চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলার নাছিরাবাদ গ্রামের মো. আশিক মিয়া নামে এক মাদক ব্যবসায়ী কে ৫০০ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট সহ গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃত মো. আশিক মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার নাছিরাবাদ গ্রামের মো.করিম মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, আশিক ঐ এলাকার সবচেয়ে বড় মাদক ব্যবসায়ী। দীর্ঘদিন ধরে এলাকার কতিপয় লোকজন ও তার প্রভাবশালী আত্মীয় স্বজনদের ছত্রছায়ায় মাদক ব্যবসা করে আসছে।দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসলেও এতদিন ছিল ধরাছোঁয়ার বাইরে। সে তার নিজ বাড়িতেই গড়ে তুলেছেন মাদকের আখড়া। ভয়ে কেউ প্রতিবাদ করার সাহস করেনি।
আশিক মাদক সহ গ্রেফতার হওয়ায় এলাকায় স্বস্তি ফিরে এসেছে। এই ধরনের অভিযান যেন নিয়মিত পরিচালনা করা হয় এই আহবান জানান এলাকাবাসী।
নবীনগর থানার এসআই মোহাম্মদ বাছির আলম বলেন, মাদক উদ্ধার অভিযানের অংশ হিসেবে গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে আশিক মিয়া কে রবিবার রাত আনুমানিক ১২ টার দিকে তার বসতবাড়ি থেকে ৫০০ পিছ ইয়াবা বড়ি ও মাদক বিক্রির নগদ ১১ হাজার টাকা সহ গ্রেফতার করা হয়।
নবীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, উপরোক্ত আসামি কে ২০১৮ সনের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনের ৩৬ (১) এর ১০(ক)নিয়মিত মামলা রুজু করে আজ ২১ অক্টোবর সোমবার বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঘোড়ায় চেপে স্বপ্নের রাজপুত্র এসে নিয়ে যাবে রাজকন্যাকে-গল্পকথায় এ উপমার দেখা হর-হামেশাই মেলে। তবে যুগের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এ কালের রাজকন্যাদের বিয়ের গল্পেরও আধুনিকায়ন হয়েছে। এখন রাজকন্যাদের স্বপ্নের রাজপুত্র আর ঘোড়ায় চেপে নয়, আসেন হেলিকপ্টারে চেপে।
এ কালের এমনই এক রাজপুত্রের দেখা মিলল নবীনগর উপজেলার রতনপুর ইউনিয়নের বলদীবাড়ি গ্রামে।
গতকাল ৩১ জুলাই সোমবার দুপুর ২টায় বলদীবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে এসে নামল একটি হেলিকপ্টার। চারপাশে ততক্ষণে বেশ ভিড় জমে উঠেছে। কিছুক্ষণ পর আকাশযান থেকে নেমে আসলেন বরবেশী এক যুবক। পাশেই অপেক্ষা করছিল ফুল দিয়ে সাজানো বিয়ের গাড়ি। তাতে চড়েই রাজকন্যাকে আনতে চললেন স্বপ্নের রাজপুত্র।
জানা গেছে, হেলিকপ্টারে উড়ে আসা বর নবীনগর উপজেলার ভিটিবিষাড়া গ্রামের মো. মানিক মিয়া ও সূচিত্রা বেগম দম্পতির মেঝ ছেলে মো. সুজন মিয়া। আর কনে হলো পার্শ্ববর্তী বলদীবাড়ি গ্রামের মো. হুমায়ুন কবির ও শিক্ষিকা মোসাম্মাৎ স্বপ্না কবিরের একমাত্র মেয়ে হাসনাত কবির সূচি। বিয়ের এই মুহূর্তটি স্বরণীয় করে রাখতে এক লাখ সত্তর হাজার টাকা দিয়ে হেলিকপ্টার ভাড়া করেছেন বর পক্ষ।
বলদীবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন বালুর মাঠে হেলিকপ্টারটি যতক্ষণ ছিল, ততক্ষণই চারপাশে ছিল উৎসুকদের ভিড়। হেলিকপ্টারে করে আসা বর দেখার জন্য আশপাশের অনেকেই ভিড় জমান মাঠে। উৎসুকদের ইচ্ছাপূরণ করে বিয়ে শেষে সন্ধ্যার আগেই কনেকে নিয়ে বর ফের চড়লেন হেলিকপ্টারে। বিকট শব্দে আকাশে ওঠে হেলিকপ্টার; আর মেঘের দেশ হয়ে ইট-কাঠ-পাথরের শহরে পাড়ি জমান এ কালের রাজপুত্র আর রাজকন্যা।
চলারপথে রিপোর্ট:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর বাজারে জমে উঠেছে মৌসুমী ফল তালের শাঁস বিক্রির ধুম। এদিকে বারছে বজ্রপাত, কমছে তাল গাছ। নবীনগর পৌরশহরের নবীনগর-কোম্পানীগঞ্জ রোড, উপজেলা গেইট, সরকারি কলেজ গেইট, সরকারি হাইস্কুল গেইট, বাজারের বিভিন্ন মোড়ে প্রতিদিন কাঁচা তাল নিয়ে বসছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি পিস তালের শাঁস (কাঁচা তাল) বিক্রি হচ্ছে ৪০/৫০ টাকা, এক কুড়ি তালের শাঁস ৪০০-৫০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। যেখানে এক কুড়ি পাকা তাল ৩৫০ টাকায় বিক্রি হয়। উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্য মতে, উপজেলার ২১ ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় ৭ হাজার ৫০০ টি তাল গাছ রয়েছে। এর মধ্যে