বাজার মনিটরিং,মাদক ব্যবসা ও চোরাচালান এবং শহরের চলাচলকারী অটোরিকসা ও ইজিবাইকের বিষয়ে আলোচনা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
মাদক মামলায় মো. জসিম মিয়া (৬২) নামের সশ্রম কারাদন্ডপ্রাপ্ত এক পলাতক আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আজ ৭ অক্টোবর শনিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের কোড্ডা গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। জসিম মিয়া ওই গ্রামের আইয়ুব আলীর ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার সহকারী উপ পরিদর্শক বাপন চন্দ্র দাস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, জসিম মিয়ার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা ছিল। সেই মামলায় গত মে মাসে জসিম মিয়াকে দোষী সাব্যস্ত করে এক বছর তিনমাস সশ্রম কারাদন্ড দেন আদালত। একই সঙ্গে তিন হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অনাদায়ে আরো একমাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেন। রায়ের পর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন। শনিবার সকালে তাকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৯ জুলাই সোমবার বিকেলে জেলা জজ আদালতের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শারমীন নিগার।
জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার সিনিয়র সহকারী জজ রহিমা আলাউদ্দিন মুন্নির সঞ্চালনায় এতে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আয়েশা আক্তার সুমি, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফরিন আহমেদ হ্যাপি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ সোনাহর আলী, জিপি এডঃ ওয়াসেক আলী, পিপি এডঃ মাহাবুবুল আলম খোকন, জেলা আইনজীবী সভাপতি এডঃ কামরুজ্জামান মামুন, জেল সুপার, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক, জেলা কারাগারের জেলার, জেলা তথ্য অফিসার, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও এনজিও প্রতিনিধিসহ জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু নাট্যমের আয়োজনে আজ ১৭ ফেব্রুয়ারি শনিবার ছবিআকাঁ ক্লাস চলাকালীন সময়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে শিশু ও ৯ম আর্ট ক্যাম্প, আমাদের গ্রাম বাংলা শীর্ষক আলোচনা, পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিশিষ্ট লেখক কবি মোঃ আঃ কুদদূস।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু নাট্যমের উপদেষ্টা চিত্রশিল্পী মোঃ আসাদুর রহমান আলমগীর ও প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোঃ খান বিটুর পরিচালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, শিশু নাট্যমের উপদেষ্টা সহকারী অধ্যাপক তাসমিয়া সুলতানা এ্যানি, উপদেষ্টা ও সাবেক ছাত্র ডাঃ রিয়াজ উদ্দিন মিতুল, ঢাবির সহকারী রেজিস্ট্রার মোঃ রিফাত আমিন।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন যুগ্ম সম্পাদক দিপ্ত মোদক।
প্রধান অতিথি বিশিষ্ট লেখক কবি মোঃ আঃ কুদদূস বলেছেন, শিশুদের মানবিক মানুষ করে গড়ে তুলতে হলে শিল্প সংস্কৃতির বিভিন্ন ধারায় তাদের কে নিয়ে যেতে হবে। তিনি ছোট বেলার স্মৃতিচারণ করে বলেছেন খালে বিলে, পুকুরে নদীতে সাঁতার কেটে ও গ্রামের যে ফল গাছে উঠে ফল পেড়েছি আর এখন শিশুরা ইট-পাথরের দালান-কোঠায় বসবাস করে ফার্মের মুরগী বানিয়ে ফেলছি।
শিশু নাট্যম যে উদ্যোগ নিয়েছে প্রকৃতির সান্নিধ্যে শিশু এ ভাবনা নিয়ে গ্রামে আর্ট ক্যাম্পের আয়োজন করা শিশু মেধা বিকাশে ভালো একটি কাজ। তিনি আরো বলেন, গ্রাম বা প্রকৃতি নিয়ে কবিতা, আর্টিকেল লিখেননি বা ছবিআকাঁ ও ছবি তুলেননি পৃথিবীতে এমন কবি বা শিল্পী নেই। এ পৃথিবীতে আমরা শিশুদের পুতুল বানিয়ে ফেলেছি, এ জায়গা থেকে শিশুদের মুক্তি দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথিকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে।
প্রধান অতিথি পল্লী কবি জসীম উদ্দিন ও শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের জন্মদিন উপলক্ষে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।
তার পূর্বে শিশু নাট্যমের ছবি আঁকা বিভাগের ছাত্র এসএসসি পরীক্ষার্থী তন্ময় দেবনাথ প্রান্ত ও আবদুল্লাহ আল জিহাদকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
