চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মোট ১৬ টি কলেজ থেকে এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় ৪১৮ জন জিপিএ-৫ পায়। এর মধ্যে শুধু ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ থেকেই ৩১৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। অর্থাৎ বাকি ১৫টি কলেজ থেকে মাত্র ১০১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা ফলাফল বিবরণী থেকে এ তথ্য জানা যায়। ফলাফল বিবরণী অনুযায়ি ওই ১৬টি কলেজ থেকে মোট চার হাজার ১৮৮ জন পরীক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে তিন হাজার ২৫৬ জন উত্তীর্ণ হন। পাশের হার ৭৭.৭৫। ফলাফলের দিক থেকে অন্যগুলোর চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে থাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ থেকে এক হাজার ৬৭ জন পরীক্ষা দিয়ে শতকরা ৯২.৪১ হারে ৯৮৬ জন উত্তীর্ণ হয়। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩১৭ জন।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজ থেকে। কলেজটির পাসের হার ৮২.৮৭। ৮৬.৬৫ হারে পাশ করা ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনাইটেড কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ জন। এছাড়া বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১১ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর ডিগ্রী কলেজ থেকে নয়জন, চিনাইর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ডিগ্রী কলেজ থেকে ছয়জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিটি মডেল কলেজ থেকে একজন জিপিএ-৫ পায়।
বাকি নয়টি কলেজ থেকে কেউ জিপিএ-৫ পায়নি। কলেজগুলো হলো, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী মহিলা কলেজ, আলহাজ বেগম নুরুন্নাহার কলেজ, লায়ন ফিরোজুর রহমান রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ, আইডিয়াল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ, এ মোনেম কলেজ, সুহিলপুর আলহাজ হারুণ অর রশিদ কলেজ, অণে¦ষা বিদ্যাপীঠ (স্কুল ও কলেজ), শালগাঁও কালীসীমা স্কুল এন্ড কলেজ, সাদেকপুর ইউনিয়ন হাই স্কুল এন্ড কলেজ। ১৬ কলেজের মধ্যে ১০টি কলেজে পাশের হার ৫০ এর উপরে। এর নিচে পাশ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সাদেকপুর থেকে ১১ জন পরীক্ষা দিয়ে ১১.১১ হারে একজন, শালগাঁও থেকে ৭৩ জন পরীক্ষা দিয়ে ৪৯.৩২ হারে ৩৬ জন, অণে¦ষা থেকে ৪৬.১৫ হারে ৩৯ জনের মধ্যে ১৮ জন, আইডিয়াল থেকে ৪২.৭৮ হারে ১৮০ জন থেকে ৭৭ জন, লায়ন ফিরোজুর থেকে ৪২.৮৬ হারে ৭০ জন এ ৩০ জন ও নুরুন্নাহার থেকে ৩৩.৩৩ হারে ৬৯ জন থেকে ২৩ জন পাশ করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে অভিযান চালিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গঠিত টাস্কফোর্স। আজ ২১ অক্টোবর সোমবার দুপুরে জেলা শহরের ফারুকি ও জগৎ বাজারে অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম। এসময় দুটি প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
টাস্কফোর্স সূত্র জানায়, ফারুকি বাজারে ডিমের আড়তদার ইব্রাহিম ট্রেডার্স নিজে পাইকার হয়ে ভুয়া ভাউচার দেখাতে নিজের মালিকানাধীন আরেকটি খুচরা দোকানে ডিম সরবরাহ করতেন। কিন্তু মূল্য জালিয়াতি করে বাড়তি দামে ডিম বিক্রি করছিল গ্রাহকদের কাছে। তার খুচরা দোকানে একটি মূল্য তালিকার সামনে এক রকম মূল্য এবং পেছনে আরেক মূল্য লিখে ঝুলিয়ে রেখেছিলেন। টাস্কফোর্সের অভিযান চলাকালে মুহূর্তেই মূল্য তালিকা বদলে ফেলেন দোকানি। এজন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া জগৎ বাজারে অভিযান চালিয়ে মেসার্স শাহ আমানত ট্রেডার্স নামে একটি পেঁয়াজ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে ক্রয় রশিদ ছাড়াই মৌখিকভাবে পেঁয়াজের দাম নির্ধারণের দায়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম জানান, বাজার দর নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রতিদিন অভিযান চালাচ্ছে টাস্কফোর্স। সরকারি বন্ধের দিনেও এই অভিযান চলবে। এর ফলে শাক-সবজিসহ নিত্যপণ্যের দাম অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন,নির্বাচন আসলেই যারা নানান অজুহাতে নৌকার বিরুদ্ধে অবস্থান নেন তাদের আওয়ামী লীগ করবার দরকার নেই। তারা আল্লাহর ওয়াস্তে স্বেচ্ছায় আওয়ামী লীগ ছেড়ে দিলে খুব ভালো হয়। তবে গত নির্বাচনে যারা আমার বিরুদ্ধে কাজ করেছেন তাদের বিরুদ্ধে আমার কোনো অভিযোগ নেই।
