চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এইচপিভি টিকা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নার্স টিকাদানকারী ও প্রথম শ্রেণীর সুপার ভাইজারদের নিয়ে দুই দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালা উদ্বোধন করা হয়েছে।
২১ অক্টোবর সোমবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার কাউন্সিলর কক্ষে আয়োজিত প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রশাসক মোহাম্মদ রুহুল আমিন।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার সুবল চন্দ্র সাহা, নাসিং ইনস্টিটিউটের ইনচার্জ মোছামাৎ মিরন্নাহার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার টিকাদান সুপারভাইজার মো. মোস্তাকুর রহমান, মাছরাঙা টেলিভিশনের ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি আশেক মান্নান হিমেল প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য এইচপিভি টিকা বিশ্বব্যাপী পরীক্ষিত, নিরাপদ ও কার্যকর। আগামী ৩ ই নভেম্বর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কীভাবে এ টিকা প্রদান করতে হবে তার দিক নিদের্শনার জন্য আজকের এ কর্মশালাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এ সময় নার্স, টিকাদানকারী প্রথম শ্রেণীর সুপারভাইজার ছাড়াও এর সাথে সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইন-শৃংখলা কমিটির মাসিক সভা ১৪ মে রবিবার সকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপত্বি করেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট হেলেনা পারভীনের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির, সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ একরামউল্লাহ, পিপি অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত প্রমুখ।
সভায় শহরের মসজিদ রোড ও পুরাতন কোর্ট রোডকে স্থায়ীভাবে ওয়ানওয়ে করার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। নম্বরবিহীন ও ফিটনেসবিহীন যানবাহনগুলোতে যেন পেট্টোল পাম্পগুলো থেকে জ্বালানী সরবরাহ করা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখার জন্য পেট্টোল পাম্পের মালিকদেরকে খেয়াল রাখার আহবান জানানো হয়। সভায় টিকেট কালোবাজারী রোধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনকে সিসিটিভির আওতায় আনার ও রেলওয়ে স্টেশনের প্ল্যাটফরমে থাকা অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। সভায় নৌ-পথে ফিটনেসবিহীন নৌযান যাতে চলাচল করতে না পারে ও নৌযানগুলোতে লাইফ জ্যাকেটসহ যাত্রীদের সুরক্ষা সামগ্রী যাতে রাখা হয় তা নিশ্চিত করতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারদেরকে নির্দেশনা দেয়া হয়।
সভায় দাঙ্গা-ফ্যাসাদ রোধে জেলার নাসিরনগর ও সরাইলে জেলা পুলিশের উদ্যোগে দেশীয় অস্ত্র অভিযানকে সাধুবাদ জানিয়ে জেলার সকল উপজেলায় দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার অভিযান চালানোর উপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
সভায় “নো হেলমেট, নো-ফুয়েল” সিদ্ধান্ত কার্যকর করার জন্য পেট্টোল পাম্প মালিকেদের কঠোরভাবে নির্দেশ দেয়া হয় এবং অবৈধ মোটর সাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান আরো জোরদার করার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। সভায় সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সার্বিক আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক। এই পরিস্থিতিকে ধরে রাখতে হবে।
তিনি মাদক বিরোধী অভিযান আরো জোরদার করার জন্য সকল উপজেলা নির্বাহী অফিসারদেরকে নির্দেশনা দেন। তিনি বলেন, কেউ যাতে গুজব রটিয়ে কোন ধরনের বিশৃংখলার সৃষ্টি করতে না পারে সেদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে।
সভায় সরকারি, বে-সরকারি পর্যায়ের শীর্ষ কর্মকর্তাগণ, সকল উপজেলার নির্বাহী অফিসারগণ, উপজেলা চেয়ারম্যান, মেয়র ও আইন-শৃংখলা বাহিনীর সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান বলেছেন, ‘অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের কোনো ব্যতয় হবে না। ভালো নির্বাচন না হলে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকট তৈরি হবে।সকলের প্রতি একটাই নির্দেশনা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। এটি জাতির জন্য, দেশের অর্থনীতির জন্য সুষ্ঠু নির্বাচন ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।