শ্যামগ্রাম, রছুল্লাবাদ, রতনপুর, সাতমোড়া, লাউর-ফতেহপুর, বিটঘর, শিবপুর, বড়িকান্দি, সলিমগঞ্জ ইউনিয়নে বেশী তাল গাছ রয়েছে। নবীনগর বাসিন্দা আব্দুল রহিম জানান- এখন আর আগের মত তাল পাওয়া যায় না। আগে রাস্তার পাশে তালের রস নিয়ে বসত, সেটি এখন আর দেখা যায় না। এখন কাঁচা তালের শাঁস খাচ্ছি। কিছু দিন পর এটিও আর খেতে পারব কিনা জানি না। কেননা যে ভাবে তালের গাছ কাটা হচ্ছে, তাতে বেশি দিন আর এ গুলো খাওয়া যাবে না। আগে এক হালি (৪টি) তাল কিনতে পারতাম ৫০-৮০ টাকায়, এখন ২০০ টাকায়ও মিলছে না। ক্রেতা মাজেদুল ইসলাম বলেন, তাল একটি মৌসুমী ফল, এটি অনেক সুস্বাদু ও উপকারী। তাল গাছ কমে যাওয়ায় আগের থেকে এখন দাম বেশী। নবীনগর পৌরসভার মাঝিকাড়া গ্রামের বাসিন্দা মৌসুমী ফল ব্যবসায়ী আবুল মিয়া – এখন সরকারি হাইস্কুল গেটের পাশে প্রতিদিন তাল বিক্রি করছেন। তিনি বলেন, আমি পাঁচ বছর ধরে এই ব্যবসা করছি। গত দুই বছর করোনার কারণে ভাল ভাবে ব্যবসা করতে পারিনি আশা করি এ বছর আমি স্বাবলম্বী হব। এ বছর তালের দাম বেশী । ১২ বছর ধরে নবীনগর সরকারি কলেজ গেইটে তালের ব্যবসা করেন আব্দুর মোতালিব, তিনি বলেন- তখন তালের কুড়ি ছিল ১৭০ টাকা। এরপর বাড়তে বাড়তে বর্তমানে এক কুড়ি তাল বিক্রি হচ্ছে ৪০০/৫০০ টাকায়। আমি প্রতিটা গাছ কিনেছি ২৫০০ টাকায়। সেই গাছের তাল বিক্রি করছি ৬৫০০-৭৫০০ টাকায়। প্রতিটা গাছে ৩০০-৩৫০০ টাকা লাভ হয়। নবীনগর উপজেলা কৃষি কর্মকতা জাহাঙ্গীর আলম লিটন বলেন, তালের শাঁস সুস্বাদু ও পুষ্টিকর, তালের রসও অনেক উপকারী। তালের রস দিয়ে গুড়, মিছরি তৈরি হয়। বৈশ্বিক আবহাওয়ার কারণে তাল গাছ দিন দিন কমে যাচ্ছে। তবে আমরা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে তাল গাছ বাড়ানোর জন্য একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছি। নবীনগর কৃষি অফিস জানায় “দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা” মন্ত্রাণালয় একটি লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়ে বজ্রপাত সহনশলী এই তাল গাছের বীজ ও চারা রোপণ করার উদ্দোগ নিয়েছে। দিন দিন তালগাছ কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, গ্রামাঞ্চলের মানুষ তালগাছের গুরুত্ব না বুঝে কেটে ফেলছে। যেহেতু তাল গাছে বছরে একবার ফলন হয়, লাভ কম, সে কারণে তালগাছ কেটে ফল বা কাঠের গাছ রোপন করছে, সে কারণে তালগাছ কমে যাচ্ছে। তালগাছে ফলন কম হলেও দুর্যোগ (বজ্রপাত) থেকে মানুষকে রক্ষা করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মোস্তফা কামালকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। একটি হত্যা মামলার আসামী হিসেবে গতকাল ২৬ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের কালীবাড়ি মোড় থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত মোস্তফা কামাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিটি মডেল কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। তিনি জেলার নবীনগর উপজেলার বিটঘর গ্রামের বাসিন্দা।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারে পতনের পর শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিটি মডেল কলেজের অধ্যক্ষের পদ থেকে পদত্যাগ করেন। পরে তিনি নবীনগর উপজেলার দানবীর মহেশ ভট্টাচার্য বিদ্যাপীঠের অধ্যক্ষ হন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০২১ সালের ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকে কেন্দ্রে করে সারা দেশে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলন হয়। ২৭ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নন্দনপুর বিসিক শিল্পনগরী এলাকায় গুলিতে নিহত হন বুধল ইউনিয়নের বুধল উত্তরপাড়ার কাউসার আহম্মেদ। এ ঘটনায় কাউসারের চাচা আকরাম হোসেন গত ১০ সেপ্টেম্বর সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীসহ ১৯৫ জন নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলার আসামী মোস্তফা কামাল। এই মামলায় অজ্ঞাতনামা আরো ১০০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করা হয়। এদিকে মোস্তফা কামাল গ্রেফতার হওয়ার পর তাকে নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন আওয়ামী লীগ নেতারা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা আওয়ামী লীগের দুই নেতা বলেন, গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরির্তনের পর ১৩ সেপ্টেম্বর একটি সাদা কাগজে হাতে লিখে স্বাক্ষর করে জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদকের পদ থেকে পদত্যাগ করেন মোস্তফা কামাল। দায়িত্বশীল পদে থেকেও দলের কঠিন মুহুর্তে তিনি দলের পাশে থাকেননি, বরং নিজেকে বাঁচাতে দল ছেড়ে চলে গেছেন। কিন্তু আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করেও তার শেষ রক্ষা হয়নি।