আজ ২ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার দুপুর ১২ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে জেলা আওয়ামী লীগের বর্তমান ও সাবেক কমিটির নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিয়কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। তিনি আরো বলেন,কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই জেলা পরিষদের উপনির্বাচন ও আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে পরামর্শক্রমে আমরা একক প্রার্থী দেয়ার চেষ্টা করবো। তিনি আওয়ামী লীগকে উপজেলা ও পৌর এলাকার ওয়ার্ড পর্যায় থেকে সম্মেলন করে নতুন নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনে গতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় সম্মেলন করার প্রতি তাগিদ প্রদান করেন। তিনি বলেন,সংগঠন শক্তিশালী ও উজ্জীবিত রাখতে সম্মেলনের বিকল্প নেই। তিনি বলেন,আমরা দলীয় কর্মসূচী ও নির্বাচন নিয়ে মাঠ দখলে রাখতে চাই,অন্য কাউকে মাঠ দখল করতে দেয়া হবেনা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি মো. হেলাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক মো. মনির হোসেন এর সঞ্চালনায় এসময় অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগ ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সহ-সভাপতি হাজি মো. হেলাল উদ্দিন, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবীর, পিপি এড. মাহবুবুল আলম খোকন, পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ নেতা তানজিন আহমেদ, মহসিন মিয়া, কাজী মোরশেদ কামাল,বাবুল মিয়া, জেলা যুবলীগ সভাপতি এড. শাহানুর ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক এড. সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এড. তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, জেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি কাউসার আহমেদ, জেলা কৃষকলীগ যুগ্ম-আহবায়ক সেলিম ভূঞা ও জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল।
সভায় সদ্য প্রয়াত প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা আবু হোসেন এর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে একমিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিতাস নদীর তীরে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে ঐতিহ্যবাহী ভাদুঘরের বান্নি (বারুণী) মেলা।
আজ ২৭ এপ্রিল) শনিবার সকালে তিতাস নদীতে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের গঙ্গা স্নানের মধ্য নিয়ে এই বান্নি শুরু হয়। প্রতি বছর বৈশাখ মাসের ১৪ তারিখ এ বান্নি অনুষ্টিত হয়। ঠিক কত বছর আগে এই বান্নির যাত্রা শুরু হয়েছে, তার সঠিক তথ্য কেউ জানাতে পারেননি। মূলত গঙ্গাস্নান কে কেন্দ্র করে তিতাস পাড়ে বসে এ বান্নি মেলা। মেলায় অংশ নেয়া ভক্ত ভক্তপূর্ণার্থীদের পাশাপাশি দোকানিরা পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছেন। বেঁচাকেনা ভাল হওয়ায় বেশ খুশি তারা।
শনিবার সকালে ভাদুঘর তিতাস পাড়ে গিয়ে দেখা যায়, সকাল থেকেই নদীর তীরে এসে জড়ো হয়েছেন হাজারো ভক্তপুন্যার্থী। তারা তিথি অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে গঙ্গা স্নানে অংশ গ্রহন করেন। নদীর পবিত্র জলে গঙ্গা স্নানের মধ্য দিয়ে ভক্তরা নিজেদের পরিবারের পাশাপাশি দেশ জাতীর কল্যাণ কামনায় তারা বিশেষ প্রার্থনা করেছেন।