আজ ২২ ডিসেম্বর শুক্রবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী, নির্বাচন কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের সাথে বিশেষ আইনশৃংখলা সভা ও মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সাথে সংক্ষিপ্ত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি একথা বলেন।
এ সময় নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাদেরকে স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন যে, কে কোন পদের সেটা বড় কথা না। কেউ অন্যায় করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
তিনি বলেন, যারা নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করছেন, তারা রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালন করছে। তারা কোনো দলের কর্মচারী না। সংবিধানের ১২৬ নং অনুচ্ছেদে বলা আছে যে নির্বাহী বিভাগের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা দেয়া। নির্বাচন কমিশনার প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীকে যে কোন দায়িত্বে পাঠাতে পারেন।
তিনি বলেন, আগামী ২৯ ডিসেম্বর থেকে বিজিবি, র্যাব ও সেনাবাহিনী মাঠে নামবে। এবার ব্যালট পেপার ভোটকেন্দ্রে সকালে যাবে। ব্যালট পেপার যে অংশটুকু ভোটারকে দেয়া হবে সেই পেপারটিতে ভোট কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসারের সিল থাকতে হবে। এটি ছাড়া যদি কেউ ভোট দেয় সেই ভোট বাতিল ও অবৈধ বলে গণ্য করা হবে। এগুলো নির্বাচনী বিধিমালায় নতুন সংযোজন করা হয়েছে।
আচরণবিধি প্রশ্নে আনিছুর রহমান বলেন, নির্বাচনী আইনে আছে পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে ১টি ও ইউনিয়নে ১টি করে প্রার্থীর অফিস থাকবে। এর বেশি যদি থাকে তাহলে সেগুলো স্থানীয় রিটানিং কর্মকর্তা অপসারণ করতে হবে। তাছাড়া প্রচারণা সময়সীমা রাত ৮টা পর্যন্ত দেয়া হয়েছে। এরপর যদি কেউ বাদ্যযন্ত্রের মাধ্যমে প্রচারণা চলায় তাহলে ব্যবস্থা নিতে হবে। নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনে কোনো রকম ছাড় দেয়া যাবে না।
তিনি বলেন, মোটরসাইকেল দিয়েও কোনো প্রচারণা চালানো যাবে না। সেজন্য চেকপোস্ট বসিয়ে মোটর সাইকেলে বৈধ কাগজ নেই সেগুলোকে আটক করা হবে। শুধু মটর সাইকেল নয়, কোনো রকম যানবাহন দিয়ে মহড়া করতে পারবে না। এগুলো যদি চোখে পড়ে তাহলে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট যারা রয়েছে তাদের কাছে অভিযোগ দেবেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেন, ৬০ বিজিবির ব্যাটালিয়ান অধিনায়ক লে. কর্ণেল আশিক হাসান উল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আজ ১৪ জুন বুধবার থেকে বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবা শুরু হয়েছে। শুরুর দিনে আটজন রোগী এই সেবা নেন। তবে জানাজানি হলে দু’একদিনের মধ্যে রোগী আরো অনেক বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিকেল তিনটায় সেবা কার্যক্রম শুরু হলেও রোগী আসেন সাড়ে তিনটার পর।
পৌর এলাকার ফুলবাড়িয়ার মোঃ সেলিম এই সেবা কার্যক্রমের প্রথম রোগী। যিনি মাত্র ২০০ টাকা ভিজিট দিয়ে অর্থোপেডিক চিকিৎসককে দেখান এবং এমন উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
হাসপাতাল সূত্র জানা গেছে, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ি শুক্রবার বাদে সপ্তাহের ছয়দিন হাসপাতালে বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া হবে। রোগীরা চিকিৎসকের সেবা নেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষাও করাতে পারবেন। বুধবার প্রথমদিন আটজন রোগী এ সেবা নেন। তবে কয়েকদিনের মধ্যেই রোগীর সংখ্যা অনেক বেড়ে যাবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন।
সূত্র মতে, রোগীদেরকে সিনিয়র কনসালটেন্ট দেখাতে চারশ’ টাকা, জুনিয়র কনসালটেন্ট ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখাতে তিনশ’ টাকা এবং মেডিকেল অফিসার দেখাতে দু’শ টাকা ফি দিতে হবে। এছাড়া বিভিন্ন প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষাও করা হবে নির্ধারিত ওই সময়ে। বুধবার নয়জন চিকিৎসক সেবা দেয়ার কথা থাকলেও দু’জনকে পাওয়া যায়নি।