স্টাফ রিপোর্টার :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লাকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে যুবদল। ৯ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌর ও সদর উপজেলা যুবদলের যৌথ উদ্যোগে শহরের পাওয়ার হাউজ রোড থেকে এক বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে মিছিলটি শহরের টি.এ. রোড প্রদিক্ষণ করে রেলগেইট সংলগ্ন জেলা পরিষদ মার্কেটের সামনে সংক্ষিত প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সদর উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, জেলা বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট গোলাম সারোয়ার ভ‚ইয়া খোকন, এ.বি.এম মোমিনুল ইসলাম, জেলা যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুর রহিম গোলাপ, সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলীপ প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, পুলিশ মিথ্যা ও মনগড়া মামলায় বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করছে। তারা অবিলম্বে জেলা যুবদলের সভাপতি শামীম মোল্লার নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরানুল ইসলাম বলেন, গ্রেফতারী পরোয়ানার আসামী হিসেবে শামীম মোল্লাকে গ্রেফতা করা হয়েছে। তিনি ১৫টিরও বেশী মামলার এজহারভুক্ত আসামী। তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
উপমহাদেশীয় রাগ সংগীতে প্রবাদ-প্রতিম সংগীত সাধক ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ সাহেবের ৫১তম মৃত্যুবার্ষিকী ৬ সেপ্টেম্বর বুধবার সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গন এর উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানমালার মধ্যে ছিল মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ’র ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ, সুরসম্রাটের জীবন ও কর্মের উপর আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গন আয়োজিত আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, সংগীত পিপাসুদের মধ্যে উচ্চাঙ্গ সংগীতের মহাগুরু ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর নাম জানেননা এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার একটি অজপাড়াগা শিবপুরে জন্ম নিয়ে কিভাবে একটি মানুষ স্বীয় সাধনা বলে রাগ সঙ্গীতের উচ্চ শিখরে কিভাবে নিজেকে অধিষ্ঠিত করতে পারেন – তা এক মহা বিস্ময়ের বিষয়। সংগীতের প্রতি গভীর অনুরাগ, লক্ষ্যে পৌঁছুবার কঠোর সাধনা, অখণ্ড অধ্যবসায়ই তাঁকে সংগীতের উচ্চাসনে নিয়ে গেছে। বর্তমান প্রজন্মের কাছে সংগীতে অনুশীলনে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ’র কঠিন সাধনার ইতিহাস তুলে ধরতে হবে।’ তিনি আরো বলেন, আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধেও ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ পরিবারের বিরাট অবদান রয়েছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্য যুদ্ধ তহবিল গড়তে আমেরিকার মেডিসিন স্কয়ারে জর্জ হ্যারিসনের উদ্যোগে যে কনসার্ট ‘ফর বাংলাদেশ’- অনুষ্ঠিত হয়েছিল তাতে এ ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর পুত্র ওস্তাদ আলী আকবর খাঁ ও মেয়ে জামাতা রবি শংকর সরোদ ও সেতার পরিবেশন করে হাজার হাজার দর্শক শ্রোতাকে মাতিয়ে রেখেছিলেন, – আজকে যা ইতিহাস।’ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। সভাপতিত্ব করেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, সংগীতাঙ্গন পরিচালনা পর্ষদের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার। প্রধান আলোচক ছিলেন কবি জয়দুল হোসেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সঙ্গীতাঙ্গনের অধ্যক্ষ ওস্তাদ হেলাল উদ্দিন আহমেদ। সাংস্কৃতিক পর্বে সংগীত পরিচালনা করেন সংগীত প্রশিক্ষক রুনাক সুলতানা পারভীন, সংগীত প্রশিক্ষক মনি সাহা। তবলা লহরা পরিচালনা করেন তবলা প্রশিক্ষক আবিদুল হোসেন বাবলু, নৃত্য পরিচালনা করেন নৃত্য প্রশিক্ষক জিয়া আমিন। যন্ত্র সঙ্গীতে ছিলেন বিটিভির সংগীত পরিচালক ও সুরকার আলী মোসাদ্দেক মাসুদ (ম্যান্ডোলিন), ওস্তাদ সামছুদ্দিন খান (বেহালা), দিলীপ বণিক (তবলা), কিরণ রায় (তবলা), খোকন সেন (তবলা)। অনুষ্ঠান সহযোগী ছিলেন সাজন সরকার ও বকুল ঋষি। অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধান ও উপস্থাপনা করেন সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল আলম। সাংস্কৃতিক পর্বের বিভিন্ন শাখায় অংশগ্রহণ করেন সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের প্রায় দেড় শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী। বৃষ্টি-বিঘ্নিত এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিবর্গ ও অভিভাবক মন্ডলী মিলিয়ে প্রায় আড়াই শতাধিক দর্শক শ্রোতা এই যত্নশীল ও ছিমছাম অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন। অনুষ্ঠান শুরুর পূর্বে সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গন এর সভাপতি ও জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম অতিথিবর্গ ও সংগীতাঙ্গন পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের নিয়ে উস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। ঐদিন সকালবেলা আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গনে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ ও তাঁর পরিবারের প্রয়াত সকলের রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয?। দোয?া পরিচালনা করেন মাওলানা মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।