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বলেন, একটি হত্যা মামলায় এজহারভুক্ত আসামি হওয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তফা কামালকে বৃহস্পতিবার রাতে কালীবাড়ি মোড় থেকে গ্রেফতার করা হয়।
আজ ২৭ সেপ্টেম্বর শুক্রবার তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর উপজেলায় আরাফাত হাসান (১৬) নামে এক অটোরিক্সা চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে ছিনতাইকারীরা।
৩০ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার রতনপুর ইউনিয়নের খাগাতুয়া গ্রামের জুরা ব্রিজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ছিনতাইকারীরা অটোরিক্সা নিয়ে যায়। নিহত আরাফাত সলিমগঞ্জ ইউনিয়নের কাদৈর গ্রামের মো. এন্তাজ মিয়ার ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) সিরাজুল ইসলাম বলেন, উপজেলার গণি শাহর মাজার থেকে রাত সাড়ে ১০টার দিকে আরাফাত অটোরিক্সায় দু’জন যাত্রী নেয়। অনেক রাত হলেও বাড়ি না ফেরায় তার বাবা মোবাইলে কল দিলে আরাফাত জানায়, দুজন যাত্রী গণি শাহর মাজার থেকে রতনপুরের খাগাতুয়া গ্রামের দিকে যাবে। কিন্তু কলে থাকা অবস্থায় আরাফাতের বাবা চিৎকার শুনতে পান। এরপর আর তার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করা যায়নি।
পুলিশের এ কর্মকর্তা আরো বলেন, আরাফাতের মরদেহ খাগাতুয়া গ্রামের জুরা ব্রিজ এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়। মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্যে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো চলছে।
নবীনগর প্রতিনিধি :
নবীনগরে কড়ইবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নবনির্মিত শহীদ মিনারের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। ৩১ জানুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ফিতা কেটে নবনির্মিত শহীদ মিনারের শুভ উদ্বোধন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একরামুল সিদ্দিক। পরে তিনি অত্র বিদ্যালয়ে পড়ালেখার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে মা সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আলী আকবর সরকারের সভাপতিত্বে মা সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার জাহাঙ্গীর আলম বুলবুল সরকার, উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার মো. আব্দুল কাইয়ুম, মতিউর রহমান, মনসুর আহম্মেদ ও শিউলী কর, ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল আউয়াল রবি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি এটিএম রেজাউল করিম সবুজ, বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সুরাইয়া বেগম, ইউপি সদস্য বশির আহম্মেদ প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, শিক্ষার্থীদের মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে প্রতিটি মায়ের দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে। তাদের মানুষের মতো মানুষ করতে হলে এবং তাদের সুশিক্ষিত করে গড়ে তুলতে মায়েদের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি পরিবার থেকে যদি একজন ছেলে মেয়েও মানুষের মতো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলা যায়, তাহলেই সেই পরিবার, সমাজ ও দেশ আলোকিত হবে। তাই ভালো ফলাফলের পাশাপাশি ছেলেমেয়েদের ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষক ও মায়েদের প্রতি আহব্বান জানান তিনি। এছাড়াও এসময় তিনি বিদ্যালয়ের বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজগুলো পর্যায়ক্রমে সম্পন্ন করে দিবেন বলেও জানান।