চর্ম ও যৌন রোগের চিকিৎসক ধীমান দেবনাথ বলেন, ‘হাসপাতালে বসে রোগীকে বাড়তি সেবা দিতে পারলাম এটাই তো বড় কথা। এমন উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। তবে একই জায়গায় সকালে যেখানে পাঁচ টাকায় রোগী দেখা হয় সেখানে বিকেলে দুই থেকে চারশ’ টাকায় রোগীরা দেখাতে চাইবেন কি-না সে বিষয়টি উল্লেখযোগ্য।
অর্থোপেডিক চিকিৎসক চিকিৎসক সোলায়মান মিয়া বলেন, ‘সকালে দু’শর মতো রোগী দেখতে হয়। অনেকেই আছেন ভীড় দেখে চলে যান। তিনি আবার বেশি টাকা দিয়ে বাইরে দেখানোর মত সামর্থবান নন। এমন মধ্যবিত্ত যারা তাদের জন্য এ উদ্যোগ খুবই কাজে দিবে।
এ ব্যাপারে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোঃ ওয়াহীদুজ্জামান বলেন, ‘বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবার সব ধরণের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। দু’একদিনের মধ্যে পুরোদমে সেবা দেওয়া সম্ভব হবে। তবে রোগীর সংখ্যা বাড়তে একটু সময় লাগবে। প্রচারণার পর ঠিকই রোগীরা এ সেবা নিবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) সংসদীয় আসন থেকে আওয়ামীলীগের প্রার্থী হতে চান ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ডাঃ আশীষ কুমার চক্রবর্তী।
আজ ১৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি নিজে প্রার্থী হওয়ার কথা ঘোষনা করেন। সংবাদ সম্মেলন আশীষ কুমার চক্রবর্তী লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। পরে তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।
লিখিত বক্তব্যে ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী বলেন, ২০০২ সালে মিশন হাসপাতালে কাজ করার সময় থেকেই আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিকসহ জনকল্যাণমূলক কর্মকান্ডে ব্যাপকভাবে জড়িয়ে পড়ি। বর্তমানে আমি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য, ঢাকাস্থ ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইউনিভার্সেল মেডিকেল সার্ভিসেস এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ঢাকাস্থ সরাইল সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে কাজ করছি।
তিনি বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সহ আমার নির্বাচনী এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২- (সরাইল-আশুগঞ্জ)সহ বিভিন্ন স্থানে সামাজিক, সাংস্কৃতিক, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, শিক্ষা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিয়ে ব্যাপকভাবে কাজ করে আসছি।
মৌলবাদীদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বিজয়ের ৪০ বছর পূর্তিতে বিজয়ানন্দ এবং বৈশাখী সংগীত উৎসব সহ সর্বশেষ ঢাকার বাইরে প্রথমবারের মতো ৭ মার্চের জয় বাংলা কনসার্ট ছিল দেশের সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আরেক বিপ্লব। সেগুলোর প্রত্যেকটিতেই নেতৃত্ব দিয়েছি আমি।
তিনি বলেন, গত ১০ বছর ধরে আমার বাড়ি সরাইলে উদযাপিত হয়ে আসছে আমার প্রয়াত বাবার নামে “আশুতোষ চক্রবর্তী স্মারক শিক্ষা বৃত্তি”। বৃত্তিটি এই অঞ্চলের – ছেলে মেয়েদের পড়াশোনার প্রতি গভীর মনোযোগী হতে উৎসাহিত করেছে। এই বৃত্তিতে প্রতিবছরই সরাইল ও আশুগঞ্জের সেরা স্কুলগুলোর ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেনীর মেধাবী শিক্ষার্থীদের এককালীন ক্রেস্ট, মেডেল, সার্টিফিকেট ও আর্থিক প্রণোদনা দেয়া হয়।
ডাঃ আশীষ কুমার চক্রবর্তী বলেন, ‘আমাকে যোগ্য মনে করে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন দিলে অবহেলিত এলাকার আমূল পরিবর্তন আসবে বলে বিশ্বাস করি। সকল শ্রেণির মানুষের মানোনয়ন হবে বলে আমার নির্বাচনী অঙ্গীকার।
তিনি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন প্রত্যাশা করেন।
এ সময় সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ঠাকুর রাব্বি, সরাইলের ত্রিতাল সংগঠনের সঞ্জিব দেবনাথ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।