সুস্মিতা রানী দাস নামে এক ভক্ত জানান, নদীতে গঙ্গাস্নান করেছি নিজের জড়ো দেহের জানা অজানা পাপ মোচনের জন্য। গঙ্গাস্নান শেষে গঙ্গা মায়ের কাছে পরমকরুনাময় ভগবানের কাছে নিজের পরিবার ও দেশের মানুষের মঙ্গলকামনায় প্রার্থনা করেছি।
মিষ্টিদেব নামে অপর ভক্ত জানায়, গঙ্গার পবিত্র জলে স্নান করার পর রোগশোগ মোচন হয়। এই বিশ্বাস থেকে গঙ্গাস্নানে অংশ নিয়েছি। ভগবান যেন সবার মঙ্গল করেন।
মেলায় আসা বিজয় দাস বলেন, গঙ্গাস্নান করেছি।মেলা থেকে নারু, মন্ডা মিঠাই,তিল্লাই, খই,চিড়া কিনেছি। বাচ্চাদের জন্য খেলনা সামগ্রী ক্রয় করেছি, বেশ ভাল লেগেছে।
এ দিকে ঐতিহ্যবাহী এ গঙ্গাস্নান কে কেন্দ্র করে তিতাস নদীর তীর ঘেষো বসেছে লৌকজ মেলা (বান্নি)। মেলায় নাগরদৌলা, হরেক রকম বাহারী খাবার মুড়ি-চিড়া, মাঠা, তিল্লাই, বাতাসাসহ মাঠির তৈরী বাহারী খেলনা দোকানের পসরা সাজিয়ে বসেছে দোকানীরা। ভক্ত সমাগম বৃদ্ধির পাশাপাশি বেঁচাকেনা ভাল হওয়ায় খুশি বিক্রেতারা।
খাবারের দোকানের পসরা নিয়ে আসা রথিন্দ্র নাথ রায় জানান, ক্রেতাদের উপস্থিতি বেশ ভাল। বেঁচা-কেনাও হচ্ছে বেশ। তাই তিনি বেশ খুশি।
মাটির খেলনা সামগ্রী নিয়ে আসা পবিত্র পাল বলেন, প্রতিবছর ভাদুঘরের বান্নিতে আসি। এবারো এসেছি। ক্রেতাদের উপস্থিতি বেশ ভাল।
মেলায় ঘুরতে আসা রাফি বলেন, বৈশাখ মাসে জেলার বিভিন্ন স্থানে মেলা হয়ে থাকে। তবে ভাদুঘরের এই মেলা ঐতিহ্য রয়েছে। এই মেলাকে আমরা বান্নি বলে থাকি। আগে বাবা দাদাদের সাথে আসতাম। আজ নিজের ছেলে মেয়ে কে নিয়ে এসেছি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ আসলাম হোসেন জানান, মেলায় যে কোনো ধরনের অপতৎপড়া রোধ করার জন্যে পুলিশের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
দিনব্যাপী এই মেলায় অন্তত ৫’শতাধিক দোকানি বিভিন্ন পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছে। এর থেকে কোটি টাকারও বেশি বাণিজ্যের আশাবাদ স্থানীয়দের।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, তৃনমূল থেকে জেলা সদর পর্যন্ত প্রতিটি উপজেলার আয়তন, জনসংখ্যা এবং অনগ্রসরতা বিবেচনায় জেলা পরিষদ থেকে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হবে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে অতীতের মত গোপনীয়তা বা অর্থলোটপাটের অভিযোগ করার কোন সুযোগ থাকবেনা।
আজ ১৯ ফেব্রুয়ারি রবিবার জেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে তাঁর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পরিষদের তৃতীয় মাসিক সভায় তিনি এই প্রতিশ্রুতি ব্যাক্ত করেন। সভায় চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে জেলা পরিষদের রাজস্ব এডিপি ও সংসদ সদস্যদের চাহিত প্রকল্পে বিশেষ বরাদ্দের আওতা সর্ব মোট প্রায় ১১ কোটি টাকার দুই শতাধিক প্রকল্প গৃহীত হয়েছে।
এসব প্রকল্পের মধ্যে জেলা ঈদগাহ ময়দানের বাউন্ডারি দেয়াল, স্টেডিয়াম গেইট নির্মাণ, ডাকবাংলা স্থাপন ও সংস্কার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন, ঈদগাহ মাঠ ও কবরস্থানের উন্নয়ন এবং মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণ প্রকল্প উল্লেখ যোগ্য।
জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা উপ-সচিব আমিনুল ইসলামের সঞ্চালনায় সভায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান অলিও, কসবা উপজেলা চেয়াম্যান অ্যাড. রাশেদুজ্জামান কাওসার, আশুগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান হানিফ মুন্সী, সরাইল উপজেলা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ঠাকুর, নবীনগর উপজেলা চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান, আখাউড়া উপজেলা চেয়ারম্যান মোরাদ হোসেন ভূইয়া, নবীনগর পৌরমেয়র অ্যাড. শিব শংকর দাস, আখাউড়া পৌরমেয়র তাকজিল খলীফা কাজল, কসবা পৌরমেয়র গোলাম হাক্কানী এবং প্যানেল চেয়ারম্যান (১) মোঃ আব্দুল আজিজ (২) মোঃ নাছির উদ্দিন (৩) সনি আক্তার, সদস্য সামসুল কিবরিয়া রাজা ও রুমানুল ফেরদৌসী সহ কর্মকর্তা সদস্য নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সভায় উপস্থিত ছিলেন।