চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দূর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এবং দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় আন্তর্জাতিক ভূমিকম্প ও অগ্নিকান্ড বিষয়ক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৭ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হয়।
ভূমিকম্প ও অগ্নিকান্ড বিষয়ক মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম।
অতিরিক্তি জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক (উপসচিব), মোহাম্মদ রুহুল আমিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জেসমিন সুলতানা, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম বলেন, জনসচেতনা বৃদ্ধির পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিসের সক্ষমতা জানান দিতেই আজকের এই মহড়ার আয়োজন।
পরে ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠিত হয় ভূমিকম্প মহরা। এতে জেলা রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের সদস্যরা অংশ নেয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ট্রেনে নাশকতামূলক অগ্নিকান্ড মোকাবেলায় গতকাল শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পক্ষ থেকে সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ ও মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিকেলে রেলওয়ে স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণ ও মহড়া অনুষ্ঠানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-পরিচালক নিউটন দাস, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসাইন ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত মাষ্টার জসিম উদ্দিনসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-পরিচালক নিউটন দাস বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ট্রেনে নাশকতামূলক অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। সেজন্য সাধারণ মানুষ যেন প্রাথমিকভাবে যে কোনো অগ্নিকান্ড মোকাবেলা করতে পারে, সেজন্য আজকের এই মহড়া দেয়া হয়েছে।
মহড়া থেকে শিক্ষা নেয়ার জন্য সাধারণ মানুষের প্রতি তিনি আহবান জানান। পরে রেলওয়ে স্টেশনে উপস্থিত সাধারণ মানুষের সামনে অগ্নিকান্ড মোকাবেলার বিভিন্ন কৌশল প্রদর্শন করেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর সদস্যরা।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত মাষ্টার জসিম উদ্দিন বলেন, রেলপথকে নিরাপদ রাখার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক শাহীনুর রহমান শাহীন ও তার সহযোগীদের ওপর হামলার ঘটনার পর সদ্য সাবেক আহ্বায়ক ফুজায়েল চৌধুরী ও সদস্য সচিব মহসিন মিয়াকে সকল পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রওনকূল ইসলাম শ্রাবণ ও সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েলের সিদ্ধান্তে তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার সকালে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক (সহ-সভাপতি পদমর্যাদা) মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সংগঠনের শৃঙ্খলা পরিপন্থি কার্যকলাপে জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সদ্য সাবেক আহ্বায়ক ফুজায়েল চৌধুরী ও সদস্য সচিব মহসিন মিয়াকে সদস্য পদসহ সকল পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
বহিষ্কারের বিষয়ে জেলা ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক ফুজায়েল চৌধুরী রুবেল বলেন, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও বর্তমান বিএনপি নেতা কবির আহমেদ ভূইয়া ও তার ভাই লন্ডনপ্রবাসী তারেক রহমানের পিএস আব্দুর রহমান সানি অযাচিতভাবে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলকে চাপ দিয়ে আমাদের বহিষ্কার করা হয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
আহ্বায়ক শাহীনুরের ওপর হামলার বিষয়ে তিনি বলেন, শাহীন একজন মাদককারবারি। তাকে গত শুক্রবার শহরের শিমরাইলকান্দি এলাকায় পেয়ে পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা মারধর করে।
এ বিষয়ে মারধরের শিকার জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শাহীনুর রহমান শাহীন বলেন, পদ চলে যাওয়ার পর থেকে তারা এসব কর্মকাণ্ড করছে। এসব ঘটনায় আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। তারা যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে তা সুস্থ ধারার রাজনীতি হতে পারে না। তবে গতকাল আমাদের ওপর হামলার ঘটনার পর কেন্দ্রীয় ছাত্রদল তাদেরকে সকল পদ থেকে বহিষ্কার করেছে।
জানা যায়, গত ৮ জুন মধ্যরাতে জেলা ছাত্রদলের ৭ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল। এতে শাহিনুর রহমানকে আহ্বায়ক ও সমীর চক্রবর্তীকে সদস্য সচিব করা হয়। এরপরই ফুঁসে ওঠে সদ্য সাবেক কমিটির নেতারা। এ নিয়ে দলের সিনিয়র নেতাকর্মীদের বাড়িতে হামলা চালায় পদবঞ্চিতরা। এছাড়াও নবগঠিত ও সাবেক কমিটির নেতাকর্মীদের মধ্যে একাধিক সংঘর্ষও হয়।
এরই জের ধরে শুক্রবার সন্ধ্যায় ছাত্রদলের আহ্বায়ক শাহীনুর রহমান ও বিশাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া-বিজয়নগরের নবনির্মিত শেখ হাসিনা সড়কের শিমরাইলকান্দি এলাকায় ঘুরতে গেলে সাবেক আহ্বায়ক ফুজায়েল চৌধুরী ও সদস্য সচিব মহসিন মিয়ার নেতৃত্বে হামলা হয়।
এসময় জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শাহিনুর রহমানকে কিল-ঘুষি দেওয়াসহ লাঠির আঘাত করা হয়। আত্মরক্ষার্থে শাহিনুর তিতাস নদীতে নেমে যান। তবে তার সঙ্গে থাকা বিশাল গুরুতর আহত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির ৫ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটি অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় বিএনপি। আজ ১০ আগস্ট বৃহস্পতিবার বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কমিটিতে অ্যাডভোকেট আব্দুল মান্নানকে আহ্বায়ক ও আলহাজ সিরাজুল ইসলাম সিরাজকে সদস্য সচিব করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, জহিরুল হক খোকন ও আলহাজ নূরে আলম সিদ্দিকী।
নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট আব্দুল মান্নান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আশ্রয়ণ প্রকল্প-২-এর আওতায় ৬৬২টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মধ্যে জায়গার দলির ও ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়েছে।
এর মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় ১০৫ টি পরিবার, বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় ১২৬ টি পরিবার, নবীনগর উপজেলায় ১০০ টি পরিবার, আখাউড়া উপজেলায় ০৮ টি পরিবার, সরাইল উপজেলায় ৪৯ টি পরিবার, আশুগঞ্জ উপজেলায় ২০ টি পরিবার ও নাসিরনগর উপজেলায় ২৫৪টি পরিবারের মধ্যে জমির দলিল ও ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়।
আজ ২২ মার্চ বুধবার সকালে গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর উদ্বোধন করেন। এই সময়ে প্রধানমন্ত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ৬টি উপজেলাকে “ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করেন।
“ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত উপজেলাগুলো হচ্ছে বিজয়নগর উপজেলা, নাসিরনগর উপজেলা, সরাইল উপজেলা, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা, আশুগঞ্জ উপজেলা ও আখাউড়া উপজেলা।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর পরই ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা, নবীনগর উপজেলা, আখাউড়া উপজেলা, সরাইল উপজেলা, আশুগঞ্জ উপজেলা ও নাসিরনগর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপকারভোগীদের মধ্যে জমির দলিল ও ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ১০৫জন উপকারভোগীর মধ্যে জমির দলিল ও ঘরের চাবি হস্তান্তর উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে স্থানীয় সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার ড. মোঃ আমিনুর রহমান।
জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান,যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ, সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসেন, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান শামীমা আক্তার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
অনুষ্ঠানে সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের কাঞ্চনপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে ঘর পাওয়া বেদে সঙ্গীতা বেগম বলেন, আগে আমরা নৌকায় থাকতাম। যাযাবর জীবন ছিলো আমাদের। এখন থেকে নিজের ঘরে থাকব, এর চেয়ে আনন্দের আর কি হতে পারে। তিনি তাকে ঘর দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
একই আশ্রয়ণ প্রকল্পে ঘর পাওয়া বেদে শিল্পী বেগম বলেন, জীবনে অনেক কষ্ট করেছি। প্রধানমন্ত্রী আমাকে আপন ঠিকানা দিয়েছেন। যতদিন বেঁচে থাকব, ততদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করব। তিনি বলেন, আমি জীবনেও নিজের জায়গায় পাকা ঘরে থাকতে পারব ভাবিনি, প্রধানমন্ত্রী আমার সেই স্বপ্ন পূরণ করেছেন।
সদর উপজেলার সুলতানপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে ঘর পাওয়া প্রতিবন্ধী হিরন মিয়া বলেন, আগে ভাইয়ের বাড়িতে থাকতাম। এখন নিজের ঘরে থাকব। শেখ হাসিনা আমাকে জায়গাসহ ঘর দিয়েছে, আমি অনেক খুশি।
ঘর পাওয়া আনোয়ার, রবিউল ও শফিক মিয়া জানান, আজ প্রধানমন্ত্রীর ঘর পেয়ে ঈদের আগেই ঈদ মনে হচ্ছে। আজ থেকে আমরা আমাদের স্বপ্নের নিজের ঘরে থাকব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের স্বপ্ন পূরণ করে দিয়েছেন। যত দিন বেঁচে থাকব তত দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য প্রাণভরে দোয়া করব।
উল্লেখ্য, বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হস্তান্তর করা ১০৫টি ঘরের মধ্যে সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের কাঞ্চনপুরে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৩৫টি ঘর বেদে পরিবারকে দেয়া হয়।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা এতে বাসুদেব ইউনিয়ন শাখার ৭১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটির গঠন ও অনুমোদন দেওয়া হয়। এর আগে ১৮ ফেব্রুয়ারি শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিএনপি’র সদর উপজেলা শাখা কমিটির আহবায়ক মোঃ জহিরুল ইসলাম চৌধুরী লিটন ও সদস্য সচিব মোঃ আলমগীর হোসেনের দলীয় তিনটি প্যাডে ৭১ সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটি অনুমোদনে স্বাক্ষর দেওয়া হয়।
বাসুদেব ইউনিয়ন কমিটিতে কাজী আবুল খায়েরকে সভাপতি, মোঃ মুহিত উল্লাহ মোল্লা মানিক কে সিনিয়র সহ-সভাপতি, মোঃ জয়নাল আবেদিন ভূঁইয়াকে সাধারণ সম্পাদক, মোঃ মুহিউদ্দিন ভূঁইয়া মুক্তাকে সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, মোঃ সুমন ভূঁইয়াকে সাংগঠনিক সম্পাদক (১) ও মোঃ কামাল খাঁনকে সাংগঠনিক সম্পাদক (২) মনোনীত করা হয়।
আজ ২৭ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা শাখার সদস্য সচিব মোঃ আলমগীর হোসেন। তিনি আশা করেন সামনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি এই বাসুদেব ইউনিয়ন কমিটি কেন্দ্র এবং জেলা সদর কমিটির সাথে সমন্বয় রেখে বিএনপি’র সকল কর্মসূচিকে বেগবান করে তুলবেন।
বাসুদেব ইউনিয়ন বিএনপিকে একটি যোগ্য নেতৃত্ব এবং শক্তিশালী গ্রহণযোগ্য কমিটি উপহার দেওয়ায় নতুন কমিটির নেতৃবৃন্দ ইঞ্জিনিয়ার খালেদ মাহবুব শ্যামল, আহবায়ক মোঃ জহিরুল ইসলাম চৌধুরী লিটন ভাই ও সদস্য সচিব মোঃ আলমগীর হোসেন কে ধন্যবাদ জানান।